স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকরের তরফে তরুণের স্বপ্ন প্রকল্প (Taruner Swapna Scheme) চালু করা হয়েছে। যার ফলে ট্যাব বা মোবাইল কেনার জন্য ১০,০০০ টাকা দেওয়া হয় শিক্ষা দফতরের পক্ষ থেকে।

West Bengal Taruner Swapna Scheme 2024: একাদশ-দ্বাদশের পড়ুয়াদের অ্যাকাউন্টে ঢুকবে ১০০০০ টাকা, কবে? ‘তরুণের স্বপ্ন’ প্রকল্পে বড় ঘোষণা রাজ্যের

স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকরের তরফে তরুণের স্বপ্ন প্রকল্প (Taruner Swapna Scheme) চালু করা হয়েছে। যার ফলে ট্যাব বা মোবাইল কেনার জন্য ১০,০০০ টাকা দেওয়া হয় শিক্ষা দফতরের পক্ষ থেকে।
স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকরের তরফে তরুণের স্বপ্ন প্রকল্প (Taruner Swapna Scheme) চালু করা হয়েছে। যার ফলে ট্যাব বা মোবাইল কেনার জন্য ১০,০০০ টাকা দেওয়া হয় শিক্ষা দফতরের পক্ষ থেকে।
পড়ুয়ার কাছে মোবাইল বা ট্যাবলেট থাকলে আরও গভীরে গিয়ে পড়াশোনা করতে পারবে। প্রাইভেট টিউটর না থাকলে এই যন্ত্রের মাধ্যমে বুঝে নেওয়া যাবে পড়ার বিষয়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের উদ্দেশ্য, ডিজিটাল শিক্ষার মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীরা উন্নত মানের শিক্ষা গ্রহণ করে দক্ষ হোক। ছাত্রছাত্রীদের অনলাইন ক্লাস করা সম্ভব।
পড়ুয়ার কাছে মোবাইল বা ট্যাবলেট থাকলে আরও গভীরে গিয়ে পড়াশোনা করতে পারবে। প্রাইভেট টিউটর না থাকলে এই যন্ত্রের মাধ্যমে বুঝে নেওয়া যাবে পড়ার বিষয়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের উদ্দেশ্য, ডিজিটাল শিক্ষার মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীরা উন্নত মানের শিক্ষা গ্রহণ করে দক্ষ হোক। ছাত্রছাত্রীদের অনলাইন ক্লাস করা সম্ভব।
মূলত দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়াদের এই টাকা দেওয়া হত। তবে এবছরে আগেই ঘোষণা করা হয়েছিল যে একাদশ শ্রেণির ছাত্রছাত্রীদেরও এই টাকা দেওয়া হবে। কবে অ্যাকাউন্টে ঢুকবে টাকা? এল বড় আপডেট।
মূলত দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়াদের এই টাকা দেওয়া হত। তবে এবছরে আগেই ঘোষণা করা হয়েছিল যে একাদশ শ্রেণির ছাত্রছাত্রীদেরও এই টাকা দেওয়া হবে। কবে অ্যাকাউন্টে ঢুকবে টাকা? এল বড় আপডেট।
এই মাসেই শিক্ষক দিবস। আর শিক্ষক দিবসের দিনই বাংলার মাধ্যমিক–উচ্চমাধ্যমিক স্তরের ছাত্রছাত্রীদের ট্যাব বা মোবাইল ফোন কেনার জন্য অর্থ দেবে রাজ্য সরকার।‌
এই মাসেই শিক্ষক দিবস। আর শিক্ষক দিবসের দিনই বাংলার মাধ্যমিক–উচ্চমাধ্যমিক স্তরের ছাত্রছাত্রীদের ট্যাব বা মোবাইল ফোন কেনার জন্য অর্থ দেবে রাজ্য সরকার।‌
২০২০ সালে করোনাভাইরাসের জেরে যখন পঠনপাঠন লাটে উঠেছিল তখন ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনা অব্যাহত রাখতে তাদের ট্যাব বা মোবাইল কেনার জন্য অর্থ দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পরে ওই অবস্থার পরিবর্তন ঘটলেও রাজ্য সরকার উচ্চ মাধ্যমিক ছাত্রছাত্রীদের এই সুবিধা চালু রাখে।
২০২০ সালে করোনাভাইরাসের জেরে যখন পঠনপাঠন লাটে উঠেছিল তখন ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনা অব্যাহত রাখতে তাদের ট্যাব বা মোবাইল কেনার জন্য অর্থ দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পরে ওই অবস্থার পরিবর্তন ঘটলেও রাজ্য সরকার উচ্চ মাধ্যমিক ছাত্রছাত্রীদের এই সুবিধা চালু রাখে।
নবান্ন সূত্রে খবর, আগামী ৫ সেপ্টেম্বর শিক্ষক দিবস উপলক্ষে কলকাতায় মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতে একটি অনুষ্ঠান হবে।
নবান্ন সূত্রে খবর, আগামী ৫ সেপ্টেম্বর শিক্ষক দিবস উপলক্ষে কলকাতায় মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতে একটি অনুষ্ঠান হবে।
সেখানে তিনি কিছু ছাত্রছাত্রীদের এই অর্থ তুলে দেবেন। আর ওই দিনই রাজ্য সরকার ১৬ লক্ষ অ্যাকাউন্টে ট্যাব বা মোবাইল কেনার অর্থ বাবদ ১০ হাজার টাকা পাঠাবে।
সেখানে তিনি কিছু ছাত্রছাত্রীদের এই অর্থ তুলে দেবেন। আর ওই দিনই রাজ্য সরকার ১৬ লক্ষ অ্যাকাউন্টে ট্যাব বা মোবাইল কেনার অর্থ বাবদ ১০ হাজার টাকা পাঠাবে।
এই খবর প্রকাশ্যে আসতেই পড়ুয়াদের মনে আনন্দ শুরু হয়েছে। শিক্ষক দিবসের দিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার ১৬ লক্ষ ছাত্রছাত্রীকে ট্যাব বা মোবাইল কিনতে অর্থ দিতে প্রস্তুতি নিয়েছে।
এই খবর প্রকাশ্যে আসতেই পড়ুয়াদের মনে আনন্দ শুরু হয়েছে। শিক্ষক দিবসের দিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার ১৬ লক্ষ ছাত্রছাত্রীকে ট্যাব বা মোবাইল কিনতে অর্থ দিতে প্রস্তুতি নিয়েছে।
২০২৩–২৪ শিক্ষাবর্ষে উচ্চমাধ্যমিক ছাত্রছাত্রীদের উপকার হবে। পড়ুয়াদের ডিজিটাল শিক্ষায় এগিয়ে নিয়ে যেতে এই ট্যাব দেওয়া হচ্ছে। একাদশ এবং দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রছাত্রীদেরও এই অর্থ দেওয়া হচ্ছে।
২০২৩–২৪ শিক্ষাবর্ষে উচ্চমাধ্যমিক ছাত্রছাত্রীদের উপকার হবে। পড়ুয়াদের ডিজিটাল শিক্ষায় এগিয়ে নিয়ে যেতে এই ট্যাব দেওয়া হচ্ছে। একাদশ এবং দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রছাত্রীদেরও এই অর্থ দেওয়া হচ্ছে।
সরকারি ও সরকার পোষিত স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা এটার অন্তর্ভুক্ত। মাদ্রাসা–সংখ্যালঘু বিদ্যালয়ের পড়ুযাদেরও এই সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। নতুন প্রজন্মকে ডিজিটাল শিক্ষায় শিক্ষিত করতে চান মুখ্যমন্ত্রী। তাই এই সিদ্ধান্ত তিনি নিয়েছেন।
সরকারি ও সরকার পোষিত স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা এটার অন্তর্ভুক্ত। মাদ্রাসা–সংখ্যালঘু বিদ্যালয়ের পড়ুযাদেরও এই সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। নতুন প্রজন্মকে ডিজিটাল শিক্ষায় শিক্ষিত করতে চান মুখ্যমন্ত্রী। তাই এই সিদ্ধান্ত তিনি নিয়েছেন।