স্প্লিট এসির আউটডোর ইউনিট টেরেস বা ব্যালকনিতে রাখা হয়। তাই পাতা বা যে কোনও আবর্জনা সহজেই প্রবেশ করতে পারে এবং লেগে থাকতে পারে ভিতরে। আউটডোর ইউনিট থেকে বাতাস আটকে গেলে, এটি দ্রুত গরম হতে পারে। তাই পাইপ বা স্প্রে জল দিয়ে খুব আলতোভাবে আবর্জনা পরিষ্কার করুন।

AC Reduce Electricity Bill: ২০-২২ নাকি ২৪! AC-র তাপমাত্রা ঠিক কত ডিগ্রিতে রাখলে একধাক্কায় কমবে বিদ্যুতের বিল! প্রতি মাসে বাঁচবে ৪-৫ হাজার টাকা

গরমের দাপটে হাসফাঁস অবস্থা ছোট থেকে বড় সকলের ৷ এসি ছাড়া যেন একমুহূর্ত টেকা দায়৷ তাপপ্রবাহে মানুষের জীবনযাত্রা কঠিন হয়ে পড়েছে।
গরমের দাপটে হাসফাঁস অবস্থা ছোট থেকে বড় সকলের ৷ এসি ছাড়া যেন একমুহূর্ত টেকা দায়৷ তাপপ্রবাহে মানুষের জীবনযাত্রা কঠিন হয়ে পড়েছে।
 প্রচণ্ড গরমের মধ্যে মানুষের একটাই সাপোর্ট হল এয়ার কন্ডিশনার বা এসি। আজকাল বেশিরভাগ বাড়িতেই দিনরাত চলছে এসি। আপনিও যদি তাপ থেকে স্বস্তি পেতে একটানা এসি ব্যবহার করেন, তাহলে এই তথ্যটি অবশ্যই জানতে হবে৷
প্রচণ্ড গরমের মধ্যে মানুষের একটাই সাপোর্ট হল এয়ার কন্ডিশনার বা এসি। আজকাল বেশিরভাগ বাড়িতেই দিনরাত চলছে এসি। আপনিও যদি তাপ থেকে স্বস্তি পেতে একটানা এসি ব্যবহার করেন, তাহলে এই তথ্যটি অবশ্যই জানতে হবে৷
সাধারণত দেখা যায় যে  যখন খুব গরম পড়ে, লোকেরা তাদের এসি সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় অর্থাৎ ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে রাখে। এটা ঠিক যে এতে আপনার ঘর যথেষ্ট ঠাণ্ডা হয়ে যায়, কিন্তু আপনার এসির জন্য এটা সঠিক নয়।
সাধারণত দেখা যায় যে যখন খুব গরম পড়ে, লোকেরা তাদের এসি সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় অর্থাৎ ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে রাখে। এটা ঠিক যে এতে আপনার ঘর যথেষ্ট ঠাণ্ডা হয়ে যায়, কিন্তু আপনার এসির জন্য এটা সঠিক নয়।
১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে এসি চালালে বেশি বিদ্যুৎ খরচ করে। তাই সবসময় ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে এসি চালানোর পরামর্শ দেওয়া হয়। এই তাপমাত্রায় এসি রাখলে বিদ্যুৎ খরচও অনেকটাই কম হয়।
১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে এসি চালালে বেশি বিদ্যুৎ খরচ করে। তাই সবসময় ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে এসি চালানোর পরামর্শ দেওয়া হয়। এই তাপমাত্রায় এসি রাখলে বিদ্যুৎ খরচও অনেকটাই কম হয়।
অনেকেরই প্রশ্ন হল, এটা করে কী হবে? এসির তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রিতে রাখলে কি সত্যিই বিদ্যুৎ খরচ কমে যায়? জ্বালানি মন্ত্রকের মতে, আপনি যদি আপনার এসি ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে চালান, তাহলে আপনি গরমের সময় প্রায় ৪০০০-৫০০০ টাকা বিদ্যুৎ বিল সাশ্রয় করতে পারবেন।
অনেকেরই প্রশ্ন হল, এটা করে কী হবে? এসির তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রিতে রাখলে কি সত্যিই বিদ্যুৎ খরচ কমে যায়? জ্বালানি মন্ত্রকের মতে, আপনি যদি আপনার এসি ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে চালান, তাহলে আপনি গরমের সময় প্রায় ৪০০০-৫০০০ টাকা বিদ্যুৎ বিল সাশ্রয় করতে পারবেন।
জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এসির তাপমাত্রা এক ডিগ্রি বাড়ানো হলে বিদ্যুৎ খরচ ছয় শতাংশ কমে যায়। তাই এসির তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে রাখলে বিদ্যুৎ খরচ ১৮ শতাংশ কমে যায়।
জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এসির তাপমাত্রা এক ডিগ্রি বাড়ানো হলে বিদ্যুৎ খরচ ছয় শতাংশ কমে যায়। তাই এসির তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে রাখলে বিদ্যুৎ খরচ ১৮ শতাংশ কমে যায়।
এসি আসলে ভিতরের তাপমাত্রাকে বাইরের থেকে ঠান্ডা রাখে। আপনি যদি ঘরের তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রাখতে চান তবে এসি এটিকে এই সীমা পর্যন্ত ঠান্ডা করবে। কিন্তু যখন ঘরের তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রিতে পৌঁছায়, তখন এসি কম্প্রেসার বন্ধ হয়ে যায়। অর্থাৎ এসি ঠান্ডা হওয়া বন্ধ করে এবং শুধুমাত্র ফ্যান চলে। যখন তাপমাত্রা আবার বাড়ে, তখন তা বজায় রাখতে এসি আবার ঠান্ডা হতে শুরু করে। কিন্তু ৪৫ ডিগ্রি তাপমাত্রায় ঘরের তাপমাত্রা ১৮ ডিগ্রিতে নামিয়ে আনতে এসিকে দীর্ঘ সময় ধরে একটানা কাজ করতে হয়।
এসি আসলে ভিতরের তাপমাত্রাকে বাইরের থেকে ঠান্ডা রাখে। আপনি যদি ঘরের তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রাখতে চান তবে এসি এটিকে এই সীমা পর্যন্ত ঠান্ডা করবে। কিন্তু যখন ঘরের তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রিতে পৌঁছায়, তখন এসি কম্প্রেসার বন্ধ হয়ে যায়। অর্থাৎ এসি ঠান্ডা হওয়া বন্ধ করে এবং শুধুমাত্র ফ্যান চলে। যখন তাপমাত্রা আবার বাড়ে, তখন তা বজায় রাখতে এসি আবার ঠান্ডা হতে শুরু করে। কিন্তু ৪৫ ডিগ্রি তাপমাত্রায় ঘরের তাপমাত্রা ১৮ ডিগ্রিতে নামিয়ে আনতে এসিকে দীর্ঘ সময় ধরে একটানা কাজ করতে হয়।
যদি আপনার ঘরের তাপমাত্রা ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে রাখেন তবে তা স্বাস্থ্যের জন্যও ক্ষতিকর। কম তাপমাত্রায় ঘুমানোর কারণে শ্বাসকষ্ট হওয়া স্বাভাবিক। তাপমাত্রা কম রেখে, এসি ঘরের সমস্ত আর্দ্রতা শোষণ করে। এ কারণে ত্বকের সমস্যাও হতে পারে। এই মুহূর্তে প্রচণ্ড গরম চলছে, কিন্তু বর্ষা এলেই সংক্রমণের আশঙ্কাও বেড়ে যায়। এমন পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যবিধির পাশাপাশি এসির তাপমাত্রার দিকেও খেয়াল রাখা ভীষণ ভাবে জরুরি।
যদি আপনার ঘরের তাপমাত্রা ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে রাখেন তবে তা স্বাস্থ্যের জন্যও ক্ষতিকর। কম তাপমাত্রায় ঘুমানোর কারণে শ্বাসকষ্ট হওয়া স্বাভাবিক। তাপমাত্রা কম রেখে, এসি ঘরের সমস্ত আর্দ্রতা শোষণ করে। এ কারণে ত্বকের সমস্যাও হতে পারে। এই মুহূর্তে প্রচণ্ড গরম চলছে, কিন্তু বর্ষা এলেই সংক্রমণের আশঙ্কাও বেড়ে যায়। এমন পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যবিধির পাশাপাশি এসির তাপমাত্রার দিকেও খেয়াল রাখা ভীষণ ভাবে জরুরি।