Tag Archives: World Records

World Record: ১৪৪ বর্গফুটের লুডো! কাপড় দিয়ে চমক নদিয়ার দর্জির

নদিয়া: সবচেয়ে বড় লুডো তৈরি করে তাক লাগালেন নদিয়ার এক দর্জি। এত বড় লুডোর বোর্ড আপনি আগে কখনও দেখেননি। ১৪৪ বর্গফুটের লুডো তৈরি করেছেন অভয় কুমার বিশ্বাস নামে এক দর্জি। দীর্ঘ সাত বছর ধরে কাজের ফাঁকে ফাঁকে সময় দিয়ে এই বিশাল আকৃতির লুডো বোর্ড তৈরি করেন তিনি।

গ্রীষ্মের দাবদাহে পুড়ছে গোটা রাজ্য। স্বস্তি পেতে পথে বেরিয়ে গাছের তলায় আশ্রয় নিতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। এদিন সেই গাছের তলাতেই ১৪৪ বর্গফুটের লুডো পেতে খেলতে দেখা গেল কচিকাঁচা থেকে শুরু করে বড়দের পর্যন্ত। বছর ৪৫ এর অভয় কুমার বিশ্বাসের রানাঘাটের তাহেরপুর-কৃষ্ণনগর রোডে ভাঙা লাইন বাজারে একটি দর্জি দোকান আছে।

আর‌ও পড়ুন: কাজ না করলে ভাত জুটবে না! মে দিবসের তাৎপর্য ‘ব্যর্থ’ কৃষকদের কাছে

অভয়বাবু প্রথমে একটি কাপড়ের ছোট লুডো তৈরি করেছিলেন। যদিও সেটা হারিয়ে যায়। এরপর ২০১৬ সালে ফের আবার লুডো তৈরি করার কথা মাথায় আসে। তখনই ঠিক করেন ১৪৪ বর্গফুটের একটি বিশাল আকার লুডো তৈরি করবেন। এরপর গত সাত বছর ধরে একটু একটু করে তিনি তৈরি করেছেন এই লুডো। তাঁর এই লুডোর হাত ধরে এলাকার ছেলেমেয়েরা সোশ্যাল মিডিয়ার আসক্তি কাটিয়ে খেলায় মনোযোগী হবে বলে অভয় বিশ্বাসের ধারণা।

মৈনাক দেবনাথ

Most Beautiful Smile: মুঠো মুঠো মুক্তো হাসিতে…! পৃথিবীর সবথেকে ‘সুন্দর হাসি’ এই শিশুর! কোঁকড়ানো চুল, নীল চোখ, ঠিক যেন জ্যান্ত ‘পুতুল’

শিশু মুখ দেখলে মন ভাল হয়ে যায়। আসলে শিশু মাত্রেই সুন্দর। পথচলতি রাস্তাঘাটে, ট্রেনে বাসে আমাদের চোখে পড়ে যায় এমন শিশু যাঁদের দিক থেকে চোখ ফেরানোই মুশকিল হয়ে যায়। প্রাণবন্ত, ঝলমলে, নির্মল এমনই হয় শিশুরা।
শিশু মুখ দেখলে মন ভাল হয়ে যায়। আসলে  শিশু  মাত্রেই সুন্দর। পথচলতি রাস্তাঘাটে, ট্রেনে বাসে আমাদের চোখে পড়ে যায় এমন শিশু যাঁদের দিক থেকে চোখ ফেরানোই মুশকিল হয়ে যায়। প্রাণবন্ত, ঝলমলে, নির্মল এমনই হয় শিশুরা।
কিন্তু তার মধ্যেও একেকটা বাচ্চা এমন থাকে যাদের দেখলে আজীবন মনে থেকে যায় সেই হাসি। আমরা মনে মনে বলে উঠি, "আহা কী কিউট!" হাসতে হাসতে মন কেড়ে নেয় সেই শিশুরা।
কিন্তু তার মধ্যেও একেকটা বাচ্চা এমন থাকে যাদের দেখলে আজীবন মনে থেকে যায় সেই হাসি। আমরা মনে মনে বলে উঠি, “আহা কী কিউট!” হাসতে হাসতে মন কেড়ে নেয় সেই শিশুরা।
তেমনই একটি বাচ্চা বিশ্বের সেরা সুন্দর শিশুর তকমা পেয়েছে। 'ওয়ার্ল্ডস কিউটেস্ট কিড' শিরোপা পাওয়া এই কন্যার নাম, অনাহিতা হাশেমজাহে। গায়ের রং রোদ্দুরের মতো উজ্জ্বল, টোল পড়া দুই গালে গোলাপী আভা, নীল চোখ, কোকড়ানো চুল। ভগবান যেন পরম যত্নে গড়েছেন এই ছোট্ট মেয়েটিকে।
তেমনই একটি বাচ্চা বিশ্বের সেরা সুন্দর শিশুর তকমা পেয়েছে। ‘ওয়ার্ল্ডস কিউটেস্ট কিড’ শিরোপা পাওয়া এই কন্যার নাম, অনাহিতা হাশেমজাহে। গায়ের রং রোদ্দুরের মতো উজ্জ্বল, টোল পড়া দুই গালে গোলাপী আভা, নীল চোখ, কোকড়ানো চুল। ভগবান যেন পরম যত্নে গড়েছেন এই ছোট্ট মেয়েটিকে।
দেবশিশুর মতো স্বর্গীয় এই মেয়ে অনাহিতার জন্ম ২০১৬ সালে ইরানের ইস্পাহানে। একবার অনাহিতার মা তার ছবি নেট মাধ্যমে শেয়ার করে। তারপরই সমাজমাধ্যমে সবার নজর কেড়েছে এই মেয়ে। মুহূর্তে ভাইরাল গার্ল হয়ে যায় অনাহিতা।
দেবশিশুর মতো স্বর্গীয় এই মেয়ে অনাহিতার জন্ম ২০১৬ সালে ইরানের ইস্পাহানে। একবার অনাহিতার মা তার ছবি নেট মাধ্যমে শেয়ার করে। তারপরই সমাজমাধ্যমে সবার নজর কেড়েছে এই মেয়ে। মুহূর্তে ভাইরাল গার্ল হয়ে যায় অনাহিতা।
মুক্তো ঝরা মিষ্টি হাসি, স্বপ্নিল চোখ আর বাদামী চুল দেখে সবাই মুগ্ধ। এমন স্বর্গীয় সৌন্দর্য দেখে চোখ সরাতে পারেন না নেটিজেনরা। নিমেষে ঝড়ের গতিতে বেড়েছে জনপ্রিয়তা। সাড়া ফেলেছে নেটপাড়ায়।
মুক্তো ঝরা মিষ্টি হাসি, স্বপ্নিল চোখ আর বাদামী চুল দেখে সবাই মুগ্ধ। এমন স্বর্গীয় সৌন্দর্য দেখে চোখ সরাতে পারেন না নেটিজেনরা। নিমেষে ঝড়ের গতিতে বেড়েছে জনপ্রিয়তা। সাড়া ফেলেছে নেটপাড়ায়।
শিশুরা সবসময়ই মন ভাল করে দেয় তাদের আধো কথা আর নরম কোমল স্পর্শে। তাই বাচ্চাদের ছবি বা ভিডিও দেখলে মন ভাল হয়ে যায় দিনের শেষে। অনাহিতার তেমনই এক শিশু। তাই অচিরেই তাঁকে মডেল হিসেবেও দেখা যায়।
শিশুরা সবসময়ই মন ভাল করে দেয় তাদের আধো কথা আর নরম কোমল স্পর্শে। তাই বাচ্চাদের ছবি বা ভিডিও দেখলে মন ভাল হয়ে যায় দিনের শেষে। অনাহিতার তেমনই এক শিশু। তাই অচিরেই তাঁকে মডেল হিসেবেও দেখা যায়।
খিলখিল হাসিতেই যেন নেটিজেনদের হৃদয় চুরি করেছে এই মেয়ে। অনাহিতার টোল পড়া হাসি দেখে নেটিজেনদের অনেকেরই অভিনেত্রী প্রীতি জিন্টার কথা মনে পড়ে। কেউ কেউ অনাহিতাকে বাচ্চা প্রীতি জিন্টা বলেও ডাকেন।
খিলখিল হাসিতেই যেন নেটিজেনদের হৃদয় চুরি করেছে এই মেয়ে। অনাহিতার টোল পড়া হাসি দেখে নেটিজেনদের অনেকেরই অভিনেত্রী প্রীতি জিন্টার কথা মনে পড়ে। কেউ কেউ অনাহিতাকে বাচ্চা প্রীতি জিন্টা বলেও ডাকেন।
মাঝে ২০২১ সালে অনাহিতার করোনা আক্রান্ত হওয়ার খবর ছড়াতেই উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন অনুগামীরা। পরে মেয়েটির মা ইনস্টাগ্রাম হ্যাক হওয়ার কথা জানিয়ে ভুয়ো খবর উড়িয়ে দেন। তার মেয়েকে ভালোবাসার জন্য সকলকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
মাঝে ২০২১ সালে অনাহিতার করোনা আক্রান্ত হওয়ার খবর ছড়াতেই উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন অনুগামীরা। পরে মেয়েটির মা ইনস্টাগ্রাম হ্যাক হওয়ার কথা জানিয়ে ভুয়ো খবর উড়িয়ে দেন। তার মেয়েকে ভালোবাসার জন্য সকলকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
ছোট হলে কী হবে, ইতিমধ্যেই এই ছোট্ট পরীর ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট হয়ে গিয়েছে। অ্যাকাউন্টটি অনাহিতার মা দেখাশোনা করেন। প্রায় রোজই সেখানে মেয়ের ছবি বা ভিডিও আপলোড করেন তিনি। সেখানে তার ফ্যান ফলোয়ার্স সংখ্যা হু হু করে বাড়ছে।
ছোট হলে কী হবে, ইতিমধ্যেই এই ছোট্ট পরীর ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট হয়ে গিয়েছে। অ্যাকাউন্টটি অনাহিতার মা দেখাশোনা করেন। প্রায় রোজই সেখানে মেয়ের ছবি বা ভিডিও আপলোড করেন তিনি। সেখানে তার ফ্যান ফলোয়ার্স সংখ্যা হু হু করে বাড়ছে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় সাড়া ফেলা মেয়েটির ভিডিও ২০১৯ সালে শেয়ার করেছিলেন লাদাখের সাংসদ জামিয়াং সেরিং। টিউটারে অনাহিতা হাশেমজাদেহর একটি ভিডিও ক্লিপ পোস্ট করেছিলেন তিনি।
সোশ্যাল মিডিয়ায় সাড়া ফেলা মেয়েটির ভিডিও ২০১৯ সালে শেয়ার করেছিলেন লাদাখের সাংসদ জামিয়াং সেরিং। টিউটারে অনাহিতা হাশেমজাদেহর একটি ভিডিও ক্লিপ পোস্ট করেছিলেন তিনি।
ভাইরাল হওয়া এই ভিডিওতে অনাহিতাকে তার সুন্দর হাসি ছড়িয়ে দিতে দেখা যায়। ভিডিওটির ক্যাপশনে জামিয়াং সেরিং লিখেছিলেন – এটিই আমার দেখা সবচেয়ে সুন্দর কিছু যা আজ আমি ইন্টারনেট ,মাধ্যমে প্রথম দেখলাম।"
ভাইরাল হওয়া এই ভিডিওতে অনাহিতাকে তার সুন্দর হাসি ছড়িয়ে দিতে দেখা যায়। ভিডিওটির ক্যাপশনে জামিয়াং সেরিং লিখেছিলেন – এটিই আমার দেখা সবচেয়ে সুন্দর কিছু যা আজ আমি ইন্টারনেট ,মাধ্যমে প্রথম দেখলাম।”
গোটা বিশ্বে সবচেয়ে সুন্দর শিশু হিসাবে অচিরেই বিখ্যাত হয়ে যায় অনাহিতা। বর্তমানে অনাহিতা একজন বেবি মডেল। অনেক পেশাদার ফটোগ্রাফার তার ফটোশুট করতে থাকেন আর সেই ছবি মুহূর্তে ভাইরাল হয়ে যায় ঝড়ের গতিতে।
গোটা বিশ্বে সবচেয়ে সুন্দর শিশু হিসাবে অচিরেই বিখ্যাত হয়ে যায় অনাহিতা। বর্তমানে অনাহিতা একজন বেবি মডেল। অনেক পেশাদার ফটোগ্রাফার তার ফটোশুট করতে থাকেন আর সেই ছবি মুহূর্তে ভাইরাল হয়ে যায় ঝড়ের গতিতে।
অনাহিতার বয়স এখন মাত্র ৮ বছর। তবে আজও গুগলে 'ওয়ার্ল্ড কিউটেস্ট বেবি' 'ওয়ার্ল্ড কিউটেস্ট কিড' সার্চ করলেই তার নাম উঠে আসে। এই মেয়েকেই সবাই চেনে বিশ্বের সবথেকে মিষ্টি হাসির, সবথেকে সুন্দর শিশু মুখ হিসেবে।
অনাহিতার বয়স এখন মাত্র ৮ বছর। তবে আজও গুগলে ‘ওয়ার্ল্ড কিউটেস্ট বেবি’ ‘ওয়ার্ল্ড কিউটেস্ট কিড’ সার্চ করলেই তার নাম উঠে আসে। এই মেয়েকেই সবাই চেনে বিশ্বের সবথেকে মিষ্টি হাসির, সবথেকে সুন্দর শিশু মুখ হিসেবে।

World Record: এক পায়ে সিকিমের রেনকের শিখরে কলকাতার উদয়, বিশ্বরেকর্ড গড়লেন বাংলার ছেলে

এক পায়েই সিকিমের রেনক পর্বতে আরোহণ বাংলার ছেলে উদয় কুমারের। শুধু তাই নয় রেনক পর্বতের শিখরে সবচেয়ে বড় জাতীয় পাতকা প্রদর্শিত করার জন্য বিশ্ব রেকর্ড গড়লেন তিনি।
এক পায়েই সিকিমের রেনক পর্বতে আরোহণ বাংলার ছেলে উদয় কুমারের। শুধু তাই নয় রেনক পর্বতের শিখরে সবচেয়ে বড় জাতীয় পাতকা প্রদর্শিত করার জন্য বিশ্ব রেকর্ড গড়লেন তিনি।
সিকিমের রেনক পর্বতের উচ্চতা ১৬,৫০০ ফুট। আর সে উচ্চতা ছুঁতে পেরে কার্যত উচ্ছ্বসিত উদয়। তবে উদয়ের পরবর্তী লক্ষ্য মাউন্ট এভারেস্ট জয়। আর তারই প্রস্তুতি নিচ্ছেন উদয় কুমার।
সিকিমের রেনক পর্বতের উচ্চতা ১৬,৫০০ ফুট। আর সে উচ্চতা ছুঁতে পেরে কার্যত উচ্ছ্বসিত উদয়। তবে উদয়ের পরবর্তী লক্ষ্য মাউন্ট এভারেস্ট জয়। আর তারই প্রস্তুতি নিচ্ছেন উদয় কুমার।
কলকাতার বেলঘরিয়ার বাসিন্দা উদয় কুমার। বয়স ৩৫ বছর। ২০১৫ সালে একটি ট্রেন দুর্ঘটনায় তার বাম পা হারিয়েছিলেন উদয়। কিন্তু জীবন যুদ্ধে বেঁচে থাকতে তিনি সিদ্ধান্ত নেন পাহাড় চড়ার।
কলকাতার বেলঘরিয়ার বাসিন্দা উদয় কুমার। বয়স ৩৫ বছর। ২০১৫ সালে একটি ট্রেন দুর্ঘটনায় তার বাম পা হারিয়েছিলেন উদয়। কিন্তু জীবন যুদ্ধে বেঁচে থাকতে তিনি সিদ্ধান্ত নেন পাহাড় চড়ার।
তাঁর ফিটনেস যাত্রা শুরু হয়েছিল ম্যারাথনে অংশ নিয়ে। ভারতজুড়ে ৫৫টি ম্যারাথন শেষ করার পর, উদয় পাহাড় চড়ার সিদ্ধান্ত নেন।
তাঁর ফিটনেস যাত্রা শুরু হয়েছিল ম্যারাথনে অংশ নিয়ে। ভারতজুড়ে ৫৫টি ম্যারাথন শেষ করার পর, উদয় পাহাড় চড়ার সিদ্ধান্ত নেন।
হিমালয়ান মাউন্টেনিয়ারিং ইনস্টিটিউটের (এইচএমআই) নেতৃত্বে একটি অভিযানে অংশ নিয়েছিলেন উদয়। টানা ১০ দিন চড়াই উৎরাই করে শেষ পর্যন্ত রেনক পর্বতের শিখরে পৌঁছন তিনি।
হিমালয়ান মাউন্টেনিয়ারিং ইনস্টিটিউটের (এইচএমআই) নেতৃত্বে একটি অভিযানে অংশ নিয়েছিলেন উদয়। টানা ১০ দিন চড়াই উৎরাই করে শেষ পর্যন্ত রেনক পর্বতের শিখরে পৌঁছন তিনি।
উদয় কুমার বলেন, 'আমি যতদিন বেঁচে থাকব, আমি অ্যাডভেঞ্চার স্পোর্টসে অংশ নিতে থাকব। যদি আমার গল্প তরুণদের অনুপ্রাণিত করতে পারে, তাহলে সেটা হবে আমার কৃতিত্ব। আগামী দিনে আমি এভারেস্টে আরোহণ করতে চাই।'
উদয় কুমার বলেন, ‘আমি যতদিন বেঁচে থাকব, আমি অ্যাডভেঞ্চার স্পোর্টসে অংশ নিতে থাকব। যদি আমার গল্প তরুণদের অনুপ্রাণিত করতে পারে, তাহলে সেটা হবে আমার কৃতিত্ব। আগামী দিনে আমি এভারেস্টে আরোহণ করতে চাই।’

Mayank Yadav: তাঁর আগুনে গতিতে নাজেহাল ব্যাটাররা, এবার ২ বিশ্বরেকর্ড গড়লেন মায়াঙ্ক যাদব

এবার আইপিএলে এখনও পর্যন্ত সবথেকে বড় চমক বা আবিষ্কারের নাম হল মায়াঙ্ক যাদব। লখনউ সুপার জায়ান্টসের এই পেসার অভিষেক ম্যাচ থেকেই নিজের আগুনে গতিতে সকলের নজর কেড়েছেন। এবার এমন রেকর্ড গড়লেন মায়াঙ্ক যা অন্য কারও নেই।
এবার আইপিএলে এখনও পর্যন্ত সবথেকে বড় চমক বা আবিষ্কারের নাম হল মায়াঙ্ক যাদব। লখনউ সুপার জায়ান্টসের এই পেসার অভিষেক ম্যাচ থেকেই নিজের আগুনে গতিতে সকলের নজর কেড়েছেন। এবার এমন রেকর্ড গড়লেন মায়াঙ্ক যা অন্য কারও নেই।
আইপিএলের অভিষেক ম্যাচে পঞ্জাব কিংসের বিরুদ্ধে । ৪ ওভারে ২৭ রান দিয়ে ৩ উইকেট নেন মায়াঙ্ক যাদব। ম্যাচের সেরাও নির্বাচিত হব। ১৫৫.৮ কিলোমিটারে বল করে আইপিএল ২০২৪-এর সবথেকে দ্রুত গতির বলের রেকর্ড করেছিলেন মায়াঙ্ক। যদিও সেই রেকর্ড ভেঙে গিয়েছে।
আইপিএলের অভিষেক ম্যাচে পঞ্জাব কিংসের বিরুদ্ধে । ৪ ওভারে ২৭ রান দিয়ে ৩ উইকেট নেন মায়াঙ্ক যাদব। ম্যাচের সেরাও নির্বাচিত হব। ১৫৫.৮ কিলোমিটারে বল করে আইপিএল ২০২৪-এর সবথেকে দ্রুত গতির বলের রেকর্ড করেছিলেন মায়াঙ্ক। যদিও সেই রেকর্ড ভেঙে গিয়েছে।
প্রথম ম্যাচের পর আরসিবির বিরুদ্ধেও যে আরও ভয়ঙ্কর হয়ে উঠবেন মায়াঙ্ক তা অনেকেই ভাবতেও পারেননি। আরসিবির বিরুদ্ধে ৪ ওভারে ১৪ রান দিয়ে ৩ উইকেট নেন মায়াঙ্ক যাদব। অস্ট্রেলিয়ার দুই তারকা ম্য়াক্সওয়েল ও গ্রিনকে চোখে সর্ষে ফুল দেখান ভারতীয় পেসার। ম্যাচের সেরাও নির্বাচিত হন তিনি।
প্রথম ম্যাচের পর আরসিবির বিরুদ্ধেও যে আরও ভয়ঙ্কর হয়ে উঠবেন মায়াঙ্ক তা অনেকেই ভাবতেও পারেননি। আরসিবির বিরুদ্ধে ৪ ওভারে ১৪ রান দিয়ে ৩ উইকেট নেন মায়াঙ্ক যাদব। অস্ট্রেলিয়ার দুই তারকা ম্য়াক্সওয়েল ও গ্রিনকে চোখে সর্ষে ফুল দেখান ভারতীয় পেসার। ম্যাচের সেরাও নির্বাচিত হন তিনি।
একইসঙ্গে দুই বিশ্বরেকর্ডও তৈরি করলেন ২১ বছরের তরুণ ভারতীয় পেসার। আইপিএলের ইতিহাসে মায়াঙ্ক যাদব একমাত্র ক্রিকেটার যিনি অভিষেক ম্যাচ ও আইপিএল কেরিয়ারের দ্বিতীয় ম্যাচে পরপর ম্যা অফ দ্য ম্যাচ হয়েছেন।
একইসঙ্গে দুই বিশ্বরেকর্ডও তৈরি করলেন ২১ বছরের তরুণ ভারতীয় পেসার। আইপিএলের ইতিহাসে মায়াঙ্ক যাদব একমাত্র ক্রিকেটার যিনি অভিষেক ম্যাচ ও আইপিএল কেরিয়ারের দ্বিতীয় ম্যাচে পরপর ম্যা অফ দ্য ম্যাচ হয়েছেন।
আইপিএলের প্রথম বোলার হিসাবে ১৫৫ কিলোমিটারের বেশি গতিতে তিনটি বা তার বেশি বল করেছেন মায়াঙ্ক। তিনি আইপিএলের দু’টি ম্যাচে মোট চার বার ১৫৫ কিলোমিটারের বেশি গতিতে বল করেছেন।
আইপিএলের প্রথম বোলার হিসাবে ১৫৫ কিলোমিটারের বেশি গতিতে তিনটি বা তার বেশি বল করেছেন মায়াঙ্ক। তিনি আইপিএলের দু’টি ম্যাচে মোট চার বার ১৫৫ কিলোমিটারের বেশি গতিতে বল করেছেন।
মায়াঙ্কের গতি ও নিয়ন্ত্রণের প্রশংসায় পঞ্চমুখ বর্তমান ক্রিকেটাররা। এমন ধারাবাহিকভাবে বোলিং করতে পারলে ভারতীয় দলের জার্সি গায়ে উঠতে বেশি সময় লাগবে বছর ২১-এর তরুণ পেসারের।
মায়াঙ্কের গতি ও নিয়ন্ত্রণের প্রশংসায় পঞ্চমুখ বর্তমান ক্রিকেটাররা। এমন ধারাবাহিকভাবে বোলিং করতে পারলে ভারতীয় দলের জার্সি গায়ে উঠতে বেশি সময় লাগবে বছর ২১-এর তরুণ পেসারের।

5 World Records in MI vs SRH IPL 2024: ৫ বিশ্বরেকর্ড হল মুম্বই বনাম হায়দরাবাদ ম্যাচে, যা এর আগে কখনও ঘটেনি

বুধবার রাতে হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে শুধু আইপিএলের নয় টি-২০ ক্রিকেট তৈরি হল নতুন ইতিহাস। ৫৩১ রানের হাই স্কোরিং ম্যাচে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সকে ৩১ রানে হারা সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। একইসঙ্গে ম্যাচে তৈরি হল ৫টি রেকর্ডও। (Photo Courtesy- IPL X)
বুধবার রাতে হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে শুধু আইপিএলের নয় টি-২০ ক্রিকেট তৈরি হল নতুন ইতিহাস। ৫৩১ রানের হাই স্কোরিং ম্যাচে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সকে ৩১ রানে হারা সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। একইসঙ্গে ম্যাচে তৈরি হল ৫টি রেকর্ডও। (Photo Courtesy- IPL X)
ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ হোক আর আন্তর্জাতিক টি-২০ ম্যাচ, সব মিলিয়ে টি-২০ ক্রিকেটের ইতিহাসে এক ম্যাচে সর্বাধিক রান উঠল আইপিএলে মুম্বই বনাম হায়দরাবাদ ম্যাচ। সানরাইজার্স করে ২৭৭। জবাবে মুম্বই ২৪৬। মোট ৫২৩ রান। ২০২৩ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচে যে ৫১৭ রান উঠেছিল, সেটার রেকর্ড ভেঙে গেল। (Photo Courtesy- IPL X)
ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ হোক আর আন্তর্জাতিক টি-২০ ম্যাচ, সব মিলিয়ে টি-২০ ক্রিকেটের ইতিহাসে এক ম্যাচে সর্বাধিক রান উঠল আইপিএলে মুম্বই বনাম হায়দরাবাদ ম্যাচ। সানরাইজার্স করে ২৭৭। জবাবে মুম্বই ২৪৬। মোট ৫২৩ রান। ২০২৩ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচে যে ৫১৭ রান উঠেছিল, সেটার রেকর্ড ভেঙে গেল। (Photo Courtesy- IPL X)
সানরাইজার্স বনাম মুম্বই ইন্ডিয়ান্স ম্যাচে বুধবার মোট ৪০ ওভারে ৩৮টি ছয় হয়েছে। যা শুধু আইপিএলের ইতিহাসে নয়, টি-২০ ক্রিকেটের ইতিহাসেও এক ম্যাচে সর্বাধির ছকাক মারার রেকর্ড গড়েছে। (Photo Courtesy- IPL X)
সানরাইজার্স বনাম মুম্বই ইন্ডিয়ান্স ম্যাচে বুধবার মোট ৪০ ওভারে ৩৮টি ছয় হয়েছে। যা শুধু আইপিএলের ইতিহাসে নয়, টি-২০ ক্রিকেটের ইতিহাসেও এক ম্যাচে সর্বাধির ছকাক মারার রেকর্ড গড়েছে। (Photo Courtesy- IPL X)
এছাড়া আইপিএলের ইতিহাসে এক ইনিংসে সর্বোচ্চ স্কোরের রেকর্ড নিজেদে নামে করল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। এর আগে ২০১৩ সালে পুণের বিরুদ্ধে ২৬৩ রান তুলেছিল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু৷ বুধবার ২৭৭ করে সেই রেকর্ড ভেঙে দিল সানরাইজার্স। (Photo Courtesy- IPL X)
এছাড়া আইপিএলের ইতিহাসে এক ইনিংসে সর্বোচ্চ স্কোরের রেকর্ড নিজেদে নামে করল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। এর আগে ২০১৩ সালে পুণের বিরুদ্ধে ২৬৩ রান তুলেছিল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু৷ বুধবার ২৭৭ করে সেই রেকর্ড ভেঙে দিল সানরাইজার্স। (Photo Courtesy- IPL X)
আইপিএলের ইতিহাসে দ্বিতীয় ইনিংসে রান তাড়া করতে নেমেও সর্বোচ্চ স্কোরের রেকর্ড করল মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। ম্যাচে প্রথমে ব্যাট করে হায়দরাবাদের ২৭৭ রানের জবাবে ২৪৬ রান করে মুম্বই। এর আগে আইপিএলে দ্বিতীয় ইনিংসে এত রান কেউ করতে পারেনি। (Photo Courtesy- IPL X)
আইপিএলের ইতিহাসে দ্বিতীয় ইনিংসে রান তাড়া করতে নেমেও সর্বোচ্চ স্কোরের রেকর্ড করল মুম্বই ইন্ডিয়ান্স। ম্যাচে প্রথমে ব্যাট করে হায়দরাবাদের ২৭৭ রানের জবাবে ২৪৬ রান করে মুম্বই। এর আগে আইপিএলে দ্বিতীয় ইনিংসে এত রান কেউ করতে পারেনি। (Photo Courtesy- IPL X)
মুম্বই ইন্ডিয়ান্সও আইপিএল ইতিহাসে এদি তাদের সর্বোচ্চ স্কোর করল। এর আগে ২০২১ আইপিএলে হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে ২৩৫ রান করেছিল মুম্বই। এদিন ২৪৬ করে নিজেদের রেকর্ড ভাঙল ৫ বারের আইপিএল জয়ী দল। (Photo Courtesy- IPL X)
মুম্বই ইন্ডিয়ান্সও আইপিএল ইতিহাসে এদি তাদের সর্বোচ্চ স্কোর করল। এর আগে ২০২১ আইপিএলে হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে ২৩৫ রান করেছিল মুম্বই। এদিন ২৪৬ করে নিজেদের রেকর্ড ভাঙল ৫ বারের আইপিএল জয়ী দল। (Photo Courtesy- IPL X)

Record: বিশ্বের সবচেয়ে বড়! নাম উঠল ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে! এবার শোভা পাবে অযোধ্যায়, কী সেই জিনিস?

ভোপাল: মধ্যপ্রদেশের রেওয়ায় তৈরি হল সচবেয়ে বড় ড্রাম। নাম উঠেছে এশিয়া বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসেও। এবার এই ড্রাম অযোধ্যার শ্রীরাম মন্দির ট্রাস্টের হাতে তুলে দেওয়া হবে। মহাশিবরাত্রির দিন শিব শোভাযাত্রায় এই ড্রাম বাজানো হয়েছিল। দেখতে ভিড় জমিয়েছিলেন হাজার হাজার মানুষ।

রেওয়ারর এই ড্রামকে বিশ্বের বৃহত্তম ড্রাম বলা হচ্ছে। যেমন আকার, তেমন ওজন। মহাশিবরাত্রির দিন শিবের শোভাযাত্রাতেও এই ড্রামই ছিল আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। দেখতে বিশালাকার ঢোলের মতো। অনেকে নগারাও বলেন। যে নামেই ডাকা হোক না কেন, বিপুল আকারের জন্য ইতিমধ্যেই এশিয়া বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম উঠেছে এর।

এই ঢোল বা নগাড়া তৈরি করেছে শিব বরাত কমিটি। কমিটির চেয়ারম্যান মনীশ গুপ্তা জানান, রেওয়াতেই এই ড্রাম তৈরি করা হয়েছে। এটি বিশ্বের বৃহত্তম ড্রাম। এই ড্রামের অনেক বিশেষত্ব রয়েছে। এশিয়া বুক অফ রেকর্ডসের তরফে পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় রেওয়ায় এসেছিলেন একে জৈন। তিনি ড্রামের দৈর্ঘ্য, প্রস্থ এবং ওজন পরিমাপ করেন। দেখা গিয়েছে, বিশাল এই ড্রাম ১২ বাই ১২ বাই ৮, এর ওজন ১১০০ কেজি।

আরও পড়ুন: দেশের মেয়ের সঙ্গে বিদেশী বরের বিয়ে! কিন্তু যা কাণ্ড ঘটাল বর, দেখতে উপচে পড়ল ভিড়

এশিয়া বুক অফ রেকর্ডসের প্রতিনিধি এ কে জৈন বলেছেন, এই সমস্ত বৈশিষ্ট্যগুলির কারণে এই ড্রামটি এশিয়া বুক অফ রেকর্ডসে নাম তুলল। এর জন্য রেওয়ার শিব বারাত কমিটির চেয়ারম্যান মনীশ গুপ্তাকে অভিনন্দন জানিয়েছেন তিনি। একসঙ্গে একাধিক মানুষ এই ড্রাম বাজাতে পারবেন বলে জানা গিয়েছে।

আরও পড়ুন: বলুন তো, আরপিএফ ও জিআরপি-র তফাৎ কী? না জানলে কিন্তু অসুবিধায় পড়তে পারেন

শিব বরাত কমিটির মনীশ গুপ্তা জানিয়েছেন যে এই ড্রামটি তৈরি করা হয়েছে রেওয়ার বৈজু ধর্মশালায়। রেওয়া, প্রয়াগরাজ, দিল্লি, আলিগড়ের শিল্পীরা এটি তৈরি করেছেন। বিশাল এই ড্রাম তৈরি করতে এক মাসেরও বেশি সময় লেগেছে।

এই ড্রাম সম্পর্কে আরও একটি বিশেষ তথ্য সামনে এসেছে। জানা গিয়েছে, ১২ মার্চ ১০১টি চার চাকার গাড়ি গ্র্যান্ড রোড শো করে অযোধ্যা রাম মন্দিরে নিয়ে আসা হয়েছে এই ড্রাম। তারপর তুলে দেওয়া হয়েছে রামমন্দির ট্রাস্টের হাতে। শোভাযাত্রা দেখতে রাস্তার দুপাশে ভিড় জমান অগণিত মানুষ। ড্রামের উপর পুষ্পবৃষ্টি করেন তাঁরা।

Knowledge Story: বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী এই মানুষটি! জানেন কোন দেশের মানুষ তিনি? চমকে যাবেন জেনে

পাকিস্তানের নাগরিক আরবাব খিজির হায়াত নিজেকে পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী মানুষ বলে দাবি করেন। সবচেয়ে শক্তিশালী মানুষ হিসেবে দাবি করা ব্যক্তির আসল নাম আরবাব খিজির হায়াত। কিন্তু তিনি বেশি পরিচিত ‘খান বাবা’ নামেই।
পাকিস্তানের নাগরিক আরবাব খিজির হায়াত নিজেকে পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী মানুষ বলে দাবি করেন। সবচেয়ে শক্তিশালী মানুষ হিসেবে দাবি করা ব্যক্তির আসল নাম আরবাব খিজির হায়াত। কিন্তু তিনি বেশি পরিচিত ‘খান বাবা’ নামেই।
পাকিস্তানের মারদান প্রদেশে আরবাব খিজির হায়াত। ২৫ বছর বয়সের এ ব্যক্তির ওজন ৪৩৫ কেজি। তিনি এক হাতে যে কোনও মানুষকে ওপরে তুলতে পারেন, নিজে গাড়ি টানতে পারেন এবং খালি হাতে ট্রাক্টর থামাতে পারেন। তাকে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী মানুষ হিসেবে ধরা হচ্ছে।
পাকিস্তানের মারদান প্রদেশে আরবাব খিজির হায়াত। ২৫ বছর বয়সের এ ব্যক্তির ওজন ৪৩৫ কেজি। তিনি এক হাতে যে কোনও মানুষকে ওপরে তুলতে পারেন, নিজে গাড়ি টানতে পারেন এবং খালি হাতে ট্রাক্টর থামাতে পারেন। তাকে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী মানুষ হিসেবে ধরা হচ্ছে।
পাকিস্তানের মারদান প্রদেশের এই ব্যক্তি প্রতিদিন সকালের ৩৬টি ডিম খান। দৈনিক খাবারের তালিকায় থাকে তিন কেজি মাংস ও পাঁচ লিটার দুধ, যা তার শরীরে দৈনিক ১০ হাজার ক্যালোরি শক্তি উৎপাদন করে।
পাকিস্তানের মারদান প্রদেশের এই ব্যক্তি প্রতিদিন সকালের ৩৬টি ডিম খান। দৈনিক খাবারের তালিকায় থাকে তিন কেজি মাংস ও পাঁচ লিটার দুধ, যা তার শরীরে দৈনিক ১০ হাজার ক্যালোরি শক্তি উৎপাদন করে।
ছয় ফুটের বেশি লম্বা লোকটি ইতোমধ্যে পাকিস্তানের জাহাজ উপাধি পেয়েছেন। বিভিন্ন মানুষ তার সঙ্গে সেলফিও তুলছেন। হায়াত গণমাধ্যমকে জানান, অতিরিক্ত ওজনের কারণে তিনি কোনও স্বাস্থ্যবীমা করতে পারেননি। তার স্বপ্ন তিনি একজন ভার উত্তোলক হবেন। যদিও পাকিস্তানে ভারোত্তোলন খেলার কোনও সুযোগ নেই। তার পরও আশা ছাড়ছেন না তিনি।
ছয় ফুটের বেশি লম্বা লোকটি ইতোমধ্যে পাকিস্তানের জাহাজ উপাধি পেয়েছেন। বিভিন্ন মানুষ তার সঙ্গে সেলফিও তুলছেন। হায়াত গণমাধ্যমকে জানান, অতিরিক্ত ওজনের কারণে তিনি কোনও স্বাস্থ্যবীমা করতে পারেননি। তার স্বপ্ন তিনি একজন ভার উত্তোলক হবেন। যদিও পাকিস্তানে ভারোত্তোলন খেলার কোনও সুযোগ নেই। তার পরও আশা ছাড়ছেন না তিনি।
তিনি আরও বলেন, ‘ভারোত্তোলনের পাশাপাশি আমার লক্ষ্য ডব্লিউডব্লিউই প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া। এজন্য আমার লক্ষ্য আরও ওজন বৃদ্ধি করা এবং সেজন্য আমি নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শ নিচ্ছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘ভারোত্তোলনের পাশাপাশি আমার লক্ষ্য ডব্লিউডব্লিউই প্রতিযোগিতায় অংশ নেওয়া। এজন্য আমার লক্ষ্য আরও ওজন বৃদ্ধি করা এবং সেজন্য আমি নিয়মিত ডাক্তারের পরামর্শ নিচ্ছি।’
খিজির হায়াতের দাবি, তিনি জাপানিজ চ্যাম্পিয়নশিপে ৪ হাজার ৫৩৫ কেজি পর্যন্ত ভারোত্তোলন করেছেন।
খিজির হায়াতের দাবি, তিনি জাপানিজ চ্যাম্পিয়নশিপে ৪ হাজার ৫৩৫ কেজি পর্যন্ত ভারোত্তোলন করেছেন।
দড়ি দিয়ে ট্রাক্টর টেনে নিয়ে যান হায়াত। তিনি এক হাতে একজন মানুষ এবং ১০ হাজার পাউন্ড পর্যন্ত ওজন অবলীলায় তুলতে পারেন। ‘খান বাবার’ দাবি, তিনিই বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী মানুষ।

দড়ি দিয়ে ট্রাক্টর টেনে নিয়ে যান হায়াত। তিনি এক হাতে একজন মানুষ এবং ১০ হাজার পাউন্ড পর্যন্ত ওজন অবলীলায় তুলতে পারেন। ‘খান বাবার’ দাবি, তিনিই বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী মানুষ।
শক্তিশালী এই মানুষটি এখন পাকিস্তানের ‘মিনি স্টার’। রোজই তাকে দেখতে ভিড় করেন শতাধিক মানুষ।
শক্তিশালী এই মানুষটি এখন পাকিস্তানের ‘মিনি স্টার’। রোজই তাকে দেখতে ভিড় করেন শতাধিক মানুষ।

Super Cyclone: পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ঙ্কর ঝড়, ৫ লাখ মানুষের মৃত্যু! কোথায় হয় জানেন, নামটা শুনলেই বলবেন, ‘তাই নাকি!’

নভেম্বরের ১১ তারিখ, ১৯৭০ সাল। আছড়ে পড়েছিল শক্তিশালী ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড় সুপার সাইক্লোন ভোলা।  ঘূর্ণিঝড় 'ভোলা' এখনও পর্যন্ত পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর ঘূর্ণিঝড়। সে বছর সেটি ছিল, ভারত মহাসাগরে ওঠা ষষ্ঠ ও সবচেয়ে ভয়াল ঘূর্ণিঝড়।
নভেম্বরের ১১ তারিখ, ১৯৭০ সাল। আছড়ে পড়েছিল শক্তিশালী ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড় সুপার সাইক্লোন ভোলা। ঘূর্ণিঝড় ‘ভোলা’ এখনও পর্যন্ত পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর ঘূর্ণিঝড়। সে বছর সেটি ছিল, ভারত মহাসাগরে ওঠা ষষ্ঠ ও সবচেয়ে ভয়াল ঘূর্ণিঝড়।
সিম্পসন স্কেলে ক্যাটেগরি-থ্রি মাত্রার ঘূর্ণিঝড় ছিল 'ভোলা'। এটি ছিল সর্বকালের ভয়ঙ্করতম প্রাকৃতিক দুর্যোগ। ১৯৭৬ সালের তাংশাং ভূমিকম্প বা ২০০৪ সালের সুনামির চেয়েও বেশি ক্ষতি হয়েছিল ভোলার দাপটে।
সিম্পসন স্কেলে ক্যাটেগরি-থ্রি মাত্রার ঘূর্ণিঝড় ছিল ‘ভোলা’। এটি ছিল সর্বকালের ভয়ঙ্করতম প্রাকৃতিক দুর্যোগ। ১৯৭৬ সালের তাংশাং ভূমিকম্প বা ২০০৪ সালের সুনামির চেয়েও বেশি ক্ষতি হয়েছিল ভোলার দাপটে।
১৯৭০ সালের ১৩ নভেম্বর বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকার ওপর দিয়ে বয়ে যায় প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস। বাংলাদেশের ভোলায় আঘাত হানা এই সামুদ্রিক ঝড় বিশ্বব্যাপী ‘দ্য গ্রেট ভোলা সাইক্লোন’ নামে পরিচিত।
১৯৭০ সালের ১৩ নভেম্বর বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকার ওপর দিয়ে বয়ে যায় প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাস। বাংলাদেশের ভোলায় আঘাত হানা এই সামুদ্রিক ঝড় বিশ্বব্যাপী ‘দ্য গ্রেট ভোলা সাইক্লোন’ নামে পরিচিত।
যা তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ-এর) দক্ষিণাঞ্চলে আঘাত হানে। এ পর্যন্ত রেকর্ড করা ঘূর্ণিঝড়গুলির মধ্যে এটিই সবচেয়ে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় এবং এটি সর্বকালের সবচেয়ে ভয়ংকরতম প্রাকৃতিক দুর্যোগের একটি।
যা তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ-এর) দক্ষিণাঞ্চলে আঘাত হানে। এ পর্যন্ত রেকর্ড করা ঘূর্ণিঝড়গুলির মধ্যে এটিই সবচেয়ে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় এবং এটি সর্বকালের সবচেয়ে ভয়ংকরতম প্রাকৃতিক দুর্যোগের একটি।
১৯৭০ সালের ১২ নভেম্বর ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ২২৪ কিলোমিটার বেগে আঘাত হানা এই ঘূর্ণিঝড়ের সময় উপকূলীয় এলাকায় জলোচ্ছ্বাসের উচ্চতা ছিল ১০-৩৩ ফুট!
১৯৭০ সালের ১২ নভেম্বর ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ২২৪ কিলোমিটার বেগে আঘাত হানা এই ঘূর্ণিঝড়ের সময় উপকূলীয় এলাকায় জলোচ্ছ্বাসের উচ্চতা ছিল ১০-৩৩ ফুট!
এই ঝড়ের কারণে প্রায় ৫ লাখ মানুষ প্রাণ হারান। যার অধিকাংশই গাঙ্গেয় বদ্বীপের সমুদ্র সমতলের ভূমিতে জলোচ্ছ্বাসে ডুবে মারা যান। এটি ১৯৭০ সালের উত্তর ভারতীয় ঘূর্ণিঝড় মৌসুমের ৬ষ্ঠ ঘূর্ণিঝড় এবং মৌসুমের সবচেয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ছিল। এটি সিম্পসন স্কেলে ৩য় মাত্রার ঘূর্ণিঝড় ছিল।
এই ঝড়ের কারণে প্রায় ৫ লাখ মানুষ প্রাণ হারান। যার অধিকাংশই গাঙ্গেয় বদ্বীপের সমুদ্র সমতলের ভূমিতে জলোচ্ছ্বাসে ডুবে মারা যান। এটি ১৯৭০ সালের উত্তর ভারতীয় ঘূর্ণিঝড় মৌসুমের ৬ষ্ঠ ঘূর্ণিঝড় এবং মৌসুমের সবচেয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ছিল। এটি সিম্পসন স্কেলে ৩য় মাত্রার ঘূর্ণিঝড় ছিল।
ঘূর্ণিঝড়টি বঙ্গোপসাগরে ৮ নভেম্বর সৃষ্ট হয় এবং ক্রমশ শক্তিশালী হতে হতে এটি উত্তর দিকে অগ্রসর হতে থাকে। ১১ নভেম্বর এটির গতিবেগ সর্বোচ্চ ঘণ্টায় ১৮৫ কিমিতে (১১৫ মাইল) পৌঁছায় এবং সে রাতেই তা উপকূলে আঘাত করে।
ঘূর্ণিঝড়টি বঙ্গোপসাগরে ৮ নভেম্বর সৃষ্ট হয় এবং ক্রমশ শক্তিশালী হতে হতে এটি উত্তর দিকে অগ্রসর হতে থাকে। ১১ নভেম্বর এটির গতিবেগ সর্বোচ্চ ঘণ্টায় ১৮৫ কিমিতে (১১৫ মাইল) পৌঁছায় এবং সে রাতেই তা উপকূলে আঘাত করে।
জলোচ্ছ্বাসের কারণে পূর্ব পাকিস্তানের দক্ষিণ উপকূলীয় অঞ্চল ও দ্বীপসমূহ প্লাবিত হয়। এতে ওইসব এলাকার বাড়ি-ঘর, গ্রাম ও শস্য স্রোতে তলিয়ে যায়। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা ছিল তজুমদ্দিন উপজেলা, সেখানে ১৬৭০০০ জন অধিবাসীর মধ্যে ৭৭০০০ জনই (৪৬%) প্রাণ হারায়।
জলোচ্ছ্বাসের কারণে পূর্ব পাকিস্তানের দক্ষিণ উপকূলীয় অঞ্চল ও দ্বীপসমূহ প্লাবিত হয়। এতে ওইসব এলাকার বাড়ি-ঘর, গ্রাম ও শস্য স্রোতে তলিয়ে যায়। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা ছিল তজুমদ্দিন উপজেলা, সেখানে ১৬৭০০০ জন অধিবাসীর মধ্যে ৭৭০০০ জনই (৪৬%) প্রাণ হারায়।
জাতিসংঘের আওতাধীন বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা (ডব্লিউএমও) ২০১৭ সালের ১৮ মে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়গুলোর একটি তালিকা প্রকাশ করে। এতে এই ঘূর্ণিঝড়কেই ‘সবচেয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়’ হিসেবে চিহ্নিত করে সংস্থাটি।
জাতিসংঘের আওতাধীন বিশ্ব আবহাওয়া সংস্থা (ডব্লিউএমও) ২০১৭ সালের ১৮ মে বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়গুলোর একটি তালিকা প্রকাশ করে। এতে এই ঘূর্ণিঝড়কেই ‘সবচেয়ে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড়’ হিসেবে চিহ্নিত করে সংস্থাটি।

Knowledge Story: বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্কুল আছে ভারতেই! বলুন তো, কোথায় সেই স্কুল? কী নাম? চমকে উঠবেন জেনে

পৃথিবীর অনেক নামীদামি স্কুল সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি। কিন্তু বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্কুল কোনটি সেটা হয়তো অনেকেরই অজানা। জানলে অবাক হয়ে যাবেন, আমাদের দেশ ভারতেই রয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম স্কুলটি।
পৃথিবীর অনেক নামীদামি স্কুল সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানি। কিন্তু বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্কুল কোনটি সেটা হয়তো অনেকেরই অজানা। জানলে অবাক হয়ে যাবেন, আমাদের দেশ ভারতেই রয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম স্কুলটি।
উত্তর প্রদেশের রাজধানী লখনউয়ে অবস্থিত বিশ্বের বৃহত্তম স্কুল সিটি মন্টেসরি স্কুল (সিএমএস)। লখনউ শহরে এর ২১টি ক্যাম্পাস রয়েছে। আর সব মিলিয়ে ছাত্র সংখ্যা ৬০ হাজারের বেশি। আর শিক্ষক-কর্মকর্তা ও কর্মচারী হল সাড়ে চার হাজার।
উত্তর প্রদেশের রাজধানী লখনউয়ে অবস্থিত বিশ্বের বৃহত্তম স্কুল সিটি মন্টেসরি স্কুল (সিএমএস)। লখনউ শহরে এর ২১টি ক্যাম্পাস রয়েছে। আর সব মিলিয়ে ছাত্র সংখ্যা ৬০ হাজারের বেশি। আর শিক্ষক-কর্মকর্তা ও কর্মচারী হল সাড়ে চার হাজার।
সিটি মন্টেসরি স্কুল (সিএমএস) হল একটি উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল। ১৯৫৯ সালে ড. জগদীশ গান্ধি এবং ড. ভারতী গান্ধি মিলে মাত্র ৫ জন পড়ুয়া নিয়ে চালু করেছিলেন সিটি মন্টেসরি স্কুল (সিএমএস)। সিএমএস কাউন্সিল ফর ইন্ডিয়ান স্কুল সার্টিফিকেট এক্সামিনেশনের সঙ্গে অনুমোদিত। এই স্কুলের মোট চারটি বিভাগ রয়েছে - প্রি-প্রাইমারি, প্রাইমারি, জুনিয়র, সিনিয়র।
সিটি মন্টেসরি স্কুল (সিএমএস) হল একটি উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল। ১৯৫৯ সালে ড. জগদীশ গান্ধি এবং ড. ভারতী গান্ধি মিলে মাত্র ৫ জন পড়ুয়া নিয়ে চালু করেছিলেন সিটি মন্টেসরি স্কুল (সিএমএস)। সিএমএস কাউন্সিল ফর ইন্ডিয়ান স্কুল সার্টিফিকেট এক্সামিনেশনের সঙ্গে অনুমোদিত। এই স্কুলের মোট চারটি বিভাগ রয়েছে – প্রি-প্রাইমারি, প্রাইমারি, জুনিয়র, সিনিয়র।
আসলে একটি স্কুলের একক ভবনে ৫ থেকে ১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থীকে একসঙ্গে পড়ানো সহজ কাজ নয়। তবে সিএমএস এটা করে রীতিমতো নজির গড়েছে। সেই সঙ্গে 'বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্কুল' হিসেবে গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে স্থান পেয়েছে। সিএমএস-এ শিশুদের বিকাশ, নৈতিক চরিত্র গঠন, দৃষ্টিভঙ্গি তৈরির উপর খুবই জোর দেওয়া হয়।
আসলে একটি স্কুলের একক ভবনে ৫ থেকে ১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থীকে একসঙ্গে পড়ানো সহজ কাজ নয়। তবে সিএমএস এটা করে রীতিমতো নজির গড়েছে। সেই সঙ্গে ‘বিশ্বের সবচেয়ে বড় স্কুল’ হিসেবে গিনেস বুক অফ ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে স্থান পেয়েছে। সিএমএস-এ শিশুদের বিকাশ, নৈতিক চরিত্র গঠন, দৃষ্টিভঙ্গি তৈরির উপর খুবই জোর দেওয়া হয়।
এই স্কুলে পড়াশোনার পাশাপাশি শিল্প, সঙ্গীত, নৃত্য, নাটক, খেলাধুলা, বিতর্ক, এমইউএন, বিদেশে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আন্তর্জাতিক বিনিময়, জুনিয়র ইয়ুথ এমপাওয়ারমেন্ট প্রোগ্রাম ইত্যাদির মাধ্যমে শিশুদের সর্বাত্মক বিকাশের উপর জোর দেওয়া হয়।
এই স্কুলে পড়াশোনার পাশাপাশি শিল্প, সঙ্গীত, নৃত্য, নাটক, খেলাধুলা, বিতর্ক, এমইউএন, বিদেশে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আন্তর্জাতিক বিনিময়, জুনিয়র ইয়ুথ এমপাওয়ারমেন্ট প্রোগ্রাম ইত্যাদির মাধ্যমে শিশুদের সর্বাত্মক বিকাশের উপর জোর দেওয়া হয়।
এই স্কুলের প্রি-প্রাইমারি বিভাগে শিশুরা মজাদার, নিরাপদ এবং আনন্দময় পরিবেশে পড়াশোনা করার সুযোগ পায়। ফলে তাদের মধ্যে শিক্ষার প্রতি ভালবাসা, সামাজিক দক্ষতা, নৈতিক মূল্যবোধ এবং আত্মবিশ্বাসের বিকাশ ঘটে। আর শিক্ষকরাও শিক্ষার্থীদের নিজস্ব ধারণাগুলিকে অন্বেষণ করতে, শিখতে এবং বুঝতে সহায়তা করে।
এই স্কুলের প্রি-প্রাইমারি বিভাগে শিশুরা মজাদার, নিরাপদ এবং আনন্দময় পরিবেশে পড়াশোনা করার সুযোগ পায়। ফলে তাদের মধ্যে শিক্ষার প্রতি ভালবাসা, সামাজিক দক্ষতা, নৈতিক মূল্যবোধ এবং আত্মবিশ্বাসের বিকাশ ঘটে। আর শিক্ষকরাও শিক্ষার্থীদের নিজস্ব ধারণাগুলিকে অন্বেষণ করতে, শিখতে এবং বুঝতে সহায়তা করে।
আবার প্রাইমারি বিভাগে প্রাথমিক বয়সের শিশুদের ক্ষমতায়ন করা এবং মূল বিষয়গুলিতে তাদের আত্মবিশ্বাস এবং দক্ষতা বাড়ানোর জন্য একটি আদর্শ পরিবেশ দিয়ে থাকে। বেড়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে শিশুরা কঠোর পরিশ্রমী হয়। ভাল আচরণ এবং আত্ম-শৃঙ্খলার গুণাবলীও তাদের মধ্যে বেড়ে ওঠে।
আবার প্রাইমারি বিভাগে প্রাথমিক বয়সের শিশুদের ক্ষমতায়ন করা এবং মূল বিষয়গুলিতে তাদের আত্মবিশ্বাস এবং দক্ষতা বাড়ানোর জন্য একটি আদর্শ পরিবেশ দিয়ে থাকে। বেড়ে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে শিশুরা কঠোর পরিশ্রমী হয়। ভাল আচরণ এবং আত্ম-শৃঙ্খলার গুণাবলীও তাদের মধ্যে বেড়ে ওঠে।
জেনে অবাক হবেন যে, সিটি মন্টেসরি স্কুলে ১০০০ টিরও বেশি শ্রেণীকক্ষ রয়েছে। এই স্কুলে প্রায় ৩,৭০০ টি কম্পিউটার রয়েছে শিক্ষার্থীদের জন্য। বলিউড অভিনেত্রী সেলিনা জেটলি, মডেল জিতেশ সিং-র মতো বিখ্যাত তারকারা সিটি মন্টেসরি স্কুল থেকে তাদের স্কুলিং করেছেন।
জেনে অবাক হবেন যে, সিটি মন্টেসরি স্কুলে ১০০০ টিরও বেশি শ্রেণীকক্ষ রয়েছে। এই স্কুলে প্রায় ৩,৭০০ টি কম্পিউটার রয়েছে শিক্ষার্থীদের জন্য। বলিউড অভিনেত্রী সেলিনা জেটলি, মডেল জিতেশ সিং-র মতো বিখ্যাত তারকারা সিটি মন্টেসরি স্কুল থেকে তাদের স্কুলিং করেছেন।
সাল ২০০৫-এ গিনেস ওয়ার্ল্ড বুকে নামও তুলে নিয়েছে এই স্কুলটি। এছাড়াও স্কুলটি ২০০২ সালে ইউনেস্কো কর্তৃক শান্তি শিক্ষা পুরস্কারে ভূষিত হয়েছে। সিটি মন্টেসরি স্কুল তিব্বতের ধর্মীয় নেতা দালাই লামা কর্তৃক HOPE OF HUMANITY পুরস্কারেও ভূষিত হয়। মাত্র ৫ জন ছাত্র নিয়ে শুরু হওয়া একটি স্কুলের সাফল্যের গল্প সত্যিই বিস্ময়কর।
সাল ২০০৫-এ গিনেস ওয়ার্ল্ড বুকে নামও তুলে নিয়েছে এই স্কুলটি। এছাড়াও স্কুলটি ২০০২ সালে ইউনেস্কো কর্তৃক শান্তি শিক্ষা পুরস্কারে ভূষিত হয়েছে। সিটি মন্টেসরি স্কুল তিব্বতের ধর্মীয় নেতা দালাই লামা কর্তৃক HOPE OF HUMANITY পুরস্কারেও ভূষিত হয়। মাত্র ৫ জন ছাত্র নিয়ে শুরু হওয়া একটি স্কুলের সাফল্যের গল্প সত্যিই বিস্ময়কর।

IND vs ENG: রাজকোটে ৪৩৪ রানে রাজকীয় জয়, সঙ্গে ৫ রেকর্ড গড়ল টিম ইন্ডিয়া

রাজকোটে ভারত বনাম ইংল্যান্ড তৃতীয় টেস্টে ৪৩৪ রানের বিশাল জয় পেয়েছে টিম ইন্ডিয়া। এই জয়ের সৌজন্যে ৫ ম্যাচের সিরিজে ২-১ লিড নিল ভারত। একইসঙ্গে ৫টি রেকর্ডও গড়েছে ভারতীয় দল।
রাজকোটে ভারত বনাম ইংল্যান্ড তৃতীয় টেস্টে ৪৩৪ রানের বিশাল জয় পেয়েছে টিম ইন্ডিয়া। এই জয়ের সৌজন্যে ৫ ম্যাচের সিরিজে ২-১ লিড নিল ভারত। একইসঙ্গে ৫টি রেকর্ডও গড়েছে ভারতীয় দল।
এছাড়া ইংল্যান্ডে বিরুদ্ধে ৪৩৪ রানের ব্যবধানে রাজকোট টেস্ট জয় ইতিহাসের পাতায় জায়গা করে নিল। কারণ এটি ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ভারতের রানের নিরিখে সবথেকে বড় টেস্ট জয়।
এছাড়া ইংল্যান্ডে বিরুদ্ধে ৪৩৪ রানের ব্যবধানে রাজকোট টেস্ট জয় ইতিহাসের পাতায় জায়গা করে নিল। কারণ এটি ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ভারতের রানের নিরিখে সবথেকে বড় টেস্ট জয়।
এছাড়া ইংল্যান্ডের টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে এটি দ্বিতীয় সবথেকে বড় ব্যবধানে (রানের নিরিখে) হার। ব্রিটিশদের যেই স্বাদ দিল টিম ইন্ডিয়া। এর আগে ১৯৩৪ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ৫৩৪ রানে টেস্ট হারের রেকর্ড রয়েছে ইংল্যান্ডের।
এছাড়া ইংল্যান্ডের টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে এটি দ্বিতীয় সবথেকে বড় ব্যবধানে (রানের নিরিখে) হার। ব্রিটিশদের যেই স্বাদ দিল টিম ইন্ডিয়া। এর আগে ১৯৩৪ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ৫৩৪ রানে টেস্ট হারের রেকর্ড রয়েছে ইংল্যান্ডের।
এটি ভারতের টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহালে রানের নিরিখে সবথেকে বড় ব্যবধানে জয়। এর আগে ২০২১ সালে মুম্বইতে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে ৩২১ রানে টেস্ট জয় ছিল ভারতের সবথেকে বড় জয়। সেই রেকর্ড ভেঙে গেল রাজকোটে।
এটি ভারতের টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহালে রানের নিরিখে সবথেকে বড় ব্যবধানে জয়। এর আগে ২০২১ সালে মুম্বইতে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে ৩২১ রানে টেস্ট জয় ছিল ভারতের সবথেকে বড় জয়। সেই রেকর্ড ভেঙে গেল রাজকোটে।
একটি টেস্ট সিরিজে সবথেকে বেশি ছয় মারার রেকর্ড ছিল ভারতের। ২০১৯ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজে ৪৭টি ছয় মেরেছিল ভারত। নিজেদের করা সেই রেকর্ড ভেঙে দিল ভারত। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ৩ ম্যাচেই ৪৮টি ছয় মেরে দিয়েছে ভারত। আরও বাকি ২ টেস্ট।
একটি টেস্ট সিরিজে সবথেকে বেশি ছয় মারার রেকর্ড ছিল ভারতের। ২০১৯ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজে ৪৭টি ছয় মেরেছিল ভারত। নিজেদের করা সেই রেকর্ড ভেঙে দিল ভারত। ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে ৩ ম্যাচেই ৪৮টি ছয় মেরে দিয়েছে ভারত। আরও বাকি ২ টেস্ট।
এছাড়া একটি নির্দিষ্ট টেস্ট ম্যাচে সবথেকে বেশি ছয় মারার রেকর্ডও নিজেদের নামে করল ভারত। রাজকোটে ভারত ২৮টি ছয় মেরেছে। এর আগে ২০১৯ সালে বিশাখাপত্তনমে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ২৭টি ছয় মেরেছিল ভারত। ফলে এক্ষেত্রেও নিজেদের রেকর্ড ভাঙল টিম ইন্ডিয়া।
এছাড়া একটি নির্দিষ্ট টেস্ট ম্যাচে সবথেকে বেশি ছয় মারার রেকর্ডও নিজেদের নামে করল ভারত। রাজকোটে ভারত ২৮টি ছয় মেরেছে। এর আগে ২০১৯ সালে বিশাখাপত্তনমে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ২৭টি ছয় মেরেছিল ভারত। ফলে এক্ষেত্রেও নিজেদের রেকর্ড ভাঙল টিম ইন্ডিয়া।