ঝাঁ চকচকে বাড়িঘর। নিকানো উঠোনের মতো রাস্তা। উন্নত যানবাহন থেকে চিকিৎসা পরিষেবা। ধনী দেশ বললে চোখের সামনে এমন ছবিই ভেসে ওঠে। যেখানে সবাই সুখী। খাওয়া-পরার চিন্তা করতে হয় না কাউকে। যেন স্বপ্ন। কোথায় আছে এমন দেশ? পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী দেশ কোনটা?

World Richest Country: পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী দেশ কোনটা? ২০২৪ সালের হিসেব আপনি যা ভাবছেন তার উল্টো কথা বলছে

ঝাঁ চকচকে বাড়িঘর। নিকানো উঠোনের মতো রাস্তা। উন্নত যানবাহন থেকে চিকিৎসা পরিষেবা। ধনী দেশ বললে চোখের সামনে এমন ছবিই ভেসে ওঠে। যেখানে সবাই সুখী। খাওয়া-পরার চিন্তা করতে হয় না কাউকে। যেন স্বপ্ন। কোথায় আছে এমন দেশ? পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী দেশ কোনটা?
ঝাঁ চকচকে বাড়িঘর। নিকানো উঠোনের মতো রাস্তা। উন্নত যানবাহন থেকে চিকিৎসা পরিষেবা। ধনী দেশ বললে চোখের সামনে এমন ছবিই ভেসে ওঠে। যেখানে সবাই সুখী। খাওয়া-পরার চিন্তা করতে হয় না কাউকে। যেন স্বপ্ন। কোথায় আছে এমন দেশ? পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী দেশ কোনটা?
কোনও দেশ ধনী কি না সেটা বোঝার উপায় কী? অর্থনীতিবিদরা দুটি জিনিস দেখতে বলেন। জিডিপি এবং পিপিপি। জিডিপি বা গ্রস ডোমেস্টিক প্রোডাক্ট দেশে উৎপাদিত সমস্ত পণ্য ও পরিষেবার মূল্য পরিমাপ করে। দেশের জনসংখ্যাকে জিডিপি দিয়ে ভাগ করলেই বোঝা যাবে সেই দেশের মানুষ অন্যান্য দেশের মানুষের তুলনায় কতটা ধনী বা দরিদ্র।
কোনও দেশ ধনী কি না সেটা বোঝার উপায় কী? অর্থনীতিবিদরা দুটি জিনিস দেখতে বলেন। জিডিপি এবং পিপিপি। জিডিপি বা গ্রস ডোমেস্টিক প্রোডাক্ট দেশে উৎপাদিত সমস্ত পণ্য ও পরিষেবার মূল্য পরিমাপ করে। দেশের জনসংখ্যাকে জিডিপি দিয়ে ভাগ করলেই বোঝা যাবে সেই দেশের মানুষ অন্যান্য দেশের মানুষের তুলনায় কতটা ধনী বা দরিদ্র।
এবার আসা যাক পিপিপি-তে। এর অর্থ হল ‘পারচেজিং পাওয়ার প্যারিটি’। এ থেকে দেশের মানুষের ক্রয়ক্ষমতার আন্দাজ পাওয়া যায়। ধনী দেশের মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বেশি হবে, তাতে আর সন্দেহ কী! কিন্তু এই বক্তব্য পুরোপুরি খাটে না। কারণ এখানে গড় ধরা হয়। প্রতিটা দেশের কাঠামো আলাদা হওয়ার কারণে গড়েও তারতম্য হতে পারে। তবে মোটামুটি একটা আন্দাজ পাওয়া যায়। সেই হিসেবেই পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী দেশগুলির তালিকা এখানে দেওয়া হল।
এবার আসা যাক পিপিপি-তে। এর অর্থ হল ‘পারচেজিং পাওয়ার প্যারিটি’। এ থেকে দেশের মানুষের ক্রয়ক্ষমতার আন্দাজ পাওয়া যায়। ধনী দেশের মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বেশি হবে, তাতে আর সন্দেহ কী! কিন্তু এই বক্তব্য পুরোপুরি খাটে না। কারণ এখানে গড় ধরা হয়। প্রতিটা দেশের কাঠামো আলাদা হওয়ার কারণে গড়েও তারতম্য হতে পারে। তবে মোটামুটি একটা আন্দাজ পাওয়া যায়। সেই হিসেবেই পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী দেশগুলির তালিকা এখানে দেওয়া হল।
১০. নরওয়ে: দশম স্থানে রয়েছে নরওয়ে। মোট জিডিপির পরিমাণ ৪৪৫.৫১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
১০. নরওয়ে: দশম স্থানে রয়েছে নরওয়ে। মোট জিডিপির পরিমাণ ৪৪৫.৫১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
৯. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র: ধনী দেশের তালিকায় নবম স্থানে রয়েছে আমেরিকা। মোট জিডিপির পরিমাণ ২৬,৮৫৪,৬০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
৯. মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র: ধনী দেশের তালিকায় নবম স্থানে রয়েছে আমেরিকা। মোট জিডিপির পরিমাণ ২৬,৮৫৪,৬০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
৮. সান মারিনো: বিশ্বের ক্ষুদ্র দেশের তালিকায় পঞ্চম স্থানে রয়েছে সান মারিনো। আর ধনী দেশের তালিকায় অষ্টম স্থানে।
৮. সান মারিনো: বিশ্বের ক্ষুদ্র দেশের তালিকায় পঞ্চম স্থানে রয়েছে সান মারিনো। আর ধনী দেশের তালিকায় অষ্টম স্থানে।
৭. সুইজারল্যান্ড: হোয়াইট চকলেট, ববস্লেহ, সুইস আর্মি ছুরি, কম্পিউটার মাউস, ইমার্সন ব্লেন্ডার, ভেলক্রো এবং এলএসডি হল বিশ্বের জন্য সুইজারল্যান্ডের আবিষ্কার। মাথাপিছু জিডিপির পরিমাণ ৯৩,২৫৯ মার্কিন ডলার। এই দেশ রয়েছে ৭ নম্বরে।
৭. সুইজারল্যান্ড: হোয়াইট চকলেট, ববস্লেহ, সুইস আর্মি ছুরি, কম্পিউটার মাউস, ইমার্সন ব্লেন্ডার, ভেলক্রো এবং এলএসডি হল বিশ্বের জন্য সুইজারল্যান্ডের আবিষ্কার। মাথাপিছু জিডিপির পরিমাণ ৯৩,২৫৯ মার্কিন ডলার। এই দেশ রয়েছে ৭ নম্বরে।
৬. সংযুক্ত আরব আমিরশাহি: ১৯৫০ সালে মাটির নিচে তেলের হদিশ মেলে। তারপর থেকে বদলে গিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরশাহি। ষষ্ঠ স্থানাধিকারী এই দেশের মোট জিডিপির পরিমাণ ৮৯০,১৭১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
৬. সংযুক্ত আরব আমিরশাহি: ১৯৫০ সালে মাটির নিচে তেলের হদিশ মেলে। তারপর থেকে বদলে গিয়েছে সংযুক্ত আরব আমিরশাহি। ষষ্ঠ স্থানাধিকারী এই দেশের মোট জিডিপির পরিমাণ ৮৯০,১৭১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
৫. কাতার: ধনী দেশের তালিকায় পঞ্চম স্থানে রয়েছে কাতার। মাথাপিছু জিডিপি-র পরিমাণ ৮৭,৬৬১ মার্কিন ডলার।
৫. কাতার: ধনী দেশের তালিকায় পঞ্চম স্থানে রয়েছে কাতার। মাথাপিছু জিডিপি-র পরিমাণ ৮৭,৬৬১ মার্কিন ডলার।
৪. সিঙ্গাপুর: সিঙ্গাপুর প্রাচীন কাল থেকেই বিত্তশালী দেশ। এখনও রয়েছে ৪ নম্বরে। মোট জিডিপি-র পরিমাণ ৫২১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
৪. সিঙ্গাপুর: সিঙ্গাপুর প্রাচীন কাল থেকেই বিত্তশালী দেশ। এখনও রয়েছে ৪ নম্বরে। মোট জিডিপি-র পরিমাণ ৫২১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
৩. আয়ারল্যান্ড: বিশ্বের ধনী দেশের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে আয়ারল্যান্ড। মাথাপিছু জিডিপি-র পরিমাণ ১০৩,৯৮৩ মার্কিন ডলার।
৩. আয়ারল্যান্ড: বিশ্বের ধনী দেশের তালিকায় তৃতীয় স্থানে রয়েছে আয়ারল্যান্ড। মাথাপিছু জিডিপি-র পরিমাণ ১০৩,৯৮৩ মার্কিন ডলার।
২. ম্যাকাও এসএআর: দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ম্যাকাও এসএসআর। মোট জিডিপি-র পরিমাণ ৫০.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
২. ম্যাকাও এসএআর: দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ম্যাকাও এসএসআর। মোট জিডিপি-র পরিমাণ ৫০.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
১. লুক্সেমবার্গ: হ্যাঁ, পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী দেশ লুক্সেমবার্গ। সমৃদ্ধির দিক থেকে সবার আগে। লুক্সেমবার্গের মাথাপিছু জিডিপি ১২৫,০০৬ মার্কিন ডলার।
১. লুক্সেমবার্গ: হ্যাঁ, পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী দেশ লুক্সেমবার্গ। সমৃদ্ধির দিক থেকে সবার আগে। লুক্সেমবার্গের মাথাপিছু জিডিপি ১২৫,০০৬ মার্কিন ডলার।