গ্যারান্টি...! কোলেস্টেরল জব্দ হবে মাত্র ৭ দিনে!

High Cholesterol Control Tips: গ্যারান্টি…! কোলেস্টেরল জব্দ হবে মাত্র ৭ দিনে! মুঠো মুঠো ওষুধ ছেড়ে ঘুম থেকে উঠেই করুন ‘এই’ কাজ, হাতেনাতে ফল

মানসিক চাপ ও অস্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রার কারণে বর্তমানে কোলেস্টেরল একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কোলেস্টেরল বৃদ্ধির কারণে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিও বহুগুণ বেড়ে যায়। কোলেস্টেরলের মাত্রা কম রাখার জন্য ডায়েট, ওষুধ এবং ব্যায়ামের পরামর্শ দিয়ে থাকেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা৷
মানসিক চাপ ও অস্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রার কারণে বর্তমানে কোলেস্টেরল একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কোলেস্টেরল বৃদ্ধির কারণে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিও বহুগুণ বেড়ে যায়। কোলেস্টেরলের মাত্রা কম রাখার জন্য ডায়েট, ওষুধ এবং ব্যায়ামের পরামর্শ দিয়ে থাকেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা৷
শরীরে কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে নানা সমস্যা দেখা দেয়।তবে কোলেস্টেরল আমাদের শরীরের কোষগুলিকে সুস্থ রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কোলেস্টেরল শরীরের জন্য উপকারী যতক্ষণ পর্যন্ত এর পরিমাণ স্বাভাবিক থাকে। কোলেস্টেরল স্বাভাবিক মাত্রা ছাড়িয়ে গেলে শরীরের জন্য বিপজ্জনক হয়ে ওঠে।
শরীরে কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে নানা সমস্যা দেখা দেয়।তবে কোলেস্টেরল আমাদের শরীরের কোষগুলিকে সুস্থ রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কোলেস্টেরল শরীরের জন্য উপকারী যতক্ষণ পর্যন্ত এর পরিমাণ স্বাভাবিক থাকে। কোলেস্টেরল স্বাভাবিক মাত্রা ছাড়িয়ে গেলে শরীরের জন্য বিপজ্জনক হয়ে ওঠে।
যখন আমাদের রক্তে কোলেস্টেরল খুব বেশি হয়ে যায়, তখন তা রক্ত ​​চলাচলে বাধা সৃষ্টি করে এবং হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়। কোলেস্টেরল যে কোনও বয়সের মানুষের মধ্যে বাড়তে পারে এবং এর অনেক কারণ থাকতে পারে। প্রাথমিক অবস্থায় উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করা গেলে বড় ধরনের বিপদ এড়ানো যায়।
যখন আমাদের রক্তে কোলেস্টেরল খুব বেশি হয়ে যায়, তখন তা রক্ত ​​চলাচলে বাধা সৃষ্টি করে এবং হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়। কোলেস্টেরল যে কোনও বয়সের মানুষের মধ্যে বাড়তে পারে এবং এর অনেক কারণ থাকতে পারে। প্রাথমিক অবস্থায় উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করা গেলে বড় ধরনের বিপদ এড়ানো যায়।
রক্তে চুপিসাড়ে বাড়ে কোলেস্টেরল৷ এমনকি উপসর্গ দেখেও খুব বেশি টের পাওয়া যায় না৷ একমাত্র রক্ত পরীক্ষা করলে কতটা বেড়েছে কোলেস্টেরল তা বোঝা যায়৷ তারপরও হাজার কিছু করে, ওষুধ খেয়েও অনেকসময় বশে থাকে না কোলেস্টেরল৷ তবে এবার আর মুঠো মুঠো ওষুধ নয় বরং ঘুম থেকে উঠে কয়েকটি নিয়ম মানলেই বশে থাকবে কোলেস্টেরল৷ কমবে হৃদরোগের ঝুঁকি৷
রক্তে চুপিসাড়ে বাড়ে কোলেস্টেরল৷ এমনকি উপসর্গ দেখেও খুব বেশি টের পাওয়া যায় না৷ একমাত্র রক্ত পরীক্ষা করলে কতটা বেড়েছে কোলেস্টেরল তা বোঝা যায়৷ তারপরও হাজার কিছু করে, ওষুধ খেয়েও অনেকসময় বশে থাকে না কোলেস্টেরল৷ তবে এবার আর মুঠো মুঠো ওষুধ নয় বরং ঘুম থেকে উঠে কয়েকটি নিয়ম মানলেই বশে থাকবে কোলেস্টেরল৷ কমবে হৃদরোগের ঝুঁকি৷
কোলেস্টেরল বাড়লে শরীরচর্চা মাস্ট৷ সকাল- বিকাল না হাঁটলে কোলেস্টেরল কমবে না৷ বিশেষত, হাঁটা, জগিং এবং এক্সারসাইজ করে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে৷ এবং নিয়মিত ১০-২০ মিনিট ধ্যান করুন৷
কোলেস্টেরল বাড়লে শরীরচর্চা মাস্ট৷ সকাল- বিকাল না হাঁটলে কোলেস্টেরল কমবে না৷ বিশেষত, হাঁটা, জগিং এবং এক্সারসাইজ করে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে৷ এবং নিয়মিত ১০-২০ মিনিট ধ্যান করুন৷
এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে হলে দিনের শুরুটা স্বাস্থ্যকর ব্রেকফাস্ট দিয়ে  শুরু করুন। ফাইবার জাতীয় খাবার বেশি করে খান৷ দ্রবণীয় ফাইবার এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। আমেরিকান মেডিকাল অ্যাসোসিয়েশনের মতে, প্রতিদিন ৫ থেকে ১০ গ্রাম ফাইবার খেলে ৫ শতাংশ এলডিএল কোলেস্টেরল কমে। দানাশস্য এবং সবজি প্রচুর পরিমাণে খান।
এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে হলে দিনের শুরুটা স্বাস্থ্যকর ব্রেকফাস্ট দিয়ে শুরু করুন। ফাইবার জাতীয় খাবার বেশি করে খান৷ দ্রবণীয় ফাইবার এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। আমেরিকান মেডিকাল অ্যাসোসিয়েশনের মতে, প্রতিদিন ৫ থেকে ১০ গ্রাম ফাইবার খেলে ৫ শতাংশ এলডিএল কোলেস্টেরল কমে। দানাশস্য এবং সবজি প্রচুর পরিমাণে খান।
কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে প্রতিদিন লেবু খেতে হবে৷ লেবুর রসের মধ্যে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট প্রচুর পরিমাণে রয়েছে, যা এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও শরীরে ভিটামিন সি-এর ঘাটতি পূরণ করে এবং শরীরে জমে থাকা টক্সিন পরিষ্কার করে বার করে দেয়।
কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে প্রতিদিন লেবু খেতে হবে৷ লেবুর রসের মধ্যে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট প্রচুর পরিমাণে রয়েছে, যা এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও শরীরে ভিটামিন সি-এর ঘাটতি পূরণ করে এবং শরীরে জমে থাকা টক্সিন পরিষ্কার করে বার করে দেয়।
কোলেস্টেরল বেড়ে গেল আমন্ড, আখরোট, পেস্তা বাদাম খান৷ এগুলি খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে৷ বাদামের মধ্যে স্বাস্থ্যকর ফ্যাচ রয়েছে, যা ভাল কোলেস্টেরল বাড়াতে সাহায্য করে৷ রাতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খান৷
কোলেস্টেরল বেড়ে গেল আমন্ড, আখরোট, পেস্তা বাদাম খান৷ এগুলি খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে৷ বাদামের মধ্যে স্বাস্থ্যকর ফ্যাচ রয়েছে, যা ভাল কোলেস্টেরল বাড়াতে সাহায্য করে৷ রাতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খান৷
ঘুম থেকে উঠে চোখ খুলে এক্সারসাইজ করে গ্রিন টি দিয়ে দিন শুরু করুন৷ দুধ চা, লিকার চা ছেড়ে গ্রিন টি খাওয়া শুরু করুন৷ গ্রিন টি-এর মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করবে।
ঘুম থেকে উঠে চোখ খুলে এক্সারসাইজ করে গ্রিন টি দিয়ে দিন শুরু করুন৷ দুধ চা, লিকার চা ছেড়ে গ্রিন টি খাওয়া শুরু করুন৷ গ্রিন টি-এর মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করবে।