খারমাল গাঁও

North Bengal Trip: ছবির চেয়েও বেশি সুন্দর! পাহাড়ের এই অচেনা গ্রাম পর্যটকদের কাছেও একেবারে নতুন, পুজোর ছুটিতে ঘুরে আসতে পারেন

*পুজোর ছুটির অফবিট ডেস্টিনেশনের খোঁজ কে না করেন। নতুন করে যারা অফবিট জায়গা খুঁজছেন পুজোর কটা দিন একটু শান্তিতে নিরিবিলিতে কাটাবেন বলে তাঁদের জন্য সেরা ডেস্টিনেশন খারমাল বস্তি বা খারমাল গাঁও।
*পুজোর ছুটির অফবিট ডেস্টিনেশনের খোঁজ কে না করেন। নতুন করে যারা অফবিট জায়গা খুঁজছেন পুজোর কটা দিন একটু শান্তিতে নিরিবিলিতে কাটাবেন বলে তাঁদের জন্য সেরা ডেস্টিনেশন খারমাল বস্তি বা খারমাল গাঁও।
*দার্জিলিং থেকে এই জায়গাটি খুব বেশি দূরে নয়। পাহাড়ের কোলে সাজানো গোছানো একটা ছোট্ট গ্রাম। তার পাশ দিয়ে বসে গিয়েছে রঙ্গিত নদী। অর্থাৎ নদীর পাড়ে ছোট্ট গ্রামের একটা ছবি আমরা যে ড্রয়িং খাতায় আঁকতাম সেরকমই একটা গ্রাম এই খারমাল।
*দার্জিলিং থেকে এই জায়গাটি খুব বেশি দূরে নয়। পাহাড়ের কোলে সাজানো গোছানো একটা ছোট্ট গ্রাম। তার পাশ দিয়ে বসে গিয়েছে রঙ্গিত নদী। অর্থাৎ নদীর পাড়ে ছোট্ট গ্রামের একটা ছবি আমরা যে ড্রয়িং খাতায় আঁকতাম সেরকমই একটা গ্রাম এই খারমাল।”
*শিলিগুড়ি থেকে খারমাল গাঁও বা খারমাল বস্তির দূরত্ব প্রায় ৭৮ কিলোমিটার এবং দার্জিলিং থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার। গ্ৰামটি প্রায় ৭,১৯৮ ফিট উচ্চতায় অবস্থিত। পরিসরে গ্রামটি একেবারেই ছোট বললে ভুল হবে না। কিন্তু এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অপরিসীম। তার সঙ্গে কাঞ্চনজঙ্ঘার পুরো রেঞ্জটাই এখান থেকে দেখা যায়।
*শিলিগুড়ি থেকে খারমাল গাঁও বা খারমাল বস্তির দূরত্ব প্রায় ৭৮ কিলোমিটার এবং দার্জিলিং থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার। গ্ৰামটি প্রায় ৭,১৯৮ ফিট উচ্চতায় অবস্থিত। পরিসরে গ্রামটি একেবারেই ছোট বললে ভুল হবে না। কিন্তু এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অপরিসীম। তার সঙ্গে কাঞ্চনজঙ্ঘার পুরো রেঞ্জটাই এখান থেকে দেখা যায়।
*চারপাশে পাইন গাছের জঙ্গল। তার সঙ্গে চা বাগান। ফেব্রুয়ারি থেকে মে এবং অক্টোবর থেকে নভেম্বর পর্যন্ত এখানে বেড়ানোর সেরা সময় বললে ভুল হবে না। শিলিগুড়ি থেকে সরাসরি গাড়িতে আসা যায়। তাতে ভাড়া পড়বে ৩০০০ টাকা থেকে ৩৩০০ টাকা। আবার শেয়ার গাড়িতে দার্জিলিং থেকেও এখানে আসা যায়। সেক্ষেত্রে গাড়ি ভাড়া একটু কম।
*চারপাশে পাইন গাছের জঙ্গল। তার সঙ্গে চা বাগান। ফেব্রুয়ারি থেকে মে এবং অক্টোবর থেকে নভেম্বর পর্যন্ত এখানে বেড়ানোর সেরা সময় বললে ভুল হবে না। শিলিগুড়ি থেকে সরাসরি গাড়িতে আসা যায়। তাতে ভাড়া পড়বে ৩০০০ টাকা থেকে ৩৩০০ টাকা। আবার শেয়ার গাড়িতে দার্জিলিং থেকেও এখানে আসা যায়। সেক্ষেত্রে গাড়ি ভাড়া একটু কম।
*কাজেই আর দেরি না করে বুকিং করে ফেলুন। কারণ এখানে হোমস্টের সংখ্যা বেশি নেই বললেই চলে। একটি বা দুটি হোমস্টে রয়েছে এখানে। পুজোর সময় বুকিং পাওয়া মুশকিল হয়ে যাবে। যাঁরা পাহাড় ঘুরতে ভালবাসেন তাঁদের কাছে এই জায়গাটি স্বর্গ বলেই মনে হবে।
*কাজেই আর দেরি না করে বুকিং করে ফেলুন। কারণ এখানে হোমস্টের সংখ্যা বেশি নেই বললেই চলে। একটি বা দুটি হোমস্টে রয়েছে। পুজোর সময় বুকিং পাওয়া মুশকিল হয়ে যাবে। যারা পাহাড় ঘুরতে ভালবাসেন তাদের কাছে এই জায়গাটি স্বর্গ বলেই মনে হবে।