কোন গাছ বলুন তো?

Aloe Vera: আর ছুটতে হবে না ডাক্তারখানায়-হাসপাতালে, বাড়িতে এই গাছটি থাকলেই যথেষ্ট! কোন গাছ জানেন কি?

আয়ুর্বেদিক গুণসম্পন্ন গুরুত্বপূর্ণ ভেষজের মধ্যে অন্যতম হল ঘৃতকুমারী বা অ্যালোভেরা। আর এর গুণাগুণ সম্পর্কে আমরা সকলেই ওয়াকিবহাল। তাই বাজারে অ্যালোভেরার ব্যাপক চাহিদাও রয়েছে। বিভিন্ন ওষুধ তৈরিতে এই ভেষজ ব্যবহার করা হয়। এমনকী শরীর সুস্থ রাখতে অনেকেই অ্যালোভেরার জ্যুস পান করে থাকেন।
আয়ুর্বেদিক গুণসম্পন্ন গুরুত্বপূর্ণ ভেষজের মধ্যে অন্যতম হল ঘৃতকুমারী বা অ্যালোভেরা। আর এর গুণাগুণ সম্পর্কে আমরা সকলেই ওয়াকিবহাল। তাই বাজারে অ্যালোভেরার ব্যাপক চাহিদাও রয়েছে। বিভিন্ন ওষুধ তৈরিতে এই ভেষজ ব্যবহার করা হয়। এমনকী শরীর সুস্থ রাখতে অনেকেই অ্যালোভেরার জ্যুস পান করে থাকেন।
তবে আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে এই গাছের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। এই গাছটি তার ঔষধি গুণের জন্য বিখ্যাত। বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা থেকে শুরু করে ত্বক ও চুলের সমস্যার চিকিৎসাতেও অ্যালোভেরার জুড়ি মেলা ভার! আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক কিষাণ লাল Local 18-কে বলেন যে, প্রায় ৬০০টি প্রজাতির অ্যালোভেরার অস্তিত্ব রয়েছে। যদিও এর সব প্রজাতিই উপকারী নয়।
তবে আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে এই গাছের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। এই গাছটি তার ঔষধি গুণের জন্য বিখ্যাত। বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা থেকে শুরু করে ত্বক ও চুলের সমস্যার চিকিৎসাতেও অ্যালোভেরার জুড়ি মেলা ভার! আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক কিষাণ লাল Local 18-কে বলেন যে, প্রায় ৬০০টি প্রজাতির অ্যালোভেরার অস্তিত্ব রয়েছে। যদিও এর সব প্রজাতিই উপকারী নয়।
এমনকী কৃষকরাও ফসল হিসেবে অ্যালোভেরা চাষ করছেন। আর সবথেকে বড় কথা হল, শুষ্ক ও মরু অঞ্চলেও অ্যালোভেরা অনায়াসে জন্মাতে পারে। কারণ এই উদ্ভিদে খুব বেশি জলের প্রয়োজন হয় না। এর সবুজ ঘন সূক্ষ্ম পাতার ডগা সামনের দিকে বাঁকানো থাকে। এই গাছের পাতায়ও সাদা দাগও থাকে অনেক সময়।
এমনকী কৃষকরাও ফসল হিসেবে অ্যালোভেরা চাষ করছেন। আর সবথেকে বড় কথা হল, শুষ্ক ও মরু অঞ্চলেও অ্যালোভেরা অনায়াসে জন্মাতে পারে। কারণ এই উদ্ভিদে খুব বেশি জলের প্রয়োজন হয় না। এর সবুজ ঘন সূক্ষ্ম পাতার ডগা সামনের দিকে বাঁকানো থাকে। এই গাছের পাতায়ও সাদা দাগও থাকে অনেক সময়।
চিকিৎসক কিষাণ লাল জানান, অ্যালোভেরা গাছকে আয়ুর্বেদের খনি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আয়ুর্বেদশাস্ত্র ও প্রসাধনী তৈরির ক্ষেত্রে এই গাছের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। অ্যালোভেরা জেল ত্বকের জন্যও খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। ত্বক সংক্রান্ত একাধিক সমস্যায় এটি খুবই উপকারী। আসলে অ্যালোভেরা ত্বকের প্রদাহ, দাগ, রোদে পোড়া এবং অন্যান্য সমস্যার চিকিৎসায় দারুণ কাজ করে। প্রসাধনী ক্ষেত্রেও অ্যালোভেরা জেলের গুরুত্ব অপরিসীম। কারণ ত্বকের নানা সমস্যায় এটি ব্যবহার করা হয়।
চিকিৎসক কিষাণ লাল জানান, অ্যালোভেরা গাছকে আয়ুর্বেদের খনি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আয়ুর্বেদশাস্ত্র ও প্রসাধনী তৈরির ক্ষেত্রে এই গাছের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। অ্যালোভেরা জেল ত্বকের জন্যও খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। ত্বক সংক্রান্ত একাধিক সমস্যায় এটি খুবই উপকারী। আসলে অ্যালোভেরা ত্বকের প্রদাহ, দাগ, রোদে পোড়া এবং অন্যান্য সমস্যার চিকিৎসায় দারুণ কাজ করে। প্রসাধনী ক্ষেত্রেও অ্যালোভেরা জেলের গুরুত্ব অপরিসীম। কারণ ত্বকের নানা সমস্যায় এটি ব্যবহার করা হয়।
অ্যালোভেরার রস পরিপাকতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে উপকারী বলে মনে করা হয়। অ্যালোভেরা সেবন করলে কোষ্ঠকাঠিন্য, অ্যাসিডিটি এবং বদহজমের মতো পেটের সমস্যা দূর হয়। অ্যালোভেরা চুলের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। চুল ঝরে যাওয়া, খুশকি ও চুলের অন্যান্য সমস্যায় অ্যালোভেরা খুবই উপকারী। আবার অ্যালোভেরার রস মেটাবলিজম বাড়াতে সাহায্য করে। এর নিয়মিত সেবন ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
অ্যালোভেরার রস পরিপাকতন্ত্রকে শক্তিশালী করতে উপকারী বলে মনে করা হয়। অ্যালোভেরা সেবন করলে কোষ্ঠকাঠিন্য, অ্যাসিডিটি এবং বদহজমের মতো পেটের সমস্যা দূর হয়। অ্যালোভেরা চুলের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। চুল ঝরে যাওয়া, খুশকি ও চুলের অন্যান্য সমস্যায় অ্যালোভেরা খুবই উপকারী। আবার অ্যালোভেরার রস মেটাবলিজম বাড়াতে সাহায্য করে। এর নিয়মিত সেবন ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক কিষাণলাল বলেন, অ্যালোভেরা নানা ভাবে সেবন করা যায়। জ্যুস, জেল কিংবা ক্যাপসুল হিসেবেও ব্যবহৃত হয় এটি। আবার গ্রামীণ এলাকায় অ্যালোভেরা লাড্ডু খাওয়ার চল রয়েছে। অ্যালোভেরা জেল ফেসপ্যাক হিসেবে লাগালে ত্বকে উজ্জ্বলতা ফিরে আসে। আবার খালি পেটে অ্যালোভেরার জ্যুস পান করলে পেটও ঠান্ডা থাকে।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক কিষাণলাল বলেন, অ্যালোভেরা নানা ভাবে সেবন করা যায়। জ্যুস, জেল কিংবা ক্যাপসুল হিসেবেও ব্যবহৃত হয় এটি। আবার গ্রামীণ এলাকায় অ্যালোভেরা লাড্ডু খাওয়ার চল রয়েছে। অ্যালোভেরা জেল ফেসপ্যাক হিসেবে লাগালে ত্বকে উজ্জ্বলতা ফিরে আসে। আবার খালি পেটে অ্যালোভেরার জ্যুস পান করলে পেটও ঠান্ডা থাকে।