লাটাগুড়িরঃডুয়ার্সে আসতে হলে আপনাকে প্রথমে লাটাগুড়িতে এক রাত্রি থেকে লাটাগুড়ির সবুজের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতেই হবে। এরপর চলে যেতে পারেন পরের গন্তব্যেলালিগুরাস ও সামসিং -সেখান থেকে ১০ থেকে ১৫ কিলোমিটার দূরে রয়েছে লালিগুরাস ও সামসিং ভিউ পয়েন্ট। প্রকৃতির কোলের মাঝেই রয়েছে পাহাড়, ঝর্ণা। মন ভাল করার একটি শান্ত ঠিকানালাল ঝামেলা বস্তি- ডায়না নদীর পাশে অপরূপ সুন্দর একটি জায়গা হল লাল ঝামেলা বস্তি। নদীর কলকল সেই শব্দে,আর অজানা পাকগির কিচির মিচির শব্দে ঘুম ভাঙবে আপনাররামসাই – যদি আপনি বন্যপ্রাণ ভালোবাসেন। তাহলে চলে আসতে হবে রামসাই পর্যটন কেন্দ্র। ওয়াচ টাওয়ার থেকেই সাক্ষাৎ পাবেন গন্ডার থেকে গজরাজের এবং অন্যান্য বন্য প্রাণীওচলসা-মুখ্যমন্ত্রীর স্বপ্নের প্রকল্প টিয়াবন এবং কিছুটা দূরেই চালসা ভিউ পয়েন্ট। টিয়া বনে অগুন্তি সবুজ টিয়া দেখে মনও হবে চিরসবুজ।রকি আইল্যান্ড -পাহাড়ি আঁকাবাঁকা পথ দিয়েই চলে যাওয়া যায় রকি আইল্যান্ড। পাথুরে নদী, পাহাড়ের গা বেয়ে পড়ছে ঝর্ণার স্বচ্ছ জল। হাত বাড়ালেই মেঘের আনাগোনা। মন মুগ্ধ হবেইনকশাল -এর কিছুটা দূরে রয়েছে পাহাড়ি ঝর্ণার পার্শ্ববর্তী এলাকা নকশাল। পাহাড় নদী মেলবন্ধন। কলকল জলের সঙ্গে পাহাড়, মৃদুমন্দ বাতাস, গাছগাছালি। এ যেন এক টুকরো স্বর্গপাশাবং পর্যটন – পাহাড় ঘেরা মালবাজার শহরের কিছুটা দূরে রয়েছে এক্কেবারে নয়া অফবিট পাশাবং পর্যটন কেন্দ্র। খাওয়া দাওয়া থেকে শুরু করে প্রকৃতির স্পর্শ, মন ছুয়ে যাবেই। একান্তে সময় কাটানোর পাশাপাশি অ্যাডভেঞ্চারের পারফেক্ট যুগল এই জায়গা।ভোরের আলোয়- বিদেশ ভ্রমণের স্বাদ উপভোগ করতে হলে চলে আসুন গাজলডোবার ভোরের আলোয়। রয়েছে নৌকা বিহার থেকে শুরু করে সিডনি সেতুর অনুকরণে বিশাল সেতুচামুর্চিতে- ডুয়ার্স এবং বিদেশের মতো প্রাকৃতিক সৌন্দর্য একসঙ্গে উপভোগ করতে হলে আপনাকে থাকতে হবে চামুর্চিতে