Tag Archives: Lady Finger

Lady Finger Health Benefit: এই সবজি খেয়ে কিছু লাভ হয় নাকি, শুধু শুধু কি আর ঢ্যাঁড়শ বলা হয়, গুণে ঠাসা, আটকায় একাধিক রোগ

: হাজারো রোগের সমাধান ঢেঁড়সেই । ডাল দিয়ে ঢেঁড়স কিংবা ঢেঁড়সের সবজি বা ভাজা। অনেকেই ভালবাসেন এই ভাবে ঢেঁড়স খেতে। তবে এই ঢেঁড়সের আসল গুণাগুণ পেতে হলে ডালে ঢেঁড়স সিদ্ধ করে কিংবা সারারাত জলে ঢেঁড়স ভিজিয়ে রেখে সেই জল খেলে পাবেন বহুগুণ উপকারিতা । বিশিষ্ট পুষ্টিবিদ কিংশুক প্রামানিক জানিয়েছেন ঢেঁড়শের গুণ ও দোষ দুটোই রয়েছে৷
: হাজারো রোগের সমাধান ঢেঁড়সেই । ডাল দিয়ে ঢেঁড়স কিংবা ঢেঁড়সের সবজি বা ভাজা। অনেকেই ভালবাসেন এই ভাবে ঢেঁড়স খেতে। তবে এই ঢেঁড়সের আসল গুণাগুণ পেতে হলে ডালে ঢেঁড়স সিদ্ধ করে কিংবা সারারাত জলে ঢেঁড়স ভিজিয়ে রেখে সেই জল খেলে পাবেন বহুগুণ উপকারিতা । বিশিষ্ট পুষ্টিবিদ কিংশুক প্রামানিক জানিয়েছেন ঢেঁড়শের গুণ ও দোষ দুটোই রয়েছে৷
১.কিডনির কর্মক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়: নিয়মিত এক বাটি করে ঢেঁড়সের তরকারি খেলে কিডনির ভেতর জমতে থাকা ক্ষতিকর উপাদান বেরিয়ে যেতে শুরু করে।
১.কিডনির কর্মক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়: নিয়মিত এক বাটি করে ঢেঁড়সের তরকারি খেলে কিডনির ভেতর জমতে থাকা ক্ষতিকর উপাদান বেরিয়ে যেতে শুরু করে।
২.কনস্টিপেশনের প্রকোপ কমায়: ঢেঁড়সের শরীরে থাকা ফাইবার শুধুমাত্র হার্টের খেয়াল রাখে না, সেই সঙ্গে কনস্টিপেশন, বদ–হজম এবং গ্যাস–অম্বলের মতো রোগের প্রকোপ কমাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
২.কনস্টিপেশনের প্রকোপ কমায়: ঢেঁড়সের শরীরে থাকা ফাইবার শুধুমাত্র হার্টের খেয়াল রাখে না, সেই সঙ্গে কনস্টিপেশন, বদ–হজম এবং গ্যাস–অম্বলের মতো রোগের প্রকোপ কমাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
৩.ক্যান্সার রোগকে প্রতিরোধ করে: প্রচুর মাত্রায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকার কারণে প্রতিদিন এই সবজিটি খেলে একদিকে যেমন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটে৷
৩.ক্যান্সার রোগকে প্রতিরোধ করে: প্রচুর মাত্রায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকার কারণে প্রতিদিন এই সবজিটি খেলে একদিকে যেমন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি ঘটে৷
তেমনি শরীরে উপস্থিত ক্ষতিকর টক্সিক উপাদানদের কোষেদের গঠনে পরিবর্তন করার কোনও সুযোগই দেয় না।
তেমনি শরীরে উপস্থিত ক্ষতিকর টক্সিক উপাদানদের কোষেদের গঠনে পরিবর্তন করার কোনও সুযোগই দেয় না।
৪. ওজন নিয়ন্ত্রণে চলে আসে: অতিরিক্ত কারণে যদি চিন্তায় থাকেন, তাহলে প্রতিদিনের ডায়েটে ঢেঁরসের অন্তর্ভুক্তি মাস্ট! কারণ এই সবজিটির ভেতর থাকা ফাইবার অনেকক্ষণ পেট ভরিয়ে রাখে।
৪. ওজন নিয়ন্ত্রণে চলে আসে: অতিরিক্ত কারণে যদি চিন্তায় থাকেন, তাহলে প্রতিদিনের ডায়েটে ঢেঁরসের অন্তর্ভুক্তি মাস্ট! কারণ এই সবজিটির ভেতর থাকা ফাইবার অনেকক্ষণ পেট ভরিয়ে রাখে।
ফলে অতিরিক্ত খাবার খাওয়ার প্রবণতা যেমন কমে। সেই সঙ্গে বারে বারে খাওয়ার ইচ্ছাও চলে যায়। ফলে ওজন বাড়ার আশঙ্কা একেবারে কমে যায়। Input- Piya Gupta
ফলে অতিরিক্ত খাবার খাওয়ার প্রবণতা যেমন কমে। সেই সঙ্গে বারে বারে খাওয়ার ইচ্ছাও চলে যায়। ফলে ওজন বাড়ার আশঙ্কা একেবারে কমে যায়। Input- Piya Gupta

Lady Finger: আপনার শরীরে কি এই রোগগুলি বাসা বেঁধেছে ভুলেও মুখে তুলবেন না এই সবজি, বড় বিপদ থাকবে ওৎ পেতে

:আপনি খুব বেশি ঢ্যাঁড়শ খেতে পছন্দ করেন নাকি? ঢ্যাঁড়শ খেলে কী কী রোগ হতে পারে জানেন কি? এ ব্যাপারে ড: চিন্ময় দেব গুপ্ত জানাচ্ছেন, ঢ্যাঁড়শ অত্যন্ত ভাল সবজি যা শরীরের বিভিন্ন ধরণের পুষ্টি যোগাতে সাহায্য করে। তবে অনেকের ক্ষেত্রেই এই ঢ্যাঁড়শ বিভিন্ন রকম রোগের সৃষ্টি করতে পারে। ঢ্যাঁড়শ খাওয়ার যেমন উপকারিতা আছে তেমনি কিছু অপকারিতও রয়েছে।
:আপনি খুব বেশি ঢ্যাঁড়শ খেতে পছন্দ করেন নাকি? ঢ্যাঁড়শ খেলে কী কী রোগ হতে পারে জানেন কি? এ ব্যাপারে ড: চিন্ময় দেব গুপ্ত জানাচ্ছেন, ঢ্যাঁড়শ অত্যন্ত ভাল সবজি যা শরীরের বিভিন্ন ধরণের পুষ্টি যোগাতে সাহায্য করে। তবে অনেকের ক্ষেত্রেই এই ঢ্যাঁড়শ বিভিন্ন রকম রোগের সৃষ্টি করতে পারে। ঢ্যাঁড়শ খাওয়ার যেমন উপকারিতা আছে তেমনি কিছু অপকারিতও রয়েছে।
১)বেশি পরিমাণে ঢ্যাঁড়শ খেলে কিডনিতে পাথর বা Kidney Stone হতে পারে৷  সাধারণত ঢ্যাঁড়শ অক্সালেট নামক একটি যৌগ পদার্থ থাকে। আমরা যদি অতিরিক্ত পরিমাণে ঢ্যাঁড়শ খেয়ে ফেলি তাহলে এই অক্সালিক নামক যৌগ পদার্থের কারণে আমাদের কিডনিতে পাথর হতে পারে। তাই যাঁরা  কিডনিতে পাথরের সমস্যায় ভুগছেন তাঁরা অতিরিক্ত ঢ্যাঁড়শ খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
১)বেশি পরিমাণে ঢ্যাঁড়শ খেলে কিডনিতে পাথর বা Kidney Stone হতে পারে৷  সাধারণত ঢ্যাঁড়শ অক্সালেট নামক একটি যৌগ পদার্থ থাকে। আমরা যদি অতিরিক্ত পরিমাণে ঢ্যাঁড়শ খেয়ে ফেলি তাহলে এই অক্সালিক নামক যৌগ পদার্থের কারণে আমাদের কিডনিতে পাথর হতে পারে। তাই যাঁরা  কিডনিতে পাথরের সমস্যায় ভুগছেন তাঁরা অতিরিক্ত ঢ্যাঁড়শ খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
২)পেটের সমস্যা: অতিরিক্ত ঢ্যাঁড়শ খাওয়া  বিরূপ প্রতিক্রিয়া তৈরি করে। ঢ্যাঁড়শ কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ। অতিরিক্ত গ্রহণের ফলে ডায়রিয়া গ্যাস ও অন্ত্রের প্রদাহের মতো সমস্যা হতে পারে।
২)পেটের সমস্যা: অতিরিক্ত ঢ্যাঁড়শ খাওয়া  বিরূপ প্রতিক্রিয়া তৈরি করে। ঢ্যাঁড়শ কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ। অতিরিক্ত গ্রহণের ফলে ডায়রিয়া গ্যাস ও অন্ত্রের প্রদাহের মতো সমস্যা হতে পারে।
৩) ত্বকের ক্ষতি: ঢ্যাঁড়শ থেকে নিঃসৃত প্রোটিওলাইটিক নামক এনজাইমের সংস্পর্শে ত্বকের ক্ষতি হয়।
৩) ত্বকের ক্ষতি: ঢ্যাঁড়শ থেকে নিঃসৃত প্রোটিওলাইটিক নামক এনজাইমের সংস্পর্শে ত্বকের ক্ষতি হয়।
৪) রক্ত খুব ঘন হয়ে যেতে পারে: ঢ্যাঁড়শ ভিটামিন এর পরিমাণ বেশি। এটি শরীরের রক্ত ঘন করতে কাজ করে থাকে। তাই যাঁদের ব্লাড ক্লটিংয়ের সমস্যা রয়েছে তাঁরা বেশি ঢ্যাঁড়শ খাবেন না৷
৪) রক্ত খুব ঘন হয়ে যেতে পারে: ঢ্যাঁড়শ ভিটামিন এর পরিমাণ বেশি। এটি শরীরের রক্ত ঘন করতে কাজ করে থাকে। তাই যাঁদের ব্লাড ক্লটিংয়ের সমস্যা রয়েছে তাঁরা বেশি ঢ্যাঁড়শ খাবেন না৷
এই ঢ্যাঁড়শ মধ্যে রয়েছে আইরন ,ভিটামিন ,ফাইবার , অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ,পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ,ফসফরাস। তাই ঢ্যাঁড়শ একদিকে যেমন শরীরের যেন উপকার তেমনি কিছু কিছু ক্ষেত্রে এটা শরীরে গিয়ে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। Input- Piya Gupta
এই ঢ্যাঁড়শ মধ্যে রয়েছে আইরন ,ভিটামিন ,ফাইবার , অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ,পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ,ফসফরাস। তাই ঢ্যাঁড়শ একদিকে যেমন শরীরের যেন উপকার তেমনি কিছু কিছু ক্ষেত্রে এটা শরীরে গিয়ে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। Input- Piya Gupta

Benefits of Okra Water: নাম শুনেই নাক সিঁটকান? ‘এই’ সবজি ভেজানো জলে চুমুক দিলেই জীবন যাবে পাল্টে! ৩০ পেরলেই এই পানীয় অপরিহার্য

৩০ বছর পার হলেই নানা ধরনের অসুখ বেশি করে বাসা বাঁধতে শুরু করে মানব শরীরের মধ্যে। তাই এই বয়স থেকে বেশি সচেতনভাবে শরীরের যত্ন নেওয়া উচিত। একটি শক্তিশালী টনিক বেশ দরকারি এই সময়।
৩০ বছর পার হলেই নানা ধরনের অসুখ বেশি করে বাসা বাঁধতে শুরু করে মানব শরীরের মধ্যে। তাই এই বয়স থেকে বেশি সচেতনভাবে শরীরের যত্ন নেওয়া উচিত। একটি শক্তিশালী টনিক বেশ দরকারি এই সময়।
অভিজ্ঞ আয়ুর্বেদ চিকিৎসক সুখদেব শর্মা জানান, ঢ্যাঁড়শ ভেজানো জলে প্রচুর উপকার রয়েছে। ঢ্যাঁড়শ ধুয়ে টুকরা করে কেটে এক গ্লাস জল ভিজিয়ে রাখতে হবে। পরদিন সকালে খালি পেটে ওই জল খেতে হবে।
অভিজ্ঞ আয়ুর্বেদ চিকিৎসক সুখদেব শর্মা জানান, ঢ্যাঁড়শ ভেজানো জলে প্রচুর উপকার রয়েছে। ঢ্যাঁড়শ ধুয়ে টুকরা করে কেটে এক গ্লাস জল ভিজিয়ে রাখতে হবে। পরদিন সকালে খালি পেটে ওই জল খেতে হবে।
তবে প্রথমে বেশি খাওয়া যাবে না। প্রথমে অল্প করে খেয়ে দেখতে হবে। ধীরে ধীরে পরিমাণ বাড়াতে হবে। এভাবে দীর্ঘ সময় ধরে এই জল খেলে শরীরে বেশ অনেকটাই উপকারে লাগবে ঢ্যাঁড়শ ভেজানো জল।
তবে প্রথমে বেশি খাওয়া যাবে না। প্রথমে অল্প করে খেয়ে দেখতে হবে। ধীরে ধীরে পরিমাণ বাড়াতে হবে। এভাবে দীর্ঘ সময় ধরে এই জল খেলে শরীরে বেশ অনেকটাই উপকারে লাগবে ঢ্যাঁড়শ ভেজানো জল।
অ্যান্টি-ডায়াবেটিক প্রভাব রয়েছে ঢ্যাঁড়শ ভেজানো জলে। ঢ্যাঁড়শ দ্রবণীয় ফাইবার রয়েছে। এই ফাইবার অন্ত্রে শর্করার শোষণের গতিকে কমিয়ে দেয়। ঢ্যাঁড়শ বীজ এবং খোসায় অ্যান্টি-ডায়াবেটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
অ্যান্টি-ডায়াবেটিক প্রভাব রয়েছে ঢ্যাঁড়শ ভেজানো জলে। ঢ্যাঁড়শ দ্রবণীয় ফাইবার রয়েছে। এই ফাইবার অন্ত্রে শর্করার শোষণের গতিকে কমিয়ে দেয়। ঢ্যাঁড়শ বীজ এবং খোসায় অ্যান্টি-ডায়াবেটিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে।
ঢ্যাঁড়শ মিউকিলেজ নামে একটি পিচ্ছিল পদার্থ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। এই পদার্থ মানব দেহের পরিপাকতন্ত্রকে স্বাচ্ছন্দ্য দেয়। ফলে পেট ফেপে যাওয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং বদহজম কমাতে পারে এই জল খেলে।
ঢ্যাঁড়শ মিউকিলেজ নামে একটি পিচ্ছিল পদার্থ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। এই পদার্থ মানব দেহের পরিপাকতন্ত্রকে স্বাচ্ছন্দ্য দেয়। ফলে পেট ফেপে যাওয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য এবং বদহজম কমাতে পারে এই জল খেলে।
ঢ্যাঁড়শে ভিটামিন-সি, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং ফ্ল্যাভোনয়েড প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। মানব দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে ঢ্যাঁড়স ভেজানো জল।
ঢ্যাঁড়শে ভিটামিন-সি, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং ফ্ল্যাভোনয়েড প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। মানব দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে ঢ্যাঁড়স ভেজানো জল।
কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি বয়সের সঙ্গে বৃদ্ধি পায় বেশ অনেকটাই। এক্ষেত্রে ঢ্যাঁড়শ জল হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য অনেকটাই উপকারী। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা দেহের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়।
কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি বয়সের সঙ্গে বৃদ্ধি পায় বেশ অনেকটাই। এক্ষেত্রে ঢ্যাঁড়শ জল হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য অনেকটাই উপকারী। এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যা দেহের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়।
ঢ্যাঁড়শে ভিটামিন-কে, ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টিতে সমৃদ্ধ একটি সবজি। এগুলো মানব দেহের হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ গুরুত্বপূর্ণ। ঢ্যাঁড়শ ভেজানো জলে হাড়ের রোগের ঝুঁকি কমে।
ঢ্যাঁড়শে ভিটামিন-কে, ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টিতে সমৃদ্ধ একটি সবজি। এগুলো মানব দেহের হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য দারুণ গুরুত্বপূর্ণ। ঢ্যাঁড়শ ভেজানো জলে হাড়ের রোগের ঝুঁকি কমে।

Health Tips: এই সবজি ভেজানো জল খেলেই সাত দিনে গলে যাবে শরীরের মেদ! দূর হবে কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিস!

পেটের মেদ গলাতে চান? চিন্তা নেই ঢেঁড়স ভেজানোর জলই করবে ম্যাজিক। ঢেঁড়সের নাম শুনলে হয়তঅনেকেই নাক সিঁটকান । কিন্তু গরম কালে এই সবজি ভীষণ উপকারী।photo source collected 
পেটের মেদ গলাতে চান? চিন্তা নেই ঢেঁড়স ভেজানোর জলই করবে ম্যাজিক। ঢেঁড়সের নাম শুনলে হয়তঅনেকেই নাক সিঁটকান । কিন্তু গরম কালে এই সবজি ভীষণ উপকারী।photo source collected
ঢেঁড়স ভেজানো জল খেলে হাতে নাতে মিলবে প্রমাণ। বিশিষ্ট চিকিৎসক উৎপল পাঁজা জানান, ওজন কমানোর জন্য ঢেঁড়স ভেজানো জল ভীষণ উপকারী।
ঢেঁড়স ভেজানো জল খেলে হাতে নাতে মিলবে প্রমাণ। বিশিষ্ট চিকিৎসক উৎপল পাঁজা জানান, ওজন কমানোর জন্য ঢেঁড়স ভেজানো জল ভীষণ উপকারী।
ঢেঁড়সের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে যা মেটাবলিজামে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।
ঢেঁড়সের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার রয়েছে যা মেটাবলিজামে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।
এছাড়া ভিটামিন সি তে ভরপুর এই আনাজ। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
এছাড়া ভিটামিন সি তে ভরপুর এই আনাজ। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দেহে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
সম্প্রতি গবেষণায় দেখা গিয়েছে ঢেঁড়সে থাকা ফাইবার ওজন কমাতে সহায়ক। ঢেঁড়স দীর্ঘক্ষণ পেটকে ভর্তি রাখে।

সম্প্রতি গবেষণায় দেখা গিয়েছে ঢেঁড়সে থাকা ফাইবার ওজন কমাতে সহায়ক। ঢেঁড়স দীর্ঘক্ষণ পেটকে ভর্তি রাখে।
এছাড়াও পিসি ওডি, মেনোপজ, কোলেস্টেরল, ডাইবেটিসের মতো শারীরিক অবস্থা গুলোতে ঢেঁড়স দুর্দান্ত কাজ করে।
এছাড়াও পিসি ওডি, মেনোপজ, কোলেস্টেরল, ডাইবেটিসের মতো শারীরিক অবস্থা গুলোতে ঢেঁড়স দুর্দান্ত কাজ করে।
ঢেঁড়স হজম হওয়ার পর গ্লুকোজ ,আমিনো অ্যাসিড ও ফ্যাটি অ্যাসিড ভেঙে যায়। ওজন কমানোর জন্য এই বিশেষ ঢেঁড়স ভেজানো জল ভীষণ উপকারী।
ঢেঁড়স হজম হওয়ার পর গ্লুকোজ ,আমিনো অ্যাসিড ও ফ্যাটি অ্যাসিড ভেঙে যায়। ওজন কমানোর জন্য এই বিশেষ ঢেঁড়স ভেজানো জল ভীষণ উপকারী।
একটি বড় পাত্রে জল নিয়ে এতে ঢেঁড়স কেটে ভিজিয়ে রাখুন পরের দিন সকালে ঢেঁড়শটা ছেঁকে ফেলে দিন এরপর ওই জল পান করুন। ভেজানোর ঢেঁড়স গুলো ফেলে না দিয়ে রান্নায় ব্যবহার করতে পারেন।
একটি বড় পাত্রে জল নিয়ে এতে ঢেঁড়স কেটে ভিজিয়ে রাখুন পরের দিন সকালে ঢেঁড়শটা ছেঁকে ফেলে দিন এরপর ওই জল পান করুন। ভেজানোর ঢেঁড়স গুলো ফেলে না দিয়ে রান্নায় ব্যবহার করতে পারেন।
এই ঢেঁড়স ভেজানো জল গ্যাস , অম্বল, পেট ফোলার মতো সমস্যা থেকে শরীরকে সুস্থ রাখে। তাই শরীরের মেদ কমাতে অবশ্যই বেছে নিন ঢেঁড়স ভেজানো জল। (তথ্য: পিয়া গুপ্তা)
এই ঢেঁড়স ভেজানো জল গ্যাস , অম্বল, পেট ফোলার মতো সমস্যা থেকে শরীরকে সুস্থ রাখে। তাই শরীরের মেদ কমাতে অবশ্যই বেছে নিন ঢেঁড়স ভেজানো জল। (তথ্য: পিয়া গুপ্তা)