কোন বয়সে ওজন কত হওয়া উচিত?১৯-২৯ বছর - পুরুষের ওজন ৮৩.৪ কেজি হওয়া উচিত, মহিলাদের ওজন ৭৩.৪ কেজি পর্যন্ত হওয়া উচিত।

Weight Loss Tips: ৫ টাকায় কমবে ওজন! চাবুকের মত শরীর মিলবে ৭দিনে! রোজ খান একমুঠো, ফল মিলবে হাতেনাতে

স্ন‍্যাস্ক হিসেবে ভাজা ছোলা খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে উপকারী বলে মনে করা হয়। ভাজা ছোলা খেলে শরীর প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন ও ফাইবার পায়। শীত হোক বা গ্রীষ্ম, প্রতিটি ঋতুতেই ছোলা উপকারী। ভাজা ছোলায় এমন অনেক পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায় যা শরীরকে সুস্থ রাখতে প্রয়োজনীয়।
স্ন‍্যাস্ক হিসেবে ভাজা ছোলা খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য সবচেয়ে উপকারী বলে মনে করা হয়। ভাজা ছোলা খেলে শরীর প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন ও ফাইবার পায়। শীত হোক বা গ্রীষ্ম, প্রতিটি ঋতুতেই ছোলা উপকারী। ভাজা ছোলায় এমন অনেক পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায় যা শরীরকে সুস্থ রাখতে প্রয়োজনীয়।
কোষ তৈরি ও মেরামতের জন্য প্রোটিনের প্রয়োজন হয় যা ছোলা থেকে সহজেই পাওয়া যায়। ফাইবার পাকস্থলী ও হজমের জন্য ভাল। ভাজা ছোলা খেলে ওজনও কমে। ভাজা ছোলা ডায়াবেটিসের জন্যও উপকারী বলে মনে করা হয়। এছাড়াও এতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, ফোলেট এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যার কারণে শরীরে রক্তের মাত্রা ঠিক থাকে।
কোষ তৈরি ও মেরামতের জন্য প্রোটিনের প্রয়োজন হয় যা ছোলা থেকে সহজেই পাওয়া যায়। ফাইবার পাকস্থলী ও হজমের জন্য ভাল। ভাজা ছোলা খেলে ওজনও কমে। ভাজা ছোলা ডায়াবেটিসের জন্যও উপকারী বলে মনে করা হয়। এছাড়াও এতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন, ফোলেট এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যার কারণে শরীরে রক্তের মাত্রা ঠিক থাকে।
ব্লাড সুগার কন্ট্রোল- ডায়াবেটিস রোগীরা খুব ভেবেচিন্তে সবকিছু খান। রোস্টেড ছোলা এই ধরনের লোকদের জন্য একটি দুর্দান্ত খাবারের বিকল্প। ভাজা ছোলার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং প্রোটিন থাকে, যার কারণে ছোলা খেলে চিনির মাত্রা বাড়ে না।
ব্লাড সুগার কন্ট্রোল- ডায়াবেটিস রোগীরা খুব ভেবেচিন্তে সবকিছু খান। রোস্টেড ছোলা এই ধরনের লোকদের জন্য একটি দুর্দান্ত খাবারের বিকল্প। ভাজা ছোলার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং প্রোটিন থাকে, যার কারণে ছোলা খেলে চিনির মাত্রা বাড়ে না।
খারাপ কোলেস্টেরল কমায়- বেশি ভাজা খাবার খেলে শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল বেড়ে যায়। এমন অবস্থায় হার্ট সংক্রান্ত সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা থাকে। শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে চাইলে ভাজা ছোলা খান। এটি খারাপ কোলেস্টেরল কমায় এবং হার্টকে সুস্থ রাখে।
খারাপ কোলেস্টেরল কমায়- বেশি ভাজা খাবার খেলে শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল বেড়ে যায়। এমন অবস্থায় হার্ট সংক্রান্ত সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা থাকে। শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে চাইলে ভাজা ছোলা খান। এটি খারাপ কোলেস্টেরল কমায় এবং হার্টকে সুস্থ রাখে।
পাকস্থলী ও পরিপাকতন্ত্রকে শক্তিশালী করে- ভাজা ছোলায় প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা পেট ও হজমের সমস্যা দূরে রাখে। ফাইবারের উৎস ছোলা খাওয়া হজমের গতি বাড়ায়। ছোলা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস, পেট ব্যথার মতো সমস্যা কমে।
পাকস্থলী ও পরিপাকতন্ত্রকে শক্তিশালী করে- ভাজা ছোলায় প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা পেট ও হজমের সমস্যা দূরে রাখে। ফাইবারের উৎস ছোলা খাওয়া হজমের গতি বাড়ায়। ছোলা খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য, গ্যাস, পেট ব্যথার মতো সমস্যা কমে।
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন- ছোলা খেলে শরীরে প্রোটিন পাওয়া যায়, যা আপনার পেট দীর্ঘক্ষণ ভরা রাখে। এটি আপনাকে বারবার ক্ষুধার্ত বোধ করা থেকে বিরত রাখে এবং অতিরিক্ত খাবার খাওয়া আটকায়। এই সব কারণ ওজন কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন- ছোলা খেলে শরীরে প্রোটিন পাওয়া যায়, যা আপনার পেট দীর্ঘক্ষণ ভরা রাখে। এটি আপনাকে বারবার ক্ষুধার্ত বোধ করা থেকে বিরত রাখে এবং অতিরিক্ত খাবার খাওয়া আটকায়। এই সব কারণ ওজন কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
অ্যানিমিয়া দূর হবে- রক্তস্বল্পতায় ভুগলে মানুষ প্রায়ই ছোলা খাওয়ার পরামর্শ দেন। ভাজা ছোলায় রয়েছে আয়রন যা শরীরে রক্তের অভাব পূরণ করে। গর্ভবতী মহিলাদেরও ভাজা ছোলা খাওয়া উচিত। হিমোগ্লোবিন কম হলেও ভাজা ছোলা খেতে পারেন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
অ্যানিমিয়া দূর হবে- রক্তস্বল্পতায় ভুগলে মানুষ প্রায়ই ছোলা খাওয়ার পরামর্শ দেন। ভাজা ছোলায় রয়েছে আয়রন যা শরীরে রক্তের অভাব পূরণ করে। গর্ভবতী মহিলাদেরও ভাজা ছোলা খাওয়া উচিত। হিমোগ্লোবিন কম হলেও ভাজা ছোলা খেতে পারেন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)