পরিস্থিতি ভাল নয়

GK: একেবারে বদলে যাবে পরিস্থিতি? ভয়ঙ্কর দিন আসছে, মাথায় হাত বিজ্ঞানীদেরও! কী ঘটতে চলেছে জানেন?

বিশ্ব উষ্ণায়ন পৃথিবীর ক্ষেত্রে সব সময় ভয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিজ্ঞানীরা দাবি করেছেন আর কয়েক শতকের মধ্যেই পৃথিবীর উষ্ণতা এতটা বৃদ্ধি পাবে যা মানুষের পক্ষে বেঁচে থাকা অসম্ভব হয়ে উঠবে। তারা গবেষণা করে দেখেছেন যে, পৃথিবীর ভয়াবহ উষ্ণতা বৃদ্ধির কারণে ধীরে ধীরে প্রাণীজগৎ বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে।
বিশ্ব উষ্ণায়ন পৃথিবীর ক্ষেত্রে সব সময় ভয়ের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিজ্ঞানীরা দাবি করেছেন আর কয়েক শতকের মধ্যেই পৃথিবীর উষ্ণতা এতটা বৃদ্ধি পাবে যা মানুষের পক্ষে বেঁচে থাকা অসম্ভব হয়ে উঠবে। তারা গবেষণা করে দেখেছেন যে, পৃথিবীর ভয়াবহ উষ্ণতা বৃদ্ধির কারণে ধীরে ধীরে প্রাণীজগৎ বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে।
বিজ্ঞানীরা বারবার সতর্ক করে বলেছেন যে পৃথিবী থেকে যদি গ্রীন হাউস গ্যাসের পরিমাণ যদি না কমে তাহলে এই উষ্ণতা বৃদ্ধির হার কোনও ভাবেই আটকানো যাবে না। তারা একটি জীবাশ্মকে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে খুঁড়ে বের করে নানা রকম গবেষণা করে দেখেছেন যে ডাইনোসরের সময় পৃথিবীর উষ্ণতা কেমন ছিল আর তারপর থেকে কতটা উষ্ণতা বেড়েছে।
বিজ্ঞানীরা বারবার সতর্ক করে বলেছেন যে পৃথিবী থেকে যদি গ্রীন হাউস গ্যাসের পরিমাণ যদি না কমে তাহলে এই উষ্ণতা বৃদ্ধির হার কোনও ভাবেই আটকানো যাবে না। তারা একটি জীবাশ্মকে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে খুঁড়ে বের করে নানা রকম গবেষণা করে দেখেছেন যে ডাইনোসরের সময় পৃথিবীর উষ্ণতা কেমন ছিল আর তারপর থেকে কতটা উষ্ণতা বেড়েছে।
তারা গবেষণায় দেখেছেন যে এখনও পর্যন্ত পৃথিবী মোট চার রকম ভাগে আবহাওয়ার পরিবর্তন দেখেছে। তার মধ্যে রয়েছে ‘‌হট হাউস’‌, ‘‌ওয়ার্ম হাউস’‌ ‘‌কুল হাউজ’ ও‌ ‘‌আইস হাউস’‌‌।
তারা গবেষণায় দেখেছেন যে এখনও পর্যন্ত পৃথিবী মোট চার রকম ভাগে আবহাওয়ার পরিবর্তন দেখেছে। তার মধ্যে রয়েছে ‘‌হট হাউস’‌, ‘‌ওয়ার্ম হাউস’‌ ‘‌কুল হাউজ’ ও‌ ‘‌আইস হাউস’‌‌।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, পৃথিবী এতদিন ধরে আইস হাউজ স্তরের মধ্যে ছিল, এরপর ধীরে ধীরে গ্রিন হাউসের মাত্রারিক্ত বৃদ্ধির কারণে এটি ওয়ার্ম হাউজ–এ পরিণত হয়েছে। আর এই ভাবে যদি গ্রিন হাউসের বৃদ্ধি পেতে থাকে তাহলে যেটা ৩৪ মিলিয়ন বছর আগে শেষ হয়ে গিয়েছিল সেই সময়টাই হয়তো আবার ফিরে আসতে পারে।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, পৃথিবী এতদিন ধরে আইস হাউজ স্তরের মধ্যে ছিল, এরপর ধীরে ধীরে গ্রিন হাউসের মাত্রারিক্ত বৃদ্ধির কারণে এটি ওয়ার্ম হাউজ–এ পরিণত হয়েছে। আর এই ভাবে যদি গ্রিন হাউসের বৃদ্ধি পেতে থাকে তাহলে যেটা ৩৪ মিলিয়ন বছর আগে শেষ হয়ে গিয়েছিল সেই সময়টাই হয়তো আবার ফিরে আসতে পারে।
গ্রিন হাউসের প্রভাবে পৃথিবীর উষ্ণতা যে হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে তা সমানভাবে যদি চলতে থাকে তাহলে কয়েক শতক অর্থাৎ ২৩০০ সালের মধ্যে পৃথিবীর উষ্ণতা এমন জায়গায় পৌঁছে যাবে, গত পাঁচ কোটি বছর এই পৃথিবী দেখেনি।
গ্রিন হাউসের প্রভাবে পৃথিবীর উষ্ণতা যে হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে তা সমানভাবে যদি চলতে থাকে তাহলে কয়েক শতক অর্থাৎ ২৩০০ সালের মধ্যে পৃথিবীর উষ্ণতা এমন জায়গায় পৌঁছে যাবে, গত পাঁচ কোটি বছর এই পৃথিবী দেখেনি।
তারা আরও জানিয়েছেন যে, এ ক্ষেত্রে বর্তমান আবহাওয়ার থেকে একেবারে বদলে যেতে পারে পরবর্তী কালের আবহাওয়া। সেই সাথে প্রবল উষ্ণতা বৃদ্ধি সবমিলিয়ে মানুষের পক্ষে এমন আবহাওয়াকে মানিয়ে নেওয়া অসম্ভব হয়ে উঠবে।
তারা আরও জানিয়েছেন যে, এ ক্ষেত্রে বর্তমান আবহাওয়ার থেকে একেবারে বদলে যেতে পারে পরবর্তী কালের আবহাওয়া। সেই সাথে প্রবল উষ্ণতা বৃদ্ধি সবমিলিয়ে মানুষের পক্ষে এমন আবহাওয়াকে মানিয়ে নেওয়া অসম্ভব হয়ে উঠবে।