Health Tips: ওজন কমানো শুধু নয়,চিনি খাওয়া বন্ধ করলে শরীরে কী কী হতে পারে জানলে চমকে যাবেন!

কমবেশি অনেকেই প্রায় প্রত্যেকদিন চিনি খান। বাড়িতে বানানো চা কিংবা তরকারিকমবেশি চিনি প্রায় প্রত্যেক বাড়িতে ব্যবহৃত হয়। তবে জানেন কী ? চিনি খাওয়া ছেড়ে দিলে ঠিক কী হবে ? জানলে চমকে যাবেন আপনিও ! চলুন জেনে নেওয়া যাক এই বিষয়ে কী বলছেন ডক্টর মিলটন বিশ্বাস। (বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
কমবেশি অনেকেই প্রায় প্রত্যেকদিন চিনি খান। বাড়িতে বানানো চা কিংবা তরকারি কমবেশি চিনি প্রায় প্রত্যেক বাড়িতে ব্যবহৃত হয়। তবে জানেন কী ? চিনি খাওয়া ছেড়ে দিলে ঠিক কী হবে ? জানলে চমকে যাবেন আপনিও ! চলুন জেনে নেওয়া যাক এই বিষয়ে কী বলছেন ডক্টর মিলটন বিশ্বাস। (বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
মাত্র এক মাস যদি সম্পূর্ণ রূপে চিনি খাওয়া বন্ধ রাখা যায় তাহলে শরীরে বিভিন্ন পরিবর্তন আসবে। কিছুদিন চিনি খাওয়া ছেড়ে দিলে প্রচন্ড দ্রুত পরিমাণে ওজন কমতে শুরু করবে।যদি একটানা কয়েক দিন ধরে চিনি খাওয়া থেকে বিরত থাকা যেতে পারে তাহলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকবে। এছাড়াও রক্তের মধ্যে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
মাত্র এক মাস যদি সম্পূর্ণ রূপে চিনি খাওয়া বন্ধ রাখা যায় তাহলে শরীরে বিভিন্ন পরিবর্তন আসবে। কিছুদিন চিনি খাওয়া ছেড়ে দিলে প্রচন্ড দ্রুত পরিমাণে ওজন কমতে শুরু করবে।যদি একটানা কয়েক দিন ধরে চিনি খাওয়া থেকে বিরত থাকা যেতে পারে তাহলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকবে। এছাড়াও রক্তের মধ্যে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
যদি দীর্ঘদিন যাবত চিনি না খাওয়া হয় তাহলে কর্ম ক্ষমতা এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। এবং মানসিকভাবে শান্তি পাওয়া যাবে। যদি কিছুদিন সম্পূর্ণভাবে চিনি খাওয়া বন্ধ রাখা যায় তাহলে চোখে, মুখে এবং শরীরে যে ফোলা ভাব রয়েছে সেটা কমে যাবে এবং চেহারা আগের তুলনায় দেখতেও সুন্দর লাগবে।
যদি দীর্ঘদিন যাবত চিনি না খাওয়া হয় তাহলে কর্ম ক্ষমতা এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। এবং মানসিকভাবে শান্তি পাওয়া যাবে। যদি কিছুদিন সম্পূর্ণভাবে চিনি খাওয়া বন্ধ রাখা যায় তাহলে চোখে, মুখে এবং শরীরে যে ফোলা ভাব রয়েছে সেটা কমে যাবে এবং চেহারা আগের তুলনায় দেখতেও সুন্দর লাগবে।
এছাড়াও যদি মুখে কালো দাগ, কালো ছোপ, এবং যদি ব্রণের সমস্যা থাকে। তাহলে যদি কিছুদিন যাবত সম্পূর্ণ রূপে চিনি খাওয়া বন্ধ রাখা যেতে পারে। তাহলে এই ধরনের সমস্যাগুলো আস্তে আস্তে কমতে শুরু করবে।
এছাড়াও যদি মুখে কালো দাগ, কালো ছোপ, এবং যদি ব্রণের সমস্যা থাকে। তাহলে যদি কিছুদিন যাবত সম্পূর্ণ রূপে চিনি খাওয়া বন্ধ রাখা যেতে পারে। তাহলে এই ধরনের সমস্যাগুলো আস্তে আস্তে কমতে শুরু করবে।
রিফাইন সুগার আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক। চিনিকে সাদা করতে গিয়ে অনেকগুলো কেমিক্যাল প্রসেসের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। যার ফলে চিনির যে সাধারণ কার্বোহাইড্রেট এর গুণ সেটা বেশিরভাগটাই নষ্ট হয়ে যায়। এবং যে সাদা চিনিটা খাওয়া হচ্ছে সেটা শুধুমাত্র মিষ্টির জন্য। এবং এটা স্বাস্থ্যের জন্যও মারাত্মক ক্ষতিকারক। তাই রিফাইন সুগার কম পরিমাণে গ্রহণ করার চেষ্টা করতে হবে এর ফলে স্বাস্থ্য অনেক ভালো থাকবে।
রিফাইন সুগার আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকারক। চিনিকে সাদা করতে গিয়ে অনেকগুলো কেমিক্যাল প্রসেসের মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। যার ফলে চিনির যে সাধারণ কার্বোহাইড্রেট এর গুণ সেটা বেশিরভাগটাই নষ্ট হয়ে যায়। এবং যে সাদা চিনিটা খাওয়া হচ্ছে সেটা শুধুমাত্র মিষ্টির জন্য। এবং এটা স্বাস্থ্যের জন্যও মারাত্মক ক্ষতিকারক। তাই রিফাইন সুগার কম পরিমাণে গ্রহণ করার চেষ্টা করতে হবে এর ফলে স্বাস্থ্য অনেক ভাল থাকবে।