Tag Archives: cholesterol problem

High Cholesterol Control Tips: মাত্র ১ টাকাতেই পুরো জব্দ! খালি পেটে খান এক চিমটি, শরীর থেকে নিংড়ে বার দেবে ‘ঘাতক কোলেস্টেরল’, শিরায় জমে থাকা ময়লা ৭ দিনে সাফ, গ্যারান্টি…!

কোলেস্টেরলের সমস্যা দিনদিন বেড়েই চলেছে বহু মানুষের৷ হাই কোলেস্টেরল কমাতে বিভিন্ন পদ্ধতিও অবলম্বন করে থাকেন, তবে এমন কিছু প্রাকৃতিক জিনিস রয়েছে, যা এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে কার্যকর প্রমাণিত হতে পারে।
কোলেস্টেরলের সমস্যা দিনদিন বেড়েই চলেছে বহু মানুষের৷ হাই কোলেস্টেরল কমাতে বিভিন্ন পদ্ধতিও অবলম্বন করে থাকেন, তবে এমন কিছু প্রাকৃতিক জিনিস রয়েছে, যা এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে কার্যকর প্রমাণিত হতে পারে।
আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞদের মতে, দারুচিনি খেলে উচ্চ কোলেস্টেরল দ্রুত নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এক কেজি দারুচিনির দাম প্রতি কেজি প্রায় ৫০০-৬০০ টাকা। এই বিষয়ে, আপনি যদি প্রতিদিন ১-২ গ্রাম দারুচিনি মশলা খান, তবে আপনি মাত্র ১ টাকায় এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। এই মশলা শরীরের জন্যও খুবই উপকারী।
আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞদের মতে, দারুচিনি খেলে উচ্চ কোলেস্টেরল দ্রুত নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এক কেজি দারুচিনির দাম প্রতি কেজি প্রায় ৫০০-৬০০ টাকা। এই বিষয়ে, আপনি যদি প্রতিদিন ১-২ গ্রাম দারুচিনি মশলা খান, তবে আপনি মাত্র ১ টাকায় এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারেন। এই মশলা শরীরের জন্যও খুবই উপকারী।
ডা. পীযূষ মহেশ্বরী, সহকারী অধ্যাপক, আলিগড় আয়ুর্বেদিক মেডিকেল কলেজ, ইউপি  বলেছেন যে, আয়ুর্বেদে দারুচিনিকে উচ্চ কোলেস্টেরল থেকে মুক্তি দেয় এমন বৈশিষ্ট্যে পূর্ণ বলে মনে করা হয়। এই মশলায় এমন অনেক উপাদান রয়েছে যা শরীরে প্রবেশ করে আমাদের রক্তে জমে থাকা নোংরা কোলেস্টেরল দূর করতে পারে।
ডা. পীযূষ মহেশ্বরী, সহকারী অধ্যাপক, আলিগড় আয়ুর্বেদিক মেডিকেল কলেজ, ইউপি বলেছেন যে, আয়ুর্বেদে দারুচিনিকে উচ্চ কোলেস্টেরল থেকে মুক্তি দেয় এমন বৈশিষ্ট্যে পূর্ণ বলে মনে করা হয়। এই মশলায় এমন অনেক উপাদান রয়েছে যা শরীরে প্রবেশ করে আমাদের রক্তে জমে থাকা নোংরা কোলেস্টেরল দূর করতে পারে।
দারুচিনিতে অনেক শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে, যা আমাদের শরীরকে ফ্রি র‌্যাডিক্যালের বিপজ্জনক প্রভাব থেকে রক্ষা করে। এই ব়্যাডিকেলগুলি কোলেস্টেরল বাড়াতে এবং রক্তের ধমনীগুলিকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। এর নিয়মিত সেবনে রক্তে জমে থাকা খারাপ কোলেস্টেরল দ্রুত কমানো যায়।
দারুচিনিতে অনেক শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে, যা আমাদের শরীরকে ফ্রি র‌্যাডিক্যালের বিপজ্জনক প্রভাব থেকে রক্ষা করে। এই ব়্যাডিকেলগুলি কোলেস্টেরল বাড়াতে এবং রক্তের ধমনীগুলিকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। এর নিয়মিত সেবনে রক্তে জমে থাকা খারাপ কোলেস্টেরল দ্রুত কমানো যায়।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকদের মতে, সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর খালি পেটে এক চিমটি দারুচিনি মশলা কুসুম গরম জলের সঙ্গে খেলে কয়েকদিনের মধ্যেই কোলেস্টেরলের সমস্যা কমে যায়। দারুচিনি খাওয়া খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে এবং হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকদের মতে, সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর খালি পেটে এক চিমটি দারুচিনি মশলা কুসুম গরম জলের সঙ্গে খেলে কয়েকদিনের মধ্যেই কোলেস্টেরলের সমস্যা কমে যায়। দারুচিনি খাওয়া খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে এবং হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে।
দারুচিনি কোলেস্টেরল কমানোর সহজ উপায় হলেও এটিকে ওষুধের বিকল্প হিসেবে বিবেচনা করা যায় না। যদি আপনার ডাক্তার আপনাকে কোলেস্টেরল কমানোর ওষুধ দিয়ে থাকেন, তাহলে সেগুলো সময়মতো নিন এবং আপনি এর সঙ্গে দারুচিনি খেতে পারেন। এর মাধ্যমে আপনি দ্রুত আরাম পাবেন।
দারুচিনি কোলেস্টেরল কমানোর সহজ উপায় হলেও এটিকে ওষুধের বিকল্প হিসেবে বিবেচনা করা যায় না। যদি আপনার ডাক্তার আপনাকে কোলেস্টেরল কমানোর ওষুধ দিয়ে থাকেন, তাহলে সেগুলো সময়মতো নিন এবং আপনি এর সঙ্গে দারুচিনি খেতে পারেন। এর মাধ্যমে আপনি দ্রুত আরাম পাবেন।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, আপনি যদি সকালে খালি পেটে দারুচিনির গুঁড়ো খেতে না পারেন, তবে আপনি এটি আপনার দুধ, চা বা কফিতে যোগ করতে পারেন। জলে ফুটিয়ে নিয়ে  দারুচিনির চা হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। দারুচিনি দই, ওটস বা অন্যান্য স্বাস্থ্যকর খাবারের সঙ্গেও মেশানো যেতে পারে।
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, আপনি যদি সকালে খালি পেটে দারুচিনির গুঁড়ো খেতে না পারেন, তবে আপনি এটি আপনার দুধ, চা বা কফিতে যোগ করতে পারেন। জলে ফুটিয়ে নিয়ে দারুচিনির চা হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে। দারুচিনি দই, ওটস বা অন্যান্য স্বাস্থ্যকর খাবারের সঙ্গেও মেশানো যেতে পারে।
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে দারুচিনি হতে পারে একটি প্রাকৃতিক এবং কার্যকরী উপায়। আপনার খাদ্যতালিকায় এটি অন্তর্ভুক্ত করে আপনি হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে পারেন। তবে দারুচিনির অতিরিক্ত সেবন ক্ষতিকর হতে পারে। তাই এটি শুধুমাত্র অল্প পরিমাণে ব্যবহার করুন। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে দারুচিনি হতে পারে একটি প্রাকৃতিক এবং কার্যকরী উপায়। আপনার খাদ্যতালিকায় এটি অন্তর্ভুক্ত করে আপনি হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি করতে পারেন। তবে দারুচিনির অতিরিক্ত সেবন ক্ষতিকর হতে পারে। তাই এটি শুধুমাত্র অল্প পরিমাণে ব্যবহার করুন। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷

Cholesterol Control Tips: কোলেস্টেরলের ঘাতক এই ৪ ফল! প্রতিদিন খেলেই বাজিমাত, শরীর সুস্থ! কমবে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি

ভাল কোলেস্টেরল আমাদের শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি স্বাস্থ্যকর কোষ তৈরি করতে সাহায্য করে, কিন্তু রক্তের শিরায় খারাপ কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে হৃদরোগের ঝুঁকি থাকে। এমনকি উচ্চ এলডিএলের কারণে অনেকে প্রাণ হারান।
ভাল কোলেস্টেরল আমাদের শরীরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি স্বাস্থ্যকর কোষ তৈরি করতে সাহায্য করে, কিন্তু রক্তের শিরায় খারাপ কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে হৃদরোগের ঝুঁকি থাকে। এমনকী উচ্চ এলডিএলের কারণে অনেকে প্রাণ হারান।
এমন পরিস্থিতিতে, আমাদের খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন আনা এবং স্বাস্থ্যকর জিনিস খাওয়া শুরু করা গুরুত্বপূর্ণ। আসুন জেনে নিই ডায়েটিশিয়ান আয়ুশি যাদবের কাছ থেকে জেনে নেওয়া যাক সেরা ফল কোনটি যার সাহায্যে উচ্চ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
এমন পরিস্থিতিতে, আমাদের খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন আনা এবং স্বাস্থ্যকর জিনিস খাওয়া শুরু করা গুরুত্বপূর্ণ। আসুন জেনে নিই ডায়েটিশিয়ান আয়ুশি যাদবের কাছ থেকে জেনে নেওয়া যাক সেরা ফল কোনটি যার সাহায্যে উচ্চ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
১. এপ্রিকটএপ্রিকট ফাইবার, পটাসিয়াম এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ যা কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর খাবার হিসেবে এপ্রিকট খাওয়া যেতে পারে।
১. এপ্রিকট
এপ্রিকট ফাইবার, পটাসিয়াম এবং ভিটামিন সি সমৃদ্ধ যা কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর খাবার হিসেবে এপ্রিকট খাওয়া যেতে পারে।
২. খেজুরখেজুরকে যদি স্বাস্থ্যের ধন বলা হয় তাহলে হয়তো ভুল হবে না। এতে ফাইবার-সহ এমন অনেক পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায় যা ক্রমবর্ধমান কোলেস্টেরল কমাতে অনেকাংশে সাহায্য করে। আপনি এটি সরাসরি খেতে পারেন বা এটি শুকানোর পরে খাওয়া যেতে পারে।
২. খেজুর
খেজুরকে যদি স্বাস্থ্যের ধন বলা হয় তাহলে হয়তো ভুল হবে না। এতে ফাইবার-সহ এমন অনেক পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায় যা ক্রমবর্ধমান কোলেস্টেরল কমাতে অনেকাংশে সাহায্য করে। আপনি এটি সরাসরি খেতে পারেন বা এটি শুকানোর পরে খাওয়া যেতে পারে।
৩. অ্যাভোকাডোঅ্যাভোকাডোতে রয়েছে স্বাস্থ্যকর চর্বি এবং বিটা-সিটোস্টেরল, যা আপনার শরীরের কোলেস্টেরলের মাত্রা ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে। এটি বিভিন্ন রেসিপিতে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।
৩. অ্যাভোকাডো
অ্যাভোকাডোতে রয়েছে স্বাস্থ্যকর চর্বি এবং বিটা-সিটোস্টেরল, যা আপনার শরীরের কোলেস্টেরলের মাত্রা ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে। এটি বিভিন্ন রেসিপিতে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে।
৪. আপেলবলা হয়ে থাকে প্রতিদিন একটি করে আপেল খেলে ডাক্তারের কাছে ঘেঁষতে দেবে না। আপেলকে বায়োঅ্যাকটিভ পলিফেনল এবং ফাইবারের সমৃদ্ধ উৎস হিসেবে বিবেচনা করা হয় যা শিরায় খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে পারে। অর্থাৎ আপনি হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে পারবেন। ( Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
৪. আপেল
বলা হয়ে থাকে প্রতিদিন একটি করে আপেল খেলে ডাক্তারের কাছে ঘেঁষতে দেবে না। আপেলকে বায়োঅ্যাকটিভ পলিফেনল এবং ফাইবারের সমৃদ্ধ উৎস হিসেবে বিবেচনা করা হয় যা শিরায় খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে পারে। অর্থাৎ আপনি হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে পারবেন। ( Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)

Garlic in Cholesterol: মাত্র ১ কোয়া রসুন! শরীর থেকে টেনে বের করে দেয় ধমনীতে আটকে থাকা কোলেস্টেরল, জানুন খাওয়ার নিয়ম

কোলেস্টরল শরীরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা৷ শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলে হৃদরোগ সংক্রান্ত সমস্যা দেখা দেয়৷ কম বয়সে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়৷
কোলেস্টরল শরীরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা৷ শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলে হৃদরোগ সংক্রান্ত সমস্যা দেখা দেয়৷ কম বয়সে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও বেড়ে যায়৷
আমাদের অনিয়মিত জীবনযাত্রা, ঘন ঘন বাইরের খাবার খাওয়া, অথবা রেস্তোরাঁ থেকে বাড়িতে আনিয়ে খাবার খাওয়ার অভ্যাস এই সমস্ত শারীরিক সমস্যা গোপনেই আরও বাড়াতে শুরু করে৷
আমাদের অনিয়মিত জীবনযাত্রা, ঘন ঘন বাইরের খাবার খাওয়া, অথবা রেস্তোরাঁ থেকে বাড়িতে আনিয়ে খাবার খাওয়ার অভ্যাস এই সমস্ত শারীরিক সমস্যা গোপনেই আরও বাড়াতে শুরু করে৷
হাই কোলেস্টরল ধরা পড়লে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে ওষুধ খাওয়া শুরু করা উচিত৷ কিন্তু, কিছু ঘরোয়া উপায়েও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করা যায়৷ তেমনই একটি উপাদান হল রসুন৷ রসুন ঔষধি গুণে পরিপূর্ণ। সবচেয়ে বড় কথা সারা দেশে এটি সহজেই পাওয়া যায়।
হাই কোলেস্টরল ধরা পড়লে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে ওষুধ খাওয়া শুরু করা উচিত৷ কিন্তু, কিছু ঘরোয়া উপায়েও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করা যায়৷ তেমনই একটি উপাদান হল রসুন৷ রসুন ঔষধি গুণে পরিপূর্ণ। সবচেয়ে বড় কথা সারা দেশে এটি সহজেই পাওয়া যায়।
রসুন ফসফরাস, ম্যাঙ্গানিজ, ক্যালসিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মতো একাধিক খনিজে পরিপূর্ণ। এটি হৃদরোগ থেকে রক্ষা করে। এটি কোলেস্টেরলের মাত্রাও ঠিক করে। এটি চর্মরোগ সারাতেও সাহায্য করে। এতে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্যও পাওয়া যায়, যা রক্ত ​​পরিশুদ্ধ করতে সাহায্য করে।
রসুন ফসফরাস, ম্যাঙ্গানিজ, ক্যালসিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মতো একাধিক খনিজে পরিপূর্ণ। এটি হৃদরোগ থেকে রক্ষা করে। এটি কোলেস্টেরলের মাত্রাও ঠিক করে। এটি চর্মরোগ সারাতেও সাহায্য করে। এতে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্যও পাওয়া যায়, যা রক্ত ​​পরিশুদ্ধ করতে সাহায্য করে।
রঞ্জিত সিং মেমোরিয়াল ক্লিনিক, খেকরা, বাগপতের আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ড. রাঘবেন্দ্র চৌধুরী বলেন, “রসুন ব্যবহার করে আপনি শরীরের সমস্ত রোগ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারেন৷ এতে ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান রয়েছে, যা শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।’’
রঞ্জিত সিং মেমোরিয়াল ক্লিনিক, খেকরা, বাগপতের আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ড. রাঘবেন্দ্র চৌধুরী বলেন, “রসুন ব্যবহার করে আপনি শরীরের সমস্ত রোগ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারেন৷ এতে ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান রয়েছে, যা শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।’’
ডঃ রাঘবেন্দ্র চৌধুরী বলেছেন যে রসুন খুব সহজে ব্যবহার করা যায়। বিভিন্ন রান্নায় পরিমিত পরিমাণে ব্যবহার করার পাশাপাশি কাঁচা রসুনও স্বাস্থ্যের পক্ষে খুব উপকারী বলে মনে করা হয়৷ চিকিৎসক জানাচ্ছেন, সকালে খালি পেটে এক কোয়া করে রসুন খেলে কোলেস্টরলের সমস্যা থেকে অনেকটাই মুক্তি পাওয়া যায়৷
ডঃ রাঘবেন্দ্র চৌধুরী বলেছেন যে রসুন খুব সহজে ব্যবহার করা যায়। বিভিন্ন রান্নায় পরিমিত পরিমাণে ব্যবহার করার পাশাপাশি কাঁচা রসুনও স্বাস্থ্যের পক্ষে খুব উপকারী বলে মনে করা হয়৷ চিকিৎসক জানাচ্ছেন, সকালে খালি পেটে এক কোয়া করে রসুন খেলে কোলেস্টরলের সমস্যা থেকে অনেকটাই মুক্তি পাওয়া যায়৷
জানা গিয়েছে, প্রতিদিন এক কোয়া করে অর্থাৎ, ৩-৬ গ্রাম রসুন জল দিয়ে গিলে খেলে প্রায় ১০ শতাংশ কোলেস্টেরল (৫০০-১০০০ মিলিগ্রাম) কমিয়ে ফেলা যায়৷ তবে রসুনের কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও রয়েছে৷ তাই ব্যবহার করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷
জানা গিয়েছে, প্রতিদিন এক কোয়া করে অর্থাৎ, ৩-৬ গ্রাম রসুন জল দিয়ে গিলে খেলে প্রায় ১০ শতাংশ কোলেস্টেরল (৫০০-১০০০ মিলিগ্রাম) কমিয়ে ফেলা যায়৷ তবে রসুনের কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও রয়েছে৷ তাই ব্যবহার করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷
Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্যের সত্যতা নিউজ ১৮ বাংলা নিশ্চিত করে না৷ প্রতিটা মানুষের শরীর এবং তাঁদের রোগের ধরন ভিন্ন৷ তাই কোনও সিদ্ধান্ত নিজে নেবেন না, চিকিৎসকের পরামর্শ অবশ্যই নিন৷
Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্যের সত্যতা নিউজ ১৮ বাংলা নিশ্চিত করে না৷ প্রতিটা মানুষের শরীর এবং তাঁদের রোগের ধরন ভিন্ন৷ তাই কোনও সিদ্ধান্ত নিজে নেবেন না, চিকিৎসকের পরামর্শ অবশ্যই নিন৷

High Cholesterol Control Tips: গ্যারান্টি…! কোলেস্টেরল জব্দ হবে মাত্র ৭ দিনে! মুঠো মুঠো ওষুধ ছেড়ে ঘুম থেকে উঠেই করুন ‘এই’ কাজ, হাতেনাতে ফল

মানসিক চাপ ও অস্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রার কারণে বর্তমানে কোলেস্টেরল একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কোলেস্টেরল বৃদ্ধির কারণে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিও বহুগুণ বেড়ে যায়। কোলেস্টেরলের মাত্রা কম রাখার জন্য ডায়েট, ওষুধ এবং ব্যায়ামের পরামর্শ দিয়ে থাকেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা৷
মানসিক চাপ ও অস্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রার কারণে বর্তমানে কোলেস্টেরল একটি বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কোলেস্টেরল বৃদ্ধির কারণে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিও বহুগুণ বেড়ে যায়। কোলেস্টেরলের মাত্রা কম রাখার জন্য ডায়েট, ওষুধ এবং ব্যায়ামের পরামর্শ দিয়ে থাকেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা৷
শরীরে কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে নানা সমস্যা দেখা দেয়।তবে কোলেস্টেরল আমাদের শরীরের কোষগুলিকে সুস্থ রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কোলেস্টেরল শরীরের জন্য উপকারী যতক্ষণ পর্যন্ত এর পরিমাণ স্বাভাবিক থাকে। কোলেস্টেরল স্বাভাবিক মাত্রা ছাড়িয়ে গেলে শরীরের জন্য বিপজ্জনক হয়ে ওঠে।
শরীরে কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে নানা সমস্যা দেখা দেয়।তবে কোলেস্টেরল আমাদের শরীরের কোষগুলিকে সুস্থ রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কোলেস্টেরল শরীরের জন্য উপকারী যতক্ষণ পর্যন্ত এর পরিমাণ স্বাভাবিক থাকে। কোলেস্টেরল স্বাভাবিক মাত্রা ছাড়িয়ে গেলে শরীরের জন্য বিপজ্জনক হয়ে ওঠে।
যখন আমাদের রক্তে কোলেস্টেরল খুব বেশি হয়ে যায়, তখন তা রক্ত ​​চলাচলে বাধা সৃষ্টি করে এবং হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়। কোলেস্টেরল যে কোনও বয়সের মানুষের মধ্যে বাড়তে পারে এবং এর অনেক কারণ থাকতে পারে। প্রাথমিক অবস্থায় উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করা গেলে বড় ধরনের বিপদ এড়ানো যায়।
যখন আমাদের রক্তে কোলেস্টেরল খুব বেশি হয়ে যায়, তখন তা রক্ত ​​চলাচলে বাধা সৃষ্টি করে এবং হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের ঝুঁকি বাড়ায়। কোলেস্টেরল যে কোনও বয়সের মানুষের মধ্যে বাড়তে পারে এবং এর অনেক কারণ থাকতে পারে। প্রাথমিক অবস্থায় উচ্চমাত্রার কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করা গেলে বড় ধরনের বিপদ এড়ানো যায়।
রক্তে চুপিসাড়ে বাড়ে কোলেস্টেরল৷ এমনকি উপসর্গ দেখেও খুব বেশি টের পাওয়া যায় না৷ একমাত্র রক্ত পরীক্ষা করলে কতটা বেড়েছে কোলেস্টেরল তা বোঝা যায়৷ তারপরও হাজার কিছু করে, ওষুধ খেয়েও অনেকসময় বশে থাকে না কোলেস্টেরল৷ তবে এবার আর মুঠো মুঠো ওষুধ নয় বরং ঘুম থেকে উঠে কয়েকটি নিয়ম মানলেই বশে থাকবে কোলেস্টেরল৷ কমবে হৃদরোগের ঝুঁকি৷
রক্তে চুপিসাড়ে বাড়ে কোলেস্টেরল৷ এমনকি উপসর্গ দেখেও খুব বেশি টের পাওয়া যায় না৷ একমাত্র রক্ত পরীক্ষা করলে কতটা বেড়েছে কোলেস্টেরল তা বোঝা যায়৷ তারপরও হাজার কিছু করে, ওষুধ খেয়েও অনেকসময় বশে থাকে না কোলেস্টেরল৷ তবে এবার আর মুঠো মুঠো ওষুধ নয় বরং ঘুম থেকে উঠে কয়েকটি নিয়ম মানলেই বশে থাকবে কোলেস্টেরল৷ কমবে হৃদরোগের ঝুঁকি৷
কোলেস্টেরল বাড়লে শরীরচর্চা মাস্ট৷ সকাল- বিকাল না হাঁটলে কোলেস্টেরল কমবে না৷ বিশেষত, হাঁটা, জগিং এবং এক্সারসাইজ করে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে৷ এবং নিয়মিত ১০-২০ মিনিট ধ্যান করুন৷
কোলেস্টেরল বাড়লে শরীরচর্চা মাস্ট৷ সকাল- বিকাল না হাঁটলে কোলেস্টেরল কমবে না৷ বিশেষত, হাঁটা, জগিং এবং এক্সারসাইজ করে কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে৷ এবং নিয়মিত ১০-২০ মিনিট ধ্যান করুন৷
এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে হলে দিনের শুরুটা স্বাস্থ্যকর ব্রেকফাস্ট দিয়ে  শুরু করুন। ফাইবার জাতীয় খাবার বেশি করে খান৷ দ্রবণীয় ফাইবার এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। আমেরিকান মেডিকাল অ্যাসোসিয়েশনের মতে, প্রতিদিন ৫ থেকে ১০ গ্রাম ফাইবার খেলে ৫ শতাংশ এলডিএল কোলেস্টেরল কমে। দানাশস্য এবং সবজি প্রচুর পরিমাণে খান।
এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে হলে দিনের শুরুটা স্বাস্থ্যকর ব্রেকফাস্ট দিয়ে শুরু করুন। ফাইবার জাতীয় খাবার বেশি করে খান৷ দ্রবণীয় ফাইবার এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। আমেরিকান মেডিকাল অ্যাসোসিয়েশনের মতে, প্রতিদিন ৫ থেকে ১০ গ্রাম ফাইবার খেলে ৫ শতাংশ এলডিএল কোলেস্টেরল কমে। দানাশস্য এবং সবজি প্রচুর পরিমাণে খান।
কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে প্রতিদিন লেবু খেতে হবে৷ লেবুর রসের মধ্যে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট প্রচুর পরিমাণে রয়েছে, যা এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও শরীরে ভিটামিন সি-এর ঘাটতি পূরণ করে এবং শরীরে জমে থাকা টক্সিন পরিষ্কার করে বার করে দেয়।
কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে প্রতিদিন লেবু খেতে হবে৷ লেবুর রসের মধ্যে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট প্রচুর পরিমাণে রয়েছে, যা এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও শরীরে ভিটামিন সি-এর ঘাটতি পূরণ করে এবং শরীরে জমে থাকা টক্সিন পরিষ্কার করে বার করে দেয়।
কোলেস্টেরল বেড়ে গেল আমন্ড, আখরোট, পেস্তা বাদাম খান৷ এগুলি খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে৷ বাদামের মধ্যে স্বাস্থ্যকর ফ্যাচ রয়েছে, যা ভাল কোলেস্টেরল বাড়াতে সাহায্য করে৷ রাতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খান৷
কোলেস্টেরল বেড়ে গেল আমন্ড, আখরোট, পেস্তা বাদাম খান৷ এগুলি খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে৷ বাদামের মধ্যে স্বাস্থ্যকর ফ্যাচ রয়েছে, যা ভাল কোলেস্টেরল বাড়াতে সাহায্য করে৷ রাতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খান৷
ঘুম থেকে উঠে চোখ খুলে এক্সারসাইজ করে গ্রিন টি দিয়ে দিন শুরু করুন৷ দুধ চা, লিকার চা ছেড়ে গ্রিন টি খাওয়া শুরু করুন৷ গ্রিন টি-এর মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করবে।
ঘুম থেকে উঠে চোখ খুলে এক্সারসাইজ করে গ্রিন টি দিয়ে দিন শুরু করুন৷ দুধ চা, লিকার চা ছেড়ে গ্রিন টি খাওয়া শুরু করুন৷ গ্রিন টি-এর মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করবে।