মাছের আঁশ

Money Making Tips: মাছের এই অংশ বিক্রি করেই হতে পারেন লাখপতি! সবটা জানলে চমকে ‌যাবেন

কথাতেই আছে যে রাধে সে চুলও বাঁধে, এমনই উদাহরণ দেখা গেল বালুরঘাট শহর লাগোয়া খিদিরপুর এলাকায়। অপ্রয়োজনীয় সামগ্রী হিসেবে মাছের আঁশ রফতানি করে সংসারে অতিরিক্ত আয়ের দিশা দেখাচ্ছেন এলাকার বেশ কিছু গৃহিণী।
কথাতেই আছে যে রাধে সে চুলও বাঁধে, এমনই উদাহরণ দেখা গেল বালুরঘাট শহর লাগোয়া খিদিরপুর এলাকায়। অপ্রয়োজনীয় সামগ্রী হিসেবে মাছের আঁশ রফতানি করে সংসারে অতিরিক্ত আয়ের দিশা দেখাচ্ছেন এলাকার বেশ কিছু গৃহিণী।
বালুরঘাট শহর লাগোয়া খিদিরপুরের হালদারপাড়া এলাকায় বেশ কয়েক বছর যাবত এলাকার বেশ কিছু গৃহিণী এই মাছের আঁশ শুকিয়ে রফতানি করছেন। প্রথম অবস্থায় এই ব্যবসায় তেমনভাবে কেউ গুরুত্ব না দিলেও বর্তমানে ওই এলাকার একাধিক গৃহিণী বর্তমানে এই কাজে নিজেদের নিয়োজিত করেছেন।
বালুরঘাট শহর লাগোয়া খিদিরপুরের হালদারপাড়া এলাকায় বেশ কয়েক বছর যাবত এলাকার বেশ কিছু গৃহিণী এই মাছের আঁশ শুকিয়ে রফতানি করছেন। প্রথম অবস্থায় এই ব্যবসায় তেমনভাবে কেউ গুরুত্ব না দিলেও বর্তমানে ওই এলাকার একাধিক গৃহিণী বর্তমানে এই কাজে নিজেদের নিয়োজিত করেছেন।
সংসারে বাড়তি আয় হবার ফলে এই সমস্ত গৃহিণীদের মুখে দেখা যাচ্ছে চওড়া হাসি। জানা গেছে, বাজারে মাছ বিক্রির পর পড়ে থাকা মাছের উচ্ছিষ্ট বা বর্জ্য হিসেবে পরিচিত আঁশকে সংগ্রহ করে বাড়িতে আনতে হয়। প্রতিদিন গড়ে কয়েক কেজি আঁশ সংগ্রহ করতে পারেন তাঁরা, যা দিন শেষে বাড়িতে এনে পরিস্কার করে রোদে শুকোতে দিতে হয়।
সংসারে বাড়তি আয় হবার ফলে এই সমস্ত গৃহিণীদের মুখে দেখা যাচ্ছে চওড়া হাসি। জানা গেছে, বাজারে মাছ বিক্রির পর পড়ে থাকা মাছের উচ্ছিষ্ট বা বর্জ্য হিসেবে পরিচিত আঁশকে সংগ্রহ করে বাড়িতে আনতে হয়। প্রতিদিন গড়ে কয়েক কেজি আঁশ সংগ্রহ করতে পারেন তাঁরা, যা দিন শেষে বাড়িতে এনে পরিস্কার করে রোদে শুকোতে দিতে হয়।
চুন বা ক্যালসিয়াম জাতীয় পদার্থও অপসারণ করা হয়। এরপর আমদানিকারকের চাহিদা অনুযায়ী প্যাকেটজাতকরণ করা হয়। এরপর একসঙ্গে বেশ কয়েক কেজি মাছের আঁশ বিক্রি করে দেওয়া হয় বাইরের পার্শবর্তী জেলা থেকে আসা ক্রেতাদের কাছে। জানা যায়, এই সমস্ত শুকনো আঁশগুলি কখনও ৩০ টাকা, কখনও ২০ টাকা, কখনও বা ৪০ টাকা কেজি দরে পার্শ্ববর্তী জেলার পাশাপাশি ভিন রাজ্য থেকে একাধিক ব্যবসায়ীরা এসে এই মাছের শুকনো আঁশ গুলো কিনে নিয়ে যায়।
চুন বা ক্যালসিয়াম জাতীয় পদার্থও অপসারণ করা হয়। এরপর আমদানিকারকের চাহিদা অনুযায়ী প্যাকেটজাতকরণ করা হয়। এরপর একসঙ্গে বেশ কয়েক কেজি মাছের আঁশ বিক্রি করে দেওয়া হয় বাইরের পার্শবর্তী জেলা থেকে আসা ক্রেতাদের কাছে। জানা যায়, এই সমস্ত শুকনো আঁশগুলি কখনও ৩০ টাকা, কখনও ২০ টাকা, কখনও বা ৪০ টাকা কেজি দরে পার্শ্ববর্তী জেলার পাশাপাশি ভিন রাজ্য থেকে একাধিক ব্যবসায়ীরা এসে এই মাছের শুকনো আঁশ গুলো কিনে নিয়ে যায়।
এতেই মাস শেষে তাদের বাড়তি আয় যোগ হয় সাত থেকে আট হাজার টাকা। এর মাধ্যমেই এলাকার মহিলারা জীবিকা নির্বাহের পথটিকে সহজ করে নিয়েছেন।
এতেই মাস শেষে তাদের বাড়তি আয় যোগ হয় সাত থেকে আট হাজার টাকা। এর মাধ্যমেই এলাকার মহিলারা জীবিকা নির্বাহের পথটিকে সহজ করে নিয়েছেন।