কোন প্রাণী বলুন তো?

GK: মানুষের চিহ্ন মুছে গেলেও পৃথিবীতে বেঁচে থাকবে একটি মাত্র প্রাণী! বলুন তো, কোন প্রাণী? শুনে কিন্তু চমকে উঠবেন

পৃথিবী থেকে মানুষ নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়ার পরেও বেঁচে থাকবে হাফ মিলিমিটারের একটা প্রাণী। সূর্য মরা না পর্যন্ত মরবে না এই প্রাণীটি। ৩০ বছর খাবার ও জল ছাড়া দিব্যি বাঁচতে পারে এই প্রাণীটি।
পৃথিবী থেকে মানুষ নিশ্চিহ্ন হয়ে যাওয়ার পরেও বেঁচে থাকবে হাফ মিলিমিটারের একটা প্রাণী। সূর্য মরা না পর্যন্ত মরবে না এই প্রাণীটি। ৩০ বছর খাবার ও জল ছাড়া দিব্যি বাঁচতে পারে এই প্রাণীটি।
১৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা ৩০২ ডিগ্রি ফারেনহাইট উত্তাপ এবং -৪৫৭ ডিগ্রি ঠান্ডাও গায়ে আঁচড় কাটতে পারবে না এই প্রাণীটির। পৃথিবী ধ্বংসের ঠিক আগে পর্যন্ত বেঁচে থাকবে কে?
১৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা ৩০২ ডিগ্রি ফারেনহাইট উত্তাপ এবং -৪৫৭ ডিগ্রি ঠান্ডাও গায়ে আঁচড় কাটতে পারবে না এই প্রাণীটির। পৃথিবী ধ্বংসের ঠিক আগে পর্যন্ত বেঁচে থাকবে কে?
মানুষের অস্তিত্ব নিশ্চিহ্ন হওয়ার পরেও কি প্রাণ থাকবে? যতক্ষণ না সূর্য তার গনগনে তাপ হারিয়ে নিস্তেজ হয়ে পড়বে, ততক্ষণ বেঁচে থাকবে এই একটি মাত্র প্রাণীই।
মানুষের অস্তিত্ব নিশ্চিহ্ন হওয়ার পরেও কি প্রাণ থাকবে? যতক্ষণ না সূর্য তার গনগনে তাপ হারিয়ে নিস্তেজ হয়ে পড়বে, ততক্ষণ বেঁচে থাকবে এই একটি মাত্র প্রাণীই।
আট পেয়ে ওই প্রাণীর নাম টার্ডিগ্রেড। বাংলায় বলা হয় জল-শূকর। পৃথিবীর শেষদিন পর্যন্ত বেঁচে থাকবে এই প্রাণীটি। একটা জল-শূকরের এত ক্ষমতা? ৩০ বছর খাবার ও জল ছাড়া দিব্যি বাঁচতে পারে এই প্রাণী। ১৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা ৩০২ ডিগ্রি ফারেনহাইট উত্তাপ এবং -৪৫৭ ডিগ্রি ঠান্ডাও গায়ে আঁচড় কাটতে পারবে না জল-শূকরের।
আট পেয়ে ওই প্রাণীর নাম টার্ডিগ্রেড। বাংলায় বলা হয় জল-শূকর। পৃথিবীর শেষদিন পর্যন্ত বেঁচে থাকবে এই প্রাণীটি। একটা জল-শূকরের এত ক্ষমতা? ৩০ বছর খাবার ও জল ছাড়া দিব্যি বাঁচতে পারে এই প্রাণী। ১৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা ৩০২ ডিগ্রি ফারেনহাইট উত্তাপ এবং -৪৫৭ ডিগ্রি ঠান্ডাও গায়ে আঁচড় কাটতে পারবে না জল-শূকরের।
মাত্র ০.৫ মিলিমিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে এই জল-শূকর। ফুটন্ত জলে সেদ্ধ হোক বা ডিপ ফ্রিজে ঢুকিয়ে দেওয়া হোক, তার পরেও ২০০ বছর বেঁচে থাকবে এই প্রাণী।
মাত্র ০.৫ মিলিমিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে এই জল-শূকর। ফুটন্ত জলে সেদ্ধ হোক বা ডিপ ফ্রিজে ঢুকিয়ে দেওয়া হোক, তার পরেও ২০০ বছর বেঁচে থাকবে এই প্রাণী।
কোনও গ্রহাণুর সঙ্গে পৃথিবীর সংঘর্ষে সব কিছু নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে পারে। সুপারনোভার আকারে তারার বিস্ফোরণ ঘটতে পারে। গামা রশ্মির বিস্ফোরণে ধ্বংসের বীজ পোঁতা হয়ে যেতে পারে।
কোনও গ্রহাণুর সঙ্গে পৃথিবীর সংঘর্ষে সব কিছু নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে পারে। সুপারনোভার আকারে তারার বিস্ফোরণ ঘটতে পারে। গামা রশ্মির বিস্ফোরণে ধ্বংসের বীজ পোঁতা হয়ে যেতে পারে।
কিন্তু একা কুম্ভের মতো জেগে থাকবে জল-শূকর। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় উঠে এসেছে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য। বড় কঠিন প্রাণ এই জল-শূকরের। ভয়ানক ডাইনোসরের চেয়েও বেশি।
কিন্তু একা কুম্ভের মতো জেগে থাকবে জল-শূকর। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণায় উঠে এসেছে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য। বড় কঠিন প্রাণ এই জল-শূকরের। ভয়ানক ডাইনোসরের চেয়েও বেশি।