সরকারি স্কুল বললেই নাক কুঁচকোন অনেকে। ‘ওখানে আবার পড়াশোনা হয় না কি’, ভাবটা এমনই। কিন্তু ভারতে এমন সরকারি স্কুলও রয়েছে যেখানে ছেলেমেয়েকে ভর্তি করাতে পারলে বর্তে যান অভিভাবকরা।

Top 5 Central Government Schools: সরকারি স্কুলেও দারুণ পড়াশোনা হয়, দেশের সেরা ৫ সরকারি স্কুল কোনগুলি জানেন?

সরকারি স্কুল বললেই নাক কুঁচকোন অনেকে। ‘ওখানে আবার পড়াশোনা হয় না কি’, ভাবটা এমনই। কিন্তু ভারতে এমন সরকারি স্কুলও রয়েছে যেখানে ছেলেমেয়েকে ভর্তি করাতে পারলে বর্তে যান অভিভাবকরা।
সরকারি স্কুল বললেই নাক কুঁচকোন অনেকে। ‘ওখানে আবার পড়াশোনা হয় না কি’, ভাবটা এমনই। কিন্তু ভারতে এমন সরকারি স্কুলও রয়েছে যেখানে ছেলেমেয়েকে ভর্তি করাতে পারলে বর্তে যান অভিভাবকরা।
পড়াশোনার মান থেকে অন্যান্য সুযোগ সুবিধা, বেসরকারি স্কুলের চেয়ে বেশি। ৫ সেপ্টেম্বর ছিল শিক্ষক দিবস। এই সময় দেখে নেওয়া যাক দেশের সেরা সরকারি স্কুল কোনগুলো?
পড়াশোনার মান থেকে অন্যান্য সুযোগ সুবিধা, বেসরকারি স্কুলের চেয়ে বেশি। ৫ সেপ্টেম্বর ছিল শিক্ষক দিবস। এই সময় দেখে নেওয়া যাক দেশের সেরা সরকারি স্কুল কোনগুলো?
কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়: তালিকার প্রথমেই রয়েছে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়। স্কুল পরিচালনা করে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় সংগঠন। দেখভাল করে ভারত সরকারের শিক্ষা মন্ত্রক। বর্তমানে সারা দেশে ১২৫০টি কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় রয়েছে। শুধু ভারত নয়, কাঠমান্ডু, মস্কো এবং তেহরানেও একটি করে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় স্থাপন করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। এখানে প্রবেশিকা পরীক্ষা এবং লটারির মাধ্যমে পড়ুয়াদের ভর্তি নেওয়া হয়।
কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়: তালিকার প্রথমেই রয়েছে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয়। স্কুল পরিচালনা করে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় সংগঠন। দেখভাল করে ভারত সরকারের শিক্ষা মন্ত্রক। বর্তমানে সারা দেশে ১২৫০টি কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় রয়েছে। শুধু ভারত নয়, কাঠমান্ডু, মস্কো এবং তেহরানেও একটি করে কেন্দ্রীয় বিদ্যালয় স্থাপন করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। এখানে প্রবেশিকা পরীক্ষা এবং লটারির মাধ্যমে পড়ুয়াদের ভর্তি নেওয়া হয়।
রাজকীয় প্রতিভা বিকাশ বিদ্যালয়: দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে রাজকীয় প্রতিভা বিকাশ বিদ্যালয়। দিল্লি সরকারের শিক্ষা অধিদফতর স্কুলগুলি পরিচালনা করে। প্রতি বছর ভর্তির জন্য প্রবেশিকা পরীক্ষা নেওয়া হয়। এই পরীক্ষা শুধুমাত্র ষষ্ঠ এবং একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্যই দিতে পারেন পড়ুয়ারা। বলে রাখা ভাল, ২০২১-২২ সালে রাজকীয় প্রতিভা বিকাশ বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে স্কুল অফ স্পেসালাইজড এক্সিলেন্স রাখা হয়।
রাজকীয় প্রতিভা বিকাশ বিদ্যালয়: দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে রাজকীয় প্রতিভা বিকাশ বিদ্যালয়। দিল্লি সরকারের শিক্ষা অধিদফতর স্কুলগুলি পরিচালনা করে। প্রতি বছর ভর্তির জন্য প্রবেশিকা পরীক্ষা নেওয়া হয়। এই পরীক্ষা শুধুমাত্র ষষ্ঠ এবং একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির জন্যই দিতে পারেন পড়ুয়ারা। বলে রাখা ভাল, ২০২১-২২ সালে রাজকীয় প্রতিভা বিকাশ বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে স্কুল অফ স্পেসালাইজড এক্সিলেন্স রাখা হয়।
জওহর নবোদয় বিদ্যালয়: তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে জওহর নবোদয় বিদ্যালয়। সম্পূর্ণ আবাসিক স্কুল। ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পড়ানো হয়। ষষ্ঠ, সপ্তম এবং অষ্টম শ্রেণির বিনামূল্যে পড়াশোনা করেন। নবম শ্রেণি থেকে প্রতি মাসে ৬০০ টাকা ফি নেওয়া হয়। স্কুলের দেখভাল করে ট্রাস্টি। সেন্ট্রাল বোর্ড অফ সেকেন্ডারি এডুকেশন বোর্ডের আওতায় জওহর নবোদয় বিদ্যালয়ে পড়ানো হয়।
জওহর নবোদয় বিদ্যালয়: তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে জওহর নবোদয় বিদ্যালয়। সম্পূর্ণ আবাসিক স্কুল। ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পড়ানো হয়। ষষ্ঠ, সপ্তম এবং অষ্টম শ্রেণির বিনামূল্যে পড়াশোনা করেন। নবম শ্রেণি থেকে প্রতি মাসে ৬০০ টাকা ফি নেওয়া হয়। স্কুলের দেখভাল করে ট্রাস্টি। সেন্ট্রাল বোর্ড অফ সেকেন্ডারি এডুকেশন বোর্ডের আওতায় জওহর নবোদয় বিদ্যালয়ে পড়ানো হয়।
স্কুল অফ এক্সিলেন্স, দিল্লি: চতুর্থ স্থানে রয়েছে দিল্লির স্কুল অফ এক্সিলেন্স। কেজরিওয়াল সরকার এমন ১০০টি স্কুল তৈরির প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। এখনও পর্যন্ত ৫টি স্কুল তৈরি হয়েছে। এখানে নার্সারি থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পড়ানো হয়। শিক্ষার্থীদের যোগ্যতা অনুযায়ী ভর্তি হতে পারেন। রোহিণী সেক্টর ১৭ এবং সেক্টর ২৩, খিচদিপুর, কালকাজি, মদনপুর খাদার এবং দ্বারকা সেক্টর ২২-এ এই পাঁচটি স্কুল রয়েছে।
স্কুল অফ এক্সিলেন্স, দিল্লি: চতুর্থ স্থানে রয়েছে দিল্লির স্কুল অফ এক্সিলেন্স। কেজরিওয়াল সরকার এমন ১০০টি স্কুল তৈরির প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। এখনও পর্যন্ত ৫টি স্কুল তৈরি হয়েছে। এখানে নার্সারি থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পড়ানো হয়। শিক্ষার্থীদের যোগ্যতা অনুযায়ী ভর্তি হতে পারেন। রোহিণী সেক্টর ১৭ এবং সেক্টর ২৩, খিচদিপুর, কালকাজি, মদনপুর খাদার এবং দ্বারকা সেক্টর ২২-এ এই পাঁচটি স্কুল রয়েছে।
সৈনিক স্কুল: তালিকার পঞ্চম স্থানে রয়েছে সৈনিক স্কুল। কেন্দ্রীয় সরকারের প্রতিরক্ষা মন্ত্রক এই স্কুলগুলি প্রতিষ্ঠা করে। স্কুল পরিচালনা করে সৈনিক স্কুল সোসাইটি। ১৯৬১ সালে তৎকালীন প্রতিরক্ষামন্ত্রী কৃষ্ণ মেনন এই ধরণের স্কুল চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। আগে স্কুলে শুধু ছেলেদেরই ভর্তির সুযোগ ছিল। ২০২১-২২ সাল থেকে মেয়েদেরও ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি নেওয়া শুরু হয়।
সৈনিক স্কুল: তালিকার পঞ্চম স্থানে রয়েছে সৈনিক স্কুল। কেন্দ্রীয় সরকারের প্রতিরক্ষা মন্ত্রক এই স্কুলগুলি প্রতিষ্ঠা করে। স্কুল পরিচালনা করে সৈনিক স্কুল সোসাইটি। ১৯৬১ সালে তৎকালীন প্রতিরক্ষামন্ত্রী কৃষ্ণ মেনন এই ধরণের স্কুল চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। আগে স্কুলে শুধু ছেলেদেরই ভর্তির সুযোগ ছিল। ২০২১-২২ সাল থেকে মেয়েদেরও ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি নেওয়া শুরু হয়।