Tag Archives: poisonous

Bangla News |ডুয়ার্সের নদীতে এ কোন ঘাতক মাছ! ভয়ঙ্কর এই প্রাণী প্রায়ই দেখা যাচ্ছে, আতঙ্ক এলাকায়

আলিপুরদুয়ার: নদীতে এই মাছের দেখা মিললেই জানান মৎস দফতরে। নদীর বাস্তু তন্ত্র বিঘ্নিত করতে এই মাছ একাই একশো। ইতিমধ্যেই আলিপুরদুয়ার জেলার হান্টা পাড়ার এক নদীতে দেখা গিয়েছে এই মাছ। যা নিয়ে উদ্বিগ্ন পরিবেশপ্রেমী থেকে শুরু করে গবেষকরা। এই মাছের নাম সাকার মাউথ ক্যাটফিশ।

শুধু হান্টা পাড়া নয়, পরিবেশ প্রেমীদের মতে তোর্ষা নদীতেও দেখা গিয়েছে এই মাছ। বেশিরভাগ মানুষ এই মাছকে ক্রোকোডাইল ফিশ নামেই চেনেন। তবে এর অফিশিয়াল নাম সাকার মাউথ ক্যাটফিশ। বৈজ্ঞানিক নাম হিপোসটোমাস প্লেকোসটোমাস।

Knowledge Story: মাছ খেতে ভালবাসেন? বলুন তো, সবচেয়ে বিষাক্ত মাছ কোনটি? এক ফোঁটা বিষেই মৃত্যু নিশ্চিত! নাম শুনলে চমকে যাবেন গ্যারান্টি…!

মাছে-ভাতে বাঙালি৷ এই কথাটি যেন ভোজনরসিক বাঙালির জন্য একদম পারফেক্ট৷ সকাল হোক বা রাত অনেকেই আছেন ভাতের সঙ্গে মাছ খেতে ভীষণ পছন্দ করে৷
মাছে-ভাতে বাঙালি৷ এই কথাটি যেন ভোজনরসিক বাঙালির জন্য একদম পারফেক্ট৷ সকাল হোক বা রাত অনেকেই আছেন ভাতের সঙ্গে মাছ খেতে ভীষণ পছন্দ করে৷
যারা মাছ খেতে ভালবাসেন, তাদের অনেকেই বিভিন্ন ধরনের মাছ সম্পর্কে আগ্রহা এবং তাদের পছন্দ-অপছন্দ প্রকাশ করে। তবে কখনও কখনও কিছু মাছ মারাত্মক প্রমাণিত হয়। এমনই একটি বিষাক্ত মাছের রয়েছে, যার এক ফোঁটা বিষেই মৃত্যু নিশ্চিত৷
যারা মাছ খেতে ভালবাসেন, তাদের অনেকেই বিভিন্ন ধরনের মাছ সম্পর্কে আগ্রহা এবং তাদের পছন্দ-অপছন্দ প্রকাশ করে। তবে কখনও কখনও কিছু মাছ মারাত্মক প্রমাণিত হয়। এমনই একটি বিষাক্ত মাছের রয়েছে, যার এক ফোঁটা বিষেই মৃত্যু নিশ্চিত৷
এটি এমন একটি মাছ যেটা কেউ খায় না,বরং তার বিষ যে কোনও মানুষদেরও মৃত্যুর কারণ হতে পারে। শুধুমাত্র এই মাছ স্পর্শ করলেই চরম সর্বনাশ হতে পারে। দেখতে অনেকটা পাথরের মতো৷ এই মাছের নাম স্টোনফিশ।
এটি এমন একটি মাছ যেটা কেউ খায় না,বরং তার বিষ যে কোনও মানুষদেরও মৃত্যুর কারণ হতে পারে। শুধুমাত্র এই মাছ স্পর্শ করলেই চরম সর্বনাশ হতে পারে। দেখতে অনেকটা পাথরের মতো৷ এই মাছের নাম স্টোনফিশ।
অনলাইন প্ল্যাটফর্ম Quora-তে কেউ একজন প্রশ্ন তুলেছেন – কোন মাছের বিষ সায়ানাইডের চেয়েও শক্তিশালী? এর প্রতিক্রিয়ায় আসে পাথর মাছের নাম। পাথরের মতো দেখতে এই মাছটিকে কেউ স্পর্শ করলেও তার জীবন বিপন্ন হতে পারে। পাথরের মতো দেখতে বলে মানুষরা একে চিনতে পারে না এবং এর শিকার হয়।
অনলাইন প্ল্যাটফর্ম Quora-তে কেউ একজন প্রশ্ন তুলেছেন – কোন মাছের বিষ সায়ানাইডের চেয়েও শক্তিশালী? এর প্রতিক্রিয়ায় আসে পাথর মাছের নাম। পাথরের মতো দেখতে এই মাছটিকে কেউ স্পর্শ করলেও তার জীবন বিপন্ন হতে পারে। পাথরের মতো দেখতে বলে মানুষরা একে চিনতে পারে না এবং এর শিকার হয়।
যে কোনও জীব স্টোনফিশের সংস্পর্শে আসার সঙ্গে সঙ্গে তার শরীর থেকে নির্গত বিষের কারণে মারা যায়। ভুলবশত কেউ এর উপর পা দিলেও মৃত্যু নিশ্চিত। আসলে পাথর মাছের শরীর থেকে নিউরোটক্সিন নামক বিষ বের হয় যা মানুষের মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
যে কোনও জীব স্টোনফিশের সংস্পর্শে আসার সঙ্গে সঙ্গে তার শরীর থেকে নির্গত বিষের কারণে মারা যায়। ভুলবশত কেউ এর উপর পা দিলেও মৃত্যু নিশ্চিত। আসলে পাথর মাছের শরীর থেকে নিউরোটক্সিন নামক বিষ বের হয় যা মানুষের মৃত্যুর কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
বিশেষজ্ঞদের মতে, কেউ এই মাছের বিষের সংস্পর্শে এলে মৃত্যু নিশ্চিত। এটি এড়ানোর একমাত্র উপায় হল যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিষের সংস্পর্শে আসা জায়গাটি কেটে ফেলা। এর বিষের গতিও খুব দ্রুত। মাত্র ০.৫ সেকেন্ডেই এর বিষ বের হতে শুরু করে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, কেউ এই মাছের বিষের সংস্পর্শে এলে মৃত্যু নিশ্চিত। এটি এড়ানোর একমাত্র উপায় হল যত তাড়াতাড়ি সম্ভব বিষের সংস্পর্শে আসা জায়গাটি কেটে ফেলা। এর বিষের গতিও খুব দ্রুত। মাত্র ০.৫ সেকেন্ডেই এর বিষ বের হতে শুরু করে।

Snake Alert at Monsoon: হঠাৎ আপনার সামনে ভয়ঙ্কর বিষধর সাপ! তাড়া করলে প্রাণে বাঁচতে কি করবেন? কী করবেন না

চলছে বর্ষার মরশুম। বৃষ্টিতে গ্রামাঞ্চলে বেড়েছে সাপের উপদ্রবও। এর মধ্যে অনেক বিষাক্ত সাপও থাকে। বাড়িতে বাড়ছে সাপের আনাগোনা। আর এমন কিছু বিষাক্ত সাপ রয়েছে যা কামড়ালে মৃত্যুও হতে পারে। কিন্তু এমন কিছু গাছ রয়েছে যা দেখে ভয় পায় সাপ।
চলছে বর্ষার মরশুম। বৃষ্টিতে গ্রামাঞ্চলে বেড়েছে সাপের উপদ্রবও। এর মধ্যে অনেক বিষাক্ত সাপও থাকে। বাড়িতে বাড়ছে সাপের আনাগোনা। আর এমন কিছু বিষাক্ত সাপ রয়েছে যা কামড়ালে মৃত্যুও হতে পারে। কিন্তু এমন কিছু গাছ রয়েছে যা দেখে ভয় পায় সাপ।
সাপ বিষাক্ত হোক বা না হোক, যে কেউই সাপ দেখলেই ভয় পেয়ে যায়। অনেক প্রজাতির সাপ আছে। পৃথিবীতে এমন মানুষ কমই আছে যে সাপের মুখোমুখি হতে চায়। কিন্তু  হঠাৎ যদি আপনার সামনে বিষধর সাপ এসে পড়ে বা তাড়া করে আপনি কী করবেন?
সাপ বিষাক্ত হোক বা না হোক, যে কেউই সাপ দেখলেই ভয় পেয়ে যায়। অনেক প্রজাতির সাপ আছে। পৃথিবীতে এমন মানুষ কমই আছে যে সাপের মুখোমুখি হতে চায়। কিন্তু হঠাৎ যদি আপনার সামনে বিষধর সাপ এসে পড়ে বা তাড়া করে আপনি কী করবেন?
অনেকের এক্ষেত্রে নানা ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে। কেউ মনে করেন সাপ এঁকে-বেঁকে দৌড়ায় বলে সাপের সঙ্গে এঁকে-বেঁকে দৌড়ালে সাপ ধরতে পারবে না, কেউ আবার মনে করেন সাপকে কোনও কিছু দিয়ে আঘাত করলেই সাপ পালিয়ে যাবে।
অনেকের এক্ষেত্রে নানা ভ্রান্ত ধারণা রয়েছে। কেউ মনে করেন সাপ এঁকে-বেঁকে দৌড়ায় বলে সাপের সঙ্গে এঁকে-বেঁকে দৌড়ালে সাপ ধরতে পারবে না, কেউ আবার মনে করেন সাপকে কোনও কিছু দিয়ে আঘাত করলেই সাপ পালিয়ে যাবে।
তবে আমাদের আগে জেনে রাখা দরকার যে পৃথিবীতে মোট ৩ হাজারের বেশি প্রজাতির সাপ রয়েছে। তবে মাত্র ৭ শতাংশ সাপ রয়েছে যার কামড়ে মানুষের মৃত্যু হতে পারে। তবে সঠিক সময়ে ট্রিটমেন্ট করলে এড়ানো যেতে পারে মৃত্যু।
তবে আমাদের আগে জেনে রাখা দরকার যে পৃথিবীতে মোট ৩ হাজারের বেশি প্রজাতির সাপ রয়েছে। তবে মাত্র ৭ শতাংশ সাপ রয়েছে যার কামড়ে মানুষের মৃত্যু হতে পারে। তবে সঠিক সময়ে ট্রিটমেন্ট করলে এড়ানো যেতে পারে মৃত্যু।
তবে বিষাক্ত সাপ সামনে চলে আসলে  কি করা উচিত? এই বিষয়ে কোনও ভ্রান্ত ধারণা পোষণ না করে সাপ বিশেষজ্ঞরা কি বলে সেটাই জানা দরকার। সাপ বিশেষজ্ঞ কিথ টেলর এই প্রসঙ্গে নিজের একাধিক অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন।
তবে বিষাক্ত সাপ সামনে চলে আসলে কি করা উচিত? এই বিষয়ে কোনও ভ্রান্ত ধারণা পোষণ না করে সাপ বিশেষজ্ঞরা কি বলে সেটাই জানা দরকার। সাপ বিশেষজ্ঞ কিথ টেলর এই প্রসঙ্গে নিজের একাধিক অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছেন।
কিথ টেলর বলেছেন, বিষাক্ত সাপ সামনে চলে এলে দৌড়া-দৌড়ি শুরু না করে শান্ত থাকাই সবথেকে ভাল উপায়। কারণ সাপ সহজে আক্রমণ করে না। উল্টে সাপের সামনে মানুষ চলে আসলে তারা ভয় পায় ও সেখান থেকে পালিয়ে যেতে চায়।
কিথ টেলর বলেছেন, বিষাক্ত সাপ সামনে চলে এলে দৌড়া-দৌড়ি শুরু না করে শান্ত থাকাই সবথেকে ভাল উপায়। কারণ সাপ সহজে আক্রমণ করে না। উল্টে সাপের সামনে মানুষ চলে আসলে তারা ভয় পায় ও সেখান থেকে পালিয়ে যেতে চায়।
তবে সাপকে আঘাত করা বা উত্তেজিত করা উচিত নয়। তখন তারা প্রাণ বাঁচাতে আক্রমণ করতে পারে। আর অনেক সাপ আছে যারা চোখে পরিষ্কার দেখতেও পায় না। আপনি যদি শান্ত থাকেন ও পাশ কাটিয়ে চলে যান তাহলে সাপ কিছু করবে না।
তবে সাপকে আঘাত করা বা উত্তেজিত করা উচিত নয়। তখন তারা প্রাণ বাঁচাতে আক্রমণ করতে পারে। আর অনেক সাপ আছে যারা চোখে পরিষ্কার দেখতেও পায় না। আপনি যদি শান্ত থাকেন ও পাশ কাটিয়ে চলে যান তাহলে সাপ কিছু করবে না।
একমাত্র অজান্তে সাপের গায়ে পা দিয়ে দিলেই সাপ আক্রমণ করে থাকে বা ছোবল মেরে থাকে। ফলে সাপ সামনে এলে সবথেকে ভাল উপায় শান্ত থাকা। ওকে ওর মত যেতে দেওয়া। আর আপনিও শান্তভাবে নিজের দিকে চলে যাওয়া।
একমাত্র অজান্তে সাপের গায়ে পা দিয়ে দিলেই সাপ আক্রমণ করে থাকে বা ছোবল মেরে থাকে। ফলে সাপ সামনে এলে সবথেকে ভাল উপায় শান্ত থাকা। ওকে ওর মত যেতে দেওয়া। আর আপনিও শান্তভাবে নিজের দিকে চলে যাওয়া।

Bankura News: রোগীর পাশে ওটা কী! বাঁকুড়ার হাসপাতালে ব্যাপক চাঞ্চল্য, আতঙ্কে সকলেই

বাঁকুড়া: বেশ কয়েকদিন ধরে হাসপাতালের ইন্ডোর ও আউটডোরের বিভিন্ন জায়গায় দেখা মিলছে বিষাক্ত সাপ,আতঙ্কে হাসপাতালের ভর্তি থাকা রোগী সহ আত্মীয়দের পাশাপাশি স্বাস্থ্য কর্মীরাও। এই চিত্র বাঁকুড়ার তালডাংরা গ্রামীন হাসপাতালের। উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে দাবিব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিকের।

তালডাংরা হাসপাতালের ইন্ডোর এবং আউটডোর, এই দুই পরিষেবা মেলে এই গ্রামীন হাসপাতাল থেকে। গ্রামীন এলাকার মানুষ শারীরিক সুস্থতার আশায় ছুটে আসে এই হাসপাতালেই। অথচ হাসপাতাল চত্বর ঝোপঝাড় আগাছায় ভরা জঙ্গলে পরিণত হয়েছে। পরিষ্কার না থাকার ফলে হাসপাতাল চত্বরই এখন সাপের উপযুক্ত থাকার পরিবেশ হয়ে দাঁড়িয়েছে, যার ফলেই হাসপাতালের ইন্ডোর ও আউটডোরের বিভিন্ন অংশে বিষাক্ত সাপ ঢুকে পড়ছে। যার ফলে কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এবং চিকিৎসা করাতে মানুষদের পাশাপাশি হাসপাতালের স্বাস্থ্যকর্মীদেরও।

হাসপাতালের স্বাস্থ্যকর্মী সঞ্জয় মাহাতোর জানান, কখনও হাসপাতালের ইন্ডোর বিভাগে ভর্তি থাকা রোগীর পাশে আবার কখনও ইসিজি রুমে , এমনকি ইমারজেন্সি রুমে বেশ কিছুদিন ধরে চিতিসাপ,চন্দ্রবড়া সহ নানান প্রজাতির বিষাক্ত সাপকে লক্ষ্য করা যাচ্ছে। যে কোনও সময় বড়সড় বিপদ ঘটে যেতে পারে সাপের কাপড়ে।

আরও পড়ুনঃ India vs Zimbabwe 3rd T20: ভারতীয় দলে ফিরছেন দুই মহাতারকা! শক্তি বাড়ছে টিম ইন্ডিয়ার

একই অবস্থা হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে আসা রোগীদের। আতঙ্ক থাকলেও করার কিছু নেই কারণহাসপাতালে আসতে হবেই শরীর সুস্থ করতে হলে। অন্যদিকে তালডাংরা ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক অরিজিৎ মন্ডল জানান, \”বর্ষার জন্যই হয়ত সাপের লোকালয়ে প্রবেশ করছে। তবে আমরা সমস্ত ব্যবস্থা এবং নজরদারিরাখছি।\” খুব দ্রুত হাসপাতাল চত্বর পরিষ্কার করার চেষ্টা করা হবে বলে জানান।

নীলাঞ্জন ব্যানার্জী

Knowledge: মুখে গেলেই হার্ট অ্যাটাক-মৃত্যু, সাপের বিষও ফেল! খুব সাবধান, এই চেনা গাছ আপনার বাড়ি-আশেপাশে নেই তো?

আমরা আমাদের চারপাশে নানা ধরনের গাছ দেখতে পাই। বর্তমানে নানা ধরনের গাছ আমরা বাড়িতে টবেও লাগিয়ে থাকি। এমন কিছু গাছ আছে যেগুলি দেখতে সুন্দর হলেই আমরা টবে লাগাই বা বাইরে দেখলে স্পর্শ করি। কিন্তু এমন অনেক গাছ আছে যেগুলি দেখতে সুন্দর হলেও ভয়ঙ্কর বিষাক্ত।
আমরা আমাদের চারপাশে নানা ধরনের গাছ দেখতে পাই। বর্তমানে নানা ধরনের গাছ আমরা বাড়িতে টবেও লাগিয়ে থাকি। এমন কিছু গাছ আছে যেগুলি দেখতে সুন্দর হলেই আমরা টবে লাগাই বা বাইরে দেখলে স্পর্শ করি। কিন্তু এমন অনেক গাছ আছে যেগুলি দেখতে সুন্দর হলেও ভয়ঙ্কর বিষাক্ত।
মাস কয়েক আগে মধ্যপ্রদেশে এক শিশুর মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়ে। মাথা-গা-হাত-পা ফুলে যাওয়া থেকে শুরু করে তার রক্ত ডায়েরিয়া ও বমি হচ্ছিল। চিকিৎসকরা নানা পরীক্ষার পর বুঝতে পারেন শিশুটির শরীরে ভয়ঙ্কর এক বিষ রয়েছে। যার নাম আবরিন। আর এই বিষ থাকে একটি গাছের বীজের মধ্যে।
মাস কয়েক আগে মধ্যপ্রদেশে এক শিশুর মারাত্মক অসুস্থ হয়ে পড়ে। মাথা-গা-হাত-পা ফুলে যাওয়া থেকে শুরু করে তার রক্ত ডায়েরিয়া ও বমি হচ্ছিল। চিকিৎসকরা নানা পরীক্ষার পর বুঝতে পারেন শিশুটির শরীরে ভয়ঙ্কর এক বিষ রয়েছে। যার নাম আবরিন। আর এই বিষ থাকে একটি গাছের বীজের মধ্যে।
ওই বিষাক্ত গাছটির নাম হল অ্যাব্রাস প্রিটোরিয়াস। এই গাছটির বীজ থেকে শুরু করে পাতা, কাণ্ড এতটাই বিষাক্ত যে সঠিক সময় চিকিৎসা শুরু হলেও রোগীকে বাঁচানো মুশকিল হতে পারে। আর চিকিৎসা শুরু করতে দেরি হলে মৃত্যু অনিবার্য। কারণ এই বিষ শরীর থেকে সহজে বের করা যায় না।

ওই বিষাক্ত গাছটির নাম হল অ্যাব্রাস প্রিটোরিয়াস। এই গাছটির বীজ থেকে শুরু করে পাতা, কাণ্ড এতটাই বিষাক্ত যে সঠিক সময় চিকিৎসা শুরু হলেও রোগীকে বাঁচানো মুশকিল হতে পারে। আর চিকিৎসা শুরু করতে দেরি হলে মৃত্যু অনিবার্য। কারণ এই বিষ শরীর থেকে সহজে বের করা যায় না।
এই গাছের বীজ গয়না তৈরিতে ব্যবহৃত হয় বলে এই গাছকে রোজারি পি-ও বলে। যদিও এর বীজ স্পর্শ করলে তেমন কিছু হয় না। তবে ভাঙলে বা চিবিয়ে দিলে মানুষ সঙ্গে সঙ্গে হার্ট অ্য়াটাকে মারা যায়। এতে অ্যাব্রিন পাওয়া যায়, যার মাত্র ৩ মাইক্রোগ্রামই একজন মানুষকে মেরে ফেলার জন্য যথেষ্ট।
এই গাছের বীজ গয়না তৈরিতে ব্যবহৃত হয় বলে এই গাছকে রোজারি পি-ও বলে। যদিও এর বীজ স্পর্শ করলে তেমন কিছু হয় না। তবে ভাঙলে বা চিবিয়ে দিলে মানুষ সঙ্গে সঙ্গে হার্ট অ্য়াটাকে মারা যায়। এতে অ্যাব্রিন পাওয়া যায়, যার মাত্র ৩ মাইক্রোগ্রামই একজন মানুষকে মেরে ফেলার জন্য যথেষ্ট।
বিশেষজ্ঞরা বলছে যে এই গাছে যে বিষ থাকে তা সাপের বিষের থেকেও মারাত্মক। খুব বড় হয় না এই গাছ। ছোট ছোট পাতা ও লালচে-কমলা রঙের বীজ হয়। ভারতের বিভিন্ন জায়গায় দেখা যায় এই গাছ। আপনার বাড়ির আশেপাশেও থাকতে পারে। তাই খুব সাবধান।
বিশেষজ্ঞরা বলছে যে এই গাছে যে বিষ থাকে তা সাপের বিষের থেকেও মারাত্মক। খুব বড় হয় না এই গাছ। ছোট ছোট পাতা ও লালচে-কমলা রঙের বীজ হয়। ভারতের বিভিন্ন জায়গায় দেখা যায় এই গাছ। আপনার বাড়ির আশেপাশেও থাকতে পারে। তাই খুব সাবধান।
এই বিষাক্ত গাছের বিষ মানুষের শরীরে প্রবেশ করলে কোষগুলিকে অসুস্থ করার পাশাপশি তার প্রোটিন তৈরি করা সহ নান কাজ বন্ধ করে দেয়। যার ফলে কোষগুলির মৃত্যু ঘটে। আর ধীরে ধীরে ওই রোগীও মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়ে। এই গাছের প্রতিটি অংশেই বিষ রয়েছে।
এই বিষাক্ত গাছের বিষ মানুষের শরীরে প্রবেশ করলে কোষগুলিকে অসুস্থ করার পাশাপশি তার প্রোটিন তৈরি করা সহ নান কাজ বন্ধ করে দেয়। যার ফলে কোষগুলির মৃত্যু ঘটে। আর ধীরে ধীরে ওই রোগীও মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়ে। এই গাছের প্রতিটি অংশেই বিষ রয়েছে।
তবে এই অ্যাব্রাস প্রিটোরিয়াস গাছের অনেক ঔষুধি গুন রয়েছে। যেমন এর ক্যান্সার বিরোধী ও টিউমার প্রতিরোধী গুণ রয়েছে। যা নিয়ে কাজ চালাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। তবে বিশেষজ্ঞরা ছাড়া বা ল্যাব ছাড়া এই গাছে হাত দেওয়া বিপদজনক হতে পারে। ফলে নিজেও সাবধানে থাকুন ও অন্যকে সাবধান করুন।
তবে এই অ্যাব্রাস প্রিটোরিয়াস গাছের অনেক ঔষুধি গুন রয়েছে। যেমন এর ক্যান্সার বিরোধী ও টিউমার প্রতিরোধী গুণ রয়েছে। যা নিয়ে কাজ চালাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। তবে বিশেষজ্ঞরা ছাড়া বা ল্যাব ছাড়া এই গাছে হাত দেওয়া বিপদজনক হতে পারে। ফলে নিজেও সাবধানে থাকুন ও অন্যকে সাবধান করুন।