Tag Archives: Music

Dotara Making: দোতারাকে সঙ্গী করে দিব্যি আছেন শিলিগুড়ির সুভাষ

শিলিগুড়ি: “ভাল কইরা বাজাও গো দোতারা / সুন্দরী কমলা নাচে…”
এই গান সকলেই শুনেছেন। দোতারার সুরে কমলারা আজকাল নাচে না। বর্তমানে দোতারার জায়গা করে নিয়েছে উকুলেলে। কালের বিবর্তনে আধুনিক সংস্কৃতির সঙ্গে পাল্লা দিতে গিয়ে হারিয়ে গেছে এমন‌ই অনেক বাদ্যযন্ত্র। এসবের জায়গায় দখল করে আছে আধুনিক ঘরানার নানান বাদ্যযন্ত্র। বর্তমানে সঙ্গীতে পাশ্চাত্য যন্ত্রের বেশি ব্যবহার এবং দেশীয় বাদ্যযন্ত্রের প্রতি অনান্তরিকতা ও উদাসীন মনোভাবের কারণে হারিয়ে যেতে বসেছে বাংলার ঐতিহ্যবাহী বাদ্যযন্ত্র দোতারা। শুধু তাই নয়, এর সঙ্গে যুক্ত যন্ত্রশিল্পীরা দীর্ঘদিন চর্চা করেও বাদ্যযন্ত্র পরিবেশনার সুযোগ, পরিবেশের অভাবে চর্চার আগ্রহ হারাচ্ছেন।

এমনি পরিস্থিতিতে দোতারা চর্চার ধারাকে অব্যাহত রাখতে বিগত কয়েক বছর ধরে নিজের হাতে দোতারা তৈরি করছেন শিলিগুড়ির ক্ষুদিরাম কলোনির বাসিন্দা সুভাষ কর্মকার। ছোটবেলার বাবার কাছে দোতারায় গান শেখেন। দোতারা বাদক হিসেবে প্রচুর জায়গায় অনুষ্ঠান করেছেন। তবে মাঝে পেটের টানে অন্য পেশায় যুক্ত হয়েছিলেন। কিন্তু দোতারাকে তিনি ভুলতে পারেননি সুভাষ। নিজের হাতে দোতারা বানিয়ে এখন তাঁর দিব্যি কাটছে। নাতিদের নিয়ে মাঝে মাঝে দোতারার পাঠও দিচ্ছেন। তাঁর কথায়, এই দোতারাকে সম্বল করেই আমার বেঁচে থাকা। এখন সবাই দেশী বাদ্যযন্ত্র ভুলে পাশ্চাত্য বাদ্যের প্রেমে পড়েছে। তবে আমি আমার মাটির জিনিসকে আঁকড়ে ধরে রাখতে চাই।

আরও পড়ুন: সুন্দরবনে লবণ সহনশীল বিকল্প চাষ! প্রশিক্ষণ বাসন্তী ও কুলতলিতে

সুভাষবাবু আরও জানান, এখন ক্রেতাও সঠিকমূল্য না পাওয়ায় বাদ্যযন্ত্রের প্রস্তুতকারক ও মেরামতকারীরা পেশা পরিবর্তন করতে বাধ্য হচ্ছেন। ধীরে ধীরে এসব বাদ্যযন্ত্রের ক্রেতা কমে যাওয়ায় কারিগরদেরও এখন আর সেভাবে খুঁজে পাওয়া যায় না। অনেকেই পেটের দায়ে পাড়ি জমিয়েছেন অন্য পেশায়। তবে তিনি কিন্তু হাল ছাড়েননি। শিলিগুড়িতে সুভাষবাবু একমাত্র দোতারা প্রস্তুতকারক হিসেবে পরিচিত। অর্ডার অনুযায়ী তিনি দোতারা তৈরি করে থাকেন। এক একটা দোতারা তৈরি করতে তাঁর তিন থেকে চার দিন সময় লাগে। সকাল থেকেই ছেনি, হাতুড়ি, বাটালি নিয়ে বসে পড়েন দোতারা তৈরিতে। এর মাঝেই নাতি এসে গান শোনাতে বললে তাদের আবদার মেটাতে কিন্তু ভোলেন না সুভাষ

অনির্বাণ রায়

Local News: সুবোধের স্যাক্সোফোনে আজও মজে সবাই! দেখুন ভিডিও

আলিপুরদুয়ার: নব্বইয়ের দশকের গানের সুর স‍্যাক্সোফোনে বাজিয়ে সকলের মন জয় করে নিয়েছেন ফালাকাটার সুবোধ হাজরা। নব্বই দশকের মন মাতানো বাংলা-হিন্দি গান সবটাই স‍্যক্সোফোনে বাজান সুবোধবাবু।

আরও পড়ুন: অনুর্বর লালমাটির জেলায় মাশরুমে আস্থা, সঙ্গে হাতিয়ার পশুপালন

স্যাক্সোফোন বাদক হিসেবে তাঁর নাম সকলের মুখে মুখে ঘোরে।সেই সময়ের একাধিক জনপ্রিয় গানে এই স্যাক্সোফোনের বহুল ব্যবহার শুনতে পাওয়া যেত। আধুনিক যুগে এই বাদ্যযন্ত্রের ব্যবহার কমলেও এখনও বহু গানে এই বিশেষ বাদ্যযন্ত্রের ব্যবহার দেখতে পাওয়া যায়। সুবোধবাবু জানান, সঙ্গীতচর্চার প্রতি আমার টান বরাবরের। প্রথমে সানাই বাজাতাম।এরপর স‍্যাক্সোফোনের প্রতি টান বাড়ে জটেশ্বরের এক পোস্ট মাস্টারকে বাজাতে দেখে। তাঁর থেকেই প্রথম শিখেছি। এরপর কলকাতা থেকে শিখে এসেছি।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F ‌

বর্তমানে পিয়ানো, গিটার সহ অন‍্যান‍্য বাদ‍্যযন্ত্রের রমরমার যুগে পুরনো এই স‍্যাক্সোফোন বাজিয়েই মানুষের মন জয় করে নিচ্ছে ৫৫ বছরের সুবোধ হাজরা। ফালাকাটা ব্লকের জটেশ্বর হাজরাপাড়ার বাসিন্দা এই শিল্পীর স্যাক্সোফোনের মধুর সুর মন জয় করে নিয়েছে সবার। ডাক আসে বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠান থেকেও। এই স্যাক্সোফোন বাজিয়েই এখন জনপ্রিয় হয়েছে গিয়েছেন তিনি। স্থানীয় যাত্রা-নাটক থেকে শুরু করে বাউল গান ও বিয়ের অনুষ্ঠান সহ নানান অনুষ্ঠান আগে যোগ দিতেন সুবোধবাবু। নিজ জেলা ছাড়াও বিভিন্ন জেলায় স্যাক্সোফোন বাজাতে যান তিনি। প্রায় ৩৫ বছর ধরে স্যাক্সোফোন বাজাচ্ছেন। সহায়-সম্পদ বলতে বসতভিটে ছাড়া আর কিছুই নেই সুবোধ হাজরার। স্যাক্সোফোন তাঁর একমাত্র সম্পদ এবং এই স্যাক্সোফোন বাজিয়েই তিনি জীবিকা নির্বাহ করেন।

অনন্যা দে

Local News: ছোট থেকে সানাই বাজিয়ে আসছেন ভজহরি, বাংলা ছাড়িয়ে পৌঁছে যাচ্ছেন ভিন রাজ্যে

পূর্ব বর্ধমান: বিয়ের বাড়ি মানেই কোথাও যেন সেই চেনা সানাইয়ের সুর। কথাতেই আছে, বিয়ের সানাই। তবে, কেবল বিয়েবাড়ি নয়, যেকোনও আনন্দ অনুষ্ঠানেই এক সময় বহুল প্রচলিত ছিল সানাই। এককালে উচ্চবিত্ত অভিজাত পরিবারে বিয়ের দিন সানাই বাদকদের নিয়ে বসত নহবত। তবে আধুনিক বিনোদনের উপকরণ চলে আসার পর আরও অনেক কিছুর মতই সানাই ঘিরে সেই উন্মাদনা ফিকে হতে শুরু করেছে। তবে এখনও বেশ কিছু পরিবার আছে যারা নিজেদের মঙ্গল অনুষ্ঠানে নহবত বসান। আর আছেন সেই শিল্পীরা যারা আজও সানাইয়ে ফুঁ দিয়ে তৈরি করেন সুরের মূর্ছনা।

আরও পড়ুন: মেশিন জমি থেকে পটাপট তুলে ফেলছে আলু! শ্রম ও খরচ দুই বাঁচছে চাষির

পূর্ব বর্ধমান জেলায় খোঁজ মিলল তেমন‌ই এক সানাই শিল্পীর। ভজহরি দাস নামে ওই শিল্পী ছোট থেকেই সানাই বাজিয়ে আসছেন। জেলার মন্তেশ্বর ব্লকের বেলেন্ডা গ্রামের বাসিন্দা ভজহরিবাবু। তাঁর বাবা-ঠাকুর’দাও সানাই বাজাতেন। বাবার হাতেই সানাইয়ের হাতেখড়ি ভজহরি দাসের।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

বর্তমানে ভজহরিবাবুর নিজের দল আছে। তাঁর দলে রয়েছেন দুই ছেলে এবং ক্ষুদিরাম ঢুলি। এই দল নিয়েই বিভিন্ন জায়গায় অনুষ্ঠান করেন। বর্তমানে ভিন রাজ্য থেকেও সানাই বাজানোর ডাক পান। তিনি জানিয়েছেন, ধীরে ধীরে হলেও সানাই বাজানোর জন্য আবার নিয়মিত ডাক আসতে শুরু করেছে।

বনোয়ারীলাল চৌধুরী

West Medinipur News : গিটারই ভরসা, সংসার চালাতে এই কাজও করতে হয় সঙ্গতিহীন সঙ্গীতশিল্পীকে

রঞ্জন চন্দ, পশ্চিম মেদিনীপুর : ভোকাল মিউজিকের উপর স্নাতকোত্তর করেছেন। বসেছিলেন প্রফেসরির পরীক্ষায়। তবে সঙ্গ দেয়নি ভাগ্য। সামান্য মধ্যবিত্ত বাড়িতে আর সে অর্থে জোটেনি কোনও আড়ম্বর। ছোট থেকেই গান, বাজনার প্রতি ভাল লাগা থাকায় শুরু হয় গানের শিক্ষা। তবে বড় হতে সংসার চালাতে ভরসা গিটার তৈরি ও ছাত্র-ছাত্রীদের গিটার শিক্ষা দেওয়া। তিনি শিখেছেন গান। শিখেছেন কি বোর্ড, গিটার বাজানো। ছোট থেকেই পরিবারের রয়েছে সঙ্গীতের পরিবেশ। তবে সঙ্গে অর্থকষ্টও। সে সব তোয়াক্কা না করে পারিবারিক  ধারাকে জিইয়ে রেখেছেন পশ্চিম মেদিনীপুরের পিংলার জামনা এলাকার এক যুবক। গিটার প্রশিক্ষণের পাশাপাশি গিটার বানিয়ে সংসারের হাল ধরেছেন তিনি। শুধু গিটার বাজানো কিংবা গান গাওয়া নয়, গান লিখে সুরও দেন তাতে।

জামনার বাসিন্দা সুব্রত মণ্ডল, ওরফে শুভ। সুব্রত শুধু গিটারিস্ট তা নয়, সুব্রত ভাল গান করেন, গান লিখে সুর দেন তাতে। বিভিন্ন ব্যান্ডে নানা গান লিখে পরিবেশন করেছেন তিনি। শুধু যে গিটারে সুর তুলে তা নয়, সুব্রত বাজাতে জানেন হারমোনিয়াম, কিবোর্ড-সহ একাধিক বাদ্যযন্ত্র। গানের জগতে সুব্রত থেকে শুভ বলেই চেনে সকলে। মায়ের কাছেই শুরু হয় তাঁর প্রাথমিক শিক্ষা। এর পর একে একে প্রখ্যাত সঙ্গীত শিল্পীদের থেকে নিয়েছেন তালিমও। সঙ্গীত নিয়ে পড়াশোনা করেছেন রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে। তবে পারিবারিক গানের ধারাকে টিকিয়ে রেখেছেন সুব্রত। মধ্যবিত্ত পরিবারে প্রধান বাধা অর্থকষ্ট বাধা দিতে পারেনি সুব্রতর মনের জোরকে।

আরও পড়ুন : বাধা কেটে ফুটবে বিয়ের ফুল, এ বছরই বিয়ে হতে পারে এই ৫ রাশির জাতক জাতিকাদের

পড়াশোনা শেষ করে কলেজের অধ্যাপনার জন্য পরীক্ষাও দেন তিনি। তবে পাননি সাফল্য। বর্তমানে তিনি গান ও গিটার শেখান এলাকার ছাত্রছাত্রীদের। ধীরে ধীরে সংসারের বোঝা চাপছে সুব্রতর উপর। সংসার টানতে বাধ্য হয়ে গান, গিটার শেখানোর পাশাপাশি শুরু করেছেন গিটার তৈরির কাজ। শুধু মা নয়, বাবাও যুক্ত গান বাজনার সঙ্গে। সুব্রতর বাবার ছোট্ট চালের ব্যবসা আছে। তা থেকে যা রোজগার হত, সংসার চালিয়ে ছেলেকে বড় করে তুলেছেন তিনি। তবে বর্তমানে ছেলেকে উন্নতির শিখরে এগিয়ে দিতে চান তাঁর বাবা-মা।

অবসরে সুব্রত গান লিখে নিজেই সুর দেন। সেই গান রেকর্ড করে বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে আপলোড করেন তিনি। তাঁর বাবা মায়ের ইচ্ছে ছিল বড় সঙ্গীতশিল্পী তৈরি হোক তাঁদের ছেলে। সংসার সামলাতে গ্রামের ঘরেই শুরু করেছেন ব্যবসা। সঙ্গে গানবাজনার চর্চাও। তবে ভাঙা ঘরে থেকে আদৌ কি আনন্দের সুর বাজবে, তা এখন প্রশ্ন!

Indian Music: দাদা অপমান করায় জেদে পথচলা শুরু, বাংলার একমাত্র মহিলা সানাই বাদককে চেনেন?

উত্তর ২৪ পরগনা: পশ্চিমবঙ্গের একমাত্র মহিলা সানাই বাদক বোধহয় তিনিই, এমনই দাবি অশোকনগর-কল্যানগড়ের অঞ্জনা নন্দী’র। সঙ্গীত চর্চা আগে থেকেই করতেন, তবে দাদার সঙ্গে জেদ করে সানাই-এর জগতে পা রাখা। ইতিমধ্যে পশ্চিমবঙ্গ নারী ও শিশু কল্যান দফতর থেকে বিশেষ সম্মানও পেয়েছেন।

আরও পড়ুন: রাস্তার উপর ছিটকে পড়ে চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে গেল মাথা! শহরের বুকে ভয় ধরানো দুর্ঘটনা

প্রতিভার জোরে অঞ্জনা নন্দী গিয়েছেন জনপ্রিয় রিয়েলিটি শো-তেও। মহিলা সানাই বাদক হিসেবে এখন সকলেই এক নামে চেনেন তাঁকে। কোন‌ও এক অনুষ্ঠানে গিয়ে দাদাকে ইমন কল্যাণ রাগ বাজাতে বলেন তিনি। কিন্তু দাদা বাজাতে পারেননি। সমস্যায় পড়তেই বোন অঞ্জনা বলেছিলেন, দাদা তুই তো ইমন রাগ’টা জানিস, আমি কল্যাণ আহরোনটা বলে দিচ্ছি। কিন্তু সেই সময় বোনের এই পরামর্শ দাদা ভালভাবে নেয়নি এবং বোনকে অপমান করেন। এই ঘটনাই সানাই শেখার জেদ তৈরি করেছিল অঞ্জনার মধ্যে।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

এরপর গুরু ফকির আহমেদের সঙ্গে যোগাযোগ করে শুরু হয় তাঁর প্রশিক্ষণ পর্ব। এক বছর লেগেছিল সানাই-এর ফুঁ বের করতে। তারপর যা হয়েছে তা আজ সবার জানা। তিনবছর পর গুরুজির সঙ্গেই প্রথম মঞ্চে সানাই প্রদর্শন। আজ বহু জায়গায় মহিলা সানাই বাদক হিসাবে ডাক পান অঞ্জনা। যেখানেই যান সানাই বাজাতে, সেখানে যথেষ্ট সম্মানিত হন। সাধারণত পুরুষদের হাতে সানাই দেখে সকলে অভ্যস্ত। কিন্তু যখনই কোন‌ও এক মহিলাকে সানাই বাজাতে দেখেন তখনই সকলে থমকে যান। এদিকে শুধু সানাই নয়, অঞ্জনাদেবী ঢাক’ও বাজান।

রুদ্রনারায়ণ রায়

Musical Bond: ময়মনসিংহ থেকে পাড়ি আমেরিকায়, বাংলা গানেই হৃদয় জয় প্রবাসীর

বনোয়ারীলাল চৌধুরী, পূর্ব বর্ধমান, আউশগ্রাম : মহীতোষ তালুকদার তাপসের দেখা মিলল পূর্ব বর্ধমান জেলায়। অনেকেই হয়ত ভাবছেন যে কে এই ব্যক্তি ? ‘ মহীতোষ তালুকদার তাপস ‘ বাংলাদেশের ময়মনসিংহে জন্মগ্রহণ করেন , তবে বর্তমানে তিনি আমেরিকার বাসিন্দা। তাঁর বাবার চাকরির জন্য যেতে হয় আমেরিকায়। তিনি ৩২ বছর ধরে সে দেশে রয়েছেন। আমেরিকার রোড আইল্যান্ড অঙ্গরাজ্যের প্রভিডেন্স শহরের মেয়রের হিসাবরক্ষক পদে তিনি চাকরি করেন। তবে এত বছর ধরে বিদেশে থাকলেও ভুলতে পারেননি বাংলা ভাষা এবং বাংলা গান । মহীতোষবাবু মাত্র ৭ বছর বয়স থেকেই তাঁর মায়ের কাছে গান শিখতে শুরু করেন । পরবর্তীতে ২০০৩ সাল থেকে তাঁর ইচ্ছে হয় গানের চর্চা করার । আমেরিকা প্রবাসী বাঙালি বন্ধুদেরএকজোট করেন। তাঁদের নিয়েই শুরু করেন বাংলা গানের রেওয়াজ।

২০০৩ সালে নর্থ আমেরিকায় প্রথম শতকণ্ঠে বাংলা গান পরিবেশন করেন। মাইক্রোফোন ছাড়াই তারা সঙ্গীত পরিবেশন করেন। নিউইয়র্কের টাইমস স্কোয়ারে বাংলা গানের স্টেজ শো করে সাড়া ফেলে দেন। এখন মহীতোষ তালুকদারের সঙ্গে বাংলা গান চর্চার সদস্য প্রায় দুই শতাধিক। বিদেশের মাটিতেও প্রতিনিয়ত করে চলেন বাংলা সঙ্গীতের অনুষ্ঠান। তাঁর এই উদ্যোগে অংশগ্রহণ করেন আপামর প্রবাসী বাঙালি।

আরও পড়ুন : অসংখ্য ইন্টারভিউ নিয়ে ঠিক হল পাত্র! বিয়ে করে নতুন জীবনে পা আশ্রমের অনাথ তরুণীর

তিনি এ বার একাধিক শখের সঙ্গীতশিল্পীকে সঙ্গে নিয়ে এসেছেন বাংলা সফরে। সেরকমই পূর্ব বর্ধমান জেলার আউশগ্রামের বন নবগ্রামের বাউল আশ্রমে শনিবার , মহীতোষের ‘শতকন্ঠে বাংলা গান ‘ নামক সঙ্গীতানুষ্ঠান মন জয় করল শ্রোতাদের। বন নবগ্রাম বাউল আশ্রমের মাঠে খোলামঞ্চে এই অনুষ্ঠানে গান গাইলেন মহীতোষ তালুকদার-সহ বিভিন্ন দেশের প্রবাসী বাঙালি। কলকাতা-সহ বিভিন্ন জেলার সঙ্গীতপ্রেমী শ্রোতারা এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ।

অনুষ্ঠান শেষে মহীতোষ বাবু বলেন, ” বিদেশিরা আমাদের গান শুনছেন। তারা বুঝুক না বুঝুক , বাংলা গান শুনে হাততালি দিচ্ছে এটাই আমাদের জন্য একটা বিশাল প্রাপ্তি। এই অনুষ্ঠানে কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, বাংলাদেশ, আমেরিকা, সুইডেন, জার্মানি থেকে প্রবাসীরা এসেছেন। এতগুলো মানুষ আমরা একসঙ্গে হয়েছি শুধুমাত্র বাংলা গানের জন্য , বাংলা মায়ের জয়ের জন্য। “

আউশগ্রামের বননবগ্রাম আশ্রম তৈরি করা হয়েছিল বাউলগানের চর্চা এবং গ্রামবাসীদের সবসময় বাউল গান শোনার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য । রাশিয়ান, ব্রিটিশ, ডেনমার্কের শিল্পীরাও এই আশ্রমে গান করে গিয়েছেন। এবার সেরকমই এই আশ্রমের মুক্ত মঞ্চে গান করলেন মহীতোষ তালুকদার তাপস। এই প্রসঙ্গে আশ্রমের তরফ থেকে অমিতাভ ভট্টাচার্য বলেন , ‘‘ মনুষত্বের পুজোয় একমাত্র বাউলের কাজ । আমরা বাউল নই, কিন্তু আমরা বাউল ধর্মে দীক্ষিত। সেই কারণেই মানুষের উদযাপনের জন্য এই আশ্রম। তাই মানুষের গান , আর মহীতোষ মানুষের গান করেন মানুষকে ভালবাসেন। তাই আমার কাছে উনি একজন বন্ধু এবং আমার অনুপ্রেরণা।’’

শতকন্ঠের বাংলা গানের যে সব শিল্পীরা রয়েছেন তাঁরা সকলেই শখে গান করেন। কেউ উচ্চ বেতনের চাকরি করেন। কারও স্বামী প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী বা চাকরিজীবী। গানের এই দল ৩১ জানুয়ারি প্রথম কলকাতা বইমেলায় অনুষ্ঠান করেন। এরপর শনিবার আউশগ্রামের বননবগ্রামে এবং রবিবার শান্তিনিকেতনে অনুষ্ঠান করেন । জানা গিয়েছে দলটি মুর্শিদাবাদেও অনুষ্ঠান করবে। সবশেষে কলকাতার নিউটাউনে অনুষ্ঠান করে আবার তাঁরা ফিরে যাবেন নিজেদের দেশে।

Mental Health: মানুষ কেন দুঃখের গান শোনে জানেন? চিকিৎসকের যুক্তি অবিশ্বাস্য মনে হবে! জানুন

গানের সঙ্গে আবেগ জড়িয়ে। তাই গান মানসিক স্বাস্থ্য তথা মনের জন্য খুবই জরুরি। কোনও কোনও গান মানুষকে কত পুরনো কথা মনে করিয়ে দেয়, কত বার চোখ ভিজিয়ে দেয়। আবার কোনও কোনওটায় মানুষ বেঁচে থাকার গান খুঁজে পায়। কিন্তু দুঃখের গান কারা শোনেন? দুঃখ পেলে নাকি দুঃখবিলাসীরাই দুঃখ বা স্যাড সং শুনতে ভালবাসেন? চিকিৎসকের যুক্তি শুনলে অবিশ্বাস্য মনে হবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
গানের সঙ্গে আবেগ জড়িয়ে। তাই গান মানসিক স্বাস্থ্য তথা মনের জন্য খুবই জরুরি। কোনও কোনও গান মানুষকে কত পুরনো কথা মনে করিয়ে দেয়, কত বার চোখ ভিজিয়ে দেয়। আবার কোনও কোনওটায় মানুষ বেঁচে থাকার গান খুঁজে পায়। কিন্তু দুঃখের গান কারা শোনেন? দুঃখ পেলে নাকি দুঃখবিলাসীরাই দুঃখ বা স্যাড সং শুনতে ভালবাসেন? চিকিৎসকের যুক্তি শুনলে অবিশ্বাস্য মনে হবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
জানলে অবাক হবেন, মানুষ কেন দুঃখের গান শুনতে পছন্দ করেন, এর কিন্তু বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও রয়েছে। গবেষণা বলছে, বেশিরভাগ মানুষ মন খারাপের সময়ই শুধু নয়, মন ভাল থাকলেও স্যাড মিউজিক বা দুঃখের গান শুনতে পছন্দ করেন। যা তাঁদের নেতিবাচক আবেগ প্রকাশে সাহায্য করে। যা পরবর্তী সময়ে তাঁদেরকে আরও বাস্তববাদী হয়ে উঠতে সাহায্য করে।
জানলে অবাক হবেন, মানুষ কেন দুঃখের গান শুনতে পছন্দ করেন, এর কিন্তু বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাও রয়েছে। গবেষণা বলছে, বেশিরভাগ মানুষ মন খারাপের সময়ই শুধু নয়, মন ভাল থাকলেও স্যাড মিউজিক বা দুঃখের গান শুনতে পছন্দ করেন। যা তাঁদের নেতিবাচক আবেগ প্রকাশে সাহায্য করে। যা পরবর্তী সময়ে তাঁদেরকে আরও বাস্তববাদী হয়ে উঠতে সাহায্য করে।
তথাকথিত এই "ট্র্যাজেডি প্যারাডক্স"-ই যুগ যুগ ধরে দার্শনিকদের বিভ্রান্ত করে তুলেছে। এক্ষেত্রে অনুমান করা হয় যে ট্র্যাজেডি প্যারাডক্সের উদ্ভব হয়েছে শুধুমাত্র বিষণ্ণ সুরে নান্দনিক আবেদন-আকর্ষণের কারণেই। তবে এটি প্রমাণিত যে দুঃখের গান শুনে আমাদের ভাল লাগার পিছনে রয়েছে বায়োলজিক্যাল কারণ।
তথাকথিত এই “ট্র্যাজেডি প্যারাডক্স”-ই যুগ যুগ ধরে দার্শনিকদের বিভ্রান্ত করে তুলেছে। এক্ষেত্রে অনুমান করা হয় যে ট্র্যাজেডি প্যারাডক্সের উদ্ভব হয়েছে শুধুমাত্র বিষণ্ণ সুরে নান্দনিক আবেদন-আকর্ষণের কারণেই। তবে এটি প্রমাণিত যে দুঃখের গান শুনে আমাদের ভাল লাগার পিছনে রয়েছে বায়োলজিক্যাল কারণ।
কেন দুঃখের গানগুলোই মনকে বাস্তববাদী ও ইতিবাচক করতে সাহায্য করে? আসলে কোনও দুঃখের গানের শব্দগুলো যখন কারও অভিজ্ঞতার কথা বলে, তখন সেটি শুনলে তাৎক্ষণিক ভাবে অনুভব হয় যে, আমরা একা নই। আরও অনেকেই এমন অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন। এর জেরে খানিকটা ইতিবাচক অনুভূতি আসে মনে।
কেন দুঃখের গানগুলোই মনকে বাস্তববাদী ও ইতিবাচক করতে সাহায্য করে? আসলে কোনও দুঃখের গানের শব্দগুলো যখন কারও অভিজ্ঞতার কথা বলে, তখন সেটি শুনলে তাৎক্ষণিক ভাবে অনুভব হয় যে, আমরা একা নই। আরও অনেকেই এমন অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন। এর জেরে খানিকটা ইতিবাচক অনুভূতি আসে মনে।
দুঃখের গান শোনার মাধ্যমে মানসিক আরাম পাওয়া যায়, এমনই দাবি বেশ কিছু গবেষণায় এসেছে। মিউজিক থেরাপি মানসিক প্রশান্তি বাড়ায়, এমনকি মন-মেজাজ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। মানুষের দুঃখের গান উপভোগ করার আরেকটি কারণ হল প্রোল্যাকটিন হরমোন। স্তন্যদানের সঙ্গে এর গভীর সংযোগ ছাড়াও প্রোল্যাকটিনের বিভিন্ন মানসিক প্রভাবও রয়েছে।
দুঃখের গান শোনার মাধ্যমে মানসিক আরাম পাওয়া যায়, এমনই দাবি বেশ কিছু গবেষণায় এসেছে। মিউজিক থেরাপি মানসিক প্রশান্তি বাড়ায়, এমনকি মন-মেজাজ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। মানুষের দুঃখের গান উপভোগ করার আরেকটি কারণ হল প্রোল্যাকটিন হরমোন। স্তন্যদানের সঙ্গে এর গভীর সংযোগ ছাড়াও প্রোল্যাকটিনের বিভিন্ন মানসিক প্রভাবও রয়েছে।
এটি পুরুষ ও নারী উভয়ের মধ্যেই নির্গত হয়। দুঃখ বা অন্যান্য চাপের প্রতিক্রিয়া হিসেবে এর বেদনানাশক প্রভাব আমাদের ব্যথা কমায়। আপনি যখন শোকগ্রস্ত থাকেন, তখন প্রোল্যাকটিন প্রশান্তি ও সান্ত্বনার অনুভূতি তৈরি করে। দুঃখের গান প্রোল্যাকটিন হরমোনের নিঃসরণ বাড়ায়। ফলে মানসিক কষ্ট ও চাপ থেকে সহজেই মুক্ত হওয়া যায়।
এটি পুরুষ ও নারী উভয়ের মধ্যেই নির্গত হয়। দুঃখ বা অন্যান্য চাপের প্রতিক্রিয়া হিসেবে এর বেদনানাশক প্রভাব আমাদের ব্যথা কমায়। আপনি যখন শোকগ্রস্ত থাকেন, তখন প্রোল্যাকটিন প্রশান্তি ও সান্ত্বনার অনুভূতি তৈরি করে। দুঃখের গান প্রোল্যাকটিন হরমোনের নিঃসরণ বাড়ায়। ফলে মানসিক কষ্ট ও চাপ থেকে সহজেই মুক্ত হওয়া যায়।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, দুঃখের গান সবাইকে পুরনো স্মৃতি মনে করিয়ে দেয়। নস্ট্যালজিক স্মৃতি মনে পড়ায় মেজাজ উন্নত হয়। বিশেষ করে যদি স্মৃতিগুলো জীবনের গুরুত্বপূর্ণ ও অর্থবহ মুহূর্তগুলোর সঙ্গে সম্পর্কিত হয়। যেমন- স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, বিয়ে, প্রেম, বন্ধুত্ব।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, দুঃখের গান সবাইকে পুরনো স্মৃতি মনে করিয়ে দেয়। নস্ট্যালজিক স্মৃতি মনে পড়ায় মেজাজ উন্নত হয়। বিশেষ করে যদি স্মৃতিগুলো জীবনের গুরুত্বপূর্ণ ও অর্থবহ মুহূর্তগুলোর সঙ্গে সম্পর্কিত হয়। যেমন- স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, বিয়ে, প্রেম, বন্ধুত্ব।
গানের মাধ্যমে উদ্বেগজনিত আবেগ দূর হয়। এর মাধ্যমে রাগ ও দুঃখের মতো নেতিবাচক আবেগগুলো দূর করা যায়। যখন কেউ দুঃখের গান শুনে কাঁদেন, তখন হতাশা ও নেতিবাচক অনুভূতিগুলো মুছে যায়।
গানের মাধ্যমে উদ্বেগজনিত আবেগ দূর হয়। এর মাধ্যমে রাগ ও দুঃখের মতো নেতিবাচক আবেগগুলো দূর করা যায়। যখন কেউ দুঃখের গান শুনে কাঁদেন, তখন হতাশা ও নেতিবাচক অনুভূতিগুলো মুছে যায়।
গানের কথা ও সুর সবাইকেই প্রভাবিত করে। বিশেষ করে দুঃখের গান শোনার মাধ্যমে মেজাজ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। স্যাড মিউজিক শ্রোতাকে কষ্টদায়ক পরিস্থিতি (বিচ্ছেদ, মৃত্যু ইত্যাদি) থেকে দূরে সরে যেতে ও এর পরিবর্তে গানের দিকে মনোনিবেশ করতে সাহায্য করে।
গানের কথা ও সুর সবাইকেই প্রভাবিত করে। বিশেষ করে দুঃখের গান শোনার মাধ্যমে মেজাজ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। স্যাড মিউজিক শ্রোতাকে কষ্টদায়ক পরিস্থিতি (বিচ্ছেদ, মৃত্যু ইত্যাদি) থেকে দূরে সরে যেতে ও এর পরিবর্তে গানের দিকে মনোনিবেশ করতে সাহায্য করে।
কেউ যখন প্রচণ্ড মানসিক যন্ত্রণার মধ্যে থাকে বা একাকীত্ব অনুভব করে তখন গান দারুণ সঙ্গ দেয়। দুঃখের গানকে কাল্পনিক বন্ধু হিসেবে কষ্টের সময় অনুভব করা যেতে পারে। গান শোনার মাধ্যমে আবেগ, মেজাজ, স্মৃতি ও মনোযোগ প্রভাবিত হয় বলে প্রমাণিত। এ কারণে মানসিক প্রশান্তি পেতে মিউজিক থেরাপি বেশ কার্যকরী।
কেউ যখন প্রচণ্ড মানসিক যন্ত্রণার মধ্যে থাকে বা একাকীত্ব অনুভব করে তখন গান দারুণ সঙ্গ দেয়। দুঃখের গানকে কাল্পনিক বন্ধু হিসেবে কষ্টের সময় অনুভব করা যেতে পারে। গান শোনার মাধ্যমে আবেগ, মেজাজ, স্মৃতি ও মনোযোগ প্রভাবিত হয় বলে প্রমাণিত। এ কারণে মানসিক প্রশান্তি পেতে মিউজিক থেরাপি বেশ কার্যকরী।
গান আবার ওষুধের তুলনায় কম ব্যয়বহুল, শরীরের জন্য ভাল ও এর কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
গান আবার ওষুধের তুলনায় কম ব্যয়বহুল, শরীরের জন্য ভাল ও এর কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Independence Day: সুর কাঁটাতার বোঝে না! পাকিস্তানি শিল্পীর রুবাবে বেজে উঠল ‘জন গণ মন’, নেটমাধ্যমে ভাইরাল ভিডিও

#পাকিস্তান: স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তির উদযাপনে অমৃত মহোৎসব-এর উদযাপন শুরু করেছিল নরেন্দ্র মোদি সরকার৷ আর এদিনেই সীমান্ত পেরিয়ে আসা একটি সুর ইন্টারনেটে সকলের হৃদয় জয় করছে। পাকিস্তানি রাবাব শিল্পী শিয়াল খান। নির্মল পাহাড় এবং সবুজের পটভূমিতে, খান তাঁর রুবাবে ভারতীয় জাতীয় সঙ্গীত জন গণ মন বাজিয়েছিলেন। তিনি তাঁর ভিডিওর ক্যাপশনে লিখেছেন, “সীমান্তের ওপারের দর্শকদের জন্য একটি উপহার।”

খান যখন সম্প্রীতির ছন্দে গান বাঁধে তখন উভয় দেশের মানুষ যন্ত্রের সৌন্দর্যের প্রশংসা করেছিল।

আরও পড়ুন: বয়কটের মুখে ‘লাল সিং চাড্ডা’! আমিরের পাশে দাঁড়ালেন পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মান

এর গে, খান ফানা সিনেমার গানের এক পরিবেশন করেছিলেন। প্রতিভাধর শিল্পী একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন, যাতে তাঁকে জনপ্রিয় গান পাসুরি বাজতে দেখা যায়। কোক স্টুডিও পাকিস্তানের মেগা-হিট গানটি তাঁর বাজনা দিয়ে সকলকে বিমোহিত করেছে। এটি এখনও ইন্টারনেটে ঘুরে বেড়াচ্ছে। পসুরি এবং মেরে হাত মে ছাড়াও, আইকনিক গান গুলাবি আঁখেও চেষ্টা করেছিলেন তিনি।

আরও পড়ুন: নয়া লুকে ইশান! প্রতিরক্ষা বাহিনীর বীরত্ব ও সাহসিকতাকে সম্মাণ জানিয়ে প্রকাশ্যে এল ‘পিপা’-র টিজার

প্রসঙ্গত, স্বাধীনতা দিবসের আগে মহাকাশ থেকে ভারতের জন্য শুভেচ্ছা ভেসে উঠল। ESA মহাকাশচারী সামান্থা ক্রিস্টোফোরেটি আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন থেকে ভারতে তাঁর সদয় শুভেচ্ছা পাঠিয়েছেন। তিনি বলেন, “দশকের পর দশক ধরে আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলি ISRO-কে অনেকগুলি মহাকাশ এবং বিজ্ঞান মিশনে সহযোগিতা করেছে এবং সেই সহযোগিতা আজও অব্যাহত রয়েছে। কারণ ISRO আসন্ন NISAR আর্থ সায়েন্স মিশনের উন্নয়নে কাজ করে যা আমাদের বিপর্যয়গুলি ট্র্যাক করতে এবং আমাদের সম্পর্কে আরও ভালভাবে বুঝতে সাহায্য করবে”।

বিদেশের মাটিতে ‘আপকি নজরো নে সমঝা’ গানটি গেয়ে প্রশংসিত শ্রেয়া ঘোষাল

#মুম্বই:  শ্রেয়া ঘোষাল শুধু বলিউডের নয় টলিউডেরও প্রথম সারির গায়িকা। ভারতে শুধু নয় শ্রেয়া তার গানের গলার জোরে সারা বিশ্বের কাছে নিজের পরিচিতি গড়ে তুলেছেন। শ্রেয়ার গলায় স্বয়ং সরস্বতীর বাস। শ্রেয়া তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্টেও বেশ সাবলীল।

সম্প্রতি শ্রেয়া তাঁর ইসন্টাগ্রাম প্রোফাইলে একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন। সেখানে তিনি গেয়েছেন, “আপকি আখ নে সমঝা মুঝে পেয়ার কে কাবিল”। এই গানটি তিনি বিদেশের এক কলেজে গিয়ে গেয়েছিলেন। সেখানকার ছাত্ররা বাজনায় সঙ্গ দিয়েছিল শ্রেয়াকে। তাদের জ্যামিং ছিল অসাধারণ। এই ভিডিও শেয়ার করে শ্রেয়া নিজের মনের কথা লেখেন।

 

View this post on Instagram

 

Happy Valentine’s Day! A few years ago, I did an artist-in-residence visit to @berkleecollege and met these wonderful musicians. Had a blast jamming with the @berkleeindiaexchange students on many of my songs which culminated into a memorable concert. One of the songs from that evening was #AapkiNazronNeSamjha which also is one of my most favourite songs of my musical inspiration #LataMangeshkar ji. @laythsidiq (Iraq/Jordan) @vasiliskostasmusic (Greece) @girisubram (India) play with all their heart. Check it out.. A big shoutout to the @berkleeindiaexchange team @annette_philip @clintvalladares @rohithyourboat ♥️ #Repost @berkleeindiaexchange ・・・ New Video Release, perfect for Valentine’s Day! ? Watch full video of “Aap Ki Nazron Ne Samjha” in link in bio! ? — — — In 2017, the Berklee Indian Ensemble presented a landmark collaborative concert with its fifth Artist in Residence, Indian playback singer Shreya Ghoshal. The Ensemble is delighted to share an excerpt from that evening: a reimagining of the 1962 classic, “Aap Ki Nazron Ne Samjha”. Presented here with just four musicians — Ms. Ghoshal, lauto player Vasilis Kostas (Greece), violinist Layth Sidiq (Iraq/Jordan), and tabla player Giri Subramaniam (India) — this simple but soulful interpretation was performed in tribute to one of India’s most iconic voices: Lata Mangeshkar. . . . . . #berkleeindiaexchange #berkleeindianensemble #shreyaghoshal #aapkinazronnesamjha #berklee

A post shared by shreyaghoshal (@shreyaghoshal) on