সূর্যদেবের ভয়ঙ্কর চোখ রাঙানিতে কার্যত ঘরবন্দি জেলার মানুষ। পানাগড়, দুর্গাপুর, আসানসোল - সর্বত্রই একই ছবি। পানাগড়ের দশা আরও করুণ। তবে সামনে আরও ভয়ঙ্কর দিন আসছে বলে আশঙ্কা। চলছে ইব্র তাপপ্রবাহ। কিন্তু আর কতদিন চলবে এই পরিস্থিতি?

Weather: তাপমাত্রা উঠতে পারে ৪৬, মে মাসের শুরুতেই আরও কঠিন দিন? গরমে পুড়বে রাজ্য, বড় খবর

সূর্যদেবের ভয়ঙ্কর চোখ রাঙানিতে কার্যত ঘরবন্দি জেলার মানুষ। পানাগড়, দুর্গাপুর, আসানসোল - সর্বত্রই একই ছবি। পানাগড়ের দশা আরও করুণ। তবে সামনে আরও ভয়ঙ্কর দিন আসছে বলে আশঙ্কা। চলছে ইব্র তাপপ্রবাহ। কিন্তু আর কতদিন চলবে এই পরিস্থিতি?
সূর্যদেবের ভয়ঙ্কর চোখ রাঙানিতে কার্যত ঘরবন্দি জেলার মানুষ। পানাগড়, দুর্গাপুর, আসানসোল – সর্বত্রই একই ছবি। পানাগড়ের দশা আরও করুণ। তবে সামনে আরও ভয়ঙ্কর দিন আসছে বলে আশঙ্কা। চলছে ইব্র তাপপ্রবাহ। কিন্তু আর কতদিন চলবে এই পরিস্থিতি?
হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, এখনই স্বস্তি পাওয়ার আশা নেই। এপ্রিলে বৃষ্টির দেখা পাওয়া যাবে না বলেই মনে করছেন আবহাওয়া বিজ্ঞানীরা। এমন অবস্থায় কৃষকরা ভয়ংকর সমস্যায় পড়েছেন। প্রথমত কৃষিকাজ করতে পারছেন না গরমের চোটে। দ্বিতীয়ত নেই জল। মাঠের ফসল মাঠেই শুকিয়ে যাচ্ছে।
হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, এখনই স্বস্তি পাওয়ার আশা নেই। এপ্রিলে বৃষ্টির দেখা পাওয়া যাবে না বলেই মনে করছেন আবহাওয়া বিজ্ঞানীরা। এমন অবস্থায় কৃষকরা ভয়ংকর সমস্যায় পড়েছেন। প্রথমত কৃষিকাজ করতে পারছেন না গরমের চোটে। দ্বিতীয়ত নেই জল। মাঠের ফসল মাঠেই শুকিয়ে যাচ্ছে।
আগামী কয়েক দিন পানাগড়ে তাপমাত্রা ৪২ থেকে ৪৪ ডিগ্রির মধ্যে ঘোরাফেরা করবে বলে খবর। পশ্চিম বর্ধমান জেলায় রয়েছে অতিরিক্ত তাপপ্রবাহের সতর্কতা। জারি করা হয়েছে রেড আল্যার্ট। তীব্র দহন জ্বালায় মানুষজন কার্যত অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন। যতটা সম্ভব বাড়িতে থাকার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
আগামী কয়েক দিন পানাগড়ে তাপমাত্রা ৪২ থেকে ৪৪ ডিগ্রির মধ্যে ঘোরাফেরা করবে বলে খবর। পশ্চিম বর্ধমান জেলায় রয়েছে অতিরিক্ত তাপপ্রবাহের সতর্কতা। জারি করা হয়েছে রেড আল্যার্ট। তীব্র দহন জ্বালায় মানুষজন কার্যত অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন। যতটা সম্ভব বাড়িতে থাকার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, এপ্রিল মাসে বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই পশ্চিম বর্ধমানে। আশপাশের জেলাগুলি অর্থাৎ বাঁকুড়া, বীরভূম, পুরুলিয়াতেও থাকবে একই অবস্থা। মে মাসের প্রথম দিনেই আরও ভয়ংকর অবস্থা হবে পানাগড়ে। সেদিন তাপমাত্রার পারদ ৪৬ ডিগ্রি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, এপ্রিল মাসে বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই পশ্চিম বর্ধমানে। আশপাশের জেলাগুলি অর্থাৎ বাঁকুড়া, বীরভূম, পুরুলিয়াতেও থাকবে একই অবস্থা। মে মাসের প্রথম দিনেই আরও ভয়ংকর অবস্থা হবে পানাগড়ে। সেদিন তাপমাত্রার পারদ ৪৬ ডিগ্রি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এমন পরিস্থিতি দেখে জেলার বিভিন্ন জায়গায় খোলা হয়েছে জলছত্র। ঠান্ডা জলের পাশাপাশি অনেকেই মানুষজনের হাতে শসা, ভেজানো ছোলা, বাতাসের মতো জিনিস তুলে দিচ্ছেন। বেলা দশটার পর থেকে খালি হয়ে যাচ্ছে রাস্তাঘাট ব্যবসায় দেখা দিয়েছে মন্দা। খুব প্রয়োজনে যারা রাস্তায় বের হচ্ছেন, তারাও অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। তবে স্বস্তির এখন আশা নেই। তাই সাবধানে থাকার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
এমন পরিস্থিতি দেখে জেলার বিভিন্ন জায়গায় খোলা হয়েছে জলছত্র। ঠান্ডা জলের পাশাপাশি অনেকেই মানুষজনের হাতে শসা, ভেজানো ছোলা, বাতাসের মতো জিনিস তুলে দিচ্ছেন। বেলা দশটার পর থেকে খালি হয়ে যাচ্ছে রাস্তাঘাট ব্যবসায় দেখা দিয়েছে মন্দা। খুব প্রয়োজনে যারা রাস্তায় বের হচ্ছেন, তারাও অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। তবে স্বস্তির এখন আশা নেই। তাই সাবধানে থাকার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা।