রাবাব তৈরি করছেন অসিত বাবু 

Afghani Rabab: আফগানি রাবাব-এর টানে ছেড়েছেন চাকরি! সেই বাদ্যযন্ত্র এখন অস্ট্রেলিয়া, আমেরিকা মাতাচ্ছে

আফগান রাবাব একটি বহু পুরানো ও দুর্লভ বাদ্যযন্ত্র। আফগান সঙ্গীতে রাবাবের ব্যবহার প্রাচীনকাল থেকেই হয়ে আসছে৷ আফগান ছাড়াও ইরান, কাশ্মীর, পঞ্জাব প্রভৃতি এলাকার সঙ্গীতে রাবাব ব্যবহারের প্রচলন চলে আসছে যুগ যুগ ধরে।
আফগান রাবাব একটি বহু পুরানো ও দুর্লভ বাদ্যযন্ত্র। আফগান সঙ্গীতে রাবাবের ব্যবহার প্রাচীনকাল থেকেই হয়ে আসছে৷ আফগান ছাড়াও ইরান, কাশ্মীর, পঞ্জাব প্রভৃতি এলাকার সঙ্গীতে রাবাব ব্যবহারের প্রচলন চলে আসছে যুগ যুগ ধরে।
কালনার রামকৃষ্ণপল্লী এলাকার বাসিন্দা অসিত বাড়ৈ তিন বছর ধরে আফগান রাবাব, শিক রাবাব তৈরি করছেন৷ স্বাস্থ্যকর্মী হিসাবে জীবন শুরু করলেও রাবাবের টানে তিনি পেশা পরিবর্তন করেছেন৷ এখন অসিতবাবুর হাতের তৈরি আফগান রাবাব চলে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়ার করণবীর সিং, কানাডার মনদীপ ক‌উর'দের হাতে।
কালনার রামকৃষ্ণপল্লী এলাকার বাসিন্দা অসিত বাড়ৈ তিন বছর ধরে আফগান রাবাব, শিক রাবাব তৈরি করছেন৷ স্বাস্থ্যকর্মী হিসাবে জীবন শুরু করলেও রাবাবের টানে তিনি পেশা পরিবর্তন করেছেন৷ এখন অসিতবাবুর হাতের তৈরি আফগান রাবাব চলে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়ার করণবীর সিং, কানাডার মনদীপ ক‌উর’দের হাতে।
অসিতবাবু বলেন, 'আমি দোতারা তৈরি করতাম। দোতারাকে একটু নতুন ধরনের বানানোর চেষ্টা করছিলাম। আলিফ লায়লা নামে একটা শোতে প্রথম এই যন্ত্রটা বাজাতে দেখি। আগ্রহ তৈরি হ‌ওয়ায় এই যন্ত্রটির বিষয়ে খোঁজখবর নিই। যন্ত্রটির নাম যে আফগান রাবাব তা আমার জানা ছিল না। পরবর্তীতে আফগানিস্তানের রাবাব গবেষক জসপ্রিত সিং আমাকে তথ্য দেন এবং ওনার সাহায্যে আমি এই যন্ত্র বানানো শিখি।
অসিতবাবু বলেন, ‘আমি দোতারা তৈরি করতাম। দোতারাকে একটু নতুন ধরনের বানানোর চেষ্টা করছিলাম। আলিফ লায়লা নামে একটা শোতে প্রথম এই যন্ত্রটা বাজাতে দেখি। আগ্রহ তৈরি হ‌ওয়ায় এই যন্ত্রটির বিষয়ে খোঁজখবর নিই। যন্ত্রটির নাম যে আফগান রাবাব তা আমার জানা ছিল না। পরবর্তীতে আফগানিস্তানের রাবাব গবেষক জসপ্রিত সিং আমাকে তথ্য দেন এবং ওনার সাহায্যে আমি এই যন্ত্র বানানো শিখি।
কালনার অসিত বাড়ৈ-এর হাতে কাঠের তৈরি আফগান রাবাব এখন পাড়ি দিচ্ছে অস্ট্রেলিয়া, আমেরিকা, কানাডা, ইরান প্রভৃতি দেশে। পঞ্জাব, কাবুলের রাবাব-এর সুর কালনার অলিগলিতে ভেসে বেড়াচ্ছে ৷ বাংলাদেশ ও মুম্বইয়ের সঙ্গীত জগতেও কালনার অসিতবাবুর রাবাব ব্যবহার হচ্ছে। রাজ্যের সেতারের মতই দেখতে আফগান রাবাব।
কালনার অসিত বাড়ৈ-এর হাতে কাঠের তৈরি আফগান রাবাব এখন পাড়ি দিচ্ছে অস্ট্রেলিয়া, আমেরিকা, কানাডা, ইরান প্রভৃতি দেশে। পঞ্জাব, কাবুলের রাবাব-এর সুর কালনার অলিগলিতে ভেসে বেড়াচ্ছে ৷ বাংলাদেশ ও মুম্বইয়ের সঙ্গীত জগতেও কালনার অসিতবাবুর রাবাব ব্যবহার হচ্ছে। রাজ্যের সেতারের মতই দেখতে আফগান রাবাব।
এখন এক-একটি রাবাব ১৭ হাজার টাকা থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত দরে বিক্রি করেন অসিতবাবু ৷ জানা গিয়েছে, মূলত কালনা থেকেই পঞ্জাবে রাবাব বেশি যায়।
এখন এক-একটি রাবাব ১৭ হাজার টাকা থেকে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত দরে বিক্রি করেন অসিতবাবু ৷ জানা গিয়েছে, মূলত কালনা থেকেই পঞ্জাবে রাবাব বেশি যায়।