আজব এক রহস্য ফাঁস

Indian Railways: হাওড়া স্টেশনে কেন নেই ‘১৬ নম্বর’ প্ল্যাটফর্ম? বিরাট রহস্য কিন্তু! শুনলে তাজ্জব হয়ে যাবেন!

হাওড়া স্টেশন। পশ্চিমবঙ্গের নিঃসন্দেহে ব্যস্ততম রেল স্টেশন ভারতীয় রেলের এই অন্যতম প্রাচীন রেল স্টেশনটি। প্রতিদিন হাজার হাজার ট্রেনের যাতায়াত এই স্টেশনকে কেন্দ্র করেই।

হাওড়া স্টেশন। পশ্চিমবঙ্গের নিঃসন্দেহে ব্যস্ততম রেল স্টেশন ভারতীয় রেলের এই অন্যতম প্রাচীন রেল স্টেশনটি। প্রতিদিন হাজার হাজার ট্রেনের যাতায়াত এই স্টেশনকে কেন্দ্র করেই।
ভারতীয় রেলের অন্যতম পুরোনো এই স্টেশনকে কেন্দ্র করে রুটি-রুচিও চলে হাজার হাজার মানুষের। সমগ্র দেশের মধ্যেই এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন হিসেবে বিবেচিত হয়। দেশের সেমি হাইস্পিড ট্রেন বন্দে ভারতের এই রাজ্যে যাত্রা শুরু এই হাওড়া স্টেশন থেকেই।
ভারতীয় রেলের অন্যতম পুরোনো এই স্টেশনকে কেন্দ্র করে রুটি-রুচিও চলে হাজার হাজার মানুষের। সমগ্র দেশের মধ্যেই এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন হিসেবে বিবেচিত হয়। দেশের সেমি হাইস্পিড ট্রেন বন্দে ভারতের এই রাজ্যে যাত্রা শুরু এই হাওড়া স্টেশন থেকেই।
প্রতিদিন রাজ্য তথা দেশের লক্ষ লক্ষ মানুষ উপস্থিত হন এই স্টেশনে। পাশাপাশি, হাওড়া স্টেশন থেকে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের ট্রেনও উপলব্ধ থাকে।
প্রতিদিন রাজ্য তথা দেশের লক্ষ লক্ষ মানুষ উপস্থিত হন এই স্টেশনে। পাশাপাশি, হাওড়া স্টেশন থেকে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের ট্রেনও উপলব্ধ থাকে।
তবে হাওড়া স্টেশন আমাদের সকলের কাছে পরিচিত হলেও এই স্টেশনেই রয়েছে বিভিন্ন অবাক করা সব ইতিহাস। যেগুলি বর্তমানে অনেকের কাছেই অজানা।
তবে হাওড়া স্টেশন আমাদের সকলের কাছে পরিচিত হলেও এই স্টেশনেই রয়েছে বিভিন্ন অবাক করা সব ইতিহাস। যেগুলি বর্তমানে অনেকের কাছেই অজানা।
মূলত, হাওড়া স্টেশন অত্যন্ত বড় হওয়ায় এখানে প্ল্যাটফর্ম সংখ্যাও অনেক। স্টেশনে ১ থেকে ১৫ নম্বর প্ল্যাটফর্ম রয়েছে ওল্ড কমপ্লেক্সে। পাশাপাশি, ১৭ থেকে ২৩ নম্বর প্ল্যাটফর্ম রয়েছে নিউ কমপ্লেক্সে।

মূলত, হাওড়া স্টেশন অত্যন্ত বড় হওয়ায় এখানে প্ল্যাটফর্ম সংখ্যাও অনেক। স্টেশনে ১ থেকে ১৫ নম্বর প্ল্যাটফর্ম রয়েছে ওল্ড কমপ্লেক্সে। পাশাপাশি, ১৭ থেকে ২৩ নম্বর প্ল্যাটফর্ম রয়েছে নিউ কমপ্লেক্সে।
অর্থাৎ, সেখানে ১৬ নম্বর প্ল্যাটফর্মটি অনুপস্থিত রয়েছে। আর এর নেপথ্যে রয়েছে এক বড় কারণও। বর্তমান প্রতিবেদনে সেই প্রসঙ্গে বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপিত করা হল।
অর্থাৎ, সেখানে ১৬ নম্বর প্ল্যাটফর্মটি অনুপস্থিত রয়েছে। আর এর নেপথ্যে রয়েছে এক বড় কারণও। বর্তমান প্রতিবেদনে সেই প্রসঙ্গে বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপিত করা হল।
প্রসঙ্গত, হাওড়া স্টেশনে ১৬ নম্বর প্ল্যাটফর্মের জায়গায় পণ্য পরিবহণের জন্য একটি ডেডিকেটেড লাইন রয়েছে। যেটিকে “জিরো মাইল” হিসেবে অভিহিত করা হয়।
প্রসঙ্গত, হাওড়া স্টেশনে ১৬ নম্বর প্ল্যাটফর্মের জায়গায় পণ্য পরিবহণের জন্য একটি ডেডিকেটেড লাইন রয়েছে। যেটিকে “জিরো মাইল” হিসেবে অভিহিত করা হয়।
শোনা যায় যে, ১৮৫৪ সালের ১৫ আগস্টে এই “জিরো মাইল” থেকেই বাংলার প্রথম ট্রেন পাড়ি দিয়েছিল হুগলির উদ্দেশ্যে। ঠিক ছিল যে, সকাল সাড়ে আটটা নাগাদ ওই ট্রেন হাওড়া থেকে হুগলি পৌঁছবে এবং দুপুর একটার মধ্যে ট্রেনটি ফের হাওড়ায় ফিরে আসবে।
শোনা যায় যে, ১৮৫৪ সালের ১৫ আগস্টে এই “জিরো মাইল” থেকেই বাংলার প্রথম ট্রেন পাড়ি দিয়েছিল হুগলির উদ্দেশ্যে। ঠিক ছিল যে, সকাল সাড়ে আটটা নাগাদ ওই ট্রেন হাওড়া থেকে হুগলি পৌঁছবে এবং দুপুর একটার মধ্যে ট্রেনটি ফের হাওড়ায় ফিরে আসবে।
যদিও, প্রথম সফরে রহস্যজনক ভাবে ওই ট্রেন আনুমানিক প্রায় দু’ঘণ্টা লেট করে ফেলে। রহস্যের এখানেই শেষ নয়, শোনা যায়, একটা স্টিম ইঞ্জিনকে ধোঁয়া ছাড়তে ছাড়তে মাঠঘাট পেরিয়ে ছুটতে দেখে অবাক হয়ে যান সকলেই। পাশাপাশি, সবাই ওই ট্রেনকে “আগুনের রথ” নামেও ডাকতে শুরু করেন।
যদিও, প্রথম সফরে রহস্যজনক ভাবে ওই ট্রেন আনুমানিক প্রায় দু’ঘণ্টা লেট করে ফেলে। রহস্যের এখানেই শেষ নয়, শোনা যায়, একটা স্টিম ইঞ্জিনকে ধোঁয়া ছাড়তে ছাড়তে মাঠঘাট পেরিয়ে ছুটতে দেখে অবাক হয়ে যান সকলেই। পাশাপাশি, সবাই ওই ট্রেনকে “আগুনের রথ” নামেও ডাকতে শুরু করেন।
পাশাপাশি, সবাই ওই ট্রেনকে “আগুনের রথ” নামেও ডাকতে শুরু করেন। আবার সেই “রথ”-এ চেপেই এক শিক্ষিত বাঙালি ভদ্রলোক দাবি করেছিলেন, যে রথ ছ’দিনের পথকে মাত্র ৬ ঘন্টায় অতিক্রম করে ফেলতে পারে তাতে চলাচল করলে নিশ্চিতরূপে মানুষের আয়ু কমে যেতে পারে।
পাশাপাশি, সবাই ওই ট্রেনকে “আগুনের রথ” নামেও ডাকতে শুরু করেন। আবার সেই “রথ”-এ চেপেই এক শিক্ষিত বাঙালি ভদ্রলোক দাবি করেছিলেন, যে রথ ছ’দিনের পথকে মাত্র ৬ ঘন্টায় অতিক্রম করে ফেলতে পারে তাতে চলাচল করলে নিশ্চিতরূপে মানুষের আয়ু কমে যেতে পারে।
বর্তমানে অবশ্য গঙ্গা নদী দিয়ে বয়ে গিয়েছে অনেক জল। আর সময়ের চাকার গতিতে দেশের গণপরিবহণের অন্যতম জনপ্রিয় এক মাধ্যম হয়ে উঠেছে ট্রেন।
বর্তমানে অবশ্য গঙ্গা নদী দিয়ে বয়ে গিয়েছে অনেক জল। আর সময়ের চাকার গতিতে দেশের গণপরিবহণের অন্যতম জনপ্রিয় এক মাধ্যম হয়ে উঠেছে ট্রেন।