Tag Archives: Howrah Station

Kali Puja- Diwali 2024: কালীপুজোয় রেলের বিরাট ঘোষণা! শিয়ালদহে চলবে একগুচ্ছ স্পেশাল ট্রেন, জেনে নিন সময়সূচি

কালীপূজা ও দীপাবলির সময় যাত্রীদের অতিরিক্ত ভিড় সামলাতে পূর্ব রেলওয়ের শিয়ালদহ ডিভিশন আগামী ৩১ অক্টোবর ও ১ নভেম্বর ২০২৪ (বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার) অতিরিক্ত ৮টি ইএমইউ স্পেশাল ট্রেন চালানোর পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। প্রতীকী ছবি।
কালীপূজা ও দীপাবলির সময় যাত্রীদের অতিরিক্ত ভিড় সামলাতে পূর্ব রেলওয়ের শিয়ালদহ ডিভিশন আগামী ৩১ অক্টোবর ও ১ নভেম্বর ২০২৪ (বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার) অতিরিক্ত ৮টি ইএমইউ স্পেশাল ট্রেন চালানোর পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। প্রতীকী ছবি।
যাত্রীদের সুবিধার জন্য এই বিশেষ ট্রেনগুলো রুটের প্রতিটি স্টেশনে থামবে। কালীপুজোয় বহু মানুষ ঠাকুর দেখতে বেরোন, তাই রেলের এই পদক্ষেপ বলে জানা গিয়েছে।
যাত্রীদের সুবিধার জন্য এই বিশেষ ট্রেনগুলো রুটের প্রতিটি স্টেশনে থামবে। কালীপুজোয় বহু মানুষ ঠাকুর দেখতে বেরোন, তাই রেলের এই পদক্ষেপ বলে জানা গিয়েছে।
শিয়ালদহ-ডানকুনি -শিয়ালদহ ইএমইউ স্পেশাল (এক জোড়া): ৩১.১০.২০২৪ তারিখে রাত ১১:৩০ টায় শিয়ালদহ থেকে ছেড়ে ০১.১১.২০২৪ তারিখে রাত ১২:১৫ টায় ডানকুনি পৌঁছাবে এবং ডানকুনি থেকে রাত ১২:২৫ টায় ছেড়ে রাত ১:০৫ টায় শিয়ালদহ পৌঁছবে। প্রতীকী ছবি।
শিয়ালদহ-ডানকুনি -শিয়ালদহ ইএমইউ স্পেশাল (এক জোড়া): ৩১.১০.২০২৪ তারিখে রাত ১১:৩০ টায় শিয়ালদহ থেকে ছেড়ে ০১.১১.২০২৪ তারিখে রাত ১২:১৫ টায় ডানকুনি পৌঁছাবে এবং ডানকুনি থেকে রাত ১২:২৫ টায় ছেড়ে রাত ১:০৫ টায় শিয়ালদহ পৌঁছবে। প্রতীকী ছবি।
শিয়ালদহ-বারাসাত-শিয়ালদহ ইএমইউ স্পেশাল (এক জোড়া): শিয়ালদহ থেকে রাত ১২:১০ টায় ছেড়ে ০১.১১.২০২৪ তারিখে রাত ১২:৫৫ টায় বারাসাত পৌঁছাবে এবং বারাসাত থেকে রাত ১:১০ টায় ছেড়ে রাত ১:৫৫ টায় শিয়ালদহ পৌঁছবে। প্রতীকী ছবি।
শিয়ালদহ-বারাসাত-শিয়ালদহ ইএমইউ স্পেশাল (এক জোড়া): শিয়ালদহ থেকে রাত ১২:১০ টায় ছেড়ে ০১.১১.২০২৪ তারিখে রাত ১২:৫৫ টায় বারাসাত পৌঁছাবে এবং বারাসাত থেকে রাত ১:১০ টায় ছেড়ে রাত ১:৫৫ টায় শিয়ালদহ পৌঁছবে। প্রতীকী ছবি।
শিয়ালদহ-রানাঘাট-শিয়ালদহ ইএমইউ স্পেশাল (এক জোড়া): শিয়ালদহ থেকে রাত ১২:৪০ টায় ছেড়ে ০১.১১.২০২৪ তারিখে রাত ২:৩০ টায় রানাঘাট পৌঁছাবে এবং ৩১.১০.২০২৪ তারিখে রাত ১১:৪৫ টায় রানাঘাট থেকে ছেড়ে রাত ১:৪০ টায় শিয়ালদহ পৌঁছাবে। প্রতীকী ছবি।
শিয়ালদহ-রানাঘাট-শিয়ালদহ ইএমইউ স্পেশাল (এক জোড়া): শিয়ালদহ থেকে রাত ১২:৪০ টায় ছেড়ে ০১.১১.২০২৪ তারিখে রাত ২:৩০ টায় রানাঘাট পৌঁছাবে এবং ৩১.১০.২০২৪ তারিখে রাত ১১:৪৫ টায় রানাঘাট থেকে ছেড়ে রাত ১:৪০ টায় শিয়ালদহ পৌঁছাবে। প্রতীকী ছবি।
শিয়ালদহ-বারুইপুর-শিয়ালদহ ইএমইউ স্পেশাল (এক জোড়া): শিয়ালদহ থেকে রাত ১২:৩০ টায় ছেড়ে ০১.১১.২০২৪ তারিখে রাত ১:১৫ টায় বারুইপুর পৌঁছাবে এবং বারুইপুর থেকে রাত ১:২৫ টায় ছেড়ে রাত ২:১০ টায় শিয়ালদহ পৌঁছবে। প্রতীকী ছবি।
শিয়ালদহ-বারুইপুর-শিয়ালদহ ইএমইউ স্পেশাল (এক জোড়া): শিয়ালদহ থেকে রাত ১২:৩০ টায় ছেড়ে ০১.১১.২০২৪ তারিখে রাত ১:১৫ টায় বারুইপুর পৌঁছাবে এবং বারুইপুর থেকে রাত ১:২৫ টায় ছেড়ে রাত ২:১০ টায় শিয়ালদহ পৌঁছবে। প্রতীকী ছবি।

Cyclone Dana-local train: ঘূর্ণিঝড় দানার প্রভাবে বিপর্যস্ত হাওড়া-শিয়ালদহের লোকাল ট্রেন পরিষেবা! চরম দুর্ভোগে যাত্রীরা

ঘূর্ণিঝড়ের জন্য বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত বন্ধ ছিল লোকাল ট্রেন চলাচল। তার পরে লোকাল ট্রেন চলাচল শুরু হলেও ট্রেন চালাতে গিয়ে সমস্যা পড়ছেন কর্তৃপক্ষ। প্রতীকী ছবি।
ঘূর্ণিঝড়ের জন্য বৃহস্পতিবার রাত থেকে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত বন্ধ ছিল লোকাল ট্রেন চলাচল। তার পরে লোকাল ট্রেন চলাচল শুরু হলেও ট্রেন চালাতে গিয়ে সমস্যা পড়ছেন কর্তৃপক্ষ। প্রতীকী ছবি।
প্রবল বর্ষণের কারণে লাইনে একাধিক জায়গায় জল জমে গিয়েছে। এর ফলে লোকাল ট্রেন চলাচল বিপর্যস্ত। বিশেষ করে হাওড়া ডিভিশনের। প্রতীকী ছবি।
প্রবল বর্ষণের কারণে লাইনে একাধিক জায়গায় জল জমে গিয়েছে। এর ফলে লোকাল ট্রেন চলাচল বিপর্যস্ত। বিশেষ করে হাওড়া ডিভিশনের। প্রতীকী ছবি।
জল নামাতে ইতিমধ্যেই তৎপর হয়েছে পূর্ব রেল। কারশেডে পাম্প চালানো হচ্ছে, তবে জল বার করতে এখনও অনেকটা সময় লাগতে পারে বলে অনুমান। প্রতীকী ছবি।
জল নামাতে ইতিমধ্যেই তৎপর হয়েছে পূর্ব রেল। কারশেডে পাম্প চালানো হচ্ছে, তবে জল বার করতে এখনও অনেকটা সময় লাগতে পারে বলে অনুমান। প্রতীকী ছবি।
শিয়ালদহ ডিভিশনেও ট্রেন চালাতে গিয়ে সমস্যা পড়ছে রেল। একাধিক জায়গায় লাইনে জল জমেছে। যার ফলে শিয়ালদহ সাউথ-সহ একাধিক লাইনে ট্রেন দেরিতে চলছে। প্রতীকী ছবি।
শিয়ালদহ ডিভিশনেও ট্রেন চালাতে গিয়ে সমস্যা পড়ছে রেল। একাধিক জায়গায় লাইনে জল জমেছে। যার ফলে শিয়ালদহ সাউথ-সহ একাধিক লাইনে ট্রেন দেরিতে চলছে। প্রতীকী ছবি।
যদিও লাইন থেকে জল সরানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এই কারণেই রেল চলাচল, বিশেষ করে লোকাল ট্রেন চলাচল অত্যন্ত শ্লথ করা হয়েছে। প্রতীকী ছবি।
যদিও লাইন থেকে জল সরানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এই কারণেই রেল চলাচল, বিশেষ করে লোকাল ট্রেন চলাচল অত্যন্ত শ্লথ করা হয়েছে। প্রতীকী ছবি।

GK: বলুন তো, ভারতের সবচেয়ে বড় রেল স্টেশন কোনটি? নামটা শুনেই গর্ব হবে, কিন্তু জানেন না বেশিরভাগই! চমকে দেবে স্টেশনের নামটি

ভারতের রেল স্টেশন নিয়ে কত যে গল্প ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে, তার ইয়ত্তা নেই। দেশের রেলের রেকর্ডে সবচেয়ে বেশি প্ল্যাটফর্ম সম্পন্ন স্টেশন কোনটি, তার নাম শুনলে পশ্চিমবঙ্গ বসবাসকারী যে কারও গর্ব হওয়াটাই স্বাভাবিক।
ভারতের রেল স্টেশন নিয়ে কত যে গল্প ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে, তার ইয়ত্তা নেই। দেশের রেলের রেকর্ডে সবচেয়ে বেশি প্ল্যাটফর্ম সম্পন্ন স্টেশন কোনটি, তার নাম শুনলে পশ্চিমবঙ্গ বসবাসকারী যে কারও গর্ব হওয়াটাই স্বাভাবিক।
ভারতের অন্যতম যোগাযোগ ব্যবস্থা দাঁড়িয়ে আছে রেল পরিষেবার উপর। ফলে স্টেশনের অভাব নেই। একটি স্টেশনে কটা প্ল্যাটফর্ম রয়েছে তাও একটি লক্ষণীয় বিষয়। ভারতে সবচেয়ে বেশি প্ল্যাটফর্ম থাকা স্টেশনটি কিন্তু রয়েছে এই পশ্চিমবঙ্গেই।
ভারতের অন্যতম যোগাযোগ ব্যবস্থা দাঁড়িয়ে আছে রেল পরিষেবার উপর। ফলে স্টেশনের অভাব নেই। একটি স্টেশনে কটা প্ল্যাটফর্ম রয়েছে তাও একটি লক্ষণীয় বিষয়। ভারতে সবচেয়ে বেশি প্ল্যাটফর্ম থাকা স্টেশনটি কিন্তু রয়েছে এই পশ্চিমবঙ্গেই।
সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হল, এ বিষয়ে ২ নম্বর নামটাও এই রাজ্যেরই। এটা অবশ্যই এ বাংলার বাসিন্দাদের জন্য গর্বের। আর প্রথম নাম থাকা সেই স্টেশনটি হল হাওড়া স্টেশন। হাওড়া স্টেশনে রয়েছে ২৩টি প্ল্যাটফর্ম। ভারতে এতগুলো প্ল্যাটফর্ম থাকা রেলস্টেশন আর নেই।
সবচেয়ে তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় হল, এ বিষয়ে ২ নম্বর নামটাও এই রাজ্যেরই। এটা অবশ্যই এ বাংলার বাসিন্দাদের জন্য গর্বের। আর প্রথম নাম থাকা সেই স্টেশনটি হল হাওড়া স্টেশন। হাওড়া স্টেশনে রয়েছে ২৩টি প্ল্যাটফর্ম। ভারতে এতগুলো প্ল্যাটফর্ম থাকা রেলস্টেশন আর নেই।
হাওড়ার প্রথমদিকের সংখ্যার প্ল্যাটফর্মগুলি পূর্ব রেলের অন্তর্গত। আর পরের দিকের নম্বরের প্ল্যাটফর্মগুলি দক্ষিণ পূর্ব রেলের অন্তর্গত। সব মিলিয়ে হাওড়ার ১ নম্বর প্ল্যাটফর্ম থেকে হাঁটতে শুরু করলে এখন ২৩ নম্বর প্ল্যাটফর্মে পৌঁছতে রীতিমত সময় লাগে।
হাওড়ার প্রথমদিকের সংখ্যার প্ল্যাটফর্মগুলি পূর্ব রেলের অন্তর্গত। আর পরের দিকের নম্বরের প্ল্যাটফর্মগুলি দক্ষিণ পূর্ব রেলের অন্তর্গত। সব মিলিয়ে হাওড়ার ১ নম্বর প্ল্যাটফর্ম থেকে হাঁটতে শুরু করলে এখন ২৩ নম্বর প্ল্যাটফর্মে পৌঁছতে রীতিমত সময় লাগে।
ভারতের দ্বিতীয় বেশি প্ল্যাটফর্ম থাকা স্টেশনটিও এই বাংলাতেই। সেই স্টেশনের নাম শিয়ালদহ স্টেশন। সেখানে রয়েছে ২১টি প্ল্যাটফর্ম। হাওড়ার চেয়ে ২টি কম। এই তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে মুম্বইয়ের ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ টার্মিনাস।
ভারতের দ্বিতীয় বেশি প্ল্যাটফর্ম থাকা স্টেশনটিও এই বাংলাতেই। সেই স্টেশনের নাম শিয়ালদহ স্টেশন। সেখানে রয়েছে ২১টি প্ল্যাটফর্ম। হাওড়ার চেয়ে ২টি কম। এই তালিকার তৃতীয় স্থানে রয়েছে মুম্বইয়ের ছত্রপতি শিবাজি মহারাজ টার্মিনাস।
এই স্টেশনে রয়েছে ১৮টি প্ল্যাটফর্ম। চতুর্থ স্থানে রয়েছে চেন্নাই সেন্ট্রাল রেলওয়ে স্টেশন। এখানে রয়েছে ১৭টি প্ল্যাটফর্ম। পঞ্চম স্থানে নতুন দিল্লি রেল স্টেশন। যেখানে রয়েছে ১৬টি প্ল্যাটফর্ম।
এই স্টেশনে রয়েছে ১৮টি প্ল্যাটফর্ম। চতুর্থ স্থানে রয়েছে চেন্নাই সেন্ট্রাল রেলওয়ে স্টেশন। এখানে রয়েছে ১৭টি প্ল্যাটফর্ম। পঞ্চম স্থানে নতুন দিল্লি রেল স্টেশন। যেখানে রয়েছে ১৬টি প্ল্যাটফর্ম।
১২টি প্ল্যাটফর্ম নিয়ে ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজ রেল স্টেশন। তবে সপ্তম স্থানটি ফের বাংলার ঝুলিতে এসে পড়েছে। খড়গপুর জংশন রেলস্টেশনেও প্রয়াগরাজের মতোই রয়েছে ১২টি প্ল্যাটফর্ম।
১২টি প্ল্যাটফর্ম নিয়ে ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে উত্তরপ্রদেশের প্রয়াগরাজ রেল স্টেশন। তবে সপ্তম স্থানটি ফের বাংলার ঝুলিতে এসে পড়েছে। খড়গপুর জংশন রেলস্টেশনেও প্রয়াগরাজের মতোই রয়েছে ১২টি প্ল্যাটফর্ম।

Railway News: পুজোয় এবার বিরাট চমক হাওড়া স্টেশনে, কী হতে চলেছে? জানলে খুশিতে মন ভরে যাবে

কলকাতা: পুজোর দিনগুলিতে গভীর রাত পর্যন্ত ট্রেন চালাবে পূর্ব রেল। হাওড়া, শিয়ালদহ দুই ডিভিশনেই চলবে গভীর রাতের লোকাল। পাশাপাশি ভিড়ের মধ্যে যাতে যাত্রীদের টিকিট কাটতে লম্বা লাইনে দাঁড়াতে না হয় সেজন‌্য বড় স্টেশনগুলিতে বাড়তি কাউন্টারও খোলা হবে। পাশাপাশি সব স্টেশনে স্বয়ংক্রিয় ভেন্ডিং মেশিনও সক্রিয় রাখা হবে।কলকাতায় যারা ঠাকুর দেখতে আসেন তাদের একটা বড় অংশ নির্ভর করে রেলের উপরে।

লোকাল ট্রেনে যাতায়াতকারী মানুষের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। এর সঙ্গে আবার দূরপাল্লার ট্রেনে যাত্রী এই সময় অনেক বেড়ে যায়৷ সঙ্গে তো পুজো স্পেশ্যাল ট্রেন আছেই৷ এই অবস্থায় যাত্রীদের যাতায়াতে কোনও অসুবিধা হবে না বলে জানাচ্ছে পূর্ব রেল। মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র জানিয়েছেন,  টিকিট কাটায় যাতে সমস্যা না হয়, সেদিকে নজর রাখা হচ্ছে৷ সেই ব্যবস্থাও নেওয়া হয়েছে।

বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত স্টেশনগুলিতে সহায়তার জন‌্য কর্মী থাকবে। যারা যাত্রীদের টিকিট কাটতে সহযোগিতা করবে। পুজোর দিনগুলিতে স্টেশনগুলিতে পণ‌্যবহণকারী ট্রলিও নিয়ন্ত্রণে থাকবে। ভিড়ের মধ্যে এই ট্রলি যন্ত্রণার কারণ হতে পারে বলে মনে করেছেন রেলের অফিসাররা। হাওড়া-বর্ধমান মেন ও কর্ড শাখায় সপ্তমী, অষ্টমী ও নবমীতে গভীর রাতে তিনটি ট্রেন চলবে।

আরও পড়ুন-    শয্যাদৃশ্যে ঝড়, একাধিক পুরুষের সঙ্গে…! ১৩৬ কোটির মালকিন এই সাহসী নায়িকা, তবুও কেন ভাড়া বাড়িতে থাকেন, চিনতে পারলেন?

হাওড়ার ডিভিশনাল রেলওয়ে ম্যানেজার জানিয়েছেন, “প্রাথমিকভাবে আলোচনায় ঠিক হয়েছে রাত ১১.৪৫, ২.৪৫ ও ২টোর সময়ে হাওড়া থেকে আপ ট্রেনগুলি ছাড়বে। হাওড়া স্টেশনে এখন সর্বমোট ২৪টি কাউন্টার খোলা থাকে। পুজোর সময় আরও ছ’টি অর্থাৎ মোট ৩০টি কাউন্টার খোলা থাকবে। স্টেশনে মেডিক‌্যাল হেল্প বুথ থাকবে। শিয়ালদহ দক্ষিণ, বনগাঁ ও মেন সব শাখাতেও গভীর রাতে ট্রেন চালানো হবে বলে জানিয়েছে ডিভিশন।

আরও পড়ুন-          অভাগা অভিনেত্রী…! ৩ বারই জুটেছে বিবাহিত পুরুষ সঙ্গী, শয্যাদৃশ্যে ঝড় তুললেও কোনও তারকাই শেষে থাকেননি, প্রেম ভাঙতেই বড় পদক্ষেপ, চিনতে পারলেন?

পুজোর দিনগুলিতে বিভিন্ন দূরপাল্লার ট্রেন ও হাওড়া, শিয়ালদহের ফুডপ্লাজা ও রেস্তরাঁগুলিতে খাবারে সাত্বিক ও পুজোর বিশেষ মেনুও রাখা হচ্ছে। যাত্রী নিরাপত্তায় এবার কোনওরকম খামতি রাখবে না রেল। জিআরপির পাশাপাশি হাওড়া, শিয়ালদহ-সহ বড় স্টেশনগুলিতে ৫০০ আরপিএফ কর্মী মোতায়েন থাকবে বলে জানিয়েছেন, পূর্ব রেলের আইজি পরমশিব।

Howrah Station: হাওড়া স্টেশনে বড়সড় ‘কাণ্ড’ ঘটাচ্ছে রেল! খুব সাবধান যাত্রীরা, আর পালানোর পথ নেই

কলকাতা: পূর্ব রেলের হাওড়া  ডিভিশনে টিকিট পরীক্ষা অভিযান বৃদ্ধি করা হয়েছে৷ পূর্ব রেলের হাওড়া ডিভিশনের বাণিজ্যিক বিভাগ সম্প্রতি টিকিট পরীক্ষা অভিযানে উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছে, যা রাজস্ব সংগ্রহ এবং বিধিনিষেধে উল্লেখযোগ্য উন্নতির প্রতিফলন। ২০২৪-এর অগাস্ট মাসে টিকিট পরীক্ষকরা প্রায় ১.৯ কোটি টাকা জরিমানা আদায় করেছেন । টিকিটবিহীন ভ্রমণ ও অনিয়মিত টিকিটের প্রায় ৭২,৭৯০টি মামলা শনাক্ত করেছে।

গত বছরের একই সময়ের তুলনায় এটি উল্লেখযোগ্য উন্নতি হিসেবে দেখছে রেল। যেখানে মামলার সংখ্যা ১০.৩২% বৃদ্ধি পেয়েছে (৬৫,৯৭৯ থেকে)।
হাওড়া ডিভিশনের বাণিজ্যিক বিভাগ নিয়মিত এবং আকস্মিক টিকিট পরীক্ষা অভিযান চালিয়ে এই উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি নিশ্চিত করেছে। পূর্ব রেলের তরফ থেকে যাত্রীদের টিকিট কাউন্টার, স্বয়ংক্রিয় টিকিট বিক্রয় যন্ত্র (ATVM), IRCTC ওয়েবসাইট এবং UTS মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে অনলাইনে টিকিটিং সহ বিভিন্ন সুবিধাজনক টিকিটিং বিকল্পগুলি ব্যবহার করার জন্য উৎসাহিত করা হচ্ছে। নিরবিচ্ছিন্ন ও মসৃণ লেনদেনের জন্য, যাত্রীরা QR কোড পেমেন্ট মোডও ব্যবহার করতে পারেন।

আরও পড়ুন: আরজি করের ঘটনার দিন কাকভোরে ড্রাইভারকে ফোন সন্দীপের! তারপর কী ঘটে? মোড় ঘুরিয়ে দেওয়া তথ্য CBI-এর হাতে

পূর্ব রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক শ্রী কৌশিক মিত্র বৈধ টিকিট কেনার উপর জোর দিয়ে বলেন, “টিকিট ছাড়া ভ্রমণ শুধুমাত্র বড় অঙ্কের জরিমানা নয়, সমাজে নিজের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করে।” তিনি সমস্ত যাত্রীদের জরিমানা এড়াতে এবং একটি সুন্দর যাত্রা নিশ্চিত করতে একাধিক টিকিটিং বিকল্প ব্যবহারের আহ্বান জানান। টিকিট নিয়ে কড়া পদক্ষপের ইঙ্গিত পূর্ব রেলের। বিভিন্ন জায়গায় চালানো হতে পারে স্পেশ্যাল টিকিট চেকিং ড্রাইভ। সেক্ষেত্রে বিভিন্ন ছোট ছোট জায়গা ধরে এই ধরনের স্পেশ্যাল টিকিট চেকিং ড্রাইভ চলবে বলে জানান পূর্ব রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক। রেলের প্রত্যেক যাত্রীকেই তাঁর সহযাত্রীকে টিকিট কাটার বিষয়ে উদ্বুদ্ধ করার বার্তা দিয়েছেন তিনি।

এই বিষয়ে কৌশিক মিত্র এক ভিডিয়ো বার্তায় জানান, যে কোনও দিন যে কোনও জায়াগায় টিকিট চেকিংয়ের স্পেশ্যাল ড্রাইভ হতে পারে। আর বিনা টিকিটে ধরা পড়া যে কোনও ভাবেই সম্মানজনক নয়, তাও মনে করিয়ে দেন তিনি।

Howrah Station: টিকিয়াপাড়া কারশেডে জল জমার দায় রেলের নয়, জানাল হাওড়া ডিভিশন

টিকিয়াপাড়া: বর্ষাকালে অফিসে আসার সময় আপনার কি নিয়মিত দেরি হয়? দেরির কারণ লাইনে জল জমা৷ কিন্তু এই জলাবদ্ধতার কারণে ভারতীয় রেলের উপর ক্ষোভও তৈরি হচ্ছে৷ কিন্তু বাস্তবে চিত্রটি অন্যরকম। অন্তত তেমনই দাবি রেল কতৃপক্ষের৷

রেলের কথা অনুযায়ী, হাওড়ার রেলপথগুলি এক শতাব্দীরও বেশি সময়ের আগে নির্মিত হয়েছিল। কিন্তু ঐ এলাকার অধিবাসীরা অনেক পরে বসতি গড়েছেন। বর্তমানে অতি এলাকাটা অত্যন্ত ঘিঞ্জি হয়ে যাওয়ায়, শহরের জল ঢুকে পড়েছে রেললাইন ও সংলগ্ন এলাকায়। রেলওয়ে জমে থাকা জল পাম্প করে বের করার ব্যবস্থা করেছে৷ কিন্তু সংলগ্ন বসতি অঞ্চলে নিকাশী সমস্যার কারণে এই প্রচেষ্টা সাফল হচ্ছে না ।

আরও পড়ুন: বন্ধ ঘরে অমিতাভের সঙ্গে… দেখে ফেলেই রেখাকে কষিয়ে থাপ্পড় মারেন জয়া বচ্চন! ঠিক কী হয়েছিল সেদিন?

বর্তমানে কারশেড এলাকায় মোট ১৯ টি ট্র্যাক রয়েছে৷ যার মধ্যে ৮টি লাইন খোলা অবস্থায় এবং ১১টি লাইন শেডের নীচে রয়েছে৷   টিকিয়াপাড়া কোচিং কমপ্লেক্স এবং এর যাবতীয় প্রশাসনিক ও রক্ষণাবেক্ষণ ভবনসহ প্রায় ২৪৯ হাজার বর্গমিটার এলাকা জুড়ে রয়েছে কারশেডটি। একইভাবে ঝিল সাইডিংয়ে ১৯ টি ট্র্যাক রয়েছে৷

আরও পড়ুন: ‘স্ত্রী ২’ ছবির মুকুটে যোগ একের পর এক নতুন পালক, পিছনে ফেলে দিয়েছে জওয়ান, পাঠান, বাহুবলীকেও

কারশেড ও ঝিল সাইডিংয়ে বিদ্যমান ড্রেনেজ ব্যবস্থা
টিকিয়াপাড়া কোচিং কমপ্লেক্সের ড্রেনগুলো একদিকে দশরথ ঘোষ লেনের পৌরসভার ড্রেনের সঙ্গে এবং অপর পাশে বাইপাস রোড ড্রেনের সঙ্গে ২ নং রেলসেতু দিয়ে সংযুক্ত৷  কারশেডে বিদ্যমান  ২ টি কূপ থেকে নিকাশি জল সংগ্রহ করার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল৷ এর জন্য প্রতি ঘন্টায় ১৬৩ ঘনমিটার পাম্পিং ক্ষমতাসম্পন্ন ২টো কম ক্ষমতার পাম্প বসানো হয়েছিল৷ এর দ্বারাই জল বাইরে পাম্প করা হয়। সমস্যা হল সেই জল হাওড়া প্রান্তে জমা হওয়ার পর, সেই জলের বড় পরিমাণ আবার কূপেই ফিরে আসে এর ফলেই তেমন ভাল ফল পাওয়া যায় না।  বর্তমানে কূপগুলি পলিমুক্ত করে প্রতি ঘন্টায় ৯০৩ ঘনমিটার পাম্পিং ক্ষমতার উচ্চ-ক্ষমতাসম্পন্ন পাম্প বসানো হয়েছে৷ এগুলোর মাধ্যমে এখন ঝিল সাইডিংয়ে অবস্থিত নবনির্মিত ০৩ নং কূপে জল পাম্প করা হচ্ছে । এই কূপের জল এরপরে নবনির্মিত ০৪ নং কূপ এবং তারপরে ০৫ নং কূপ হয়ে  শেষ পর্যন্ত গঙ্গা নদীতে গিয়ে পরে । উল্লেখ্য, বৃষ্টির জল বের করার জন্য জন্য সম্প্রতি প্রতিটি কূপে ঘন্টায় ৯০৩ ঘনমিটার ক্ষমতাসম্পন্ন পাম্প বসানো হয়েছে।

একইভাবে ঝিল সাইডিংয়ে ড্রেনেজ ব্যবস্থাও খানিক এমনই৷ পাম্পের মাধ্যমে বৃষ্টির জল  চাঁদমারি ব্রিজের দিকে নিষ্কাশন করা হয় এবং ডাবসন রোড দিয়ে এই জল গঙ্গায় প্রবাহিত হয়।

সংলগ্ন বসতি এলাকা প্লাবিত হওয়ায় জলাবদ্ধতার সমস্যা দেখা দিয়েছে:
সমস্যা হল, বৃষ্টির সময় রেললাইনের উভয় পাশের ড্রেন ডুবে যায় এবং জল বিপরীত দিকে প্রবাহিত হয়ে টিকিয়াপাড়া কোচিং কমপ্লেক্সে প্রবেশ করে।

এছাড়াও দক্ষিণ-পূর্ব রেলওয়ের কারশেড এলাকার জল পাম্পের মাধ্যমে এই ড্রেনে প্রবাহিত করা হয় কিন্তু বাইরের ড্রেন প্লাবিত হওয়ার কারণে এই জল আবার টিকিয়াপাড়া কোচিং কমপ্লেক্সেও প্রবেশ করে।

অবিরাম বৃষ্টির সময় হাওড়া প্রান্ত থেকে টিকিয়াপাড়ার পিট-১ এ ট্র্যাক দিয়ে ভারীমাত্রায় জল ভিতরের দিকে প্রবাহিত হয়।

কারশেড এলাকায় দেখা গিয়েছে যে, নিকটবর্তী ফকিরবাগান এলাকা, নন্দীবাগান এলাকা এবং কাপুর গলি এলাকা থেকে বৃষ্টির জল হাওড়া প্রান্ত দিয়ে ঢুকে কারশেডের প্রান্ত দিয়ে ঢুকে কারশেডকে প্লাবিত করে দেয়।

ঝিল সাইডিং এলাকার ড্রেনটি গুলমোহর এলাকার ড্রেনের সঙ্গে সংযুক্ত থাকলেও গুলমোহরে জলাবদ্ধতার কারণে ঝিল সাইডিংয়ের নিকাশি জলও উপচে পড়ছে।

নবনির্মিত ড্রেনেজ ওয়াটার সিস্টেম চালু থাকলেও ভারী বর্ষণ ও পৌরসভার বিস্তীর্ণ অঞ্চল জলমগ্ন হয়ে পড়ে৷ এর ফলে আমাদের কারশেড ও ঝিল সাইডিং অঞ্চলও জলমগ্ন হয়ে পড়ে।

তবে বর্তমানে পরিস্থিতি খানিক উন্নতি হয়েছে৷ এই জায়গাগুলো জল জমলেও তা বেশিক্ষণ থাকছে না৷ তবে সমস্যা সম্পূর্ণ মেটেনি৷ আরও কিছু কাজ করা দরকার৷  পৌরসভার নিকাশী ব্যবস্থার খুব একটা ভাল না থাকার জন্য বিকল্প ব্যবস্থা অনুসন্ধান করা খুব জরুরি।

ঝিল সাইডিং, হাওড়া কারশেড ও টিকিয়াপাড়া কোচিং কমপ্লেক্সের জল জমে থাকার এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে শহরের স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সহয়োগিতাও প্রয়োজন৷ তাঁরা সংলগ্ন এলাকায় সুপরিকল্পিত ও কার্যকর নিকাশি ব্যবস্থা বজায় রেখে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেবে বলে আশা করছে রেল কতৃপক্ষ।

Howrah Railway Station: এক ফোঁটা জলও পরিবেশের জন্য মূল্যবান! হাওড়া স্টেশনে বৃষ্টির জল সংরক্ষণ

হাওড়াঃ বৃষ্টির জল এক ফোঁটাও নষ্ট করা যাবে না এটাই রেলের অঙ্গীকার ! বৃষ্টির জল সংরক্ষণ ও পুনর্ব্যবহারের এই প্রক্রিয়া শুধুমাত্র জল সংরক্ষণে সহায়ক নয়, বরং পরিবেশের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে। হাওড়া স্টেশন পরিবেশ সুরক্ষার লক্ষ্যে বৃষ্টির জল সংরক্ষণে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।

আরও পড়ুনঃ ঘূর্ণাবর্তের ধাক্কা! বুধ, বৃহস্পতি,শুক্র… আবহাওয়ার আমূল বদল রাজ‍‍্যজুড়ে!আইএমডির তোলপাড় আপডেট

হাওড়া স্টেশনের মোট ছাদের এলাকা ৭৮৮৩১.৬০ বর্গমিটার। বার্ষিক বৃষ্টিপাতের মাত্রা ১৬৪.৯৫০ মিমি এবং স্টেশনের আশেপাশের এলাকায় মোট বার্ষিক বৃষ্টিপাত ৯৭৫২৪.৫৪ ঘনমিটার। এই বিশাল পরিমাণ বৃষ্টির জল পুনঃব্যবহার করে জল সংরক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে হাওড়া স্টেশনে যা বার্ষিক মোট বৃষ্টির জল পুনর্বাবহারযোগ্য ৭৩০০০০০ লিটার।

বৃষ্টির জল সংগ্রহ প্রকল্প:
হাওড়া স্টেশনে প্ল্যাটফর্ম নং ২৩ এর নিকটে কনস্ট্রাকশন পিট নির্মাণ করা হয়েছে। এই পদ্ধতিতে, ক্ষতিগ্রস্ত পিভিসি ট্যাঙ্কে পাথর ও বালি ভরাট করে বৃষ্টির জল প্রাকৃতিকভাবে পরিশোধিত হয় এবং তা ভূগর্ভস্থ জলে পুনঃচার্জ করা হয়।

বৃষ্টির জল পুনর্ব্যবহার:
বৃষ্টির জল প্রথমে ইটিপি (ETP) প্ল্যান্টের দ্বারা পরিশোধন করা হচ্ছে । পরিশোধনের পর পুনর্ব্যবহৃত জল প্ল্যাটফর্ম ও স্টেশন চত্বর ধোয়ার কাজে ব্যবহার করা হয়। এই প্রক্রিয়ায়, স্টেশনে কোন নতুন জল ব্যবহার না করে শুধুমাত্র পুনর্ব্যবহৃত জল ব্যবহার করা হয়, ফলে জলের অপচয় কমানো যায়।

বৃষ্টির জল সংরক্ষণের উপকারিতা
1. জল সংরক্ষণ:
বৃষ্টির জল সংগ্রহ ও পুনর্ব্যবহার করে হাওড়া স্টেশন বছরে প্রচুর পরিমাণে জল সংরক্ষণ করতে সক্ষম হচ্ছে। স্টেশনের ৯০% এলাকা ছাউনি ও ছাদ দিয়ে ঢাকা রয়েছে যা বৃষ্টির জল সংগ্রহের জন্য উপযোগী।  এই জল সংরক্ষণের ফলে স্টেশন প্রাঙ্গণে নতুন জলের ব্যবহার প্রায় শূন্যে নেমে এসেছে।

2. পরিবেশ সুরক্ষা:
পুনর্ব্যবহৃত জল ব্যবহার করার মাধ্যমে, স্টেশন প্রাঙ্গণে জলের অপচয় রোধ করা হচ্ছে, যা পরিবেশের উপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। বৃষ্টির জল ভূগর্ভস্থ জলে পুনঃচার্জ করার ফলে ভূগর্ভস্থ জলস্তর বৃদ্ধি পায়, যা ভবিষ্যতে জল সংকট মোকাবিলায় সহায়ক।

3. অর্থনৈতিক সুবিধা:
নতুন জলের পরিবর্তে পুনর্ব্যবহৃত জল ব্যবহার করার ফলে জলের খরচ কমে আসে, যা অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক। জল সংরক্ষণের এই পদক্ষেপটি দীর্ঘমেয়াদে অর্থ সাশ্রয় করে।

হাওড়া স্টেশনে বৃষ্টির জল সংরক্ষণ ও পুনর্ব্যবহারের এই পদক্ষেপটি একটি পরিবেশ কল্যান উদাহরণ। এটি জল সংরক্ষণ, পরিবেশ সুরক্ষা এবং অর্থনৈতিক সাশ্রয়ের ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে। হাওড়া স্টেশন পরিবেশের প্রতি তার দায়বদ্ধতা প্রদর্শন করছে এবং পরিবেশ সংরক্ষণের লক্ষ্যে সবসময়ই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকবে।

হাওড়া স্টেশনে উদ্ধার ৬৫ কেজি গাঁজা, আরপিএফের হাতে আটক ২ মহিলা

হাওড়া:  হাওড়া স্টেশনে রেলওয়ে প্রোটেকশন ফোর্স (আরপিএফ) একটি বড় মাদক পাচারের প্রচেষ্টাকে ব্যর্থ করতে সফল হয়েছে।

বাইশে জুলাই হাওড়ায় আরপিএফের কয়েকজন কর্মীরা সাবওয়ে দিক থেকে দু’জন মহিলাকে সন্দেহজনকভাবে একাধিক ভারি ট্রলি নিয়ে  প্রবেশ করতে দেখেন।  আরপিএফ দলটি তাঁদের অনুসরণ করে  আটক করেন।

আরও পড়ুন:বনাঞ্চলে আগুন নিয়ন্ত্রণ করাকে কেন্দ্র করে বিধানসভায় প্রশ্নের মুখে বনমন্ত্রী, পাল্টা দুষলেন বিধায়কদের

জিজ্ঞাসাবাদের পর  মহিলারা স্বীকার করেন যে তাঁদের ট্রলিগুলিতে গাঁজা রয়েছে। ট্রলিগুলো থেকে মোট ৬৫ কেজি গাঁজা পাওয়া যায়। এর পর বাজেয়াপ্ত গাঁজা সহ দুই মহিলাকে নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো (এনসিবি) এর হাতে তুলে দেওয়া হয়।

আরও পড়ুন:বাংলাকে বঞ্চনা, ভোটের ময়দানে জবাব! কেন্দ্রীয় বাজেটের তীব্র সমালোচনা মমতার

পূর্ব রেলওয়ে আরপিএফ কর্মীদের এই সফল অভিযানের জন্য প্রশংসা করেছে। এই ঘটনা যাত্রীদের নিরাপত্তা এবং সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য এর উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ৷

Howrah Station: হাওড়া স্টেশনে তোলাবাজি, যাত্রীকে মারধর! কনট্রাকটরকে ২৫ হাজার ফাইন রেলের

হাওড়াঃ হাওড়া স্টেশনেও তোলাবাজি। নিঃশুল্ক শৌচালয় থেকে টাকা নেওয়ার অভিযোগ। প্রতিবাদ করতেই মহিলা যাত্রীকে মারধর। অভিযোগ জানাতেই ব্যবস্থা রেলের। রেল মেনে নিল তাদের গাফিলতি। কনট্রাকটরকে ২৫ হাজার ফাইন। আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা।

আরও পড়ুনঃ খুলল না দরজা, মিলল না কচ্ছপ! জামালের বাড়িতে বনদফতর, তবে ফিরতে হল খালি হাতে!

এক বছর আগে এই তোলাবাজির খবর নজরে আনে নিউজ ১৮ বাংলা।সাময়িকভাবে বন্ধ হয় এই ঘটনা। পুনরায় ফের চালু হয়েছে। হাজার হাজার টাকা প্রতিদিন উঠছে এই ভাবে। অভিযোগকারী মহিলা শক্তিরুপা সাঁধুখা জানিয়েছেন, ‘হাওড়া স্টেশনের শৌচাগারে প্রস্রাব নিঃশুল্ক তবুও এর জন্য ৫ টাকা করে নেওয়া হয়, প্রতিবাদ করায় রেলের শৌচাগারের কর্তব্যরত এক কর্মচারী আমার গায়ে হাত তোলেন ও আঁচড়ে দেন। আমি ভিডিও প্রমাণ সহ স্টেশন মাস্টারের কাছে লিখিত অভিযোগ জমা দিই।’

এর পরেই নড়েচড়ে বসে রেল। অভিযোগের সত্যতা খতিয়ে দেখেন তাঁরা। শেষমেষ যে বেসরকারি সংস্থা এর দায়িত্বে আছে তাদের ২৫ হাজার টাকা ফাইন করে।

Howrah Station Local Train: হাওড়া স্টেশনে আতঙ্ক! গার্ড ছাড়াই হঠাৎ চলতে শুরু করল ব্যান্ডেল লোকাল, প্ল্যাটফর্মে ঝাঁপ যাত্রীদের!

হাওড়া: রবিবার রাতে হাওড়া স্টেশন থেকে নির্ধারিত সময়ের আগে গার্ড ছাড়াই হাওড়া-ব্যান্ডেল শেষ লোকালটি রওনা দেয়। গার্ডহীন ট্রেন দেখে কেউ আতঙ্কে চলন্ত ট্রেন থেকেই প্ল্যাটফর্মে ঝাঁপ দিলেন। কেউ তড়িঘড়ি নামতে গিয়ে মুখ থুবড়ে পড়লেন! এই হেনস্থার থেকে রক্ষা পাননি মহিলা যাত্রীরাও। ক্ষুব্ধ নিত্যযাত্রীরা রেল আধিকারিক ও আরপিএফকে ঘিরে বিক্ষোভে ফেটে পড়েন। বেশ কিছু সময় পর ওই ট্রেনটিই ফের ব্যান্ডেলের দিকে রওনা দেয়।

আরও পড়ুন: এবার বুলডোজার চলল স্টেশন চত্বরে, জমি দখল মুক্ত করল রেল, চোখে জল দুঃস্থ দোকানিদের

অ্যাড্রেস সিস্টেমে ঘোষণা করা হয়, সাত নম্বর প্ল্যাটফর্ম থেকে ১১.৪৫ মিনিটের হাওড়া-ব্যান্ডেল লোকাল ছাড়বে। ডিসপ্লে বোর্ডেও তা দেখানো হয়। এর পরেই ৭ নম্বর প্ল্যাটফর্মে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রেনে বহু যাত্রী উঠে পড়েন। ১১.৩৪ মিনিট নাগাদ আচমকা গার্ড ছাড়াই ট্রেনটি চলতে শুরু করে।

ট্রেন বেশ কিছুটা এগিয়ে গেলে যাত্রীদের মধ্যে তীব্র আতঙ্ক ছড়ায়। দুর্ঘটনার আশঙ্কায় বহু যাত্রী ট্রেন থেকে প্ল্যাটফর্মে ঝাঁপ দেন। মহিলা কামরা থেকে তড়িঘড়ি নামতে গিয়ে দু’জন মহিলা প্ল্যাটফর্মে পড়েও যান। শেষে যাত্রীদের চিৎকারে চালক ট্রেনটি থামান। এর পর শুরু হয় চরম যাত্রী বিক্ষোভ। পরে ওই ট্রেনটিই ১১.৫৪ মিনিট নাগাদ যাত্রীদের নিয়ে হাওড়া স্টেশন ছাড়ে।

যদিও পূর্ব রেলের তরফে জানানো হয়, এই ট্রেনের কারশেড যাওয়ার কথা ছিল। পরিবর্তে অন্য ট্রেন সেট আসছিল। তার আগেই যাত্রীরা ওই ট্রেনে উঠে পড়েন।