Tag Archives: Titanic

Titan Submersible: টাইটানিকের মতোই ধ্বংস! অতলান্তিকে তলিয়ে গেল টাইটান, ডুবোজাহাজের কী চরম পরিণতি

টাইটানিকের মতোই সলিলসমাধি নিয়েছিল ডুবোজাহাজ টাইটান। ১৯৯২ সালে হিমবাহের সঙ্গে ধাক্কা লেগে ডুবে যাওয়া টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখতে জলের নীচে ডুব দিত টাইটান। কিন্তু গত বছর সেই জলেই তলিয়ে গেল সেই ডুবোজাহাজ এবং তার সওয়াররা।
টাইটানিকের মতোই সলিলসমাধি নিয়েছিল ডুবোজাহাজ টাইটান। ১৯৯২ সালে হিমবাহের সঙ্গে ধাক্কা লেগে ডুবে যাওয়া টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখতে জলের নীচে ডুব দিত টাইটান। কিন্তু গত বছর সেই জলেই তলিয়ে গেল সেই ডুবোজাহাজ এবং তার সওয়াররা।
গত বছরের ১৮ জুন যাত্রা শুরুর ১ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট পর নিখোঁজ হয়ে যায় টাইটান। সওয়ার এবং যাত্রী মিলিয়ে মোট পাঁচজনের জায়গা ছিল সেই ডুবোজাহাজে। সমুদ্রের অতল গভীরে হারিয়ে যাওয়ার পর ফিরে আসতে পারেননি আর কেউই।
গত বছরের ১৮ জুন যাত্রা শুরুর ১ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট পর নিখোঁজ হয়ে যায় টাইটান। সওয়ার এবং যাত্রী মিলিয়ে মোট পাঁচজনের জায়গা ছিল সেই ডুবোজাহাজে। সমুদ্রের অতল গভীরে হারিয়ে যাওয়ার পর ফিরে আসতে পারেননি আর কেউই।
অতলান্তিকের গভীরে টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখতে যাওয়ার জন্য ডুবোজাহাজটি তৈরি করেছিল ওশিয়ানগেট। সেই ডুবোজাহাজেই বসার কথা ছিল লাস ভেগাসের বিনিয়োগকারী জে ব্লুম এবং তাঁর ছেলের।
অতলান্তিকের গভীরে টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখতে যাওয়ার জন্য ডুবোজাহাজটি তৈরি করেছিল ওশিয়ানগেট। সেই ডুবোজাহাজেই বসার কথা ছিল লাস ভেগাসের বিনিয়োগকারী জে ব্লুম এবং তাঁর ছেলের।
শেষ মুহূর্তে তাঁরা পিছিয়ে যাওয়ায় তাঁদের সংরক্ষিত টিকিট পান পাকিস্তানি ধনকুবের শাহজাদা দাউদ এবং সুলেমান দাউদ। টাইটানিকের ভগ্নাবশেষ দেখতে গিয়ে চিরনিদ্রার দেশে চিরনিদ্রার দেশে হারিয়ে যান তাঁরা।
শেষ মুহূর্তে তাঁরা পিছিয়ে যাওয়ায় তাঁদের সংরক্ষিত টিকিট পান পাকিস্তানি ধনকুবের শাহজাদা দাউদ এবং সুলেমান দাউদ। টাইটানিকের ভগ্নাবশেষ দেখতে গিয়ে চিরনিদ্রার দেশে চিরনিদ্রার দেশে হারিয়ে যান তাঁরা।
এখন কোথায় সেই সাবমেরিনের ধ্বংসাবশেষ? ফক্স নিউজকে বলা এক সাক্ষাৎকারে, এক কোস্ট গার্ড বলেন, এখনও সক্রিয় ভাবে খোঁজ চলছে। তবে শুরুতে যা সময় নির্ধারণ করা হয়েছিল, তার থেকে বেশি সময় লাগতে পারে এই খোঁজ শেষ হতে।
এখন কোথায় সেই সাবমেরিনের ধ্বংসাবশেষ? ফক্স নিউজকে বলা এক সাক্ষাৎকারে, এক কোস্ট গার্ড বলেন, এখনও সক্রিয় ভাবে খোঁজ চলছে। তবে শুরুতে যা সময় নির্ধারণ করা হয়েছিল, তার থেকে বেশি সময় লাগতে পারে এই খোঁজ শেষ হতে।
সেই ডুবোজাহাজের ধ্বংসাবশেষ খোঁজার জন্য নানা এজেন্সি থেকে এবং আন্তর্জাতিক ভাবে সাহায্য পাঠানো হচ্ছে। ভভিষ্যতের যাতে এই ধরনের দুর্ঘটনা এড়ানো যায়, সেই দিকেও নজর রাখা হবে।
সেই ডুবোজাহাজের ধ্বংসাবশেষ খোঁজার জন্য নানা এজেন্সি থেকে এবং আন্তর্জাতিক ভাবে সাহায্য পাঠানো হচ্ছে। ভভিষ্যতের যাতে এই ধরনের দুর্ঘটনা এড়ানো যায়, সেই দিকেও নজর রাখা হবে।

Titanic Mystery: টাইটানিক আসলে ডোবেইনি! পুরোটাই মিথ্যা? তোলপাড় ফেলা রহস্যের পর্দাফাঁস! তাজ্জব ঘটনা

হিমশৈলে ধাক্কা খেয়ে ডুবল টাইটানিক। সলিল সমাধি হয়েছিল ১৫১৭ জনের। তার প্রায় ১১০ বছর পর হঠাৎ চর্চা অন্য এক থিওরি নিয়ে। টাইটানিক নাকি ডোবেইনি ১৯১২ সালের ১৫ এপ্রিল। টাইটানিক সাজিয়ে সে দিন নিউ ইয়র্কে পাঠানো হচ্ছিল অলিম্পিক-কে। যার পিছনে ছিল বিমার অর্থ আদায়ের চেষ্টা।
হিমশৈলে ধাক্কা খেয়ে ডুবল টাইটানিক। সলিল সমাধি হয়েছিল ১৫১৭ জনের। তার প্রায় ১১০ বছর পর হঠাৎ চর্চা অন্য এক থিওরি নিয়ে। টাইটানিক নাকি ডোবেইনি ১৯১২ সালের ১৫ এপ্রিল। টাইটানিক সাজিয়ে সে দিন নিউ ইয়র্কে পাঠানো হচ্ছিল অলিম্পিক-কে। যার পিছনে ছিল বিমার অর্থ আদায়ের চেষ্টা।
১১২ বছর আগেকার সেই ইতিহাস, আর তাতে বেশ খানিকটা রোমান্স-মশলা দিয়ে বানানো সিনেমা যা দেখায়— হিমশৈলে ধাক্কা খেয়েই ডুবেছিল টাইটানিক। এক ব্রিটিশ গবেষকের আবার দাবি, বিপর্যয়ের ওই রাতে ভিলেন আসলে মহাজাগতিক ‘অরোরা বোরিয়ালিস’ বা সুমেরু প্রভা। ভয়ঙ্কর সৌর ঝড়ে সৃষ্ট অরোরা-ই যাবতীয় যোগাযোগ ব্যবস্থা তছনছ করে দিগ্ভ্রষ্ট করেছিল টাইটানিককে। ধোঁয়াশা বিস্তর। এরই মধ্যে আবার সম্প্রতি উঠে এসেছে নতুন এক ‘ষড়যন্ত্রের তত্ত্ব’— ‘টাইটানিক’ কি আদৌ ডুবেছিল?
১১২ বছর আগেকার সেই ইতিহাস, আর তাতে বেশ খানিকটা রোমান্স-মশলা দিয়ে বানানো সিনেমা যা দেখায়— হিমশৈলে ধাক্কা খেয়েই ডুবেছিল টাইটানিক। এক ব্রিটিশ গবেষকের আবার দাবি, বিপর্যয়ের ওই রাতে ভিলেন আসলে মহাজাগতিক ‘অরোরা বোরিয়ালিস’ বা সুমেরু প্রভা। ভয়ঙ্কর সৌর ঝড়ে সৃষ্ট অরোরা-ই যাবতীয় যোগাযোগ ব্যবস্থা তছনছ করে দিগ্ভ্রষ্ট করেছিল টাইটানিককে। ধোঁয়াশা বিস্তর। এরই মধ্যে আবার সম্প্রতি উঠে এসেছে নতুন এক ‘ষড়যন্ত্রের তত্ত্ব’— ‘টাইটানিক’ কি আদৌ ডুবেছিল?
এ আবার কেমন কথা! জাহাজ না-ডুবতেই দেড় হাজার লোকের সলিলসমাধি হয়ে গেল? ভোজবাজি নাকি! না, ১৯১২-র ১৫ এপ্রিল সাদাম্পটন বন্দর থেকে নিউইয়র্ক যাওয়ার পথে উত্তর আটলান্টিকে সত্যিই একটা বিরাট জাহাজ ডুবেছিল। কিন্তু সেটা নাকি আদৌ টাইটানিক নয়। ‘অলিম্পিক’-কে জলে ঠেলা হয়েছিল ‘টাইটানিক’ বলে! পুরোটাই নাকি জাহাজ কোম্পানির বিমার অর্থ আদায়ের ছক!
এ আবার কেমন কথা! জাহাজ না-ডুবতেই দেড় হাজার লোকের সলিলসমাধি হয়ে গেল? ভোজবাজি নাকি! না, ১৯১২-র ১৫ এপ্রিল সাদাম্পটন বন্দর থেকে নিউইয়র্ক যাওয়ার পথে উত্তর আটলান্টিকে সত্যিই একটা বিরাট জাহাজ ডুবেছিল। কিন্তু সেটা নাকি আদৌ টাইটানিক নয়। ‘অলিম্পিক’-কে জলে ঠেলা হয়েছিল ‘টাইটানিক’ বলে! পুরোটাই নাকি জাহাজ কোম্পানির বিমার অর্থ আদায়ের ছক!
মানেটা কী? তা হলে বরং ঘটনার আরও পাঁচ বছর পিছনে যাওয়া যাক। ১৯০৭-এ এক প্রতিযোগী জাহাজ-কোম্পানিকে টেক্কা দিতে তিনখানা জাম্বো জাহাজ তৈরির পরিকল্পনা করে জে পি মর্গ্যানের ‘হোয়াইট স্টার লাইন’— অলিম্পিক, টাইটানিক আর ব্রিটানিক। গতিতে না হোক, প্রতিদ্বন্দ্বীকে আকার আর বিলাসে কাত করতে চেয়েছিলেন মর্গ্যান। আর এখান থেকেই ‘গন্ধটা খুব সন্দেহজনক’।
মানেটা কী? তা হলে বরং ঘটনার আরও পাঁচ বছর পিছনে যাওয়া যাক। ১৯০৭-এ এক প্রতিযোগী জাহাজ-কোম্পানিকে টেক্কা দিতে তিনখানা জাম্বো জাহাজ তৈরির পরিকল্পনা করে জে পি মর্গ্যানের ‘হোয়াইট স্টার লাইন’— অলিম্পিক, টাইটানিক আর ব্রিটানিক। গতিতে না হোক, প্রতিদ্বন্দ্বীকে আকার আর বিলাসে কাত করতে চেয়েছিলেন মর্গ্যান। আর এখান থেকেই ‘গন্ধটা খুব সন্দেহজনক’।
১৯১১ সালে জলে নামে অলিম্পিক। সে কী দাপট! দিব্যি চলছিল, কিন্তু তাল কাটল ২০ সেপ্টেম্বর। পঞ্চম যাত্রায় ব্রিটিশ যুদ্ধজাহাজ হক-এর সঙ্গে লাগল ঠোকাঠুকি। পেল্লায় দু’খানা ছেঁদা নিয়ে ঘাটে ভিড়ল জাম্বো অলিম্পিক। সারাই চাই। তাই বিমা কোম্পানির কাছে হাত পাতল স্টার লাইন। চিঁড়ে তবু ভিজল না। কারণ যত দোষ নাকি ওই অলিম্পিকেরই! অর্থ দিতে অস্বীকার করল বিমা কোম্পানি।
১৯১১ সালে জলে নামে অলিম্পিক। সে কী দাপট! দিব্যি চলছিল, কিন্তু তাল কাটল ২০ সেপ্টেম্বর। পঞ্চম যাত্রায় ব্রিটিশ যুদ্ধজাহাজ হক-এর সঙ্গে লাগল ঠোকাঠুকি। পেল্লায় দু’খানা ছেঁদা নিয়ে ঘাটে ভিড়ল জাম্বো অলিম্পিক। সারাই চাই। তাই বিমা কোম্পানির কাছে হাত পাতল স্টার লাইন। চিঁড়ে তবু ভিজল না। কারণ যত দোষ নাকি ওই অলিম্পিকেরই! অর্থ দিতে অস্বীকার করল বিমা কোম্পানি।
এ বার? ফাঁদে পড়লেন মর্গ্যান আর তাঁর পার্টনার। তত দিনে ‘টাইটানিক’-এও বিপুল বিনিয়োগ হয়ে গিয়েছে। শুরু হলো নয়া ফিকির খোঁজা। ঠিক হলো— চোটগ্রস্ত অলিম্পিককেই টাইটানিক সাজিয়ে নামানো হবে প্রমোদভ্রমণে। ১৯১২-র মার্চে নাকি শেষবার পাশাপাশি রাখা হয় ‘রেডি-টু-গো’ অলিম্পিক ও টাইটানিক-কে। আর সেখানেই—হেরাফেরি!
এ বার? ফাঁদে পড়লেন মর্গ্যান আর তাঁর পার্টনার। তত দিনে ‘টাইটানিক’-এও বিপুল বিনিয়োগ হয়ে গিয়েছে। শুরু হলো নয়া ফিকির খোঁজা। ঠিক হলো— চোটগ্রস্ত অলিম্পিককেই টাইটানিক সাজিয়ে নামানো হবে প্রমোদভ্রমণে। ১৯১২-র মার্চে নাকি শেষবার পাশাপাশি রাখা হয় ‘রেডি-টু-গো’ অলিম্পিক ও টাইটানিক-কে। আর সেখানেই—হেরাফেরি!
আয়তনে তিনটি প্রমাণ ফুটবল মাঠের চেয়েও বড় দু’টি সমদর্শী জাহাজকে বদলে ফেলা হয় রাতারাতি। হোয়াইট স্টার লাইন দাবি করে, সারাইয়ের পরে ৭ মার্চ বেলফাস্ট বন্দর ছেড়ে বেরোয় অলিম্পিক। কিন্তু ওটাই আসলে টাইটানিক ছিল বলে একাংশের মত। এর ঠিক তিন সপ্তাহ পরে ওই বিতর্কিত যাত্রার প্রস্তুতি নিতে শুরু করে টাইটানিক নামধারী অলিম্পিক!
আয়তনে তিনটি প্রমাণ ফুটবল মাঠের চেয়েও বড় দু’টি সমদর্শী জাহাজকে বদলে ফেলা হয় রাতারাতি। হোয়াইট স্টার লাইন দাবি করে, সারাইয়ের পরে ৭ মার্চ বেলফাস্ট বন্দর ছেড়ে বেরোয় অলিম্পিক। কিন্তু ওটাই আসলে টাইটানিক ছিল বলে একাংশের মত। এর ঠিক তিন সপ্তাহ পরে ওই বিতর্কিত যাত্রার প্রস্তুতি নিতে শুরু করে টাইটানিক নামধারী অলিম্পিক!
কিন্তু ততক্ষণে গণইস্তফা দিতে শুরু করেছে জাহাজের বহু কর্মী। অনেকেরই দাবি, তাঁরা কোনও ভাবে জানতে পেরে গিয়েছিলেন এই ‘জাহাজডুবির ছক’। টাইটানিকের প্রথম যাত্রায় তিনিও সফরসঙ্গী হবেন বলে জানিয়েছিলেন মর্গ্যান। কোনও এক অজ্ঞাত কারণে তিনি শেষ মুহূর্তে পিছিয়ে আসেন। যাত্রা বাতিল করেন জনা পঞ্চাশেক ভিভিআইপি-ও! মানে জাহাজ ডুবছেই। কিন্তু এতগুলো লোকের কী হবে? বলা হয়, ব্যাক আপ প্ল্যানও ছিল মর্গ্যানের।
কিন্তু ততক্ষণে গণইস্তফা দিতে শুরু করেছে জাহাজের বহু কর্মী। অনেকেরই দাবি, তাঁরা কোনও ভাবে জানতে পেরে গিয়েছিলেন এই ‘জাহাজডুবির ছক’। টাইটানিকের প্রথম যাত্রায় তিনিও সফরসঙ্গী হবেন বলে জানিয়েছিলেন মর্গ্যান। কোনও এক অজ্ঞাত কারণে তিনি শেষ মুহূর্তে পিছিয়ে আসেন। যাত্রা বাতিল করেন জনা পঞ্চাশেক ভিভিআইপি-ও! মানে জাহাজ ডুবছেই। কিন্তু এতগুলো লোকের কী হবে? বলা হয়, ব্যাক আপ প্ল্যানও ছিল মর্গ্যানের।
কয়লা ধর্মঘটের কারণে তাঁদেরই পণ্যবাহী জাহাজ ক্যালিফোর্নিয়ান আটকে ছিল লন্ডন বন্দরে। হঠাৎ সেটি আমেরিকার উদ্দেশে ভোঁ বাজিয়ে দেয়। ওই জাহাজে কিন্তু তখন মাল খালাস— আয়োজন শুধু তিন হাজার কম্বল আর শীতবস্ত্র। কিন্তু প্রচণ্ড গতিতে যেতে যেতে ঠিক ১৪ এপ্রিল মাঝ-আটলান্টিকে সেটির ইঞ্জিন বন্ধ করা হলো কেন?
কয়লা ধর্মঘটের কারণে তাঁদেরই পণ্যবাহী জাহাজ ক্যালিফোর্নিয়ান আটকে ছিল লন্ডন বন্দরে। হঠাৎ সেটি আমেরিকার উদ্দেশে ভোঁ বাজিয়ে দেয়। ওই জাহাজে কিন্তু তখন মাল খালাস— আয়োজন শুধু তিন হাজার কম্বল আর শীতবস্ত্র। কিন্তু প্রচণ্ড গতিতে যেতে যেতে ঠিক ১৪ এপ্রিল মাঝ-আটলান্টিকে সেটির ইঞ্জিন বন্ধ করা হলো কেন?
উত্তর মেলেনি এমন আরও অনেক প্রশ্নের। যেমন, টাইটানিকের সেকেন্ড অফিসার হিমশৈল আগে দেখতে পেয়েও ক্যাপ্টেনকে সতর্ক করেননি কেন? ক্যাপ্টেনই বা কী করছিলেন? জাহাজ হিমশৈলে ধাক্কা খাওয়ার পরেও ওই বিপজ্জনক বাঁক! শোনা যায়, দুর্ঘটনার ৩৫ মিনিট পরে উদ্ধারের জন্য রেডিয়ো বার্তা পাঠায় টাইটানিক। ক্যাপ্টেন কি মির‍্যাকলের অপেক্ষা করছিলেন? লাইফবোট নামাতেও দেরি!
উত্তর মেলেনি এমন আরও অনেক প্রশ্নের। যেমন, টাইটানিকের সেকেন্ড অফিসার হিমশৈল আগে দেখতে পেয়েও ক্যাপ্টেনকে সতর্ক করেননি কেন? ক্যাপ্টেনই বা কী করছিলেন? জাহাজ হিমশৈলে ধাক্কা খাওয়ার পরেও ওই বিপজ্জনক বাঁক! শোনা যায়, দুর্ঘটনার ৩৫ মিনিট পরে উদ্ধারের জন্য রেডিয়ো বার্তা পাঠায় টাইটানিক। ক্যাপ্টেন কি মির‍্যাকলের অপেক্ষা করছিলেন? লাইফবোট নামাতেও দেরি!
এ দিকে টাইমিং ঠিক রেখেও কিন্তু ‘উদ্ধারকারী’ ক্যালিফোর্নিয়ান বিশেষ কিছুই করতে পারেনি সে দিন। অগুণতি জ্যাকের তাই তলিয়ে যাওয়াটাই নিয়তি ছিল। এই বিপুল অপচয়ে রানির দেশে হাহাকার পড়ল। চোখ মুছতে মুছতেই সিনেমা হল থেকে বেরিয়েছেন অনেকে। কিন্তু এই জাহাজডুবির যথাযথ তদন্ত হল কি? শোনা যায়, অলিম্পিক নামধারী আসল টাইটানিক দীর্ঘদিন রাজার মতো সার্ভিস দিয়ে ১৯৩৫-এ রিটায়ার করে। আর মর্গ্যান? ‘টাইটানিক’ ডোবার দু’বছরের মাথায় নিজেকে দেউলিয়া ঘোষণা করেন।
এ দিকে টাইমিং ঠিক রেখেও কিন্তু ‘উদ্ধারকারী’ ক্যালিফোর্নিয়ান বিশেষ কিছুই করতে পারেনি সে দিন। অগুণতি জ্যাকের তাই তলিয়ে যাওয়াটাই নিয়তি ছিল। এই বিপুল অপচয়ে রানির দেশে হাহাকার পড়ল। চোখ মুছতে মুছতেই সিনেমা হল থেকে বেরিয়েছেন অনেকে। কিন্তু এই জাহাজডুবির যথাযথ তদন্ত হল কি? শোনা যায়, অলিম্পিক নামধারী আসল টাইটানিক দীর্ঘদিন রাজার মতো সার্ভিস দিয়ে ১৯৩৫-এ রিটায়ার করে। আর মর্গ্যান? ‘টাইটানিক’ ডোবার দু’বছরের মাথায় নিজেকে দেউলিয়া ঘোষণা করেন।

Titanic Actor Death: ‘টাইটানিক’-এর ক্যাপ্টেন আর নেই, ৭৯-তে প্রয়াত জনপ্রিয় অভিনেতা, কিংবদন্তির মৃত্যুতে শোকের ছায়া বিনোদন জগতে

ফের দুঃসংবাদ বিনোদন জগতে৷ ২০২৪ সালের শুরু থেকেই সময়টা মোটেই ভাল যাচ্ছে না৷ একের পর এক শোকসংবাদে সকলের মন ভারাক্রান্ত৷ প্রয়াক হলেন হলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা তথা ‘টাইটানিক’-ছবির ক্যাপ্টেন বার্নার্ড হিল৷ ‘টাইটানিক’-এ ক্যাপ্টেন এডওয়ার্ড ডে স্মিথ-এর চরিত্রে অভিনয় করে তিনি পরিচিত ছিলেন৷

কিংবদন্তি অভিনেতার মৃত্যুতে শোকের ছায়া পড়েছে বিনোদন জগতে৷ মৃত্যুকালে অভিনেতার বয়স হয়েছিল ৭৯ বছর৷ চলচ্চিত্র, টেলিভিশন, থিয়েটারে তাঁর দাপুটে অভিনয় ছিল নজরকাড়া৷ স্কটিশ লোকসঙ্গীত শিল্পী বারবারা ডিকসন সোশ্যাল মিডিয়ায় বার্নার্ডের মৃত্যুর খবরটি শেয়ার করেছেন৷ অভিনেতার মৃত্যুর খবরে শোকস্তব্ধ হলিউড ইন্ডাস্ট্রি৷

আরও পড়ুন-    শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

কিংবদন্তি অভিনেতার মৃত্যুর খবর শেয়ার করে গভীর সমবেদনা জানিয়ে পোস্টে বারবারা ডিকসন লেখেন- বার্নার্ড হিলের মৃত্যুর খবরটি অত্যন্ত দুঃখের সঙ্গে জানাচ্ছি৷ আমরা জন, পল, জর্জ, রিঙ্গো এবং বার্ট উইলি রাসেলের এই দুর্দান্ত শো-তে একসঙ্গে কাজ করেছি৷ তিনি সত্যিই একজন দুর্দান্ত অভিনেতা৷ দেখে নিন পোস্টটি,

‘টাইটানিক’-ছবিতে ক্যাপ্টেনের চরিত্রে এবং দ্য লর্ড অফ দ্য রিংস-এ তাঁর অভিনয় আজীবন সকলের মনে গেঁথে থাকবে৷ নিজের চরিত্র নিয়ে একাধিক এক্সপেরিমেন্ট করা অভিনেতা জটিল চরিত্রের জন্য ভূয়সী প্রশংসাও কুড়িয়েছেন৷ ‘দ্য লর্ড অফ দ্য রিংস’-ছবিতে কিং থিওডেনের চরিত্রে বার্নার্ডের অভিনয় ছিল বহুল চর্চিত। বর্ষীয়ান অভিনেতার মৃত্যুর খবরে শোক প্রকাশ করেছেন অনুরাগীরা।

Titanic: টাইটানিকের নগ্ন দৃশ্যে বড় ভুল করেছিলেন লিওনার্দো, স্ক্রিপ্টে না থাকলেও সিনেমায় রাখেন পরিচালক

কাগজ, পেনসিল নিয়ে প্রস্তুত জ্যাক। দরজা খুলে ধীর পায়ে এগিয়ে এলেন রোজ। শরীর থেকে গাউনটা ফেলে দিয়ে শুয়ে পড়লেন সোফায়। গলায় জ্বলজ্বল করছে সবুজ হিরে। রোজের সৌন্দর্যে বিভোর জ্যাক। আঁকবেন কি, মুগ্ধ দৃষ্টিতে শুধু দেখছেন তিনি। তখনই রোজ বলে উঠলেন, ‘‘আমাকে তোমার ফরাসি মেয়েদের মতো করে আঁকো ৷’’ Photo Courtesy: Paramount Pictures
কাগজ, পেনসিল নিয়ে প্রস্তুত জ্যাক। দরজা খুলে ধীর পায়ে এগিয়ে এলেন রোজ। শরীর থেকে গাউনটা ফেলে দিয়ে শুয়ে পড়লেন সোফায়। গলায় জ্বলজ্বল করছে সবুজ হিরে। রোজের সৌন্দর্যে বিভোর জ্যাক। আঁকবেন কি, মুগ্ধ দৃষ্টিতে শুধু দেখছেন তিনি। তখনই রোজ বলে উঠলেন, ‘‘আমাকে তোমার ফরাসি মেয়েদের মতো করে আঁকো ৷’’ Photo Courtesy: Paramount Pictures
‘টাইটানিক’-এর এই দৃশ্য কে ভুলতে পারে। রোজের গলার হিরের মতোই দর্শক মনে এই দৃশ্য আজও জীবন্ত। কিন্তু অনেকেই জানেন না, শ্যুটিংয়ের সময় এই দৃশ্যেই মারাত্মক ভুল করে বসেছিলেন জ্যাক ওরফে লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিও। Photo Courtesy: Paramount Pictures
‘টাইটানিক’-এর এই দৃশ্য কে ভুলতে পারে। রোজের গলার হিরের মতোই দর্শক মনে এই দৃশ্য আজও জীবন্ত। কিন্তু অনেকেই জানেন না, শ্যুটিংয়ের সময় এই দৃশ্যেই মারাত্মক ভুল করে বসেছিলেন জ্যাক ওরফে লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিও। Photo Courtesy: Paramount Pictures
কী সেই ভুল? রোজ ওরফে কেট উইনস্লেট গাউন খুলে লিওনার্দোর দিকে তাকিয়ে আছেন। তখন আমতা আমতা করে জ্যাক বলে ওঠে, ‘‘বিছানায় শুয়ে পড়ো। মানে সোফায়।’’ স্ক্রিপ্টে এটা ছিল না। Photo Courtesy: Paramount Pictures
কী সেই ভুল? রোজ ওরফে কেট উইনস্লেট গাউন খুলে লিওনার্দোর দিকে তাকিয়ে আছেন। তখন আমতা আমতা করে জ্যাক বলে ওঠে, ‘‘বিছানায় শুয়ে পড়ো। মানে সোফায়।’’ স্ক্রিপ্টে এটা ছিল না। Photo Courtesy: Paramount Pictures
লিওনার্দোর বলার কথা ছিল, ‘সোফায় শুয়ে পড়ো’। কিন্তু রোজকে দেখে চোখে মুখে ওই ঘোর, সঙ্গে কথা গুলিয়ে ফেলা, পরিচালক জেমস ক্যামেরনের খুব পছন্দ হয়। তিনি সিনেমায় ওটাই রেখে দেন। শুধু এটা নয়, ওই দৃশ্যে আরও কিছু বদল হয়েছিল। Photo Courtesy: Paramount Pictures
লিওনার্দোর বলার কথা ছিল, ‘সোফায় শুয়ে পড়ো’। কিন্তু রোজকে দেখে চোখে মুখে ওই ঘোর, সঙ্গে কথা গুলিয়ে ফেলা, পরিচালক জেমস ক্যামেরনের খুব পছন্দ হয়। তিনি সিনেমায় ওটাই রেখে দেন। শুধু এটা নয়, ওই দৃশ্যে আরও কিছু বদল হয়েছিল। Photo Courtesy: Paramount Pictures
তবে একটা কথা এখানে বলে রাখা ভাল। রোজের যে প্রতিকৃতি জ্যাক এঁকেছিলেন সেটা লিওনার্দোর আঁকা তো নয়ই। অন্য কোনও শিল্পীরও আঁকা নয়। ওটা এঁকেছিলেন পরিচালক জেমস ক্যামেরন খোদ।
তবে একটা কথা এখানে বলে রাখা ভাল। রোজের যে প্রতিকৃতি জ্যাক এঁকেছিলেন সেটা লিওনার্দোর আঁকা তো নয়ই। অন্য কোনও শিল্পীরও আঁকা নয়। ওটা এঁকেছিলেন পরিচালক জেমস ক্যামেরন খোদ।
স্টিফেন কোলবার্টকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কেট এই রহস্য ফাঁস করেছিলেন। বলেছিলেন, ‘‘ওই ছবিটা জেমস ক্যামেরনের আঁকা। অনেকেই এটা জানেন না।’’ কেট আরও বলেন, ওই দৃশ্যের শ্যুটিংয়ের সময় তিনি নগ্ন ছিলেন না। বাথিং স্যুট পরেছিলেন। স্কেচ নিখুঁত করতে জেমস ক্যামেরন নিজেই আঁকার সিদ্ধান্ত নেন। Photo: Collected
স্টিফেন কোলবার্টকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে কেট এই রহস্য ফাঁস করেছিলেন। বলেছিলেন, ‘‘ওই ছবিটা জেমস ক্যামেরনের আঁকা। অনেকেই এটা জানেন না।’’ কেট আরও বলেন, ওই দৃশ্যের শ্যুটিংয়ের সময় তিনি নগ্ন ছিলেন না। বাথিং স্যুট পরেছিলেন। স্কেচ নিখুঁত করতে জেমস ক্যামেরন নিজেই আঁকার সিদ্ধান্ত নেন। Photo: Collected
পরবর্তীকালে কেটের ওই প্রতিকৃতি ১৬ হাজার মার্কিন ডলারে বিক্রি হয়েছিল। তবে ক্রেতার পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি। তবে ওই দৃশ্য আজও কেটকে তাড়া করে বেড়ায়। নিজেই এ কথা স্বীকার করেন অভিনেত্রী। বলেন, ‘‘আজও ওই ফটোর উপর লোকে আমার অটোগ্রাফ চায়।’’ ইয়াহুকে তিনি বলেছিলেন, ‘‘আমি এভাবে অটোগ্রাফ দিই না। খুব অস্বস্তি হয়। এভাবে কেন দেব’? Photo Courtesy: Paramount Pictures
পরবর্তীকালে কেটের ওই প্রতিকৃতি ১৬ হাজার মার্কিন ডলারে বিক্রি হয়েছিল। তবে ক্রেতার পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি। তবে ওই দৃশ্য আজও কেটকে তাড়া করে বেড়ায়। নিজেই এ কথা স্বীকার করেন অভিনেত্রী। বলেন, ‘‘আজও ওই ফটোর উপর লোকে আমার অটোগ্রাফ চায়।’’ ইয়াহুকে তিনি বলেছিলেন, ‘‘আমি এভাবে অটোগ্রাফ দিই না। খুব অস্বস্তি হয়। এভাবে কেন দেব’? Photo Courtesy: Paramount Pictures