Bengal Tourism: ব্যালকনির দরজা খুললেই গভীর অরণ্যে! জঙ্গলে রাত কাটানোর ইচ্ছা? চলে আসুন এই ঠিকানায়!

শাল জঙ্গলের মধ্যে রাত্রি যাপন করতে চাইছেন। ব্যালকনির দরজা খুললেই আপনি পৌঁছে যেতে পারেন গভীর অরণ্যে। যেখানে আপনি প্রকৃতিকে ছুঁয়ে দেখতে পারবেন। সবুজ শাল অরণ্যের গন্ধ ভরা বিশুদ্ধ বাতাসে নিজের মন ও শরীরকে মুহূর্তের মধ্যেই করে ফেলবেন তরতাজা।(বুদ্ধদেব বেরা)
শাল জঙ্গলের মধ্যে রাত্রি যাপন করতে চাইছেন। ব্যালকনির দরজা খুললেই আপনি পৌঁছে যেতে পারেন গভীর অরণ্যে। যেখানে আপনি প্রকৃতিকে ছুঁয়ে দেখতে পারবেন। সবুজ শাল অরণ্যের গন্ধ ভরা বিশুদ্ধ বাতাসে নিজের মন ও শরীরকে মুহূর্তের মধ্যেই করে ফেলবেন তরতাজা।(বুদ্ধদেব বেরা)
কলকাতা থেকে খুব একটা দূরে নয় কাছেই রয়েছে আপনার মনের মত এই সেরা ঠিকানা। ঝাড়গ্রাম শহরের উপকণ্ঠে বাঁদরভুলায় সবুজ শাল জঙ্গলের মধ্যে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ফরেস্ট ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেডের ঝাড়গ্রাম প্রকৃতি পর্যটন কেন্দ্র। প্রকৃতি পর্যটন কেন্দ্রের মধ্যে পর্যটকদের থাকার জন্য রয়েছে ৬টি বিলাসবহুল ছোট্ট ছোট্ট কটেজ।
কলকাতা থেকে খুব একটা দূরে নয় কাছেই রয়েছে আপনার মনের মত এই সেরা ঠিকানা। ঝাড়গ্রাম শহরের উপকণ্ঠে বাঁদরভুলায় সবুজ শাল জঙ্গলের মধ্যে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ফরেস্ট ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেডের ঝাড়গ্রাম প্রকৃতি পর্যটন কেন্দ্র। প্রকৃতি পর্যটন কেন্দ্রের মধ্যে পর্যটকদের থাকার জন্য রয়েছে ৬টি বিলাসবহুল ছোট্ট ছোট্ট কটেজ।
কটেজ গুলি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যে ঘর থেকে ব্যালকনির দরজা খুললেই আপনি পৌঁছে যাবেন গভীর অরণ্যে। আপনার চোখের সামনে গভীর শাল জঙ্গল। দেখতে পাবেন জঙ্গলের বাস্তুতন্ত্রও। ঘুরে বেড়াচ্ছে খরগোশও বন্য জন্তুরা। কীভাবে পৌঁছবেন এখানে? কলকাতা থেকে ব্যক্তিগত গাড়িতে করে সোজা আপনি চলে আসতে পারেন ঝাড়গ্রামে।
কটেজ গুলি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে যে ঘর থেকে ব্যালকনির দরজা খুললেই আপনি পৌঁছে যাবেন গভীর অরণ্যে। আপনার চোখের সামনে গভীর শাল জঙ্গল। দেখতে পাবেন জঙ্গলের বাস্তুতন্ত্রও। ঘুরে বেড়াচ্ছে খরগোশও বন্য জন্তুরা। কীভাবে পৌঁছবেন এখানে? কলকাতা থেকে ব্যক্তিগত গাড়িতে করে সোজা আপনি চলে আসতে পারেন ঝাড়গ্রামে।
লোধাশুলি হয়ে ঝাড়গ্রাম শহর ঢোকার মুখেই রয়েছে এই প্রকৃতি পর্যটন কেন্দ্র। অথবা হাওড়া স্টেশন থেকে ট্রেনে করে সোজা চলে আসতে হবে ঝাড়গ্রাম। ঝাড়গ্রাম রেল স্টেশন থেকে নেমে টোটোতে করে আপনি চলে যেতে পারেন এই প্রকৃতি পর্যটন কেন্দ্রে। এছাড়াও,পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ফরেস্ট ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেডের ওয়েবসাইডে গিয়ে আপনি বুকিং করতে পারেন। ওয়েবসাইটটি হল- https://www.wbfdc.net
লোধাশুলি হয়ে ঝাড়গ্রাম শহর ঢোকার মুখেই রয়েছে এই প্রকৃতি পর্যটন কেন্দ্র। অথবা হাওড়া স্টেশন থেকে ট্রেনে করে সোজা চলে আসতে হবে ঝাড়গ্রাম। ঝাড়গ্রাম রেল স্টেশন থেকে নেমে টোটোতে করে আপনি চলে যেতে পারেন এই প্রকৃতি পর্যটন কেন্দ্রে। এছাড়াও,পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ফরেস্ট ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেডের ওয়েবসাইডে গিয়ে আপনি বুকিং করতে পারেন। ওয়েবসাইটটি হল- https://www.wbfdc.net
জঙ্গলের জীবজন্তুদেরও এখানে দেখতে পাবেন আপনি। দেখতে পাবেন হাতির দল শাবক সহ দাঁড়িয়ে রয়েছে। হরিণের পাল ছুটে চলেছে জঙ্গলের দিকে। তবে এইগুলি কেবলমাত্র পর্যটকদের মনোরঞ্জনের জন্যই কংক্রিটের তৈরি করা রয়েছে। এছাড়াও জঙ্গলমহলের মূলবাসী আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষ নিজেদের আনন্দে নৃত্য করছে তাও তৈরি করা রয়েছে এই প্রকৃতি পর্যটন কেন্দ্রে।
জঙ্গলের জীবজন্তুদেরও এখানে দেখতে পাবেন আপনি। দেখতে পাবেন হাতির দল শাবক সহ দাঁড়িয়ে রয়েছে। হরিণের পাল ছুটে চলেছে জঙ্গলের দিকে। তবে এইগুলি কেবলমাত্র পর্যটকদের মনোরঞ্জনের জন্যই কংক্রিটের তৈরি করা রয়েছে। এছাড়াও জঙ্গলমহলের মূলবাসী আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষ নিজেদের আনন্দে নৃত্য করছে তাও তৈরি করা রয়েছে এই প্রকৃতি পর্যটন কেন্দ্রে।
ঝাড়গ্রাম প্রকৃতি পর্যটন কেন্দ্রের ম্যানেজার অর্ণব বসু বলেন,"পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ফরেস্ট ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেডের পক্ষ থেকে এই প্রকৃতি পর্যটন কেন্দ্রটি তৈরি করা হয়েছে। সম্পূর্ণ শাল জঙ্গলের মধ্যে রয়েছে এই কটেজটি। এখানে ছয়টি কটেজ রয়েছে। যেগুলি আপনি ফরেস্ট ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেডের ওয়েবসাইটে গিয়েও বুকিং করতে পারেন এছাড়াও এখান থেকেও সরাসরি কটেজ বুকিং এর ব্যবস্থা রয়েছে "।
ঝাড়গ্রাম প্রকৃতি পর্যটন কেন্দ্রের ম্যানেজার অর্ণব বসু বলেন,”পশ্চিমবঙ্গ সরকারের ফরেস্ট ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেডের পক্ষ থেকে এই প্রকৃতি পর্যটন কেন্দ্রটি তৈরি করা হয়েছে। সম্পূর্ণ শাল জঙ্গলের মধ্যে রয়েছে এই কটেজটি। এখানে ছয়টি কটেজ রয়েছে। যেগুলি আপনি ফরেস্ট ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন লিমিটেডের ওয়েবসাইটে গিয়েও বুকিং করতে পারেন এছাড়াও এখান থেকেও সরাসরি কটেজ বুকিং এর ব্যবস্থা রয়েছে “।