Health Benefits: পালং-মেথি ছাড়ুন, ক্যালসিয়ামে ঠাঁসা সস্তার এই শাকেই হাড় হবে শক্ত,সারবে লিভার-হার্টের সব অসুখ

সব ধরনের শাকের মধ্যে সবথেকে উপকারী হল কলমি শাক। এতে রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ এবং বিশেষ কিছু খনিজ।
সব ধরনের শাকের মধ্যে অত্যন্ত উপকারী হল কলমি শাক। এতে রয়েছে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ এবং বিশেষ কিছু খনিজ।
কলমি শাক লিভারের জন্য অত্যন্ত উপকারী। আয়ুর্বেদে এই শাককে জন্ডিসের মহৌষধি হিসাবে ব্যবহার করা হয়। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এই শাকে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা লিভার থেকে ক্ষতিকর পদার্থ বার করে দিতে সাহায্য করে।
কলমি শাক লিভারের জন্য অত্যন্ত উপকারী। আয়ুর্বেদে এই শাককে জন্ডিসের মহৌষধি হিসাবে ব্যবহার করা হয়। গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এই শাকে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা লিভার থেকে ক্ষতিকর পদার্থ বার করে দিতে সাহায্য করে।
কলমি শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন। এছাড়াও এই শাক হল ভিটামিন সি-এর ভাণ্ডার। এই দুই উপাদান শরীরে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট হিসাবে কাজ করে। সেই কারণেই হৃদরোগের ফাঁদ এড়ানো যায়।
কলমি শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন। এছাড়াও এই শাক হল ভিটামিন সি-এর ভাণ্ডার। এই দুই উপাদান শরীরে অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট হিসাবে কাজ করে। সেই কারণেই হৃদরোগের ফাঁদ এড়ানো যায়।
শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভাল থাকলে ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসজনিত একাধিক রোগ প্রতিরোধ করা যায়। আর একাধিক গবেষণায় প্রমাণিত,কলমি শাক ইম্যিউনিটি বাড়ায়।
শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভাল থাকলে ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসজনিত একাধিক রোগ প্রতিরোধ করা যায়। আর একাধিক গবেষণায় প্রমাণিত,কলমি শাক ইম্যিউনিটি বাড়ায়।

চোখ ভাল রাখতে চাইলে কলমি শাকের চেয়ে ভাল জিনিস আর নেই। এই শাক ভিটামিন এ-এর খনি যা দৃষ্টিশক্তি ভাল রাখে। width=

বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, কলমি শাকে প্রচুর পরিমাণে ক্যালশিয়াম থাকে। তাই এই শাক হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে। ছোটবেলা থেকেই শিশুদের কলমি শাক খাওয়ালে তাদের হাড় শক্ত হয়। হাড়ের বিভিন্ন রোগেরও ঝুঁকি কমে। কলমি শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবেও কাজ করে এবং শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করে। এছাড়াও পর্যাপ্ত পরিমানে আয়রন থাকার কারণে এই শাক অ্যানিমিয়ার রোগীদের জন্য দারুণ উপকারী।
বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, কলমি শাকে প্রচুর পরিমাণে ক্যালশিয়াম থাকে। তাই এই শাক হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে। ছোটবেলা থেকেই শিশুদের কলমি শাক খাওয়ালে তাদের হাড় শক্ত হয়। হাড়ের বিভিন্ন রোগেরও ঝুঁকি কমে। কলমি শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবেও কাজ করে এবং শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করে। এছাড়াও পর্যাপ্ত পরিমানে আয়রন থাকার কারণে এই শাক অ্যানিমিয়ার রোগীদের জন্য দারুণ উপকারী।