খেলা Virat Kohli: নতুন বছরে ১০টি বিশ্বরেকর্ড ভাঙতে পারেন বিরাট কোহলি, জেনে নিন বিস্তারিত Gallery January 4, 2024 Bangla Digital Desk নতুন বছরেও ব্যাট হাতে শুরুটা খুব একটা খারাপ হয়নি বিরাট কোহলির। ২০২৪ সালে কোহলির সামনে রয়েছে ১০টি বড় রেকর্ড গড়ার সুযোগ। দেখে নেওয়া যাক কোন কোন মাইলস্টোনের হাতছানি রয়েছে বিরাটের সামনে। ওয়ানডেতে দ্রুততম ১৪ হাজার রান করতে বিরাট কোহলি মাত্র ১৫২ রান দরকার। সচিন তেন্ডুলকরের নাম রয়েছে এই রেকর্ড। ৩৫০ ওডিআই ম্যাচে এই ল্যান্ডমার্ক পেয়েছিলেন মাস্টার ব্লাস্টার। ১০ হাজার টেস্ট রান পূরণ করতে পারেন বিরাট কোহলি। ৯ হাজার টেস্ট রানের দোরগোড়ায় রয়েছেন কোহলি। কঠিন হলেও ফর্মে থাকলে ১০ হাজারের মাইল স্টোন পার করার ক্ষমতা বিরাটের রয়েছ। বিরাট কোহলি টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে ১২০০০ রান করা প্রথম ভারতীয় হতে মাত্র ৩৫ রান দূরে রয়েছেন। ক্রিস গেইল, শোয়েব মালিক এবং কায়রন পোলার্ডের পর সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের তালিকায় বর্তমানে চতুর্থ স্থানে রয়েছেন কোহলি। বিরাট কোহলির ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্টে ভারতের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হওয়ার সুযোগ রয়েছে। আসন্ন পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজে সচিন তেন্ডুলকরের ২৫৩৫ রান পেরিয়ে যেতে কোহলির প্রয়োজন ৫৪৪ রান। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে সব ফরম্যাটে ভারতের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হওয়ার সুযোগও রয়েছে বিরাট কোহলির কাছে। এই মাইলস্টোন স্পর্শ করতে বিরাট কোহলির প্রয়োজন মাতর ২১ রান। এছাড়া ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে আরও একটি মাইলফলক তৈরি করতে পারেন বিরাট কোহলি। থ্রি লায়ন্সের বিরুদ্ধে ৪০০০ আন্তর্জাতিক রান সংগ্রহকারী প্রথম ভারতীয় ব্যাটসম্যান হওয়ার থেকেও কোহলি মাত্র ৩০ রান দূরে। ঘরের মাঠে সর্বাধিক আন্তর্জাতিক সেঞ্চুরি করা ব্যাটসম্যান হতে বিরাট কোহলির প্রয়োজন ৫টি সেঞ্চুরি। সচিন তেন্ডুলকর ৪২ সেঞ্চুরি সহ রেকর্ডটি নিজের নামে রেখেছেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজে ভারতের সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারী হওয়ার জন্য বিরাট কোহলির প্রয়োজন ৩২২ রান। রাহুল দ্রাবিড় ১৯১৯রান করে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছেন। কঠিন হলেও কোহলির পক্ষে সব সম্ভব। নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ভারতীয় ব্যাটারের সর্বোচ্চ শতরানের রেকর্ড গড়তে বিরাট কোহলির ১টি সেঞ্চুরি দরকার। বর্তমানে, কোহলি এবং সচিন তেন্ডুলকরর নয়টি সেঞ্চুরি রয়েছে। বাংলাদেশের বিপক্ষে টেস্টে ভারতের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক হতে ৩৮৩ রান দূরে রয়েছেন বিরাট কোহলি। ৮২০ রান করে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছেন সচিন তেন্ডুলকর।