ঢেঁড়স ভেজানো জল (ছবি সৌজন্য - ইন্টারনেট)

Benefits of Okra Water: নাম শুনেই নাক সিঁটকান? ‘এই’ সবজি ভেজানো জলে চুমুক দিলেই জীবন যাবে পাল্টে! ৩০ পেরলেই এই পানীয় অপরিহার্য

৩০ বছর পার হলেই নানা ধরনের অসুখ বেশি করে বাসা বাঁধতে শুরু করে মানব শরীরের মধ্যে। তাই এই বয়স থেকে বেশি সচেতনভাবে শরীরের যত্ন নেওয়া উচিত। একটি শক্তিশালী টনিক বেশ দরকারি এই সময়।
৩০ বছর পার হলেই নানা ধরনের অসুখ বেশি করে বাসা বাঁধতে শুরু করে মানব শরীরের মধ্যে। তাই এই বয়স থেকে বেশি সচেতনভাবে শরীরের যত্ন নেওয়া উচিত। একটি শক্তিশালী টনিক বেশ দরকারি এই সময়।
অভিজ্ঞ আয়ুর্বেদ চিকিৎসক সুখদেব শর্মা জানান, ঢ্যাঁড়শ ভেজানো জলে প্রচুর উপকার রয়েছে। ঢ্যাঁড়শ ধুয়ে টুকরা করে কেটে এক গ্লাস জল ভিজিয়ে রাখতে হবে। পরদিন সকালে খালি পেটে ওই জল খেতে হবে।
অভিজ্ঞ আয়ুর্বেদ চিকিৎসক সুখদেব শর্মা জানান, ঢ্যাঁড়শ ভেজানো জলে প্রচুর উপকার রয়েছে। ঢ্যাঁড়শ ধুয়ে টুকরা করে কেটে এক গ্লাস জল ভিজিয়ে রাখতে হবে। পরদিন সকালে খালি পেটে ওই জল খেতে হবে।
তবে প্রথমে বেশি খাওয়া যাবে না। প্রথমে অল্প করে খেয়ে দেখতে হবে। ধীরে ধীরে পরিমাণ বাড়াতে হবে। এভাবে দীর্ঘ সময় ধরে এই জল খেলে শরীরে বেশ অনেকটাই উপকারে লাগবে ঢ্যাঁড়শ ভেজানো জল।
তবে প্রথমে বেশি খাওয়া যাবে না। প্রথমে অল্প করে খেয়ে দেখতে হবে। ধীরে ধীরে পরিমাণ বাড়াতে হবে। এভাবে দীর্ঘ সময় ধরে এই জল খেলে শরীরে বেশ অনেকটাই উপকারে লাগবে ঢ্যাঁড়শ ভেজানো জল।
অ্যান্টি-ডায়াবেটিক প্রভাব রয়েছে ঢ্যাঁড়শ ভেজানো জলে। ঢ্যাঁড়শ দ্রবণীয় ফাইবার রয়েছে। এই ফাইবার অন্ত্রে শর্করার শোষণের গতিকে কমিয়ে দেয়। ঢ্যাঁড়শ বীজ এবং খোসায় অ্যান্টি-ডায়াবেটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
অ্যান্টি-ডায়াবেটিক প্রভাব রয়েছে ঢ্যাঁড়শ ভেজানো জলে। ঢ্যাঁড়শ দ্রবণীয় ফাইবার রয়েছে। এই ফাইবার অন্ত্রে শর্করার শোষণের গতিকে কমিয়ে দেয়। ঢ্যাঁড়শ বীজ এবং খোসায় অ্যান্টি-ডায়াবেটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
ঢ্যাঁড়শ মিউকিলেজ নামে একটি পিচ্ছিল পদার্থ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। এই পদার্থ মানব দেহের পরিপাকতন্ত্রকে স্বাচ্ছন্দ্য দেয়। ফলে পেট ফেপে যাওয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং বদহজম কমাতে পারে এই জল খেলে।
ঢ্যাঁড়শ মিউকিলেজ নামে একটি পিচ্ছিল পদার্থ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। এই পদার্থ মানব দেহের পরিপাকতন্ত্রকে স্বাচ্ছন্দ্য দেয়। ফলে পেট ফেপে যাওয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং বদহজম কমাতে পারে এই জল খেলে।
ঢ্যাঁড়শে ভিটামিন-সি, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং ফ্ল্যাভোনয়েড প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। মানব দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে ঢ্যাঁড়স ভেজানো জল।
ঢ্যাঁড়শে ভিটামিন-সি, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং ফ্ল্যাভোনয়েড প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। মানব দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে ঢ্যাঁড়স ভেজানো জল।
কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি বয়সের সঙ্গে বৃদ্ধি পায় বেশ অনেকটাই। এক্ষেত্রে ঢ্যাঁড়শ জল হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য অনেকটাই উপকারী। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা দেহের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়।
কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি বয়সের সঙ্গে বৃদ্ধি পায় বেশ অনেকটাই। এক্ষেত্রে ঢ্যাঁড়শ জল হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য অনেকটাই উপকারী। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা দেহের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়।
ঢ্যাঁড়শে ভিটামিন-কে, ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টিতে সমৃদ্ধ একটি সবজি। এগুলো মানব দেহের হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ গুরুত্বপূর্ণ। ঢ্যাঁড়শ ভেজানো জলে হাড়ের রোগের ঝুঁকি কমে।
ঢ্যাঁড়শে ভিটামিন-কে, ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টিতে সমৃদ্ধ একটি সবজি। এগুলো মানব দেহের হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ গুরুত্বপূর্ণ। ঢ্যাঁড়শ ভেজানো জলে হাড়ের রোগের ঝুঁকি কমে।