ইউজারের যাবতীয় তথ্য এনক্রিপ্ট করা হয়। ফলে ডার্ক ওয়েবের ডেটা ডিকোড করা প্রায় অসম্ভব। বিটকয়েনের মতো ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেন করে ডার্ক ওয়েব ইউজাররা। অর্থাৎ মাদক বা অস্ত্র কিনতে ভার্চুয়াল মুদ্রা ব্যবহার করা হয়, যাতে কেউ লেনদেন ট্রেস করতে না পারে।

Dark Web: UGC-NET পরীক্ষার প্রশ্নফাঁস হয়েছিল এখানেই! কী সেই ডার্ক ওয়েব? কীভাবে কাজ হয়!

ইন্টারনেটের জগৎ মহাসমুদ্রের মতো। কুলকিনারা খুঁজে পাওয়া যায় না। সাধারণ ইউজারের ধারণার বাইরে। যেটুকু দেখা যায়, সেটা বৃহৎ ইন্টারনেট জগতের একটা ক্ষুদ্র অংশ মাত্র। এর বাইরে এমন অনেক রহস্য লুকিয়ে আছে, যা অধিকাংশেরই অজানা।
ইন্টারনেটের জগৎ মহাসমুদ্রের মতো। কুলকিনারা খুঁজে পাওয়া যায় না। সাধারণ ইউজারের ধারণার বাইরে। যেটুকু দেখা যায়, সেটা বৃহৎ ইন্টারনেট জগতের একটা ক্ষুদ্র অংশ মাত্র। এর বাইরে এমন অনেক রহস্য লুকিয়ে আছে, যা অধিকাংশেরই অজানা।
ডার্ক ওয়েব-এর নাম অনেকেই শুনেছেন। সম্প্রতি UGC-NET পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের পর ফের নতুন করে চর্চায় উঠে এসেছে এই শব্দবন্ধ। জানা গিয়েছে, পরীক্ষার ৪৮ ঘণ্টা আগে ডার্ক ওয়েবেই ফাঁস হয়ে গিয়েছিল প্রশ্নপত্র। সেখান থেকে ছড়িয়ে যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। কিন্তু এই ডার্ক ওয়েব কী? কীভাবে কাজ হয় এখানে?
ডার্ক ওয়েব-এর নাম অনেকেই শুনেছেন। সম্প্রতি UGC-NET পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের পর ফের নতুন করে চর্চায় উঠে এসেছে এই শব্দবন্ধ। জানা গিয়েছে, পরীক্ষার ৪৮ ঘণ্টা আগে ডার্ক ওয়েবেই ফাঁস হয়ে গিয়েছিল প্রশ্নপত্র। সেখান থেকে ছড়িয়ে যায় সোশ্যাল মিডিয়ায়। কিন্তু এই ডার্ক ওয়েব কী? কীভাবে কাজ হয় এখানে?
ইন্টারনেটের রহস্যময় দুনিয়া হল ডার্ক ওয়েব। এখানে সবরকমের আইনি, বেআইনি কাজ হয়। সাধারণ ইউজার ইন্টারনেটের মাত্র ৪ শতাংশ ব্যবহার করে। একে বলে সারফেস ওয়েব। বাকি ৯৬ শতাংশই ডিপ ওয়েব এবং ডার্ক ওয়েবের দখলে। এ থেকেই বোঝা যায়, কী বিশাল অংশ জুড়ে রহস্যময় ইন্টারনেটের দুনিয়া ছড়িয়ে রয়েছে।
ইন্টারনেটের রহস্যময় দুনিয়া হল ডার্ক ওয়েব। এখানে সবরকমের আইনি, বেআইনি কাজ হয়। সাধারণ ইউজার ইন্টারনেটের মাত্র ৪ শতাংশ ব্যবহার করে। একে বলে সারফেস ওয়েব। বাকি ৯৬ শতাংশই ডিপ ওয়েব এবং ডার্ক ওয়েবের দখলে। এ থেকেই বোঝা যায়, কী বিশাল অংশ জুড়ে রহস্যময় ইন্টারনেটের দুনিয়া ছড়িয়ে রয়েছে।
ডিপ ওয়েবের কনটেন্ট অ্যাক্সেস করার জন্য পাসওয়ার্ড প্রয়োজন। ইমেইল, নেট ব্যাঙ্কিং ইত্যাদি। ডার্ক ওয়েব খুলতে টর ব্রাউজার ব্যবহার করা হয়। সব রকমের নিষিদ্ধ জিনিস ডার্ক ওয়েবে পাওয়া যায়। সেটা মাদক, অস্ত্র বা চাইল্ড পর্ন, যাই হোক না কেন।
ডিপ ওয়েবের কনটেন্ট অ্যাক্সেস করার জন্য পাসওয়ার্ড প্রয়োজন। ইমেইল, নেট ব্যাঙ্কিং ইত্যাদি। ডার্ক ওয়েব খুলতে টর ব্রাউজার ব্যবহার করা হয়। সব রকমের নিষিদ্ধ জিনিস ডার্ক ওয়েবে পাওয়া যায়। সেটা মাদক, অস্ত্র বা চাইল্ড পর্ন, যাই হোক না কেন।
ডার্ক ওয়েব অনিয়ন রাউটিং টেকনোলজিতে কাজ করে। ক্রমাগত খোসা ছাড়িয়ে গেলেও যেমন আসল পেঁয়াজের হদিশ কোনওদিন পাওয়া যায় না। ডার্ক ওয়েবেও তেমন, কারা ব্যবহার করছে তার খোঁজ পাওয়া দুষ্কর।
ডার্ক ওয়েব অনিয়ন রাউটিং টেকনোলজিতে কাজ করে। ক্রমাগত খোসা ছাড়িয়ে গেলেও যেমন আসল পেঁয়াজের হদিশ কোনওদিন পাওয়া যায় না। ডার্ক ওয়েবেও তেমন, কারা ব্যবহার করছে তার খোঁজ পাওয়া দুষ্কর।
ইউজারকে ট্র্যাকিং এবং নজরদারি থেকে বাঁচিয়ে রাখা হয়। এটাই আসল। এর জন্য বারবার রুট এবং রি-রুট করে চলে ইউজাররা। সোজা কথায়, বিভিন্ন আইপি অ্যাড্রেস ব্যবহার করা হয় ডার্ক ওয়েবে। ক্রমাগত কানেক্ট এবং ডিসকানেক্ট চলতে থাকে। ফলে ট্র্যাক করা অসম্ভব হয়ে যায়।
ইউজারকে ট্র্যাকিং এবং নজরদারি থেকে বাঁচিয়ে রাখা হয়। এটাই আসল। এর জন্য বারবার রুট এবং রি-রুট করে চলে ইউজাররা। সোজা কথায়, বিভিন্ন আইপি অ্যাড্রেস ব্যবহার করা হয় ডার্ক ওয়েবে। ক্রমাগত কানেক্ট এবং ডিসকানেক্ট চলতে থাকে। ফলে ট্র্যাক করা অসম্ভব হয়ে যায়।
ইউজারের যাবতীয় তথ্য এনক্রিপ্ট করা হয়। ফলে ডার্ক ওয়েবের ডেটা ডিকোড করা প্রায় অসম্ভব। বিটকয়েনের মতো ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেন করে ডার্ক ওয়েব ইউজাররা। অর্থাৎ মাদক বা অস্ত্র কিনতে ভার্চুয়াল মুদ্রা ব্যবহার করা হয়, যাতে কেউ লেনদেন ট্রেস করতে না পারে।
ইউজারের যাবতীয় তথ্য এনক্রিপ্ট করা হয়। ফলে ডার্ক ওয়েবের ডেটা ডিকোড করা প্রায় অসম্ভব। বিটকয়েনের মতো ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেন করে ডার্ক ওয়েব ইউজাররা। অর্থাৎ মাদক বা অস্ত্র কিনতে ভার্চুয়াল মুদ্রা ব্যবহার করা হয়, যাতে কেউ লেনদেন ট্রেস করতে না পারে।
মানুষ খুনের সুপারি দেওয়া থেকে অস্ত্রের চোরাচালান, এমন কোনও বেআইনি কাজ নেই যা ডার্ক ওয়েবে হয় না। আবার ইউজারদের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁসের হুমকি দিয়ে তোলা আদায়ও চলে। ডার্ক ওয়েবে স্ক্যামাররাও কম দামে নিষিদ্ধ জিনিস বিক্রি করে।
মানুষ খুনের সুপারি দেওয়া থেকে অস্ত্রের চোরাচালান, এমন কোনও বেআইনি কাজ নেই যা ডার্ক ওয়েবে হয় না। আবার ইউজারদের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁসের হুমকি দিয়ে তোলা আদায়ও চলে। ডার্ক ওয়েবে স্ক্যামাররাও কম দামে নিষিদ্ধ জিনিস বিক্রি করে।
অনেকে সেই সব জিনিস কিনতে গিয়ে লাখ লাখ টাকা খোয়ান। ডার্ক ওয়েবের পদে পদে বিপদ। তাই সাধারণ ইউজারদের ইন্টারনেটের এই জগত থেকে দূরে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়।
অনেকে সেই সব জিনিস কিনতে গিয়ে লাখ লাখ টাকা খোয়ান। ডার্ক ওয়েবের পদে পদে বিপদ। তাই সাধারণ ইউজারদের ইন্টারনেটের এই জগত থেকে দূরে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়।