অখন্ড জ্যোতি জ্বালানোর উপকারিতা কী নবরাত্রির শুভ উপলক্ষ্যে পূজার সময় মা দুর্গার মূর্তির সামনে অবিরাম শিখা জ্বালিয়ে রাখলে তা জীবনে আলো ও সুখ নিয়ে আসে। আপনি যদি আচার অনুসারে পুজো করেন তবে দেবী দুর্গা তাঁর ভক্তদের সুখী জীবনযাপনের আশীর্বাদ করেন। Photo- Representative

Durga Puja 2024: মণ্ডপে ঢুকলেই ফিরে পাবেন ছেলেবেলা, কলকাতাকে টেক্কা দিচ্ছে জেলা, নদিয়ার এই পুজোয় বিরাট চমক

মাজদিয়া: হারিয়ে যাওয়া বাঁশের কাজ মানুষের কাছে তুলে ধরতে এবং পুনর্জীবিত করতে এ বছর এবছর নদিয়ার মাজদিয়া নাঘাটা গ্রাম বারোয়ারি তাদের দুর্গাপুজোর ৫৪ তম বর্ষ উপলক্ষে তারা এ বছরের থিম তৈরি করতে চলেছেন হারিয়ে যাওয়া সমস্ত বাঁশের কাজের ওপর।

মণ্ডপে প্রবেশ করলে মনে পড়বে ফেলে আসা দিনের কথা। আগেকার দিনে বাঁশ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বস্তু ছিল মানুষের দৈনন্দিন জীবনে। এখন বর্তমানে দুর্গাপুজোর প্যান্ডেল বানানোর কাজ ছাড়া খুব একটা বাঁশের প্রচলন দেখা যায় না।

আরও পড়ুনঃ ১০ দিনেই হুহু করে ঝরবে বাড়তি মেদ! সহজ এই ৫ পানীয়ের জবাব নেই, জানুন কখন, কীভাবে খাবেন

আরও পড়ুনঃ ঝর্ণার ধারে জমাটি উইকেন্ড, সঙ্গে স্থানীয় খাবারের এলাহি সম্ভার! কোথায় জানেন?

আগেকার দিনে এই বাঁশ দিয়েই তৈরি করা হতো নিত্য প্রয়োজনীয় একাধিক সামগ্রী। ফালিফালি করে বাঁশ কেটে তা দিয়ে সুনিপুণ দক্ষতার সঙ্গে কারিগরেরা বানাতেন ঝুড়ি ফুলদানি ঝাড় লন্ঠন আরও একাধিক নিত্য প্রয়োজনীয় ও সৌখিন জিনিসপত্র। তবে তা প্রায় এখন সবই বিলুপ্তির পথে।আর সেই কারণেই নদিয়ার মাজদিয়ার না ঘাটা গ্রাম বারোয়ারির পক্ষ থেকে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে হারিয়ে যাওয়া বাঁশের কাজের পুজো মণ্ডপ তৈরি করার। এই মন্ডপ তৈরির ফলে বেশ কিছু বাঁশের কারিগর এরা পুজোর মাসে কিছুটা হলেও আর্থিক দিক থেকে স্বাবলম্বী হবেন বলেই তারা মনে করছেন।

Mainak Debnath