বিষাক্ত এই গাছ

Knowledge: মুখে গেলেই হার্ট অ্যাটাক-মৃত্যু, সাপের বিষও ফেল! খুব সাবধান, এই চেনা গাছ আপনার বাড়ি-আশেপাশে নেই তো?

আমরা আমাদের চারপাশে নানা ধরনের গাছ দেখতে পাই। বর্তমানে নানা ধরনের গাছ আমরা বাড়িতে টবেও লাগিয়ে থাকি। এমন কিছু গাছ আছে যেগুলি দেখতে সুন্দর হলেই আমরা টবে লাগাই বা বাইরে দেখলে স্পর্শ করি। কিন্তু এমন অনেক গাছ আছে যেগুলি দেখতে সুন্দর হলেও ভয়ঙ্কর বিষাক্ত।
আমরা আমাদের চারপাশে নানা ধরনের গাছ দেখতে পাই। বর্তমানে নানা ধরনের গাছ আমরা বাড়িতে টবেও লাগিয়ে থাকি। এমন কিছু গাছ আছে যেগুলি দেখতে সুন্দর হলেই আমরা টবে লাগাই বা বাইরে দেখলে স্পর্শ করি। কিন্তু এমন অনেক গাছ আছে যেগুলি দেখতে সুন্দর হলেও ভয়ঙ্কর বিষাক্ত।
মাস কয়েক আগে মধ্যপ্রদেশে এক শিশুর মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়ে। মাথা-গা-হাত-পা ফুলে যাওয়া থেকে শুরু করে তার রক্ত ডায়েরিয়া ও বমি হচ্ছিল। চিকিৎসকরা নানা পরীক্ষার পর বুঝতে পারেন শিশুটির শরীরে ভয়ঙ্কর এক বিষ রয়েছে। যার নাম আবরিন। আর এই বিষ থাকে একটি গাছের বীজের মধ্যে।
মাস কয়েক আগে মধ্যপ্রদেশে এক শিশুর মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়ে। মাথা-গা-হাত-পা ফুলে যাওয়া থেকে শুরু করে তার রক্ত ডায়েরিয়া ও বমি হচ্ছিল। চিকিৎসকরা নানা পরীক্ষার পর বুঝতে পারেন শিশুটির শরীরে ভয়ঙ্কর এক বিষ রয়েছে। যার নাম আবরিন। আর এই বিষ থাকে একটি গাছের বীজের মধ্যে।
ওই বিষাক্ত গাছটির নাম হল অ্যাব্রাস প্রিটোরিয়াস। এই গাছটির বীজ থেকে শুরু করে পাতা, কাণ্ড এতটাই বিষাক্ত যে সঠিক সময় চিকিৎসা শুরু হলেও রোগীকে বাঁচানো মুশকিল হতে পারে। আর চিকিৎসা শুরু করতে দেরি হলে মৃত্যু অনিবার্য। কারণ এই বিষ শরীর থেকে সহজে বের করা যায় না।

ওই বিষাক্ত গাছটির নাম হল অ্যাব্রাস প্রিটোরিয়াস। এই গাছটির বীজ থেকে শুরু করে পাতা, কাণ্ড এতটাই বিষাক্ত যে সঠিক সময় চিকিৎসা শুরু হলেও রোগীকে বাঁচানো মুশকিল হতে পারে। আর চিকিৎসা শুরু করতে দেরি হলে মৃত্যু অনিবার্য। কারণ এই বিষ শরীর থেকে সহজে বের করা যায় না।
এই গাছের বীজ গয়না তৈরিতে ব্যবহৃত হয় বলে এই গাছকে রোজারি পি-ও বলে। যদিও এর বীজ স্পর্শ করলে তেমন কিছু হয় না। তবে ভাঙলে বা চিবিয়ে দিলে মানুষ সঙ্গে সঙ্গে হার্ট অ্য়াটাকে মারা যায়। এতে অ্যাব্রিন পাওয়া যায়, যার মাত্র ৩ মাইক্রোগ্রামই একজন মানুষকে মেরে ফেলার জন্য যথেষ্ট।
এই গাছের বীজ গয়না তৈরিতে ব্যবহৃত হয় বলে এই গাছকে রোজারি পি-ও বলে। যদিও এর বীজ স্পর্শ করলে তেমন কিছু হয় না। তবে ভাঙলে বা চিবিয়ে দিলে মানুষ সঙ্গে সঙ্গে হার্ট অ্য়াটাকে মারা যায়। এতে অ্যাব্রিন পাওয়া যায়, যার মাত্র ৩ মাইক্রোগ্রামই একজন মানুষকে মেরে ফেলার জন্য যথেষ্ট।
বিশেষজ্ঞরা বলছে যে এই গাছে যে বিষ থাকে তা সাপের বিষের থেকেও মারাত্মক। খুব বড় হয় না এই গাছ। ছোট ছোট পাতা ও লালচে-কমলা রঙের বীজ হয়। ভারতের বিভিন্ন জায়গায় দেখা যায় এই গাছ। আপনার বাড়ির আশেপাশেও থাকতে পারে। তাই খুব সাবধান।
বিশেষজ্ঞরা বলছে যে এই গাছে যে বিষ থাকে তা সাপের বিষের থেকেও মারাত্মক। খুব বড় হয় না এই গাছ। ছোট ছোট পাতা ও লালচে-কমলা রঙের বীজ হয়। ভারতের বিভিন্ন জায়গায় দেখা যায় এই গাছ। আপনার বাড়ির আশেপাশেও থাকতে পারে। তাই খুব সাবধান।
এই বিষাক্ত গাছের বিষ মানুষের শরীরে প্রবেশ করলে কোষগুলিকে অসুস্থ করার পাশাপশি তার প্রোটিন তৈরি করা সহ নান কাজ বন্ধ করে দেয়। যার ফলে কোষগুলির মৃত্যু ঘটে। আর ধীরে ধীরে ওই রোগীও মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়ে। এই গাছের প্রতিটি অংশেই বিষ রয়েছে।
এই বিষাক্ত গাছের বিষ মানুষের শরীরে প্রবেশ করলে কোষগুলিকে অসুস্থ করার পাশাপশি তার প্রোটিন তৈরি করা সহ নান কাজ বন্ধ করে দেয়। যার ফলে কোষগুলির মৃত্যু ঘটে। আর ধীরে ধীরে ওই রোগীও মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়ে। এই গাছের প্রতিটি অংশেই বিষ রয়েছে।
তবে এই অ্যাব্রাস প্রিটোরিয়াস গাছের অনেক ঔষুধি গুন রয়েছে। যেমন এর ক্যান্সার বিরোধী ও টিউমার প্রতিরোধী গুণ রয়েছে। যা নিয়ে কাজ চালাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। তবে বিশেষজ্ঞরা ছাড়া বা ল্যাব ছাড়া এই গাছে হাত দেওয়া বিপদজনক হতে পারে। ফলে নিজেও সাবধানে থাকুন ও অন্যকে সাবধান করুন।
তবে এই অ্যাব্রাস প্রিটোরিয়াস গাছের অনেক ঔষুধি গুন রয়েছে। যেমন এর ক্যান্সার বিরোধী ও টিউমার প্রতিরোধী গুণ রয়েছে। যা নিয়ে কাজ চালাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। তবে বিশেষজ্ঞরা ছাড়া বা ল্যাব ছাড়া এই গাছে হাত দেওয়া বিপদজনক হতে পারে। ফলে নিজেও সাবধানে থাকুন ও অন্যকে সাবধান করুন।