বাজ পড়লে যা একদমই করবেন না!

Weather: বাজ পড়ছে, আপনি রাস্তায়? যে কাজটি একেবারেই করবেন না! এই ভুলটি করলেই শেষ

বজ্রপাতে বা বাজ পড়ে প্রতি বছর দেশে বহু মানুষের মৃত্যু ঘটে। বজ্রপাতে প্রাণহানির সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এ বছরেও বজ্রপাতের তীব্রতা বেশি থাকতে পারে বলে মনে করছেন আবহাওয়া দফতর। ইতিমধ্যেই বাংলায় বাজ পড়ে একাধিক মৃত্যুর ঘটনাও ঘটেছে।
বজ্রপাতে বা বাজ পড়ে প্রতি বছর দেশে বহু মানুষের মৃত্যু ঘটে। বজ্রপাতে প্রাণহানির সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এ বছরেও বজ্রপাতের তীব্রতা বেশি থাকতে পারে বলে মনে করছেন আবহাওয়া দফতর। ইতিমধ্যেই বাংলায় বাজ পড়ে একাধিক মৃত্যুর ঘটনাও ঘটেছে।
বিশ্বে বজ্রপাতে মৃত্যুর সংখ্যায় ভারত উপরের দিকেই রয়েছে। বজ্রপাত একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ। এটি মোকাবেলার তেমন কোনও সহজ পন্থা নেই বললেই চলে। বিশেষজ্ঞদের মতে, নিহতদের অধিকাংশই বজ্রপাতের শিকার হয়েছেন অসতর্কতার কারণে। তাই বজ্রপাত থেকে নিরাপদ থাকার উপায় সকলেরই জানা থাকা প্রয়োজন।
বিশ্বে বজ্রপাতে মৃত্যুর সংখ্যায় ভারত উপরের দিকেই রয়েছে। বজ্রপাত একটি প্রাকৃতিক দুর্যোগ। এটি মোকাবেলার তেমন কোনও সহজ পন্থা নেই বললেই চলে। বিশেষজ্ঞদের মতে, নিহতদের অধিকাংশই বজ্রপাতের শিকার হয়েছেন অসতর্কতার কারণে। তাই বজ্রপাত থেকে নিরাপদ থাকার উপায় সকলেরই জানা থাকা প্রয়োজন।
ঘন ঘন বজ্রপাত হতে থাকলে কোনও অবস্থাতেই খোলা বা উঁচু স্থানে না থাকাই ভালো। বজ্রপাতের সময় ধানক্ষেত বা বড় মাঠে থাকলে তাড়াতাড়ি নীচু হয়ে যান। বাড়ির ছাদ কিংবা উঁচু কোনও স্থানে থাকলে দ্রুত সেখান থেকে নেমে যান। গাছের নীচে একদমই দাঁড়াবেন না। রিপোর্টে যে তথ্য ধরা পড়েছে, তাতে বাজ পড়ার সময় মৃতদের মধ্যে ৭১ শতাংশই ছিলেন গাছের নীচে। ২৫ শতাংশ ক্ষেত্রে সরাসরি বাজের আঘাতে মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে।
ঘন ঘন বজ্রপাত হতে থাকলে কোনও অবস্থাতেই খোলা বা উঁচু স্থানে না থাকাই ভালো। বজ্রপাতের সময় ধানক্ষেত বা বড় মাঠে থাকলে তাড়াতাড়ি নীচু হয়ে যান। বাড়ির ছাদ কিংবা উঁচু কোনও স্থানে থাকলে দ্রুত সেখান থেকে নেমে যান। গাছের নীচে একদমই দাঁড়াবেন না। রিপোর্টে যে তথ্য ধরা পড়েছে, তাতে বাজ পড়ার সময় মৃতদের মধ্যে ৭১ শতাংশই ছিলেন গাছের নীচে। ২৫ শতাংশ ক্ষেত্রে সরাসরি বাজের আঘাতে মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে।
বজ্রপাতের সময় বাড়িতে থাকলে জানালার কাছাকাছি থাকবেন না। জানালা বন্ধ রাখুন এবং ঘরের ভেতর থাকুন। বজ্রপাতের সময় গাড়িতে থাকলে দ্রুত বাড়িতে ফেরার চেষ্টা করুন। যদি প্রচণ্ড বজ্রপাত ও বৃষ্টি হয়, তাহলে গাড়ি কোনও গাড়িবারান্দা বা পাকা ছাউনির নীচে রেখে অপেক্ষা করুন। গাড়ির ভেতরের ধাতব বস্তু স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকুন। গাড়ির কাচেও হাত দেবেন না।
বজ্রপাতের সময় বাড়িতে থাকলে জানালার কাছাকাছি থাকবেন না। জানালা বন্ধ রাখুন এবং ঘরের ভেতর থাকুন। বজ্রপাতের সময় গাড়িতে থাকলে দ্রুত বাড়িতে ফেরার চেষ্টা করুন। যদি প্রচণ্ড বজ্রপাত ও বৃষ্টি হয়, তাহলে গাড়ি কোনও গাড়িবারান্দা বা পাকা ছাউনির নীচে রেখে অপেক্ষা করুন। গাড়ির ভেতরের ধাতব বস্তু স্পর্শ করা থেকে বিরত থাকুন। গাড়ির কাচেও হাত দেবেন না।
ছেঁড়া বৈদ্যুতিক তার থেকে দূরে থাকতে হবে। বৈদ্যুতিক তারের নিচ থেকে নিরাপদ দূরত্বে থাকতে হবে। বজ্রপাতের সময় আপনি যদি ছোট কোনও পুকুরে সাঁতার কাটেন বা জলাবদ্ধ স্থানে থাকেন তাহলে সেখান থেকে সরে পড়ুন। জল খুব ভাল বিদ্যুৎ পরিবাহী।
ছেঁড়া বৈদ্যুতিক তার থেকে দূরে থাকতে হবে। বৈদ্যুতিক তারের নিচ থেকে নিরাপদ দূরত্বে থাকতে হবে। বজ্রপাতের সময় আপনি যদি ছোট কোনও পুকুরে সাঁতার কাটেন বা জলাবদ্ধ স্থানে থাকেন তাহলে সেখান থেকে সরে পড়ুন। জল খুব ভাল বিদ্যুৎ পরিবাহী।
বজ্রপাতের সময় খোলা মাঠে থাকলে পায়ের আঙ্গুলের ওপর ভর দিয়ে এবং কানে আঙ্গুল দিয়ে মাথা নীচু করে বসে পড়ুন।মাটিতে শুয়ে পড়লে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে। বজ্রপাতে আহতদের বৈদ্যুতিক শকের মতো করেই চিকিৎসা করতে হবে।

বজ্রপাতের সময় খোলা মাঠে থাকলে পায়ের আঙ্গুলের ওপর ভর দিয়ে এবং কানে আঙ্গুল দিয়ে মাথা নীচু করে বসে পড়ুন।মাটিতে শুয়ে পড়লে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে। বজ্রপাতে আহতদের বৈদ্যুতিক শকের মতো করেই চিকিৎসা করতে হবে।
আপনার বাড়িকে বজ্রপাত থেকে নিরাপদ রাখতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিন। এজন্য আর্থিং সংযুক্ত রড বাড়িতে স্থাপন করতে হবে। তবে এক্ষেত্রে দক্ষ ইঞ্জিনিয়ারের পরামর্শ নিতে হবে। ভুলভাবে স্থাপিত রড বজ্রপাতের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিতে পারে।
আপনার বাড়িকে বজ্রপাত থেকে নিরাপদ রাখতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিন। এজন্য আর্থিং সংযুক্ত রড বাড়িতে স্থাপন করতে হবে। তবে এক্ষেত্রে দক্ষ ইঞ্জিনিয়ারের পরামর্শ নিতে হবে। ভুলভাবে স্থাপিত রড বজ্রপাতের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিতে পারে।
বজ্রপাত ও ঝড়ের সময় বাড়ির ধাতব কল, সিঁড়ির রেলিং, পাইপ, জানালার গ্রিলসহ যে কোনও ধাতব পদার্থ সংস্পর্শ থেকে দূরে থাকুন। এ সময় মোবাইল ও ল্যান্ডফোন ব্যবহার থেকেও বিরত থাকুন।
বজ্রপাত ও ঝড়ের সময় বাড়ির ধাতব কল, সিঁড়ির রেলিং, পাইপ, জানালার গ্রিলসহ যে কোনও ধাতব পদার্থ সংস্পর্শ থেকে দূরে থাকুন। এ সময় মোবাইল ও ল্যান্ডফোন ব্যবহার থেকেও বিরত থাকুন।
খালি পায়ে বা পা খোলা জুতো নয়। বজ্রপাতের সময় চামড়ার ভেজা জুতা বা খালি পায়ে থাকা খুবই বিপজ্জনক। যদি বাইরে বের হোন পা ঢাকা জুতো পরে বের হোন। রবারের গাম্বুট এ ক্ষেত্রে সব থেকে ভালো কাজ করবে।
খালি পায়ে বা পা খোলা জুতো নয়। বজ্রপাতের সময় চামড়ার ভেজা জুতা বা খালি পায়ে থাকা খুবই বিপজ্জনক। যদি বাইরে বের হোন পা ঢাকা জুতো পরে বের হোন। রবারের গাম্বুট এ ক্ষেত্রে সব থেকে ভালো কাজ করবে।