Health: রাতে ঘুম ভাঙে ঘনঘন, ‘জ্ঞানপাপী’র মতো কাজ করবেন না! মোবাইলের বদভ্যাস শরীর কীভাবে কুড়ে কুড়ে খাচ্ছে জানুন নতুন গবেষণা

বর্তমানে মোবাইল ফোন আমাদের রোজনামচার কিংবা বলা ভাল আমাদের জীবনের একটি অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠেছে। ঘুম থেকে ওঠার পর থেকে সারা দিন ধরে ঘুমোতে যাওয়ার আগে পর্যন্ত আমরা সাধারণত মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকি। আর বেশিরভাগ মানুষই রাতে ঘুমোনোর সময় বালিশের পাশেই মোবাইলটা রেখে ঘুমোন।
বর্তমানে মোবাইল ফোন আমাদের রোজনামচার কিংবা বলা ভাল আমাদের জীবনের একটি অপরিহার্য অংশ হয়ে উঠেছে। ঘুম থেকে ওঠার পর থেকে সারা দিন ধরে ঘুমোতে যাওয়ার আগে পর্যন্ত আমরা সাধারণত মোবাইল ফোন ব্যবহার করে থাকি। আর বেশিরভাগ মানুষই রাতে ঘুমোনোর সময় বালিশের পাশেই মোবাইলটা রেখে ঘুমোন।
কিন্তু এমনটা করে চললে এখনই এই অভ্যাসটি বন্ধ করা দরকার। নাহলে তা স্বাস্থ্যের জন্য বড়সড় বিপদ ডেকে আনতে পারে। আসলে মোবাইল বালিশের কাছে নিয়ে ঘুমোনো স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর বলে প্রমাণিত হয়। আজকের এই প্রতিবেদনে আমরা মোবাইল ফোন বালিশের পাশে নিয়ে ঘুমোলে কী কী ক্ষতি হয়, সেই বিষয়েই জেনে নেব। এই বিষয়ে আলোচনা করছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বিভু কাওয়াত্রা।
কিন্তু এমনটা করে চললে এখনই এই অভ্যাসটি বন্ধ করা দরকার। নাহলে তা স্বাস্থ্যের জন্য বড়সড় বিপদ ডেকে আনতে পারে। আসলে মোবাইল বালিশের কাছে নিয়ে ঘুমোনো স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর বলে প্রমাণিত হয়। আজকের এই প্রতিবেদনে আমরা মোবাইল ফোন বালিশের পাশে নিয়ে ঘুমোলে কী কী ক্ষতি হয়, সেই বিষয়েই জেনে নেব। এই বিষয়ে আলোচনা করছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বিভু কাওয়াত্রা।
মোবাইল ফোন বালিশের কাছে রেখে ঘুমোলে কী কী ক্ষতি হতে পারে?১. মোবাইল থেকে নির্গত ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশন বা ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রশ্মি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। আর নির্গত এই রশ্মির সংস্পর্শে এলে মাথাব্যথা, মাথা ঘোরানো, চোখে ব্যথার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।
মোবাইল ফোন বালিশের কাছে রেখে ঘুমোলে কী কী ক্ষতি হতে পারে?
১. মোবাইল থেকে নির্গত ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশন বা ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রশ্মি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। আর নির্গত এই রশ্মির সংস্পর্শে এলে মাথাব্যথা, মাথা ঘোরানো, চোখে ব্যথার মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।
২. মোবাইল ফোন থেকে নির্গত রেডিয়েশন বা রশ্মি ব্রেন টিউমারের মতো রোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। কারণ মোবাইল ফোন থেকে নির্গত রশ্মি সরাসরি মাথা পর্যন্ত পৌঁছে যেতে পারে।
২. মোবাইল ফোন থেকে নির্গত রেডিয়েশন বা রশ্মি ব্রেন টিউমারের মতো রোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। কারণ মোবাইল ফোন থেকে নির্গত রশ্মি সরাসরি মাথা পর্যন্ত পৌঁছে যেতে পারে।
৩. বালিশের কাছে মোবাইল ফোন রেখে ঘুমোলে এর থেকে নির্গত তাপের কারণে ত্বক সংক্রান্ত একাধিক সমস্যা দেখা দিতে পারে।
৩. বালিশের কাছে মোবাইল ফোন রেখে ঘুমোলে এর থেকে নির্গত তাপের কারণে ত্বক সংক্রান্ত একাধিক সমস্যা দেখা দিতে পারে।
৪. বালিশের কাছে ফোন রেখে ঘুমোনোর অর্থ হল, সময়ে সময়ে ব্যবহারকারী এর সঙ্গে কানেক্টেড থেকে যান। আসলে ফোনে অনেক ধরনের তথ্য আসতে থাকে ক্রমাগত। যা ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। অনেক সময় জেগে থাকা অবস্থায় ব্যবহারকারী এমন কিছু বিষয় নিয়ে চিন্তা করেন, যা তাঁর মানসিক চাপ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে। সামগ্রিক ভাবে এটি মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ সৃষ্টি করে।
৪. বালিশের কাছে ফোন রেখে ঘুমোনোর অর্থ হল, সময়ে সময়ে ব্যবহারকারী এর সঙ্গে কানেক্টেড থেকে যান। আসলে ফোনে অনেক ধরনের তথ্য আসতে থাকে ক্রমাগত। যা ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়। অনেক সময় জেগে থাকা অবস্থায় ব্যবহারকারী এমন কিছু বিষয় নিয়ে চিন্তা করেন, যা তাঁর মানসিক চাপ অনেকাংশে বাড়িয়ে দিতে পারে। সামগ্রিক ভাবে এটি মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ সৃষ্টি করে।
৫. মোবাইল ফোন কাছাকাছি রেখে ঘুমোলে ঘুমের গুণমানও প্রভাবিত হয়। কারণ ফোনের স্ক্রিন থেকে নীল আলো নির্গত হয়, যা ঘুমের জন্য দায়ী মেলাটোনিন হরমোনের উৎপাদন কমিয়ে দেয়। এটা ঘুমের গুণমানকে প্রভাবিত করে এবং ঘুমের ভারসাম্য নষ্ট হয়।
৫. মোবাইল ফোন কাছাকাছি রেখে ঘুমোলে ঘুমের গুণমানও প্রভাবিত হয়। কারণ ফোনের স্ক্রিন থেকে নীল আলো নির্গত হয়, যা ঘুমের জন্য দায়ী মেলাটোনিন হরমোনের উৎপাদন কমিয়ে দেয়। এটা ঘুমের গুণমানকে প্রভাবিত করে এবং ঘুমের ভারসাম্য নষ্ট হয়।