বাগডিহার রমণী, কেঞ্জাকুরার কাঠের শিল্পী

Local Art: বাঁকুড়ার ছয় দুর্দান্ত শিল্প, ইতিহাস থেকে পর্ণ কুটিরের সমাহার

কেঞ্জাকুড়া গ্রামের কাঠ শিল্পের সুনাম প্রচুর। এই ঐতিহ্যবাহী শিল্প যথেষ্ট মুগ্ধ করে সাধারণ মানুষকে।বাঁকুড়ার বিখ্যাত কেঞ্জাকুড়া গ্রামের কাঠ শিল্প ছড়িয়েছে বিদেশেও। গ্রামে ২৪ জন কাঠের শিল্পী রয়েছেন।
কেঞ্জাকুড়া গ্রামের কাঠ শিল্পের সুনাম প্রচুর। এই ঐতিহ্যবাহী শিল্প যথেষ্ট মুগ্ধ করে সাধারণ মানুষকে।বাঁকুড়ার বিখ্যাত কেঞ্জাকুড়া গ্রামের কাঠ শিল্প ছড়িয়েছে বিদেশেও। গ্রামে ২৪ জন কাঠের শিল্পী রয়েছেন।
হাতে বোনা তাঁতের গামছা । কোমল সুতোর গামছা স্পর্শ করলেই যেন ছোঁয়া লাগছে গ্রাম বাংলার। ভাবছেন কোথায় পাবেন এই গামছা ? বেশী দূরে নয়। বাঁকুড়া শহরের কাছে রাজগ্রামে গেলেই এখনও খোঁজ পাবেন এই দুর্লভ গামছার।হাতে বোনা তাঁতের গামছা । কোমল সুতোর গামছা স্পর্শ করলেই যেন ছোঁয়া লাগছে গ্রাম বাংলার। ভাবছেন কোথায় পাবেন এই গামছা ? বেশী দূরে নয়। বাঁকুড়া শহরের কাছে রাজগ্রামে গেলেই এখনও খোঁজ পাবেন এই দুর্লভ গামছার।
হাতে বোনা তাঁতের গামছা । কোমল সুতোর গামছা স্পর্শ করলেই যেন ছোঁয়া লাগছে গ্রাম বাংলার। ভাবছেন কোথায় পাবেন এই গামছা ? বেশী দূরে নয়। বাঁকুড়া শহরের কাছে রাজগ্রামে গেলেই এখনও খোঁজ পাবেন এই দুর্লভ গামছার।
শুশুনিয়া পাহাড়ের কোলে ছবির মত এক অরণ্য গ্রাম ভরতপুর। বেশ কয়েকজন পটুয়া শিল্পীর আদি বাসস্থান এই পটুয়া গ্রামে। বাঁকুড়ার ঐতিহ্যবাহী লোকশিল্প ঘরানা পটচিত্র এদের হাত দিয়েই আজ বেঁচে আছে।
শুশুনিয়া পাহাড়ের কোলে ছবির মত এক অরণ্য গ্রাম ভরতপুর। বেশ কয়েকজন পটুয়া শিল্পীর আদি বাসস্থান এই পটুয়া গ্রামে। বাঁকুড়ার ঐতিহ্যবাহী লোকশিল্প ঘরানা পটচিত্র এদের হাত দিয়েই আজ বেঁচে আছে।
ছাতনার বাগডিহা গ্রাম। অন্যান্য গ্রামগুলির মত এই গ্রামেও একাধিক আদিবাসী পরিবারের বাস। এই গ্রামের মূল শিল্প এবং জীবিকা হল বাঁশের তৈরি শিল্পদ্রব্য বানানো। প্রত্যন্ত এই এলাকায় খুবই স্বল্পমূল্যে বাঁশের তৈরি শিল্পদ্রব্য বিক্রি করে চলছে জীবন সংগ্রাম।
ছাতনার বাগডিহা গ্রাম। অন্যান্য গ্রামগুলির মত এই গ্রামেও একাধিক আদিবাসী পরিবারের বাস। এই গ্রামের মূল শিল্প এবং জীবিকা হল বাঁশের তৈরি শিল্পদ্রব্য বানানো। প্রত্যন্ত এই এলাকায় খুবই স্বল্পমূল্যে বাঁশের তৈরি শিল্পদ্রব্য বিক্রি করে চলছে জীবন সংগ্রাম।
বিষ্ণুপুরের রাজা বীর হাম্বীর দিল্লির দরবারে দেখতে পান এক ধরনের বিশেষ তাস খেলা, যার নাম ছিল গঞ্জিফা। সেই তাস রাজস্থানের ফৌজদারদের বিষ্ণুপুরে নিয়ে এসে তৈরি করতে আদেশ দেন। তারপর থেকেই তৈরি হচ্ছে বিষ্ণুপুরী ঘরানায় দশাবতার তাস।
বিষ্ণুপুরের রাজা বীর হাম্বীর দিল্লির দরবারে দেখতে পান এক ধরনের বিশেষ তাস খেলা, যার নাম ছিল গঞ্জিফা। সেই তাস রাজস্থানের ফৌজদারদের বিষ্ণুপুরে নিয়ে এসে তৈরি করতে আদেশ দেন। তারপর থেকেই তৈরি হচ্ছে বিষ্ণুপুরী ঘরানায় দশাবতার তাস।
সম্পূর্ণ হাতে করে তৈরি করা হয় বিষ্ণুপুরী বালুচরি শাড়ি। হাতে বোনা বলেই রয়েছে ত্রুটি থাকে। ফলে নিখুঁত শাড়ি তৈরি করতে কখনও কখনও ১০ দিন পর্যন্ত এক নাগাড়ে কাজ করতে হয় একজনকে। বিষ্ণুপুরী বালুচরি তিন ধরনের- সাধারণ এক সুতোর বালুচরি, দুই সুতোর বিশেষ মিনাখালী বালুচরি এবং স্বর্ণচরি।
সম্পূর্ণ হাতে করে তৈরি করা হয় বিষ্ণুপুরী বালুচরি শাড়ি। হাতে বোনা বলেই রয়েছে ত্রুটি থাকে। ফলে নিখুঁত শাড়ি তৈরি করতে কখনও কখনও ১০ দিন পর্যন্ত এক নাগাড়ে কাজ করতে হয় একজনকে। বিষ্ণুপুরী বালুচরি তিন ধরনের- সাধারণ এক সুতোর বালুচরি, দুই সুতোর বিশেষ মিনাখালী বালুচরি এবং স্বর্ণচরি।