খোসা ছাড়িয়ে না খোসা সমেত? আলু কী ভাবে খেলে কমবে পটাশিয়ামের ঘাটতি? হজম হবে তরতরিয়ে...

Potato Benefits: নির্ভয়ে খান…! রোজ আলু খেলেও কমবে কিলো কিলো ওজন! বাড়বে না তো ব্লাড সুগার? ডায়াবেটিসের রোগীরা কীভাবে খাবেন? জানুন

আলু অনেকটা সর্বঘটে কাঁঠালি কলার মতো। সব রান্নাতেই চলে। তবে পুষ্টিবিদরা খুব একটা সুনজরে দেখেন না। কারণ আলুতে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট থাকে। অতিরিক্ত খেলে ওজন এবং রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ার প্রভূত সম্ভাবনা রয়েছে।
আলু অনেকটা সর্বঘটে কাঁঠালি কলার মতো। সব রান্নাতেই চলে। তবে পুষ্টিবিদরা খুব একটা সুনজরে দেখেন না। কারণ আলুতে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট থাকে। অতিরিক্ত খেলে ওজন এবং রক্তে শর্করার মাত্রা বৃদ্ধি পাওয়ার প্রভূত সম্ভাবনা রয়েছে।
চিকিৎসকরা দিনে একটা আলু খাওয়ার অনুমতি দিয়েছেন। কারণ এতে বেশ কিছু উপকার পাওয়া যায়। আলুতেকার্বোহাইড্রেটের পাশাপাশি ফাইবার এবং বেশ কিছু পুষ্টি উপাদানও রয়েছে। তবে এর সুফল পেতে চাইলে সিদ্ধ করে খেতে হবে।ডিপ ফ্রাই চলবে না।
চিকিৎসকরা দিনে একটা আলু খাওয়ার অনুমতি দিয়েছেন। কারণ এতে বেশ কিছু উপকার পাওয়া যায়। আলুতেকার্বোহাইড্রেটের পাশাপাশি ফাইবার এবং বেশ কিছু পুষ্টি উপাদানও রয়েছে। তবে এর সুফল পেতে চাইলে সিদ্ধ করে খেতে হবে।ডিপ ফ্রাই চলবে না।
একটা আলুতে ৭.৯ গ্রাম প্রোটিন, ০.৩ গ্রাম লিপিড, ৬ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট ২৯১ ক্যালোরি এবং ২.২৯ গ্রাম শর্করা থাকে। পাশাপাশি এতে রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি১২, পটাশিয়াম এবং ম্যাঙ্গানিজের মতো খনিজ, যা সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজনীয়। প্রতিদিন একটা আলু খেলে কী কী উপকার মিলতে পারে দেখে নেওয়া যাক।
একটা আলুতে ৭.৯ গ্রাম প্রোটিন, ০.৩ গ্রাম লিপিড, ৬ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট ২৯১ ক্যালোরি এবং ২.২৯ গ্রাম শর্করা থাকে। পাশাপাশি এতে রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি১২, পটাশিয়াম এবং ম্যাঙ্গানিজের মতো খনিজ, যা সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজনীয়। প্রতিদিন একটা আলু খেলে কী কী উপকার মিলতে পারে দেখে নেওয়া যাক।
আলুর খোসায় প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। যা হজমশক্তি বাড়ায়, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। অনেকক্ষণ পেট ভর্তি থাকার কারণে ওজন কমাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয় ফাইবার।
আলুর খোসায় প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে। যা হজমশক্তি বাড়ায়, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। অনেকক্ষণ পেট ভর্তি থাকার কারণে ওজন কমাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয় ফাইবার।
আলুতে কার্বোহাইড্রেট রয়েছে। এটা শরীরকে এনার্জি যোগায়। আলুতে থাকা পটাশিয়াম শরীরে সোডিয়ামের ভারসাম্য বজায় রাখে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। এটা হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতেও সহায়ক।
আলুতে কার্বোহাইড্রেট রয়েছে। এটা শরীরকে এনার্জি যোগায়। আলুতে থাকা পটাশিয়াম শরীরে সোডিয়ামের ভারসাম্য বজায় রাখে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। এটা হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতেও সহায়ক।
ফ্ল্যাভোনয়েড, ক্যারোটিনয়েড এবং ফেনোলিক অ্যাসিডের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় আলুতে। এগুলো শরীরকে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস থেকে রক্ষা করে। পাশাপাশি দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কমাতে ফ্রি র‍্যাডিক্যালের ভারসাম্য বজায় রাখে।
ফ্ল্যাভোনয়েড, ক্যারোটিনয়েড এবং ফেনোলিক অ্যাসিডের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্টও প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় আলুতে। এগুলো শরীরকে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস থেকে রক্ষা করে। পাশাপাশি দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি কমাতে ফ্রি র‍্যাডিক্যালের ভারসাম্য বজায় রাখে।
আলুতে ভিটামিন সি রয়েছে। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি শরীরে কোলাজেনের উৎপাদন বাড়ায়। কোলাজেন ক্ষত নিরাময় করে। আর ভিটামিন সি খাবার থেকে আয়রন শোষণ করতে সাহায্য করে।
আলুতে ভিটামিন সি রয়েছে। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির পাশাপাশি শরীরে কোলাজেনের উৎপাদন বাড়ায়। কোলাজেন ক্ষত নিরাময় করে। আর ভিটামিন সি খাবার থেকে আয়রন শোষণ করতে সাহায্য করে।
যাঁদের সিলিয়াক ডিজিজ বা গ্লুটেন অ্যালার্জি আছে, তাঁদের জন্য আলু আশীর্বাদস্বরূপ। কারণ এটা প্রাকৃতিকভাবে গ্লুটেন মুক্ত সবজি। গ্লুটেন যুক্ত সবজির বিপরীতে আলুতে নিত্যদিনের ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করা যায়। আলু হজমের উন্নতি এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্য রক্ষার জন্যও পরিচিত।
যাঁদের সিলিয়াক ডিজিজ বা গ্লুটেন অ্যালার্জি আছে, তাঁদের জন্য আলু আশীর্বাদস্বরূপ। কারণ এটা প্রাকৃতিকভাবে গ্লুটেন মুক্ত সবজি। গ্লুটেন যুক্ত সবজির বিপরীতে আলুতে নিত্যদিনের ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করা যায়। আলু হজমের উন্নতি এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্য রক্ষার জন্যও পরিচিত।