পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষকদের জন্য শিক্ষক দিবসেই বড় ঘোষণা করলেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। শিক্ষক দিবসে বিকাশ ভবনে বসে অবসরের দোরগোড়ায় থাকা শিক্ষক এবং শিক্ষা কর্মীদের সুখবর দিলেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু।
সাংবাদিক সম্মেলন করে ব্রাত্য বসু জানিয়েছেন, ৬০ বছর পার হওয়া সেই সমস্ত শিক্ষক যাঁরা টানা ১০ বছর কাজ করার অভিজ্ঞতা না-থাকার জন্য পেনশন থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন, তাঁদের আদালতের দরজায় গিয়ে দাঁড়াতে হচ্ছে পেনশনের দাবিতে। এক্ষেত্রে ১০ বছরের থেকে পাঁচ-ছয় মাস কম অভিজ্ঞতা থাকার জন্য যাঁরা পেনশন থেকে বঞ্চিত হচ্ছিলেন, এবার তাঁদের পেনশনের ব্যবস্থা করে দেবে রাজ্যশিক্ষা দফতরই।
দীর্ঘ দিন ধরেই পেনশনের ক্ষেত্রে বিদ্যালয় শিক্ষা দফতরের নিজস্ব বিধি রয়েছে। সেখানে ১০ বছর নিরবচ্ছিন্ন চাকরির কথা লেখা থাকলেও বলা আছে কোনও ব্যক্তি যদি ন’বছর ছ’মাস বা তার বেশিদিন নিরবচ্ছিন্ন ভাবে চাকরি করে থাকেন তা হলে বাকি সময়টা মার্জনা করার কথা। কিন্তু বিগত দিনে দেখা গিয়েছে এই ধরনের সমস্যায় পড়ে শিক্ষক বা শিক্ষাকর্মীরা আদালতের দ্বারস্থ হতে হয়েছে। এবার সেই সমস্যার সমাধানের কথা জানালেন শিক্ষামন্ত্রী।
এতদিন পর্যন্ত শিক্ষা দফতর স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে এই নিয়ে পদক্ষেপ করত না। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই আগে উচ্চ আদালতে গিয়ে বিচার চেয়ে প্রতিবিধান আনতে হত। এবার সেই সমস্যা মিটল।
এদিকে, শিক্ষক, পড়ুয়া ও শিক্ষাকর্মীদের অভাব-অভিযোগ শোনা এবং তা নিষ্পত্তিকরণে একটি হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর চালু করল শিক্ষা দফতর৷ সেই নম্বরটি হল ৯০৮৮৮৮৫৫৪৪৷ এটি সারা বছর ২৪ ঘণ্টাই চালু থাকবে। অভিযোগ পাওয়ার পর একটি প্রাপ্তিসূচক পাঠানো হবে।
প্রসঙ্গত, প্রতি বছর শিক্ষা দফতরের তরফ থেকে জাঁকজমকপূর্ণভাবে শিক্ষক দিবস পালন করা হয় । এবছর অবশ্য আরজি কর আবহে সেই উদযাপন স্থগিত রেখেছে শিক্ষা দফতর । তার বদলে এই সাংবাদিক সম্মেলনের মাধ্যমে দিনটিকে পালন করল শিক্ষা দফতর । এদিন শিক্ষা দফতরের সাংবাদিক সম্মেলনে ব্রাত্য বসু ছাড়াও ছিলেন দফতরের সচিব বিনোদ কুমার । ছিলেন অন্যান্য দফতরের আধিকারিকরাও ।
স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকরের তরফে তরুণের স্বপ্ন প্রকল্প (Taruner Swapna Scheme) চালু করা হয়েছে। যার ফলে ট্যাব বা মোবাইল কেনার জন্য ১০,০০০ টাকা দেওয়া হয় শিক্ষা দফতরের পক্ষ থেকে।
পড়ুয়ার কাছে মোবাইল বা ট্যাবলেট থাকলে আরও গভীরে গিয়ে পড়াশোনা করতে পারবে। প্রাইভেট টিউটর না থাকলে এই যন্ত্রের মাধ্যমে বুঝে নেওয়া যাবে পড়ার বিষয়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের উদ্দেশ্য, ডিজিটাল শিক্ষার মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীরা উন্নত মানের শিক্ষা গ্রহণ করে দক্ষ হোক। ছাত্রছাত্রীদের অনলাইন ক্লাস করা সম্ভব।
মূলত দ্বাদশ শ্রেণির পড়ুয়াদের এই টাকা দেওয়া হত। তবে এবছরে আগেই ঘোষণা করা হয়েছিল যে একাদশ শ্রেণির ছাত্রছাত্রীদেরও এই টাকা দেওয়া হবে। কবে অ্যাকাউন্টে ঢুকবে টাকা? এল বড় আপডেট।
এই মাসেই শিক্ষক দিবস। আর শিক্ষক দিবসের দিনই বাংলার মাধ্যমিক–উচ্চমাধ্যমিক স্তরের ছাত্রছাত্রীদের ট্যাব বা মোবাইল ফোন কেনার জন্য অর্থ দেবে রাজ্য সরকার।
২০২০ সালে করোনাভাইরাসের জেরে যখন পঠনপাঠন লাটে উঠেছিল তখন ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনা অব্যাহত রাখতে তাদের ট্যাব বা মোবাইল কেনার জন্য অর্থ দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। পরে ওই অবস্থার পরিবর্তন ঘটলেও রাজ্য সরকার উচ্চ মাধ্যমিক ছাত্রছাত্রীদের এই সুবিধা চালু রাখে।
নবান্ন সূত্রে খবর, আগামী ৫ সেপ্টেম্বর শিক্ষক দিবস উপলক্ষে কলকাতায় মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতিতে একটি অনুষ্ঠান হবে।
সেখানে তিনি কিছু ছাত্রছাত্রীদের এই অর্থ তুলে দেবেন। আর ওই দিনই রাজ্য সরকার ১৬ লক্ষ অ্যাকাউন্টে ট্যাব বা মোবাইল কেনার অর্থ বাবদ ১০ হাজার টাকা পাঠাবে।
এই খবর প্রকাশ্যে আসতেই পড়ুয়াদের মনে আনন্দ শুরু হয়েছে। শিক্ষক দিবসের দিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার ১৬ লক্ষ ছাত্রছাত্রীকে ট্যাব বা মোবাইল কিনতে অর্থ দিতে প্রস্তুতি নিয়েছে।
২০২৩–২৪ শিক্ষাবর্ষে উচ্চমাধ্যমিক ছাত্রছাত্রীদের উপকার হবে। পড়ুয়াদের ডিজিটাল শিক্ষায় এগিয়ে নিয়ে যেতে এই ট্যাব দেওয়া হচ্ছে। একাদশ এবং দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রছাত্রীদেরও এই অর্থ দেওয়া হচ্ছে।
সরকারি ও সরকার পোষিত স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা এটার অন্তর্ভুক্ত। মাদ্রাসা–সংখ্যালঘু বিদ্যালয়ের পড়ুযাদেরও এই সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। নতুন প্রজন্মকে ডিজিটাল শিক্ষায় শিক্ষিত করতে চান মুখ্যমন্ত্রী। তাই এই সিদ্ধান্ত তিনি নিয়েছেন।
বাঁকুড়া উদ্যান পালন দফতরের সুসংহ উদ্যানপালন উন্নয়ন মিশনের আওতায় বেশ কয়েকটি প্রকল্প রয়েছে। যে প্রকল্পগুলিতে সবরকম সরকারি সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন উদ্যোগকারীরা।
ছোট নার্সারি (এক হেক্টর জায়গায়) তৈরি করলে প্রকল্প খরচের ৫০ শতাংশ হিসাবে সর্বাধিক ৭ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা অনুদান প্রকল্প পিছু পাওয়া যাবে।
টিস্যু কালচার কলাবাগান স্থাপন করতে চাইলে মোট প্রকল্প খরচের ৪০ শতাংশ (৭৫:২০) অনুদান পাওয়া যাবে। দু’বছরে সর্বাধিক ৫০ হাজার টাকা হেক্টর প্রতি পাওয়া যাবে।
পেঁপে বাগান করতে চাইলে দু’বছরের কিস্তিতে প্রকল্প খরচের ৫০ শতাংশ হিসাবে সর্বাধিক ৩০ হাজার টাকা হেক্টর প্রতি অনুদান পাওয়া যাবে।
হাইব্রিড সবজি চাষ করতে চাইলে মোট প্রকল্প খরচের ৪০ শতাংশ অনুদান মিলবে। মাথাপিছু প্রত্যেক কৃষক সর্বাধিক কুড়ি হাজার টাকা হেক্টর প্রতি অনুদান পাবেন।
কুচো ফুলের চাষ করতে চাইলে প্রকল্প খরচের ৪০ শতাংশ ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক অর্থ চাষি ভাইদের অনুদান হিসেবে দেওয়া হবে। সর্বাধিক ৪০ হাজার টাকা হেক্টর প্রতি কাঁটা ফুলের জন্য এবং সর্বাধিক ১৬ হাজার টাকা হেক্টর প্রতি কুচো ফুলের জন্য।
পশ্চিমবঙ্গ সরকার সাধারণ মানুষের কথা ভেবে আর্থিক ভাবে পিছিয়ে থাকা দরিদ্র পরিবারগুলিকে মেয়ের বিয়ে দেওয়ার জন্য এককালীন ভাতা দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে। ‘রূপশ্রী’ নামের এই প্রকল্পের আওতায় বিয়ের আগে ২৫,০০০ টাকা পেতে হলে আবেদন করা আবশ্যিক। অনলাইন এবং অফলাইন দু-ভাবেই আবেদন জানানো যাবে।
তবে বারংবার অভিযোগ ওঠে, রূপশ্রীর টাকা বিয়ের আগে দেওয়ার কথা থাকলেও তা পাওয়া যাচ্ছিল পরে। তাই এবার রূপশ্রীর টাকা নিয়ে বড় নির্দেশ দিল রাজ্য সরকার। আর বিয়ের পরে নয়, এবার থেকে বিয়ের আগে অথবা বিয়ের দিনই রূপশ্রীর টাকা পেয়ে যাবেন পাত্রীপক্ষ। নারী, শিশু ও সমাজ কল্যাণ দফতরের তরফে এই মর্মে নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে।
‘রূপশ্রী’ প্রকল্পের জন্য আবেদন করতে চাইলে একটি ফর্ম পূরণ করতে হবে। তার সঙ্গে জমা দিতে হবে ঊপরে নানান নথিপত্র। আবেদনের ফর্ম নিকটস্থ কয়েকটি জায়গা থেকে পাওয়া যায় সহজে। অথবা আবেদনপত্র নিজেই কম্পিউটার থেকে সরাসরি ডাউনলোড করা যায়।
নতুন নির্দেশিকায় বলা হয়েছে বিয়ের আগেই রূপশ্রীর টাকা পাত্রীর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে পৌঁছে দিতে হবে। আর যদি তা না হয় তাহলে খুব দেরি হলে বিয়ের দিনই পাত্রীর পাঠিয়ে দিতে হবে। সম্প্রতি দফতরের আধিকারিকরা ভিডিয়ো কনফারেন্সের মাধ্যমে নতুন নির্দেশের বিষয়ে সব জেলা প্রশাসনকে জানিয়ে দিয়েছেন।
পশ্চিমবঙ্গ সরকার ‘দুয়ারে সরকার’ অভিযানের অন্যতম কর্মসূচি হিসেবে ঠিক করেছে যে, রাজ্য সরকারের তরফে দেওয়া সমস্ত রকম প্রকল্পের আবেদন ঠিক কোন পরিস্থিতিতে রয়েছে, তা এবার জানতে পারবেন আবেদনকারী নিজেই। এর জন্য সাহায্য নিতে হবে ইন্টারনেটের। ‘রূপশ্রী’ প্রকল্পও সেই তালিকা থেকে বাদ নেই।
সরকারি অফিসারদের অনেকেরই দাবি, এতদিন আবেদন যাচাইয়ের কাজ চলত ধীরগতিতে। সেক্ষেত্রে আধিকারিকদের গাফিলতিও ছিল বলে অভিযোগ ওঠে। ফলে অনেকেরই টাকা বকেয়া পড়ে থাকছিল। শুধু তাই নয়, আবেদন করলেও আবার এই প্রকল্পের সুবিধা অনেকে পাননি বলেও অভিযোগ উঠেছিল।
তাই এই কাজে গতি আনতেই সরকারের তরফে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। নির্দেশে বলা হয়েছে, বিয়ের দিন পেরিয়ে গেলে আর তথ্য আপলোড করা যাবে না।
রাজ্য সরকারের তরফ থেকে বছরের বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের সরকারি প্রকল্প চালু করা হয়ে থাকে। এইবার বাড়ানো হল এক বিশেষ ভাতার প্রাপকদের সংখ্যা। এতে উপকার পাবেন রাজ্যের লক্ষ লক্ষ মানুষ।
রাজ্য সরকারের দেওয়া সরকারি প্রকল্পের মধ্য দিয়ে রাজ্যের কোটি কোটি উপভোক্তারা সরাসরি আর্থিক সাহায্য থেকে শুরু করে চিকিৎসা সহ বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা পেয়ে থাকেন।
রাজ্য সরকারের তরফ থেকে রাজ্যের মানুষের জন্য যে সকল প্রকল্পের মধ্য দিয়ে সরাসরি অ্যাকাউন্টে টাকা প্রদান করা হয়, এই সকল প্রকল্পের মধ্যে অন্যতম হল লক্ষ্মীর ভাণ্ডার।
রাজ্য সরকারের তরফে এছাড়াও চালু করা হয়েছে কন্যাশ্রী থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের প্রকল্প। তবে লক্ষ্মীর ভান্ডার, কন্যাশ্রী ইত্যাদি প্রকল্পকে অতীত করে এবার আরও একটি প্রকল্প নিয়ে বড় ঘোষণা হয়ে গেল।
রাজ্য সরকারের তরফ থেকে নতুন যে ঘোষণা হল বার্ধক্য ভাতা নিয়ে। এই প্রকল্পের আওতায় ৬০ বছরের বেশি বয়সী রাজ্যের বাসিন্দাদের প্রতিমাসে এক হাজার টাকা করে আর্থিক সাহায্য দেওয়া হয়।
রাজ্য সরকারের তরফ থেকে এই প্রকল্প নিয়ে নতুন যে ঘোষণা করা হয়েছে, বার্ধক্য ভাতা প্রকল্পের আওতায় নতুন করে ৫০০০০ উপভোক্তাকে যুক্ত করা হবে। ইতিমধ্যেই এই প্রকল্পের আওতায় ২০ লক্ষ ১৫ হাজার উপভোক্তাদের প্রতিমাসে এক হাজার টাকা করে প্রদান করা হয়।
নতুন করে ৫০ হাজার উপভোক্তা যুক্ত হওয়ার ফলে বর্তমানে সংখ্যাটা দাঁড়াবে ২০ লক্ষ ৬৫ হাজার। রাজ্য সরকারের তরফ থেকে এই প্রকল্পের জন্য ২০২১ সালে টাকা বাড়িয়ে এক হাজার টাকা করা হয়েছে।
বার্ধক্য ভাতা প্রকল্পে যে সকল উপভোক্তারা টাকা পান তাদের ১ হাজার টাকার মধ্যে ৬০ থেকে ৮০ বছর বয়সী উপভোক্তাদের ২০০ টাকা এবং ৮০ বছরের ঊর্দ্ধের উপভোক্তাদের ৩০০ টাকা করে দেয় কেন্দ্র। বাকি টাকা দিয়ে থাকে রাজ্য সরকার।
সাধারণ মানুষের জন্য সরকারি প্রকল্প অত্যন্ত আশা ও ভরসার ৷ বিশেষত আর্থিক প্রকল্প বা বিনিয়োগ সংক্রান্ত প্রকল্প হলে তা বিশেষ ভাবে কার্যকর ভূমিকা গ্রহণ করে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
একে বলা হয়ে থাকে কম্পাউন্ড শক্তি, এই বিষয় নানান সময়ে নানান কিছু লেখাপড়ার জন্য উন্মুক্ত থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
সাধারণ পদ্ধতিতে বিনিয়োগকরা মূলধনের উপরে একটি নিশ্চিত সময়ে ছাড়া ছাড়া সুদ পাওয়া যাবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
কিন্তু চক্রহারে বৃদ্ধি সুদ বা কম্পাউন্ডিং ইন্টারেস্ট পদ্ধতিতে মূলধনের সঙ্গে সঙ্গে ব্যাপকহারে সুদও দিয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এই সময়ে টাকা পয়সা অত্যন্ত দ্রুততার সঙ্গে বৃদ্ধি পেয়ে থাকে ৷ আজকাল এমন কিছু যোজনা রয়েছে যেখানে চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ পাওয়া যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এবার একনজরে দেখে নেওয়া যাক কম্পাউন্ড ইন্টারেস্ট বা চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ ৷ দীর্ঘ মেয়াদিরে জন্য বিনিয়োগ করলে সুদ দ্বিগুণ অথবা তিনগুণ হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
দীর্ঘ সময় ধরে বিনিয়োগই মোটা টাকার মালিক তৈরি করতে পারে ৷ এককথায় কোটিপতি করে দিতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
বর্তমানে সিস্টেমেটিক ইনভেস্টমেন্ট পদ্ধতি বা এসআইপি পছন্দ করে থাকেন, মিউচ্যুয়াল ফান্ডে এসআইপির মাধ্যমে বিনিয়োগ করার ফলে বিশেষ লাভ হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
যত দীর্ঘ সময়ের জন্য এসআইপি করা হবে ততই মঙ্গল, যে সমস্ত বিনিয়োগকারীরা সরাসরি শেয়ার বাজারে টাকা বিনিয়োগ করে ঝুঁকির মুখে পড়তে না চান তাঁদের জন্য এসআইপি অত্যন্ত আকর্ষণীয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷
মার্কেট লিঙ্কট বলে এতে নিশ্চিত রিটার্ন পাওয়া যায়না ৷ সাধারণ ভাবে এসআইপিতে বিনিয়োগে ১২ শতাংশ পর্যন্ত রিটার্ন পাওয়াই যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷
সেটি ১৫ শতাংশও হতে পারে ৷ এসআইপি যতটা দীর্ঘ বা লম্বা হবে ঠিক ততটাই লাভের পরিমাণ বৃদ্ধি হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
যেকোনও ভারতীয়র কাছে পবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড বা পিপিএফ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রকল্প ৷ পিপিএফকে পুরনো বা একটি সুরক্ষিত টাকা পয়সা জমানোর মাধ্যম হিসাবে ধরা হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
পিপিএফে ৭.১ শতাংশ হারে সুদ দেওয়া হয়ে থাকে, পিপিএফে ১৫ শতাংশ হারে সুদ পাওয়া যায় ৷ এরপরে ৫ বছরের অবধিতে আরও দুবার সেই টাকা খাটানো যেতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এই স্কিম ইইই ক্যাটাগরিতে আসে ৷ এরফলে বিনিয়োগ, সুদ, ম্যচিওরিটি তিনটির ক্ষেত্রেই আয়করে ছাড় পাওয়া যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷
চাকরিজীবীদের জন্য ইপিএফ বিনিয়োগের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হিসাবে গণ্য করা হয়ে থাকে ৷ অবসর জীবন অত্যন্ত সুন্দর ও শক্তপোক্ত করে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
তবে সুদের বৃদ্ধির ক্ষেত্রে ইপিএফের থেকে ভিপিএফের বিকল্প বাছা উচিৎ ৷ পিএফে যোগদান বৃদ্ধি হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এরফলে আরও বেশি চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ পাওয়া সম্ভব হতে পারে ৷ অবসরের সময়ে বেশি পরিমাণে সুদ পাওয়া সম্ভব ৷ একই সঙ্গে আয়করে ব্যাপক হারে ছাড় পাওয়া সম্ভব ৷ প্রতীকী ছবি ৷
কলকাতা: ‘যোগ্যশ্রী’ প্রকল্পে অন্তর্ভুক্ত করা হল ওবিসি ও জেনারেল ক্যাটাগরির ছাত্রছাত্রীদের। মূলত ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেডিক্যালের জন্য বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ দেয় রাজ্য। এতদিন যোগ্যশ্রী প্রকল্পে কেবলমাত্র এসসি ও এসটি ক্যাটাগরির পড়ুয়াদেরই পড়ার সুযোগ ছিল। তবে এবার থেকে জেনারেল এবং ওবিসি ক্যাটাগরির পড়ুয়ারাও যোগ্যশ্রী প্রকল্পে পড়ার সুযোগ পাবেন। X হ্যান্ডেলে পোস্ট করে করে ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী।
যোগ্যশ্রী প্রকল্পের আওতায় সম্পূর্ণ বিনামূল্যে মূলত ইঞ্জিনিয়ারিং ও মেডিক্যালের ট্রেনিং দেওয়া হত। এবার সেই এই প্রকল্পে ওবিসি ও জেনারেল ক্যাটাগরির ছাত্রছাত্রীরাও সুযোগ পাবেন। একাদশ শ্রেনী থেকেই প্রশিক্ষণ এর সুযোগ দেওয়া হবে বলে জানালেন মুখ্যমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: ভাত খেয়েও ঝরবে মেদ! ছিপছিপে চেহারা পেতে খেতে হবে শুধু এই টিপস্ মেনে, তাহলেই ম্যাজিক
X হ্যান্ডেলে পোস্ট করে মমতা বন্দোপাধ্যায় জানালেন, যোগ্যশ্রী প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত ছাত্রছাত্রীদের সফলতার কথা। তিনি বলেন, ‘‘যোগ্যশ্রী’’ শিক্ষানবীশরা JEE (অ্যাডভান্সড)-এ ২৩ জন র্যাঙ্ক করেছে। যার মধ্যে ১৩ টি IIT সিট। JEE (মেইন) ৭৫টি র্যাঙ্ক, WBJEE তে৪৩২ টি র্যাঙ্ক এবং NEET -এ ১১০টি র্যাঙ্ক পেয়েছে৷ এই সমস্ত কঠিন প্রতিযোগীতামূলক পরীক্ষাগুলিতে আগের চেয়েও আরও ভাল ফল করেছে যোগ্যশ্রী প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত ছাত্রছাত্রী।
আরও পড়ুন: বঙ্গোপসাগর থেকে হু হু করে ঢুকছে জলীয় বাস্প! কবে থেকে শুরু হবে ঝড়বৃষ্টি? ভ্যাপসা গরম থেকে মুক্তি মিলবে এইদিন
‘যোগ্যশ্রী’ প্রকল্পে যাতে আরও বেশি সংখ্যক ছাত্রছাত্রী যোগ দিতে পারে সেকারণে বাড়ানো হবে প্রশিক্ষণ সেন্টারের সংখ্যাও। রাজ্যে এখন যোগ্যশ্রী প্রকল্পের ৫০ টি ট্রেনিং সেন্টার রয়েছে। যোগ্যশ্রী প্রকল্পের ছাত্রছাত্রীদের সংখ্যা বাড়ানো হবে প্রায় ২০০০।
Just another WordPress site