Tag Archives: Air Conditioner Tips

Inverter AC vs Non Inverter AC: ইনভার্টার AC না নন-ইনভার্টার AC? বিদ্যুতের বিল বাঁচাতে কোনটা কেনা ঠিক? জরুরি কথা জেনে রাখুন

গরমে এসি ছাড়া থাকা কার্যত অসম্ভব। কিন্তু দোকানে গেলে এসি কেনার কিছু নিয়ম রয়েছে। এমনিতে কত টন, ঘরের মাপ, এসি বসানোর উচ্চতা এসব তো রয়েইছে। সঙ্গে আরেকটা জিনিস এখন খুবই জনপ্রিয় তা হল ইনভার্টার এসি।
গরমে এসি ছাড়া থাকা কার্যত অসম্ভব। কিন্তু দোকানে গেলে এসি কেনার কিছু নিয়ম রয়েছে। এমনিতে কত টন, ঘরের মাপ, এসি বসানোর উচ্চতা এসব তো রয়েইছে। সঙ্গে আরেকটা জিনিস এখন খুবই জনপ্রিয় তা হল ইনভার্টার এসি।
আজকাল এসি কিনতে গেলে দোকানি আপনাকে ইনভার্টার এসি কিনতেই বলবেন। কারণ হিসেবে বলা হবে বিদ্যুতের বিল বাঁচাতে এই ইনভার্টার এসি কাজে লাগবে বেশি। কিন্তু সত্যিই কি তাই?
আজকাল এসি কিনতে গেলে দোকানি আপনাকে ইনভার্টার এসি কিনতেই বলবেন। কারণ হিসেবে বলা হবে বিদ্যুতের বিল বাঁচাতে এই ইনভার্টার এসি কাজে লাগবে বেশি। কিন্তু সত্যিই কি তাই?
আপনি যদি বুঝতে না পারেন যে, নন-ইনভার্টার এসি কিনবেন নাকি ইনভার্টার এসি , তাহলে আপনাকে এখানে এই দু’টি এসির তুলনা করে দেখানো হবে। এতে আপনি সহজেই বুঝতে পারবেন যে, কোন এসিটি আপনার কেনা উচিত।
আপনি যদি বুঝতে না পারেন যে, নন-ইনভার্টার এসি কিনবেন নাকি ইনভার্টার এসি , তাহলে আপনাকে এখানে এই দু’টি এসির তুলনা করে দেখানো হবে। এতে আপনি সহজেই বুঝতে পারবেন যে, কোন এসিটি আপনার কেনা উচিত।
এখন প্রশ্ন হল ইনভার্টার এসি আসলে কী? এবং এটি কীভাবে নন-ইনভার্টার এসি থেকে আলাদা?
এখন প্রশ্ন হল ইনভার্টার এসি আসলে কী? এবং এটি কীভাবে নন-ইনভার্টার এসি থেকে আলাদা?
ইনভার্টার এসির বড় সুবিধা হচ্ছে, ইনভার্টার এসির কমপ্রেসর মোটরটি প্রয়োজন মতো তার চলার গতি পরিবর্তন করতে পারে। ইনভার্টার এসিতে এমন একটি সেন্সর থাকে, যা ঘরের তাপমাত্রার উপর নির্ভর করে, কমপ্রেসর পুরোপুরি বন্ধ না করে, মোটরটির চলার গতি কমিয়ে দেয়।
ইনভার্টার এসির বড় সুবিধা হচ্ছে, ইনভার্টার এসির কমপ্রেসর মোটরটি প্রয়োজন মতো তার চলার গতি পরিবর্তন করতে পারে। ইনভার্টার এসিতে এমন একটি সেন্সর থাকে, যা ঘরের তাপমাত্রার উপর নির্ভর করে, কমপ্রেসর পুরোপুরি বন্ধ না করে, মোটরটির চলার গতি কমিয়ে দেয়।
এর কারণেই বিদ্যুৎ খরচ কমে আসে। কিন্তু অন্যদিকে নন ইনভার্টার এসির কমপ্রেসর বারবার চালু-বন্ধ হয়, তাই অনেক বেশি বিদ্যুৎ খরচ হয়। এটি সুনির্দিষ্ট তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ, ভাল দক্ষতা এবং কম শব্দের মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
এর কারণেই বিদ্যুৎ খরচ কমে আসে। কিন্তু অন্যদিকে নন ইনভার্টার এসির কমপ্রেসর বারবার চালু-বন্ধ হয়, তাই অনেক বেশি বিদ্যুৎ খরচ হয়। এটি সুনির্দিষ্ট তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ, ভাল দক্ষতা এবং কম শব্দের মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
এসি ইউনিট বন্ধ:
কাজ শুরু করার আগে এসি ইউনিট বন্ধ করতে হবে অথবা আনপ্লাগ করতে হবে। এতে কোনও দুর্ঘটনা ঘটবে না।
নন-ইনভার্টার এসি মূলত ইনভার্টার এসির বিপরীত। এগুলি ফিক্সড-স্পিড কম্প্রেসার সহ প্রচলিত এসি। একটি নন ইনভার্টার এসিতে এর কম্প্রেসারটি একটি নির্দিষ্ট গতিতে চলতে থাকে, এর মানে কম্প্রেসারটি চালু রেখে দিলে ঘরের ভিতরের তাপমাত্রা ক্রমাগত কমতেই থাকবে।
নন-ইনভার্টার এসি মূলত ইনভার্টার এসির বিপরীত। এগুলি ফিক্সড-স্পিড কম্প্রেসার সহ প্রচলিত এসি। একটি নন ইনভার্টার এসিতে এর কম্প্রেসারটি একটি নির্দিষ্ট গতিতে চলতে থাকে, এর মানে কম্প্রেসারটি চালু রেখে দিলে ঘরের ভিতরের তাপমাত্রা ক্রমাগত কমতেই থাকবে।
ঘরের ঠান্ডা কিছুটা বেশি হয়ে গেলেই, এর কম্প্রেসারটি বন্ধ করে দেয়, আবার গরম কিছুটা বেড়ে গেলে আবার সেটিকে চালু করে দেয়। এই অন অফ হওয়ার ব্যাপারটা পুরোপুরি একজন ব্যবহারকারীর সেটিংস বা নির্ধারিত তাপমাত্রার উপর নির্ভর করে।
ঘরের ঠান্ডা কিছুটা বেশি হয়ে গেলেই, এর কম্প্রেসারটি বন্ধ করে দেয়, আবার গরম কিছুটা বেড়ে গেলে আবার সেটিকে চালু করে দেয়। এই অন অফ হওয়ার ব্যাপারটা পুরোপুরি একজন ব্যবহারকারীর সেটিংস বা নির্ধারিত তাপমাত্রার উপর নির্ভর করে।
এই এসিগুলির পছন্দ আপনার প্রয়োজনের উপর নির্ভর করে। কিন্তু বেশিরভাগ মানুষকে নন-ইনভার্টার এসির পরিবর্তে ইনভার্টার এসি ব্যবহার করতে দেখা যায়। তবে মনে রাখতে হবে ইনভার্টার এসির অন্য একটি দিকের কথা।
এই এসিগুলির পছন্দ আপনার প্রয়োজনের উপর নির্ভর করে। কিন্তু বেশিরভাগ মানুষকে নন-ইনভার্টার এসির পরিবর্তে ইনভার্টার এসি ব্যবহার করতে দেখা যায়। তবে মনে রাখতে হবে ইনভার্টার এসির অন্য একটি দিকের কথা।
ইনভার্টার এসির কোনও যন্ত্রাংশ খারাপ হয়ে গেলে তা সারাতে বহুমূল্য ব্যয় করতে হবে। বাজারে সেই যন্ত্রাংশের খরচ প্রায় একটি নতুন দেড় টন এসির অর্ধেক টাকা। ফলে কোনটি কিনবেন তা পুরোপুরি নিজের প্রয়োজন, সামর্থ্যের উপর ভিত্তি করে কিনুন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
ইনভার্টার এসির কোনও যন্ত্রাংশ খারাপ হয়ে গেলে তা সারাতে বহুমূল্য ব্যয় করতে হবে। বাজারে সেই যন্ত্রাংশের খরচ প্রায় একটি নতুন দেড় টন এসির অর্ধেক টাকা। ফলে কোনটি কিনবেন তা পুরোপুরি নিজের প্রয়োজন, সামর্থ্যের উপর ভিত্তি করে কিনুন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

AC Safety Tips in Monsoon: একধাক্কায় কমবে বিদ্যুতের বিল, মাসে মাসে গুনতে হবে না মোটা টাকা, ভুলেও বর্ষায় করবেন না ৫ কাজ, AC বিগড়ে গেলেই চরম ক্ষতি!

গরম কালে সবাই অনেক বেশি এসি চালায় কারণ কিছু মানুষ এসি ছাড়া বাঁচতে পারে না। বিশেষ করে যারা সারাদিন এসি তে বসে অফিসে কাজ করেন, তাদের বাড়িতে পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গেই এসি চালু করতে হয়। বর্ষার মরশুম শুরু হলেও আর্দ্রতার মাত্রা বেশি থাকায় ভ্যাপসা গরম নাজেহাল অবস্থা।
গরম কালে সবাই অনেক বেশি এসি চালায় কারণ কিছু মানুষ এসি ছাড়া বাঁচতে পারে না। বিশেষ করে যারা সারাদিন এসি তে বসে অফিসে কাজ করেন, তাদের বাড়িতে পৌঁছানোর সঙ্গে সঙ্গেই এসি চালু করতে হয়। বর্ষার মরশুম শুরু হলেও আর্দ্রতার মাত্রা বেশি থাকায় ভ্যাপসা গরম নাজেহাল অবস্থা।
বর্ষাকালে সবচেয়ে বড় সমস্যা হল গরম থেকে স্বস্তি পেলেও  শরীর যেন সবসময়  আঠালো ও চিটচিটে থাকে। এমন পরিস্থিতিতে এক মুহূর্তও এসি চালানো ছাড়া আর কোনও অপশন থাকে না। তবে আপনি কি জানেন ক্রমাগত এসি ব্যবহার করলে বর্ষাকালেও আপনার এসি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। বর্ষাকালে কীভাবে এসির যত্ন নেবেন তা জেনে নিলেই মাসে মাসে গুনতে হবে না মোটা টাকা৷
বর্ষাকালে সবচেয়ে বড় সমস্যা হল গরম থেকে স্বস্তি পেলেও শরীর যেন সবসময় আঠালো ও চিটচিটে থাকে। এমন পরিস্থিতিতে এক মুহূর্তও এসি চালানো ছাড়া আর কোনও অপশন থাকে না। তবে আপনি কি জানেন ক্রমাগত এসি ব্যবহার করলে বর্ষাকালেও আপনার এসি নষ্ট হয়ে যেতে পারে। বর্ষাকালে কীভাবে এসির যত্ন নেবেন তা জেনে নিলেই মাসে মাসে গুনতে হবে না মোটা টাকা৷
বর্ষাকালে এসির তাপমাত্রা সবসময় স্বাভাবিক রাখুন। যদি তাপমাত্রা ২৫ থেকে ২৮ -এর মধ্যে রাখা হয় তবে ঘরটি ঠান্ডা থাকবে এবং আর্দ্রতার মাত্রা হ্রাস পাবে। এছাড়াও, আর্দ্রতার মাত্রা কমাতে, ড্রাই মোডে এসি চালান। এইভাবে, আপনার বিদ্যুৎ বিল বাড়বে না এবং এসি কম্প্রেসারের তাপ এবং কাজের চাপ বাড়বে না।
বর্ষাকালে এসির তাপমাত্রা সবসময় স্বাভাবিক রাখুন। যদি তাপমাত্রা ২৫ থেকে ২৮ -এর মধ্যে রাখা হয় তবে ঘরটি ঠান্ডা থাকবে এবং আর্দ্রতার মাত্রা হ্রাস পাবে। এছাড়াও, আর্দ্রতার মাত্রা কমাতে, ড্রাই মোডে এসি চালান। এইভাবে, আপনার বিদ্যুৎ বিল বাড়বে না এবং এসি কম্প্রেসারের তাপ এবং কাজের চাপ বাড়বে না।
গরমের মতো বৃষ্টিতেও একটানা এয়ার কন্ডিশনার চালানো এড়িয়ে চলা উচিত। বারান্দা বা ছাদে বাইরে রাখা এসি ইউনিটটি ঢেকে রাখুন, যাতে জল ঢুকতে না পারে। কখনও কখনও এগুলি জলের কারণে ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে বা বৈদ্যুতিক প্রবাহ তাদের মধ্য দিয়ে যেতে পারে। এতে ওয়্যারিংয়েও সমস্যা হতে পারে।
গরমের মতো বৃষ্টিতেও একটানা এয়ার কন্ডিশনার চালানো এড়িয়ে চলা উচিত। বারান্দা বা ছাদে বাইরে রাখা এসি ইউনিটটি ঢেকে রাখুন, যাতে জল ঢুকতে না পারে। কখনও কখনও এগুলি জলের কারণে ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে বা বৈদ্যুতিক প্রবাহ তাদের মধ্য দিয়ে যেতে পারে। এতে ওয়্যারিংয়েও সমস্যা হতে পারে।
বৃষ্টির সময় কারেন্টের সমস্যাও বেশি বাড়ে। এমন পরিস্থিতিতে এসি চালু থাকলে ক্ষতির আশঙ্কা থাকে। আকস্মিকভাবে এসি বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে এটি হয়৷ তাই সরাসরি সুইচ বোর্ডে লাগিয়ে এসি ব্যবহার করা এড়ানো উচিত। এটা ভাল যে আপনি একটি স্টেবিলাইজার ব্যবহার করুন যাতে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং ভোল্টেজ ওঠানামা না হয়। এটি বাড়ির ইলেকট্রনিক্সের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে।
বৃষ্টির সময় কারেন্টের সমস্যাও বেশি বাড়ে। এমন পরিস্থিতিতে এসি চালু থাকলে ক্ষতির আশঙ্কা থাকে। আকস্মিকভাবে এসি বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে এটি হয়৷ তাই সরাসরি সুইচ বোর্ডে লাগিয়ে এসি ব্যবহার করা এড়ানো উচিত। এটা ভাল যে আপনি একটি স্টেবিলাইজার ব্যবহার করুন যাতে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং ভোল্টেজ ওঠানামা না হয়। এটি বাড়ির ইলেকট্রনিক্সের জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে।
বৃষ্টির সময়ও এসি সার্ভিসিং করা উচিত। যদি কোনও বড় সমস্যা হয়, আপনি এটি করানোর সময়েই জানতে পারবেন এবং বিশাল খরচ থেকে রক্ষা পাবেন।
বৃষ্টির সময়ও এসি সার্ভিসিং করা উচিত। যদি কোনও বড় সমস্যা হয়, আপনি এটি করানোর সময়েই জানতে পারবেন এবং বিশাল খরচ থেকে রক্ষা পাবেন।
শুধু গরমকালেই এসির পরিচ্ছন্নতার দিকে নজর দিতে হবে এমন নয়। প্রতি দশ দিনে ফিল্টারটি খুলে পরিষ্কার করতে ভুলবেন না, তা না হলে ময়লা আটকে যাওয়ার কারণে ঘরটি ঠান্ডা হবে না এবং আর্দ্রতা থাকবে।
শুধু গরমকালেই এসির পরিচ্ছন্নতার দিকে নজর দিতে হবে এমন নয়। প্রতি দশ দিনে ফিল্টারটি খুলে পরিষ্কার করতে ভুলবেন না, তা না হলে ময়লা আটকে যাওয়ার কারণে ঘরটি ঠান্ডা হবে না এবং আর্দ্রতা থাকবে।

AC Cooling Tips: তুমুল গরমে এসিও হার মানছে! সঠিক ‘ফর্মুলা’তেই ঘর হবে বরফের মতো ঠান্ডা, কী করবেন

জুন মাসেও প্রচণ্ড গরমের কারণে এসি পুড়ে গিয়ে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটছে। শুধু তাই নয়, এসিগুলোও আগের মতো ঘরে ঠান্ডা দিতে পারছে না। সর্বশেষ ঘটনার কথা বললে, বিগত বুধবার রাতে, বসুন্ধরা সেক্টর-১৩, মার্লিন সোসাইটির ষষ্ঠ তলায় এক চিকিৎসকের বাড়ির এসি কম্প্রেসার গভীর রাতে অতিরিক্ত গরমের কারণে ফেটে যায়। এর জেরে বাড়ির আশেপাশে আগুন লেগে যায়। এর আগেও দিল্লি, গাজিয়াবাদ সহ বহু শহরে এমন ঘটনা দেখা গিয়েছে। গরমে তাপমাত্রা আগের থেকে অনেক বেশি বেড়ে যাওয়ায় এসি নিয়ে নানা ধরনের সমস্যায় পড়তে হচ্ছে।
জুন মাসেও প্রচণ্ড গরমের কারণে এসি পুড়ে গিয়ে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটছে। শুধু তাই নয়, এসিগুলোও আগের মতো ঘরে ঠান্ডা দিতে পারছে না। সর্বশেষ ঘটনার কথা বললে, বিগত বুধবার রাতে, বসুন্ধরা সেক্টর-১৩, মার্লিন সোসাইটির ষষ্ঠ তলায় এক চিকিৎসকের বাড়ির এসি কম্প্রেসার গভীর রাতে অতিরিক্ত গরমের কারণে ফেটে যায়। এর জেরে বাড়ির আশেপাশে আগুন লেগে যায়। এর আগেও দিল্লি, গাজিয়াবাদ সহ বহু শহরে এমন ঘটনা দেখা গিয়েছে। গরমে তাপমাত্রা আগের থেকে অনেক বেশি বেড়ে যাওয়ায় এসি নিয়ে নানা ধরনের সমস্যায় পড়তে হচ্ছে।
তবে শুধু পুড়ে যাওয়া বা বিস্ফোরণ হয়ে আগুন লাগাই নয়, এসি নিয়ে আরও নানা সমস্যা তৈরি হচ্ছে আমাদের ঘরে ঘরে। যেরকম অনেকেই অভিযোগ করছেন, তাঁরা এসি ১৬ ডিগ্রিতে সেট করলেও ঘর সেভাবে ঠান্ডা হচ্ছে না। বিষয়টি গুরুতর, কেন না, সবার প্রথমেই এক্ষেত্রে মনে প্রশ্ন জাগে যে এসি ঠিক আছে কি না। অতএব, কেউ যদি মনে করেন যে এসি আগের মতো ঠান্ডা কেন হচ্ছে না, তাহলে আমরা এর কারণ বলতে যাচ্ছি। কীভাবে এই সমস্যাটি সমাধান করা যেতে পারে তাও বলতে যাচ্ছি।
তবে শুধু পুড়ে যাওয়া বা বিস্ফোরণ হয়ে আগুন লাগাই নয়, এসি নিয়ে আরও নানা সমস্যা তৈরি হচ্ছে আমাদের ঘরে ঘরে। যেরকম অনেকেই অভিযোগ করছেন, তাঁরা এসি ১৬ ডিগ্রিতে সেট করলেও ঘর সেভাবে ঠান্ডা হচ্ছে না। বিষয়টি গুরুতর, কেন না, সবার প্রথমেই এক্ষেত্রে মনে প্রশ্ন জাগে যে এসি ঠিক আছে কি না। অতএব, কেউ যদি মনে করেন যে এসি আগের মতো ঠান্ডা কেন হচ্ছে না, তাহলে আমরা এর কারণ বলতে যাচ্ছি। কীভাবে এই সমস্যাটি সমাধান করা যেতে পারে তাও বলতে যাচ্ছি।
বিশেষ করে দিল্লি-এনসিআর এবং আশেপাশের শহরগুলিতে এই সময়ে অত্যন্ত গরম। পরিস্থিতি এমন যে এক মাসেরও বেশি সময় ধরে তাপমাত্রা ৪০ থেকে ৪৯ ডিগ্রির মধ্যে রয়েছে। একই সঙ্গে সর্বনিম্ন তাপমাত্রাও ৩২ ডিগ্রির নিচে নামেনি। এই কারণে এসিও রুম ঠান্ডা করতে পারছে না।
বিশেষ করে দিল্লি-এনসিআর এবং আশেপাশের শহরগুলিতে এই সময়ে অত্যন্ত গরম। পরিস্থিতি এমন যে এক মাসেরও বেশি সময় ধরে তাপমাত্রা ৪০ থেকে ৪৯ ডিগ্রির মধ্যে রয়েছে। একই সঙ্গে সর্বনিম্ন তাপমাত্রাও ৩২ ডিগ্রির নিচে নামেনি। এই কারণে এসিও রুম ঠান্ডা করতে পারছে না।
এনবিটি-তে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন অনুসারে, একটি ডিমড ইউনিভার্সিটির ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ডক্টর জয়ন্ত বসু বলেছেন যে, বেশিরভাগ এয়ার কন্ডিশনার বাইরের তাপমাত্রার তুলনায় ভিতরের তাপমাত্রা মাত্র ১০ থেকে ২০ ডিগ্রি কমাতে পারে। এসির ক্ষেত্রে হিট এক্সচেঞ্জার, কম্প্রেসার এবং পিসিবি প্রধান উপাদান। হিট এক্সচেঞ্জার গরম বাতাস বের করে দেয়। একই সময়ে, কম্প্রেসারে নাইট্রোজেন গ্যাস থাকে এবং PCB এসি ইউনিটের পাওয়ার সাপ্লাই নিয়ন্ত্রণ করে। সাধারণ এসির হিট এক্সচেঞ্জার ভাল মানের হয় না। এই কারণে তারা পুরো শক্তি দিয়ে গরম বাতাস বার করতে পারছে না।
এনবিটি-তে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন অনুসারে, একটি ডিমড ইউনিভার্সিটির ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ডক্টর জয়ন্ত বসু বলেছেন যে, বেশিরভাগ এয়ার কন্ডিশনার বাইরের তাপমাত্রার তুলনায় ভিতরের তাপমাত্রা মাত্র ১০ থেকে ২০ ডিগ্রি কমাতে পারে। এসির ক্ষেত্রে হিট এক্সচেঞ্জার, কম্প্রেসার এবং পিসিবি প্রধান উপাদান। হিট এক্সচেঞ্জার গরম বাতাস বের করে দেয়। একই সময়ে, কম্প্রেসারে নাইট্রোজেন গ্যাস থাকে এবং PCB এসি ইউনিটের পাওয়ার সাপ্লাই নিয়ন্ত্রণ করে। সাধারণ এসির হিট এক্সচেঞ্জার ভাল মানের হয় না। এই কারণে তারা পুরো শক্তি দিয়ে গরম বাতাস বার করতে পারছে না।
হিট এক্সচেঞ্জার এবং কম্প্রেসারের ক্ষমতা সীমিত। এমন পরিস্থিতিতে, তাপমাত্রা ৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রির উপরে গেলেই এসির ঠান্ডা করার ক্ষমতা কমতে শুরু করে। ডক্টর বসু বলছেন, বাইরের তাপমাত্রা যদি ৪৫ ডিগ্রি হয়, তাহলে এসি চলমান ঘরে তাপমাত্রা ৩০ থেকে ৩৫ ডিগ্রির মধ্যে থাকবে। কিছু ক্ষেত্রে এটি ২৫ ডিগ্রির কাছাকাছি থাকতে পারে।
হিট এক্সচেঞ্জার এবং কম্প্রেসারের ক্ষমতা সীমিত। এমন পরিস্থিতিতে, তাপমাত্রা ৩৮ থেকে ৪০ ডিগ্রির উপরে গেলেই এসির ঠান্ডা করার ক্ষমতা কমতে শুরু করে। ডক্টর বসু বলছেন, বাইরের তাপমাত্রা যদি ৪৫ ডিগ্রি হয়, তাহলে এসি চলমান ঘরে তাপমাত্রা ৩০ থেকে ৩৫ ডিগ্রির মধ্যে থাকবে। কিছু ক্ষেত্রে এটি ২৫ ডিগ্রির কাছাকাছি থাকতে পারে।
একইভাবে, বিএসইএস-এর এক আধিকারিক জানিয়েছেন, বাইরের তাপমাত্রা এসির ধারণক্ষমতা ছাড়িয়ে গেলেই, এসিকে ঘর ঠান্ডা করতে হিমশিম খেতে হয়। এসিতেও লোড থাকে এবং এসি দ্রুত নষ্ট হতে থাকে। বাইরের তাপমাত্রা খুব বেশি বেড়ে গেলে এসির চারপাশে অতিরিক্ত তাপ হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে ৫০ ডিগ্রিতে এসি চালালে এর পারফরম্যান্স ভাল হবে না। কর্মকর্তার মতে, ৪৪ থেকে ৪৫ ডিগ্রি তাপমাত্রায়, কোনও সাধারণ এসি ঘরের তাপমাত্রা ২২ থেকে ২৫ ডিগ্রি কমাতে পারে না। হোম অ্যাপ্লায়েন্স সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে যে প্রচণ্ড তাপযুক্ত জায়গায়, এসি ২০ ডিগ্রিতে সেট করলেও তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রিতে থাকবে।
একইভাবে, বিএসইএস-এর এক আধিকারিক জানিয়েছেন, বাইরের তাপমাত্রা এসির ধারণক্ষমতা ছাড়িয়ে গেলেই, এসিকে ঘর ঠান্ডা করতে হিমশিম খেতে হয়। এসিতেও লোড থাকে এবং এসি দ্রুত নষ্ট হতে থাকে। বাইরের তাপমাত্রা খুব বেশি বেড়ে গেলে এসির চারপাশে অতিরিক্ত তাপ হতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে ৫০ ডিগ্রিতে এসি চালালে এর পারফরম্যান্স ভাল হবে না। কর্মকর্তার মতে, ৪৪ থেকে ৪৫ ডিগ্রি তাপমাত্রায়, কোনও সাধারণ এসি ঘরের তাপমাত্রা ২২ থেকে ২৫ ডিগ্রি কমাতে পারে না। হোম অ্যাপ্লায়েন্স সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে যে প্রচণ্ড তাপযুক্ত জায়গায়, এসি ২০ ডিগ্রিতে সেট করলেও তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রিতে থাকবে।
দুবাইয়ের মতো জায়গায় দিনের তাপমাত্রা ৫০ থেকে ৫৫ ডিগ্রিতে পৌঁছায়। এমন পরিস্থিতিতে আরও ভাল হিট এক্সচেঞ্জার এবং কম্প্রেসার ব্যবহার করা হয়। যা সহজেই ঘরকে ২২ থেকে ২৪ ডিগ্রি পর্যন্ত ঠান্ডা করে।
দুবাইয়ের মতো জায়গায় দিনের তাপমাত্রা ৫০ থেকে ৫৫ ডিগ্রিতে পৌঁছায়। এমন পরিস্থিতিতে আরও ভাল হিট এক্সচেঞ্জার এবং কম্প্রেসার ব্যবহার করা হয়। যা সহজেই ঘরকে ২২ থেকে ২৪ ডিগ্রি পর্যন্ত ঠান্ডা করে।
ভাল ঠান্ডা পাওয়ার উপায়: বাইরের তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রির উপরে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কম্প্রেসারের লোড বেড়ে যায়। এমন পরিস্থিতিতে, ঘরটি ভালভাবে এয়ারটাইট করতে হবে, যাতে গরম বাতাস কোথাও থেকে না আসে এবং এসির উপর কোনও লোড না থাকে।
ভাল ঠান্ডা পাওয়ার উপায়: বাইরের তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রির উপরে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কম্প্রেসারের লোড বেড়ে যায়। এমন পরিস্থিতিতে, ঘরটি ভালভাবে এয়ারটাইট করতে হবে, যাতে গরম বাতাস কোথাও থেকে না আসে এবং এসির উপর কোনও লোড না থাকে।
বিশেষজ্ঞরা সুপারিশ করেন যে অত্যন্ত গরম এলাকায়, বিশেষভাবে উন্নত শিল্প বা বাণিজ্যিক এসি স্থাপন করা উচিত। বিদ্যুৎ বাঁচাতে এবং এসির লোড কমাতে এসির তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রিতে রাখতে হবে।
বিশেষজ্ঞরা সুপারিশ করেন যে অত্যন্ত গরম এলাকায়, বিশেষভাবে উন্নত শিল্প বা বাণিজ্যিক এসি স্থাপন করা উচিত। বিদ্যুৎ বাঁচাতে এবং এসির লোড কমাতে এসির তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রিতে রাখতে হবে।
এসির সঙ্গে পাখাও চালাতে হবে। এটি চারদিকে বাতাস ছড়িয়ে দেবে এবং আরও ভাল ঠান্ডা সরবরাহ করবে। নিয়মিত এসি সার্ভিসিং করাতে হবে।
এসির সঙ্গে পাখাও চালাতে হবে। এটি চারদিকে বাতাস ছড়িয়ে দেবে এবং আরও ভাল ঠান্ডা সরবরাহ করবে। নিয়মিত এসি সার্ভিসিং করাতে হবে।
এছাড়াও মাসে একবার ফিল্টার পরিষ্কার করতে হবে। তাহলে এসি আরও ভাল শীতলতা দেবে।
এছাড়াও মাসে একবার ফিল্টার পরিষ্কার করতে হবে। তাহলে এসি আরও ভাল শীতলতা দেবে।

AC Reduce Electricity Bill: ২০-২২ নাকি ২৪! AC-র তাপমাত্রা ঠিক কত ডিগ্রিতে রাখলে একধাক্কায় কমবে বিদ্যুতের বিল! প্রতি মাসে বাঁচবে ৪-৫ হাজার টাকা

গরমের দাপটে হাসফাঁস অবস্থা ছোট থেকে বড় সকলের ৷ এসি ছাড়া যেন একমুহূর্ত টেকা দায়৷ তাপপ্রবাহে মানুষের জীবনযাত্রা কঠিন হয়ে পড়েছে।
গরমের দাপটে হাসফাঁস অবস্থা ছোট থেকে বড় সকলের ৷ এসি ছাড়া যেন একমুহূর্ত টেকা দায়৷ তাপপ্রবাহে মানুষের জীবনযাত্রা কঠিন হয়ে পড়েছে।
 প্রচণ্ড গরমের মধ্যে মানুষের একটাই সাপোর্ট হল এয়ার কন্ডিশনার বা এসি। আজকাল বেশিরভাগ বাড়িতেই দিনরাত চলছে এসি। আপনিও যদি তাপ থেকে স্বস্তি পেতে একটানা এসি ব্যবহার করেন, তাহলে এই তথ্যটি অবশ্যই জানতে হবে৷
প্রচণ্ড গরমের মধ্যে মানুষের একটাই সাপোর্ট হল এয়ার কন্ডিশনার বা এসি। আজকাল বেশিরভাগ বাড়িতেই দিনরাত চলছে এসি। আপনিও যদি তাপ থেকে স্বস্তি পেতে একটানা এসি ব্যবহার করেন, তাহলে এই তথ্যটি অবশ্যই জানতে হবে৷
সাধারণত দেখা যায় যে  যখন খুব গরম পড়ে, লোকেরা তাদের এসি সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় অর্থাৎ ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে রাখে। এটা ঠিক যে এতে আপনার ঘর যথেষ্ট ঠাণ্ডা হয়ে যায়, কিন্তু আপনার এসির জন্য এটা সঠিক নয়।
সাধারণত দেখা যায় যে যখন খুব গরম পড়ে, লোকেরা তাদের এসি সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় অর্থাৎ ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে রাখে। এটা ঠিক যে এতে আপনার ঘর যথেষ্ট ঠাণ্ডা হয়ে যায়, কিন্তু আপনার এসির জন্য এটা সঠিক নয়।
১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে এসি চালালে বেশি বিদ্যুৎ খরচ করে। তাই সবসময় ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে এসি চালানোর পরামর্শ দেওয়া হয়। এই তাপমাত্রায় এসি রাখলে বিদ্যুৎ খরচও অনেকটাই কম হয়।
১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে এসি চালালে বেশি বিদ্যুৎ খরচ করে। তাই সবসময় ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে এসি চালানোর পরামর্শ দেওয়া হয়। এই তাপমাত্রায় এসি রাখলে বিদ্যুৎ খরচও অনেকটাই কম হয়।
অনেকেরই প্রশ্ন হল, এটা করে কী হবে? এসির তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রিতে রাখলে কি সত্যিই বিদ্যুৎ খরচ কমে যায়? জ্বালানি মন্ত্রকের মতে, আপনি যদি আপনার এসি ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে চালান, তাহলে আপনি গরমের সময় প্রায় ৪০০০-৫০০০ টাকা বিদ্যুৎ বিল সাশ্রয় করতে পারবেন।
অনেকেরই প্রশ্ন হল, এটা করে কী হবে? এসির তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রিতে রাখলে কি সত্যিই বিদ্যুৎ খরচ কমে যায়? জ্বালানি মন্ত্রকের মতে, আপনি যদি আপনার এসি ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে চালান, তাহলে আপনি গরমের সময় প্রায় ৪০০০-৫০০০ টাকা বিদ্যুৎ বিল সাশ্রয় করতে পারবেন।
জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এসির তাপমাত্রা এক ডিগ্রি বাড়ানো হলে বিদ্যুৎ খরচ ছয় শতাংশ কমে যায়। তাই এসির তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে রাখলে বিদ্যুৎ খরচ ১৮ শতাংশ কমে যায়।
জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এসির তাপমাত্রা এক ডিগ্রি বাড়ানো হলে বিদ্যুৎ খরচ ছয় শতাংশ কমে যায়। তাই এসির তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে রাখলে বিদ্যুৎ খরচ ১৮ শতাংশ কমে যায়।
এসি আসলে ভিতরের তাপমাত্রাকে বাইরের থেকে ঠান্ডা রাখে। আপনি যদি ঘরের তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রাখতে চান তবে এসি এটিকে এই সীমা পর্যন্ত ঠান্ডা করবে। কিন্তু যখন ঘরের তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রিতে পৌঁছায়, তখন এসি কম্প্রেসার বন্ধ হয়ে যায়। অর্থাৎ এসি ঠান্ডা হওয়া বন্ধ করে এবং শুধুমাত্র ফ্যান চলে। যখন তাপমাত্রা আবার বাড়ে, তখন তা বজায় রাখতে এসি আবার ঠান্ডা হতে শুরু করে। কিন্তু ৪৫ ডিগ্রি তাপমাত্রায় ঘরের তাপমাত্রা ১৮ ডিগ্রিতে নামিয়ে আনতে এসিকে দীর্ঘ সময় ধরে একটানা কাজ করতে হয়।
এসি আসলে ভিতরের তাপমাত্রাকে বাইরের থেকে ঠান্ডা রাখে। আপনি যদি ঘরের তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস রাখতে চান তবে এসি এটিকে এই সীমা পর্যন্ত ঠান্ডা করবে। কিন্তু যখন ঘরের তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রিতে পৌঁছায়, তখন এসি কম্প্রেসার বন্ধ হয়ে যায়। অর্থাৎ এসি ঠান্ডা হওয়া বন্ধ করে এবং শুধুমাত্র ফ্যান চলে। যখন তাপমাত্রা আবার বাড়ে, তখন তা বজায় রাখতে এসি আবার ঠান্ডা হতে শুরু করে। কিন্তু ৪৫ ডিগ্রি তাপমাত্রায় ঘরের তাপমাত্রা ১৮ ডিগ্রিতে নামিয়ে আনতে এসিকে দীর্ঘ সময় ধরে একটানা কাজ করতে হয়।
যদি আপনার ঘরের তাপমাত্রা ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে রাখেন তবে তা স্বাস্থ্যের জন্যও ক্ষতিকর। কম তাপমাত্রায় ঘুমানোর কারণে শ্বাসকষ্ট হওয়া স্বাভাবিক। তাপমাত্রা কম রেখে, এসি ঘরের সমস্ত আর্দ্রতা শোষণ করে। এ কারণে ত্বকের সমস্যাও হতে পারে। এই মুহূর্তে প্রচণ্ড গরম চলছে, কিন্তু বর্ষা এলেই সংক্রমণের আশঙ্কাও বেড়ে যায়। এমন পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যবিধির পাশাপাশি এসির তাপমাত্রার দিকেও খেয়াল রাখা ভীষণ ভাবে জরুরি।
যদি আপনার ঘরের তাপমাত্রা ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে রাখেন তবে তা স্বাস্থ্যের জন্যও ক্ষতিকর। কম তাপমাত্রায় ঘুমানোর কারণে শ্বাসকষ্ট হওয়া স্বাভাবিক। তাপমাত্রা কম রেখে, এসি ঘরের সমস্ত আর্দ্রতা শোষণ করে। এ কারণে ত্বকের সমস্যাও হতে পারে। এই মুহূর্তে প্রচণ্ড গরম চলছে, কিন্তু বর্ষা এলেই সংক্রমণের আশঙ্কাও বেড়ে যায়। এমন পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যবিধির পাশাপাশি এসির তাপমাত্রার দিকেও খেয়াল রাখা ভীষণ ভাবে জরুরি।

Parenting Tips: সদ্যোজাত শিশুর কি AC-তে ঘুমানো উচিত? ৯০% বাবা-মায়েরা এই ভুলটাই করে, এখনই সতর্ক না হলে ঘনঘন অসুস্থ হবে আপনার সন্তান

গরম এতটাই বাড়ছে যে এসি বা কুলার ছাড়া এক মুহূর্তও টেকা যাচ্ছে না৷ আজকাল প্রায় কম-বেশি সকলের বাড়িতেই এসি রয়েছে৷ ছোট থেকে বড় সকলেই বিশেষ করে রাতের বেলায় এসি-তে ঘুমান৷
গরম এতটাই বাড়ছে যে এসি বা কুলার ছাড়া এক মুহূর্তও টেকা যাচ্ছে না৷ আজকাল প্রায় কম-বেশি সকলের বাড়িতেই এসি রয়েছে৷ ছোট থেকে বড় সকলেই বিশেষ করে রাতের বেলায় এসি-তে ঘুমান৷
বাড়িতে ছোট্ট বাচ্চা থাকলে গরমের কারণে তাকেও অনেকে এসি-তেই রাখেন৷ আপনিও কি আপনার শিশুকে এসি-তে ঘুম পাড়ান৷ তাহলে আপনাকে একটু সতর্ক হতে হবে। নবজাতক থেকে এক বছর বয়সী শিশুকে এসি-তে ঘুমানোর জন্য বেশ কিছু বিষয় মেনে চলতে হবে। না হলে ঘনঘন অসুস্থ হবে আপনার সন্তান৷
বাড়িতে ছোট্ট বাচ্চা থাকলে গরমের কারণে তাকেও অনেকে এসি-তেই রাখেন৷ আপনিও কি আপনার শিশুকে এসি-তে ঘুম পাড়ান৷ তাহলে আপনাকে একটু সতর্ক হতে হবে। নবজাতক থেকে এক বছর বয়সী শিশুকে এসি-তে ঘুমানোর জন্য বেশ কিছু বিষয় মেনে চলতে হবে। না হলে ঘনঘন অসুস্থ হবে আপনার সন্তান৷
বিশেষজ্ঞের মতে, এমনটা নয় যে আপনি এসি-তে ছোট বাচ্চা বা শিশুদের নিয়ে ঘুমাতে পারবেন না। এটি স্বাভাবিক, তবে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে যাতে তিনি ঠান্ডা অনুভব না করেন। ঠান্ডার কারণে তার ঘুম ব্যাহত হতে পারে। ঘুমের অভাবে সে সারাদিন খিটখিটে থাকবে। আপনিও অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন।
বিশেষজ্ঞের মতে, এমনটা নয় যে আপনি এসি-তে ছোট বাচ্চা বা শিশুদের নিয়ে ঘুমাতে পারবেন না। এটি স্বাভাবিক, তবে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে যাতে তিনি ঠান্ডা অনুভব না করেন। ঠান্ডার কারণে তার ঘুম ব্যাহত হতে পারে। ঘুমের অভাবে সে সারাদিন খিটখিটে থাকবে। আপনিও অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন।
আপনি যদি আপনার শিশুকে এয়ার কন্ডিশনারে ঘুমাতে দেন, তাহলে এসির তাপমাত্রার প্রতি গভীর মনোযোগ দিন। আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী তাপমাত্রা সেট করবেন না। যদি আপনি এসির তাপমাত্রা ১৯-এ রাখেন তবে শিশু খুব ঠান্ডা অনুভব করতে পারে। এত কম তাপমাত্রা শিশুর জন্য ভাল নয়। আপনার এসির তাপমাত্রা ২৩ থেকে ২৫ এর মধ্যে রাখা উচিত। গরম লাগলে মাঝখানে কিছুটা কমিয়ে আবার বাড়ান।
আপনি যদি আপনার শিশুকে এয়ার কন্ডিশনারে ঘুমাতে দেন, তাহলে এসির তাপমাত্রার প্রতি গভীর মনোযোগ দিন। আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী তাপমাত্রা সেট করবেন না। যদি আপনি এসির তাপমাত্রা ১৯-এ রাখেন তবে শিশু খুব ঠান্ডা অনুভব করতে পারে। এত কম তাপমাত্রা শিশুর জন্য ভাল নয়। আপনার এসির তাপমাত্রা ২৩ থেকে ২৫ এর মধ্যে রাখা উচিত। গরম লাগলে মাঝখানে কিছুটা কমিয়ে আবার বাড়ান।
পাতলা কম্বল বা চাদর দিয়ে শিশুকে সঠিকভাবে ঢেকে ঘুমাতে দিন। তাকে সম্পূর্ণ পোশাক পরান। কিছু অভিভাবক, গরমের ভয়ে, তাদের বাচ্চাদের হালকা পোশাক পরান। এটি ভুলেও করবেন না। এর ফলে শিশুরা ঘনঘন সর্দি, কাশি ও কফের সমস্যায় ভুগতে পারে।
পাতলা কম্বল বা চাদর দিয়ে শিশুকে সঠিকভাবে ঢেকে ঘুমাতে দিন। তাকে সম্পূর্ণ পোশাক পরান। কিছু অভিভাবক, গরমের ভয়ে, তাদের বাচ্চাদের হালকা পোশাক পরান। এটি ভুলেও করবেন না। এর ফলে শিশুরা ঘনঘন সর্দি, কাশি ও কফের সমস্যায় ভুগতে পারে।
শিশুকে কখনওই এমন জায়গায় ঘুমাতে দেবেন না যেখানে এসি থেকে সরাসরি হাওয়া আসে। বাচ্চাকে সবসময় এসির অন্যপাশে ঘুমাতে দিন। মাঝখানে এসির হাওয়া অনেক বেশি আসে। ঠান্ডা বাতাস যেন তার মুখে, পায়ের পাতায় ও মাথায় না পড়ে সেদিকে খেয়াল রাখুন। মাথায় বাতাসের কারণে শিশুর মাথা ব্যথা হতে পারে।
শিশুকে কখনওই এমন জায়গায় ঘুমাতে দেবেন না যেখানে এসি থেকে সরাসরি হাওয়া আসে। বাচ্চাকে সবসময় এসির অন্যপাশে ঘুমাতে দিন। মাঝখানে এসির হাওয়া অনেক বেশি আসে। ঠান্ডা বাতাস যেন তার মুখে, পায়ের পাতায় ও মাথায় না পড়ে সেদিকে খেয়াল রাখুন। মাথায় বাতাসের কারণে শিশুর মাথা ব্যথা হতে পারে।
শিশুর ত্বক অনেকটাই সূক্ষ্ম হয়। আপনি যদি তাকে রাতে ৬-৭ ঘন্টা এসিতে ঘুমাতে দেন তবে তার ত্বক শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। শিশুর ত্বকের আর্দ্রতা হারিয়ে যেতে পারে। তার জন্য তেল কিংবা ময়েশ্চারাইজার, বেবি লোশন লাগানো ভাল। সর্ষের তেল বুক, পেট ও পিঠে লাগাতে পারেন। এটি তাদের উষ্ণ রাখবে।
শিশুর ত্বক অনেকটাই সূক্ষ্ম হয়। আপনি যদি তাকে রাতে ৬-৭ ঘন্টা এসিতে ঘুমাতে দেন তবে তার ত্বক শুষ্ক হয়ে যেতে পারে। শিশুর ত্বকের আর্দ্রতা হারিয়ে যেতে পারে। তার জন্য তেল কিংবা ময়েশ্চারাইজার, বেবি লোশন লাগানো ভাল। সর্ষের তেল বুক, পেট ও পিঠে লাগাতে পারেন। এটি তাদের উষ্ণ রাখবে।
প্রতি সপ্তাহে এসি পরিষ্কার করুন। এতে ধুলো-ময়লা দ্রুত জমতে থাকে এবং বাতাসের মাধ্যমে ঘরে ছড়িয়ে পড়তে থাকে। এতে শিশুর অ্যালার্জি হতে পারে, যখন সে শ্বাস নেয় তখন ধুলোর কণা তার নাকে ও মুখে প্রবেশ করতে পারে। তাই বাচ্চাকে এসি-তে ঘুমাতে দেওয়ার আগে এই সতর্কতাগুলি অবশ্যই মেনে চলুন৷ তা না হলেই ঘনঘন অসুস্থ হয়ে পড়বে আপনার সন্তান৷
প্রতি সপ্তাহে এসি পরিষ্কার করুন। এতে ধুলো-ময়লা দ্রুত জমতে থাকে এবং বাতাসের মাধ্যমে ঘরে ছড়িয়ে পড়তে থাকে। এতে শিশুর অ্যালার্জি হতে পারে, যখন সে শ্বাস নেয় তখন ধুলোর কণা তার নাকে ও মুখে প্রবেশ করতে পারে। তাই বাচ্চাকে এসি-তে ঘুমাতে দেওয়ার আগে এই সতর্কতাগুলি অবশ্যই মেনে চলুন৷ তা না হলেই ঘনঘন অসুস্থ হয়ে পড়বে আপনার সন্তান৷

Car Air Conditioner: গাড়িতে টানা কতক্ষণ AC চললে ১ লিটার তেল পোড়ে জানেন? উত্তর জানলে মাথা ঘুরে যাবে!

কাঠফাটা রোদে যাঁরা গাড়ি চালান তাঁরাই জানেন গাড়ির ভিতর তাপমাত্রার পরিমাণ কেমন থাকে। অনেক সময় দীর্ঘ পথে ভ্রমণ করার সময় ঘেমেনেয়ে মারাত্মক পরিস্থিতি হয় যাত্রী ও চালকের।
কাঠফাটা রোদে যাঁরা গাড়ি চালান তাঁরাই জানেন গাড়ির ভিতর তাপমাত্রার পরিমাণ কেমন থাকে। অনেক সময় দীর্ঘ পথে ভ্রমণ করার সময় ঘেমেনেয়ে মারাত্মক পরিস্থিতি হয় যাত্রী ও চালকের।
চালক এবং যাত্রী উভয় জনকেই অস্বস্তিকর পরিবেশের মুখে পড়তে হয়। অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েন, মৃত্যুও হতে পারে।
চালক এবং যাত্রী উভয় জনকেই অস্বস্তিকর পরিবেশের মুখে পড়তে হয়। অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়েন, মৃত্যুও হতে পারে।
গাড়ি চালানোর সময় শুধু রাস্তায় চোখ রাখলে হয় না, খেয়াল রাখতে হয় ফুয়েল ইন্ডিকেটর এবং অবশ্যই নিজের পকেটের। অনেকেই বিশ্বাস করেন গাড়িতে যদি টানা অনেকক্ষণ এয়ার কন্ডিশনার চলে তাহলে তেল খরচ ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পায়।
গাড়ি চালানোর সময় শুধু রাস্তায় চোখ রাখলে হয় না, খেয়াল রাখতে হয় ফুয়েল ইন্ডিকেটর এবং অবশ্যই নিজের পকেটের। অনেকেই বিশ্বাস করেন গাড়িতে যদি টানা অনেকক্ষণ এয়ার কন্ডিশনার চলে তাহলে তেল খরচ ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পায়।
ট্রাফিক বেশি থাকলে এসি সর্বদা বন্ধ রাখারই চেষ্টা করা হয়। যতই চাঁদিফাটা গরম পড়ুক না কেন এসি চালানো থেকে বিরত থাকেন গাড়ি মালিকরা।
ট্রাফিক বেশি থাকলে এসি সর্বদা বন্ধ রাখারই চেষ্টা করা হয়। যতই চাঁদিফাটা গরম পড়ুক না কেন এসি চালানো থেকে বিরত থাকেন গাড়ি মালিকরা।
এটা সত্যি যে এয়ার কন্ডিশনিং সিস্টেম চালু থাকলে গাড়ির ইঞ্জিনের উপর চাপ পড়ে। আর গাড়ির ইঞ্জিন যত বেশি শক্তি উৎপাদন করবে তত বেশি তেল খরচ হবে।
এটা সত্যি যে এয়ার কন্ডিশনিং সিস্টেম চালু থাকলে গাড়ির ইঞ্জিনের উপর চাপ পড়ে। আর গাড়ির ইঞ্জিন যত বেশি শক্তি উৎপাদন করবে তত বেশি তেল খরচ হবে।
কিন্তু এটা কি জানেন আপনি যদি এক ঘণ্টা এসি চালিয়ে রাখেন কত তেল পোড়ে? ঠিক কত টাকা খরচ হবে আপনার? চলুন দেখে নেওয়া যাক সেই হিসেব।
কিন্তু এটা কি জানেন আপনি যদি এক ঘণ্টা এসি চালিয়ে রাখেন কত তেল পোড়ে? ঠিক কত টাকা খরচ হবে আপনার? চলুন দেখে নেওয়া যাক সেই হিসেব।
একাধিক রিপোর্ট ও সমীক্ষা অনুযায়ী, গাড়ির এসি চালু থাকলে ৪ থেকে ১০ শতাংশ পেট্রল বা ডিজেলের খরচ বেড়ে যায়। প্রতি ১০০ কিলোমিটারে ০.২ থেকে ১ লিটার পেট্রল শুষে নেয় এয়ার কন্ডিশনিং সিস্টেম।
একাধিক রিপোর্ট ও সমীক্ষা অনুযায়ী, গাড়ির এসি চালু থাকলে ৪ থেকে ১০ শতাংশ পেট্রল বা ডিজেলের খরচ বেড়ে যায়। প্রতি ১০০ কিলোমিটারে ০.২ থেকে ১ লিটার পেট্রল শুষে নেয় এয়ার কন্ডিশনিং সিস্টেম।
পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে, এক ঘণ্টা মারুতি বোল্যানো গাড়িতে এসি চালিয়ে পেট্রল খরচ হয়েছে ১.৬৬ লিটার। কলকাতায় পেট্রল প্রতি লিটারে প্রায় ১০৪ টাকা, ডিজেলের দাম এক লিটারে প্রায় ৯১ টাকা। শহর বিশেষে এই দাম পরিবর্তিত। ফলে খরচও সেই মতো পরিবর্তিত।
পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে, এক ঘণ্টা মারুতি বোল্যানো গাড়িতে এসি চালিয়ে পেট্রল খরচ হয়েছে ১.৬৬ লিটার। কলকাতায় পেট্রল প্রতি লিটারে প্রায় ১০৪ টাকা, ডিজেলের দাম এক লিটারে প্রায় ৯১ টাকা। শহর বিশেষে এই দাম পরিবর্তিত। ফলে খরচও সেই মতো পরিবর্তিত।
গাড়ির কোম্পানি ও ইঞ্জিনের ক্ষমতা অনুযায়ীও তেল পোড়ার পরিমাণ কমে-বাড়ে। খরচও সেই অনুযায়ী বদলে যায়।
গাড়ির কোম্পানি ও ইঞ্জিনের ক্ষমতা অনুযায়ীও তেল পোড়ার পরিমাণ কমে-বাড়ে। খরচও সেই অনুযায়ী বদলে যায়।

AC with Ceiling Fan: এসি এবং সিলিং ফ্যান কি একসঙ্গে চালানো উচিত? জানুন বিশদে

দেশ জুড়ে তাপপ্রবাহ জারি রয়েছে। বেলা বাড়তে থাকলেই বইতে শুরু করছে লু বা গরম হাওয়া। এই পরিস্থিতিতে একটু আরাম পাওয়ার জন্য পাখা চালালেও মিলছে না স্বস্তি। কারণ ফ্যান থেকেও বেরোচ্ছে গরম হাওয়া। এমতাবস্থায় একমাত্র স্বস্তি দিতে পারে এসি-র ঠান্ডা হাওয়াই। ফলে শহরাঞ্চলের বেশিরভাগ বাড়িতেই আজকাল ইনস্টল করা হচ্ছে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র বা এসি। তবে এসি চালানোর সময় অনেকেই সিলিং ফ্যান বন্ধ রাখেন। অর্থাৎ এসি আর সিলিং ফ্যান তাঁরা একসঙ্গে চালান না। তবে এটা সম্পূর্ণ ভুল ধারণা! Representative Image
দেশ জুড়ে তাপপ্রবাহ জারি রয়েছে। বেলা বাড়তে থাকলেই বইতে শুরু করছে লু বা গরম হাওয়া। এই পরিস্থিতিতে একটু আরাম পাওয়ার জন্য পাখা চালালেও মিলছে না স্বস্তি। কারণ ফ্যান থেকেও বেরোচ্ছে গরম হাওয়া। এমতাবস্থায় একমাত্র স্বস্তি দিতে পারে এসি-র ঠান্ডা হাওয়াই। ফলে শহরাঞ্চলের বেশিরভাগ বাড়িতেই আজকাল ইনস্টল করা হচ্ছে শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র বা এসি। তবে এসি চালানোর সময় অনেকেই সিলিং ফ্যান বন্ধ রাখেন। অর্থাৎ এসি আর সিলিং ফ্যান তাঁরা একসঙ্গে চালান না। তবে এটা সম্পূর্ণ ভুল ধারণা! Representative Image
আসলে বেশিরভাগ মানুষ বিশ্বাস করেন যে, এসি আর সিলিং ফ্যান একসঙ্গে চালালে ঘরের ঠান্ডা হাওয়া বাইরে বেরিয়ে যায়। আজ সেই ভুল ধারণাই ভেঙে দেওয়া যাক। গরম লাগলে সকলেই প্রথমে এসি অন করেন। আর তার সঙ্গে সিলিং ফ্যান চালিয়ে দিলে ঘর কিন্তু তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয়ে যায়। ফলে দ্রুত স্বস্তি মেলে। সব মিলিয়ে বিদ্যুতের বিলও অনেকাংশে কমে যায়। বিষয়টা তাহলে বুঝিয়ে বলা যাক।
আসলে বেশিরভাগ মানুষ বিশ্বাস করেন যে, এসি আর সিলিং ফ্যান একসঙ্গে চালালে ঘরের ঠান্ডা হাওয়া বাইরে বেরিয়ে যায়। আজ সেই ভুল ধারণাই ভেঙে দেওয়া যাক। গরম লাগলে সকলেই প্রথমে এসি অন করেন। আর তার সঙ্গে সিলিং ফ্যান চালিয়ে দিলে ঘর কিন্তু তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয়ে যায়। ফলে দ্রুত স্বস্তি মেলে। সব মিলিয়ে বিদ্যুতের বিলও অনেকাংশে কমে যায়। বিষয়টা তাহলে বুঝিয়ে বলা যাক।
সাধারণ মানুষের দেহের স্বাভাবিক তাপমাত্রা ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গরমের সময় আশপাশের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। আর এমনটা হলে আমাদের দেহ ঘাম নির্গত করে ঠান্ডা থাকে। আর্দ্রতার মাত্রা কম থাকলেই শুধুমাত্র এটা হয়ে থাকে। কিন্তু আর্দ্রতার মাত্রা বৃদ্ধি পেলে ঘাম সেভাবে কাজ করে না। ফলে আমরা অস্বস্তিতে পড়ি। কারণ বাতাসে পর্যাপ্ত আর্দ্রতা থাকার ফলে আমাদের দেহ থেকে যে জল নির্গত হয়, তা শোষণ করতে দেরি হয়, কিংবা তা শোষণ করতে পারে না। আর এখানেই সাহায্য করে ফ্যান।
সাধারণ মানুষের দেহের স্বাভাবিক তাপমাত্রা ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গরমের সময় আশপাশের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়। আর এমনটা হলে আমাদের দেহ ঘাম নির্গত করে ঠান্ডা থাকে। আর্দ্রতার মাত্রা কম থাকলেই শুধুমাত্র এটা হয়ে থাকে। কিন্তু আর্দ্রতার মাত্রা বৃদ্ধি পেলে ঘাম সেভাবে কাজ করে না। ফলে আমরা অস্বস্তিতে পড়ি। কারণ বাতাসে পর্যাপ্ত আর্দ্রতা থাকার ফলে আমাদের দেহ থেকে যে জল নির্গত হয়, তা শোষণ করতে দেরি হয়, কিংবা তা শোষণ করতে পারে না। আর এখানেই সাহায্য করে ফ্যান।
যদিও ফ্যান আশপাশটা ঠান্ডা করতে পারে না। তবুও ফ্যান থেকে নির্গত যে বাতাস এটি ঠেলে দেয়, তা ত্বক থেকে গরম বাতাস অপসারণ করতে এবং ঘামের বাষ্পীভবনে সহায়তা করে। এমনকী পরিস্থিতি আরামদায়ক করে তোলে।
যদিও ফ্যান আশপাশটা ঠান্ডা করতে পারে না। তবুও ফ্যান থেকে নির্গত যে বাতাস এটি ঠেলে দেয়, তা ত্বক থেকে গরম বাতাস অপসারণ করতে এবং ঘামের বাষ্পীভবনে সহায়তা করে। এমনকী পরিস্থিতি আরামদায়ক করে তোলে।
সেই একই রকম ভাবে এসি-র সঙ্গে একটি সিলিং ফ্যান ব্যবহার করলে ঘরের গরম বাতাস বেরিয়ে যাবে। আর এসি-র কারণে চারপাশের পরিবেশও দ্রুত ঠান্ডা হয়ে যাবে। এর জন্য অবশ্য একটা ট্রিক অবলম্বন করতে হবে। সেটা হল এসি-র তাপমাত্রা ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সেট করা উচিত। এই তাপমাত্রায় রাখা এসি এবং সিলিং ফ্যান একসঙ্গে কাজ করলে ঘরের তাপমাত্রা হবে ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সেট করা এসি-র মতো। এছাড়াও এসি-র সঙ্গে ফ্যান ব্যবহার করলে ইলেকট্রিসিটি বিলও প্রায় ১২-২০ শতাংশ সাশ্রয় হবে। (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷)
সেই একই রকম ভাবে এসি-র সঙ্গে একটি সিলিং ফ্যান ব্যবহার করলে ঘরের গরম বাতাস বেরিয়ে যাবে। আর এসি-র কারণে চারপাশের পরিবেশও দ্রুত ঠান্ডা হয়ে যাবে। এর জন্য অবশ্য একটা ট্রিক অবলম্বন করতে হবে। সেটা হল এসি-র তাপমাত্রা ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সেট করা উচিত। এই তাপমাত্রায় রাখা এসি এবং সিলিং ফ্যান একসঙ্গে কাজ করলে ঘরের তাপমাত্রা হবে ২২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সেট করা এসি-র মতো। এছাড়াও এসি-র সঙ্গে ফ্যান ব্যবহার করলে ইলেকট্রিসিটি বিলও প্রায় ১২-২০ শতাংশ সাশ্রয় হবে। (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷)

Air Conditioner Cleaning Tips: ১ টাকাও খরচ হবে না…! ঘরে বসেই সার্ভিসিং করুন এসি, লাফিয়ে কমবে বিদ্যুতের বিল, মিনিটের মধ্যে ঘর ‘Supercool’

গরমের দাপটে হাসফাঁস অবস্থা সকলের৷ এসি ছাড়া যেন একমুহূর্ত টেকা দায়৷ তবে শীতকালে এয়ার কন্ডিশনার বেশ কয়েকমাস বন্ধ থাকার পর তাতে বেশ ধুলো-ময়লা জমে যায়৷ সার্ভিসিং ছাড়া এসি চালালে ঘর ঠান্ডা হয় না এবং ঘরে ধুলো-ময়লাও ছড়িয়ে পড়ে।
গরমের দাপটে হাসফাঁস অবস্থা সকলের৷ এসি ছাড়া যেন একমুহূর্ত টেকা দায়৷ তবে শীতকালে এয়ার কন্ডিশনার বেশ কয়েকমাস বন্ধ থাকার পর তাতে বেশ ধুলো-ময়লা জমে যায়৷ সার্ভিসিং ছাড়া এসি চালালে ঘর ঠান্ডা হয় না এবং ঘরে ধুলো-ময়লাও ছড়িয়ে পড়ে।
সার্ভিসিং ছাড়া এয়ার কন্ডিশনার চালালে বিদ্যুৎ বিলও বেশি আসতে পারে৷ তবে সার্ভিসিং করার খরচাও বেশ ভালই৷ অনেকেই আছেন এসি সার্ভিসিং না করিয়েই বেশ কিছুদিন তা চালিয়ে নেন এবং গরম পড়তেই তা করাতে গিয়েই দেরি করে ফেলেন৷ যার ফলে ইলেকট্রিক বিলও চড়চড়িয়ে আসতে থাকে৷
সার্ভিসিং ছাড়া এয়ার কন্ডিশনার চালালে বিদ্যুৎ বিলও বেশি আসতে পারে৷ তবে সার্ভিসিং করার খরচাও বেশ ভালই৷ অনেকেই আছেন এসি সার্ভিসিং না করিয়েই বেশ কিছুদিন তা চালিয়ে নেন এবং গরম পড়তেই তা করাতে গিয়েই দেরি করে ফেলেন৷ যার ফলে ইলেকট্রিক বিলও চড়চড়িয়ে আসতে থাকে৷
এবার এসি পরিষ্কার নিয়ে আর চিন্তা করার কোনও দরকার নেই। এক টাকা খরচ না করে এবং কোনও টেকনিশিয়ান না ডেকে আপনি নিজেই বাড়িতে এসি পরিষ্কার করতে পারবেন। জেনে নিন কীভাবে করবেন৷
এবার এসি পরিষ্কার নিয়ে আর চিন্তা করার কোনও দরকার নেই। এক টাকা খরচ না করে এবং কোনও টেকনিশিয়ান না ডেকে আপনি নিজেই বাড়িতে এসি পরিষ্কার করতে পারবেন। জেনে নিন কীভাবে করবেন৷
এসি পরিষ্কার করার সময় প্রথমেই সুইচ বোর্ড থেকে প্লাগটি সরিয়ে ফেলুন যাতে আপনি ভুল করে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট না হন বা এসি চালু না হয়। এসি পরিষ্কার করলে বিদ্যুৎ বিলও কমে যাবে এবং আপনার ঘরও ভালভাবে ঠাণ্ডা হবে।
এসি পরিষ্কার করার সময় প্রথমেই সুইচ বোর্ড থেকে প্লাগটি সরিয়ে ফেলুন যাতে আপনি ভুল করে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট না হন বা এসি চালু না হয়। এসি পরিষ্কার করলে বিদ্যুৎ বিলও কমে যাবে এবং আপনার ঘরও ভালভাবে ঠাণ্ডা হবে।
স্প্লিট এসি বা উইন্ডো এসি যাই হোক না কেন, এগুলোকে ভেতর থেকে বাইরে থেকে ভালভাবে পরিষ্কার করা জরুরি। এসির বাহ্যিক ইউনিটটি সঠিকভাবে পরিষ্কার করুন, কারণ এটি কয়েক মাস ঢেকে রেখে দিলে তাতে প্রচুর ধুলাবালি ও ময়লা জমে। এতে এসির শীতল ক্ষমতা কমে যেতে পারে।
স্প্লিট এসি বা উইন্ডো এসি যাই হোক না কেন, এগুলোকে ভেতর থেকে বাইরে থেকে ভালভাবে পরিষ্কার করা জরুরি। এসির বাহ্যিক ইউনিটটি সঠিকভাবে পরিষ্কার করুন, কারণ এটি কয়েক মাস ঢেকে রেখে দিলে তাতে প্রচুর ধুলাবালি ও ময়লা জমে। এতে এসির শীতল ক্ষমতা কমে যেতে পারে।
প্রথমে এটি একটি শুকনো এবং নরম কাপড় দিয়ে চারপাশে মুছুন। এর জন্য নরম ব্রাশও ব্যবহার করতে পারেন।
প্রথমে এটি একটি শুকনো এবং নরম কাপড় দিয়ে চারপাশে মুছুন। এর জন্য নরম ব্রাশও ব্যবহার করতে পারেন।
এসির ফিল্টার পরিষ্কার করতে ভুলবেন না। এখানে ধুলো-ময়লা সবচেয়ে বেশি ঢোকে। এসি চালু করলে নোংরা ফিল্টারের মাধ্যমে বাতাস ধুলোয় পূর্ণ হয়ে বেরিয়ে আসবে। ফিল্টার নোংরা হলে, এসি ঠিকমতো ঘর ঠান্ডা করবে না। এই অবস্থায়, প্রতি সপ্তাহে বা ১৫ দিন পরপর আপনি নিজেই ফিল্টারটি খুলে জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
এসির ফিল্টার পরিষ্কার করতে ভুলবেন না। এখানে ধুলো-ময়লা সবচেয়ে বেশি ঢোকে। এসি চালু করলে নোংরা ফিল্টারের মাধ্যমে বাতাস ধুলোয় পূর্ণ হয়ে বেরিয়ে আসবে। ফিল্টার নোংরা হলে, এসি ঠিকমতো ঘর ঠান্ডা করবে না। এই অবস্থায়, প্রতি সপ্তাহে বা ১৫ দিন পরপর আপনি নিজেই ফিল্টারটি খুলে জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
এসির বাইরের বডিতে দাগ হলে একটু সাবান লাগিয়ে বা ভেজা কাপড়ে সার্ফ করে পরিষ্কার করতে পারেন। কোনও তার পুড়ে গেছে কিনা তা পরীক্ষা করে দেখুন। এতে শর্ট সার্কিট হবে না। এসি নিয়ে কোনও সমস্যা হবে না। পরিষ্কার করার পরে, এসি চালু করুন। ঠাণ্ডা কম হলে বুঝবেন গ্যাস ফুরিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। প্রয়োজনের বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলে নিন।
এসির বাইরের বডিতে দাগ হলে একটু সাবান লাগিয়ে বা ভেজা কাপড়ে সার্ফ করে পরিষ্কার করতে পারেন। কোনও তার পুড়ে গেছে কিনা তা পরীক্ষা করে দেখুন। এতে শর্ট সার্কিট হবে না। এসি নিয়ে কোনও সমস্যা হবে না। পরিষ্কার করার পরে, এসি চালু করুন। ঠাণ্ডা কম হলে বুঝবেন গ্যাস ফুরিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। প্রয়োজনের বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলে নিন।

Air Conditioner Demand Supply: হু হু করে AC বিক্রি কলকাতা-জেলায়, বাড়িতে ডেলিভারি পেতে এত দেরি কেন? ঠান্ডা হাওয়ার আশ্বাসে ক্লান্ত মানুষ!

গোটা বাংলাজুড়েই গরম। কিন্তু দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে গত কয়েকদিন ধরে যা পরিস্থিতি তা অভাবনীয়। এত গরম এত গরম তা বলে বোঝানো যায় না। কলকাতা-সহ দক্ষিণের সমস্ত জেলায় ৪০-এর উপর তাপমাত্রা ও লাগাতার জারি তাপপ্রবাহ।
গোটা বাংলাজুড়েই গরম। কিন্তু দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে গত কয়েকদিন ধরে যা পরিস্থিতি তা অভাবনীয়। এত গরম এত গরম তা বলে বোঝানো যায় না। কলকাতা-সহ দক্ষিণের সমস্ত জেলায় ৪০-এর উপর তাপমাত্রা ও লাগাতার জারি তাপপ্রবাহ।
এমন পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষ পকেটের টান সহ্য করেই এসি কিনতে ছুটছেন দোকানে। টাকার পরোয়া না করেই এয়ার কন্ডিশনার কেনার হিড়িক শহরজুড়ে। জেলাগুলিতেও প্রায় একই অবস্থা।
এমন পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষ পকেটের টান সহ্য করেই এসি কিনতে ছুটছেন দোকানে। টাকার পরোয়া না করেই এয়ার কন্ডিশনার কেনার হিড়িক শহরজুড়ে। জেলাগুলিতেও প্রায় একই অবস্থা।
কিন্তু সমস্যাটা হচ্ছে অন্য জায়গায়। পকেটের টাকা খুইয়ে নিমেষে আপনি শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র কিনে ফেলছেন, কিন্তু ডেলিভারি? বাড়িতে সেই এসির ডেলিভারি পেতে আপনাকে অপেক্ষা করতে হচ্ছে অন্তত ৭ থেকে ১০ দিন।
কিন্তু সমস্যাটা হচ্ছে অন্য জায়গায়। পকেটের টাকা খুইয়ে নিমেষে আপনি শীতাতপ নিয়ন্ত্রণ যন্ত্র কিনে ফেলছেন, কিন্তু ডেলিভারি? বাড়িতে সেই এসির ডেলিভারি পেতে আপনাকে অপেক্ষা করতে হচ্ছে অন্তত ৭ থেকে ১০ দিন।
তীব্র গরম ও এসির অপেক্ষায় কার্যত ক্লান্ত সাধারণ মানুষ। কবে আসবে এসি? ঘন ঘন ফোন যাচ্ছে দোকানের সেলসম্যানের কাছে। তিনিও বার বার উত্তর দিচ্ছেন, গোডাউনে ডেলিভারি হলে সবার আগে আপনারটাই যাবে। কিন্তু আশ্বাসই কেবল মিলছে, এসি কই?
তীব্র গরম ও এসির অপেক্ষায় কার্যত ক্লান্ত সাধারণ মানুষ। কবে আসবে এসি? ঘন ঘন ফোন যাচ্ছে দোকানের সেলসম্যানের কাছে। তিনিও বার বার উত্তর দিচ্ছেন, গোডাউনে ডেলিভারি হলে সবার আগে আপনারটাই যাবে। কিন্তু আশ্বাসই কেবল মিলছে, এসি কই?
এসি কিনে সেটি ডেলিভারি হতে ৭-১০ দিন। এরপর কোম্পানি থেকে আসবে সেই এসি ইনস্টল বা কাজ শুরু করার প্রক্রিয়া করতে। তাতে আরও ২-৩ দিন। অভিযোগ, এসি কেনার পরে সেই এসির হাওয়া খেতে মোটামুটি পেরিয়ে যাচ্ছে ১৫ দিন সময়। কেন হচ্ছে এত দেরি?
এসি কিনে সেটি ডেলিভারি হতে ৭-১০ দিন। এরপর কোম্পানি থেকে আসবে সেই এসি ইনস্টল বা কাজ শুরু করার প্রক্রিয়া করতে। তাতে আরও ২-৩ দিন। অভিযোগ, এসি কেনার পরে সেই এসির হাওয়া খেতে মোটামুটি পেরিয়ে যাচ্ছে ১৫ দিন সময়। কেন হচ্ছে এত দেরি?
কলকাতার ডালহৌসি, রাসবিহারি, সল্টলেক চত্বরের বেশিরভাগ দোকানেই এসি কিনতে উপচে পড়ছে ভিড়। সেখানকার দোকানিদের দাবি, এসির চাহিদা ও জোগানে নেই কোনও সামঞ্জস্য। এসি বিক্রি হয়ে যাচ্ছে, কিন্তু কোম্পানি থেকে তার জোগান দিতেই হচ্ছে অনেকটা দেরি।
কলকাতার ডালহৌসি, রাসবিহারি, সল্টলেক চত্বরের বেশিরভাগ দোকানেই এসি কিনতে উপচে পড়ছে ভিড়। সেখানকার দোকানিদের দাবি, এসির চাহিদা ও জোগানে নেই কোনও সামঞ্জস্য। এসি বিক্রি হয়ে যাচ্ছে, কিন্তু কোম্পানি থেকে তার জোগান দিতেই হচ্ছে অনেকটা দেরি।
দোকানের গোডাউনে এসি এলেই তা ডেলিভারি হবে। তবে এই গোটা প্রক্রিয়ায় দেরির কারণ হিসেবেও গরমকেই দায়ী করছেন ব্যবসায়ীরা। রাজ্যের বিভিন্ন জায়গা থেকে এসির ডেলিভারি হতে গরমই কাঁটা। ফলে অপেক্ষা ছাড়া কোনও উপায়ই নেই।
দোকানের গোডাউনে এসি এলেই তা ডেলিভারি হবে। তবে এই গোটা প্রক্রিয়ায় দেরির কারণ হিসেবেও গরমকেই দায়ী করছেন ব্যবসায়ীরা। রাজ্যের বিভিন্ন জায়গা থেকে এসির ডেলিভারি হতে গরমই কাঁটা। ফলে অপেক্ষা ছাড়া কোনও উপায়ই নেই।

Inverter AC vs Non Inverter AC: ইনভার্টার AC নাকি নন-ইনভার্টার AC, বিদ্যুতের বিল বাঁচাতে কোনটা কেনা বুদ্ধিমানের? আসল রহস্য জানুন

গরমে এসি ছাড়া থাকা কার্যত অসম্ভব। কিন্তু দোকানে গেলে এসি কেনার কিছু নিয়ম রয়েছে। এমনিতে কত টন, ঘরের মাপ, এসি বসানোর উচ্চতা এসব তো রয়েইছে। সঙ্গে আরেকটা জিনিস এখন খুবই জনপ্রিয় তা হল ইনভার্টার এসি।
গরমে এসি ছাড়া থাকা কার্যত অসম্ভব। কিন্তু দোকানে গেলে এসি কেনার কিছু নিয়ম রয়েছে। এমনিতে কত টন, ঘরের মাপ, এসি বসানোর উচ্চতা এসব তো রয়েইছে। সঙ্গে আরেকটা জিনিস এখন খুবই জনপ্রিয় তা হল ইনভার্টার এসি।
আজকাল এসি কিনতে গেলে দোকানি আপনাকে ইনভার্টার এসি কিনতেই বলবেন। কারণ হিসেবে বলা হবে বিদ্যুতের বিল বাঁচাতে এই ইনভার্টার এসি কাজে লাগবে বেশি। কিন্তু সত্যিই কি তাই?
আজকাল এসি কিনতে গেলে দোকানি আপনাকে ইনভার্টার এসি কিনতেই বলবেন। কারণ হিসেবে বলা হবে বিদ্যুতের বিল বাঁচাতে এই ইনভার্টার এসি কাজে লাগবে বেশি। কিন্তু সত্যিই কি তাই?
আপনি যদি বুঝতে না পারেন যে, নন-ইনভার্টার এসি কিনবেন নাকি ইনভার্টার এসি , তাহলে আপনাকে এখানে এই দু'টি এসির তুলনা করে দেখানো হবে। এতে আপনি সহজেই বুঝতে পারবেন যে, কোন এসিটি আপনার কেনা উচিত।
আপনি যদি বুঝতে না পারেন যে, নন-ইনভার্টার এসি কিনবেন নাকি ইনভার্টার এসি , তাহলে আপনাকে এখানে এই দু’টি এসির তুলনা করে দেখানো হবে। এতে আপনি সহজেই বুঝতে পারবেন যে, কোন এসিটি আপনার কেনা উচিত।
এখন প্রশ্ন হল ইনভার্টার এসি আসলে কী? এবং এটি কীভাবে নন-ইনভার্টার এসি থেকে আলাদা?
এখন প্রশ্ন হল ইনভার্টার এসি আসলে কী? এবং এটি কীভাবে নন-ইনভার্টার এসি থেকে আলাদা?
ইনভার্টার এসির বড় সুবিধা হচ্ছে, ইনভার্টার এসির কমপ্রেসর মোটরটি প্রয়োজন মতো তার চলার গতি পরিবর্তন করতে পারে। ইনভার্টার এসিতে এমন একটি সেন্সর থাকে, যা ঘরের তাপমাত্রার উপর নির্ভর করে, কমপ্রেসর পুরোপুরি বন্ধ না করে, মোটরটির চলার গতি কমিয়ে দেয়।
ইনভার্টার এসির বড় সুবিধা হচ্ছে, ইনভার্টার এসির কমপ্রেসর মোটরটি প্রয়োজন মতো তার চলার গতি পরিবর্তন করতে পারে। ইনভার্টার এসিতে এমন একটি সেন্সর থাকে, যা ঘরের তাপমাত্রার উপর নির্ভর করে, কমপ্রেসর পুরোপুরি বন্ধ না করে, মোটরটির চলার গতি কমিয়ে দেয়।
এর কারণেই বিদ্যুৎ খরচ কমে আসে। কিন্তু অন্যদিকে নন ইনভার্টার এসির কমপ্রেসর বারবার চালু-বন্ধ হয়, তাই অনেক বেশি বিদ্যুৎ খরচ হয়। এটি সুনির্দিষ্ট তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ, ভাল দক্ষতা এবং কম শব্দের মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
এর কারণেই বিদ্যুৎ খরচ কমে আসে। কিন্তু অন্যদিকে নন ইনভার্টার এসির কমপ্রেসর বারবার চালু-বন্ধ হয়, তাই অনেক বেশি বিদ্যুৎ খরচ হয়। এটি সুনির্দিষ্ট তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ, ভাল দক্ষতা এবং কম শব্দের মাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করে।
নন-ইনভার্টার এসি মূলত ইনভার্টার এসির বিপরীত। এগুলি ফিক্সড-স্পিড কম্প্রেসার সহ প্রচলিত এসি। একটি নন ইনভার্টার এসিতে এর কম্প্রেসারটি একটি নির্দিষ্ট গতিতে চলতে থাকে, এর মানে কম্প্রেসারটি চালু রেখে দিলে ঘরের ভিতরের তাপমাত্রা ক্রমাগত কমতেই থাকবে।
নন-ইনভার্টার এসি মূলত ইনভার্টার এসির বিপরীত। এগুলি ফিক্সড-স্পিড কম্প্রেসার সহ প্রচলিত এসি। একটি নন ইনভার্টার এসিতে এর কম্প্রেসারটি একটি নির্দিষ্ট গতিতে চলতে থাকে, এর মানে কম্প্রেসারটি চালু রেখে দিলে ঘরের ভিতরের তাপমাত্রা ক্রমাগত কমতেই থাকবে।
ঘরের ঠান্ডা কিছুটা বেশি হয়ে গেলেই, এর কম্প্রেসারটি বন্ধ করে দেয়, আবার গরম কিছুটা বেড়ে গেলে আবার সেটিকে চালু করে দেয়। এই অন অফ হওয়ার ব্যাপারটা পুরোপুরি একজন ব্যবহারকারীর সেটিংস বা নির্ধারিত তাপমাত্রার উপর নির্ভর করে।
ঘরের ঠান্ডা কিছুটা বেশি হয়ে গেলেই, এর কম্প্রেসারটি বন্ধ করে দেয়, আবার গরম কিছুটা বেড়ে গেলে আবার সেটিকে চালু করে দেয়। এই অন অফ হওয়ার ব্যাপারটা পুরোপুরি একজন ব্যবহারকারীর সেটিংস বা নির্ধারিত তাপমাত্রার উপর নির্ভর করে।
এই এসিগুলির পছন্দ আপনার প্রয়োজনের উপর নির্ভর করে। কিন্তু বেশিরভাগ মানুষকে নন-ইনভার্টার এসির পরিবর্তে ইনভার্টার এসি ব্যবহার করতে দেখা যায়। তবে মনে রাখতে হবে ইনভার্টার এসির অন্য একটি দিকের কথা।
এই এসিগুলির পছন্দ আপনার প্রয়োজনের উপর নির্ভর করে। কিন্তু বেশিরভাগ মানুষকে নন-ইনভার্টার এসির পরিবর্তে ইনভার্টার এসি ব্যবহার করতে দেখা যায়। তবে মনে রাখতে হবে ইনভার্টার এসির অন্য একটি দিকের কথা।
ইনভার্টার এসির কোনও যন্ত্রাংশ খারাপ হয়ে গেলে তা সারাতে বহুমূল্য ব্যয় করতে হবে। বাজারে সেই যন্ত্রাংশের খরচ প্রায় একটি নতুন দেড় টন এসির অর্ধেক টাকা। ফলে কোনটি কিনবেন তা পুরোপুরি নিজের প্রয়োজন, সামর্থ্যের উপর ভিত্তি করে কিনুন।  (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
ইনভার্টার এসির কোনও যন্ত্রাংশ খারাপ হয়ে গেলে তা সারাতে বহুমূল্য ব্যয় করতে হবে। বাজারে সেই যন্ত্রাংশের খরচ প্রায় একটি নতুন দেড় টন এসির অর্ধেক টাকা। ফলে কোনটি কিনবেন তা পুরোপুরি নিজের প্রয়োজন, সামর্থ্যের উপর ভিত্তি করে কিনুন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)