নিয়মিত ছাতু খাওয়ার উপকারিতা 

Diabetes & Blood Pressure Control Tips: ডায়াবেটিস ও ব্লাড প্রেশার একসঙ্গে থাকবে বশে! বুড়ো বয়সে সুস্থ থাকতে খান সস্তার এই সুপারফুড

চিকিৎসকরা ডায়াবেটিস রোগীদের রোজ ছাতু খাওয়ার পরামর্শ দেন। ছাতুর মধ্যে থাকা ফাইবার খুব ধীরে ধীরে হজম হয়। পাশাপাশি এটি ইনসুলিনের কার্যক্ষমতাও বাড়ায়। এতে রক্তের শর্করার মাত্রা ঠিক থাকে। সুস্মিতা গোস্বামী
চিকিৎসকরা ডায়াবেটিস রোগীদের রোজ ছাতু খাওয়ার পরামর্শ দেন। ছাতুর মধ্যে থাকা ফাইবার খুব ধীরে ধীরে হজম হয়। পাশাপাশি এটি ইনসুলিনের কার্যক্ষমতাও বাড়ায়। এতে রক্তের শর্করার মাত্রা ঠিক থাকে।
সুস্মিতা গোস্বামী
গরমের দিনে এক গ্লাস ছাতুর শরবত প্রতিদিন সকালে খেলে অনেকটাই স্বস্তি মেলে। অনেকক্ষণ পেট ভরে থাকে, তেল-মশলা খাওয়া থেকে বিরত থাকা যায়। এমনকি হাই ব্লাড প্রেসারে ভুগা রোগীরাও এই খাবারটি নিয়মিত খেলে উপকার পাবেন হাতেনাতে। সুস্মিতা গোস্বামী
গরমের দিনে এক গ্লাস ছাতুর শরবত প্রতিদিন সকালে খেলে অনেকটাই স্বস্তি মেলে। অনেকক্ষণ পেট ভরে থাকে, তেল-মশলা খাওয়া থেকে বিরত থাকা যায়। এমনকি হাই ব্লাড প্রেসারে ভুগা রোগীরাও এই খাবারটি নিয়মিত খেলে উপকার পাবেন হাতেনাতে।
সুস্মিতা গোস্বামী
ফাইবারের পাশাপাশি ছাতুতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ভিটমিন ও বেশকিছু খনিজ পদার্থ থাকে। এগুলো ত্বকের উপকার করে। এমনকি চুলের বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে। সুস্মিতা গোস্বামী
ফাইবারের পাশাপাশি ছাতুতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ভিটমিন ও বেশকিছু খনিজ পদার্থ থাকে। এগুলো ত্বকের উপকার করে। এমনকি চুলের বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে।
সুস্মিতা গোস্বামী
ছাতু খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নিমেষে উপকারি উপাদানগুলি রক্তে মিশে যায়। ফলে সঙ্গে সঙ্গে এনার্জির মাত্রা বাড়তে শুরু করে। সেই সঙ্গে শরীরের ভিতরে ভিটামিন এবং খনিজের ঘাটতি পূরণ হয়। সুস্মিতা গোস্বামী
ছাতু খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নিমেষে উপকারি উপাদানগুলি রক্তে মিশে যায়। ফলে সঙ্গে সঙ্গে এনার্জির মাত্রা বাড়তে শুরু করে। সেই সঙ্গে শরীরের ভিতরে ভিটামিন এবং খনিজের ঘাটতি পূরণ হয়।
সুস্মিতা গোস্বামী
একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে ৬০ বছরের পর থেকে যদি নিয়মিত ছাতু খাওয়া যায় তাহলে একাধিক বয়সকালীন রোগ শরীরে বাসা বাঁধার কোনও সুযোগই পায় না। ফলে শেষ বয়সটা বেজায় নিশ্চিন্তেই কেটে যায়। সুস্মিতা গোস্বামী
একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে ৬০ বছরের পর থেকে যদি নিয়মিত ছাতু খাওয়া যায় তাহলে একাধিক বয়সকালীন রোগ শরীরে বাসা বাঁধার কোনও সুযোগই পায় না। ফলে শেষ বয়সটা বেজায় নিশ্চিন্তেই কেটে যায়।
সুস্মিতা গোস্বামী