বলুন তো, কোন গ্রুপের রক্ত সবথেকে বেশি?

Blood Group: বলতে পারবেন, বিশ্বে কোন গ্রুপের রক্ত সবথেকে বেশি? উত্তরটা আপনাকে পুরো অবাক করে দেবে

একজন মানুষের ব্লাড গ্রুপ কী হবে, তা নির্ভর করে তার রক্তে ‘অ্যান্টিজেন’ নামের এক ধরনের প্রোটিনের উপস্থিতির ওপর। লোহিত রক্ত কণিকার উপরিভাগে থাকে অ্যান্টিজেন। রক্তের গ্রুপ নির্ধারণে সাধারণত ‘এ অ্যান্টিজেন’ ও ‘বি অ্যান্টিজেন’ এর উপস্থিতি দেখা হয়।
একজন মানুষের ব্লাড গ্রুপ কী হবে, তা নির্ভর করে তার রক্তে ‘অ্যান্টিজেন’ নামের এক ধরনের প্রোটিনের উপস্থিতির ওপর। লোহিত রক্ত কণিকার উপরিভাগে থাকে অ্যান্টিজেন। রক্তের গ্রুপ নির্ধারণে সাধারণত ‘এ অ্যান্টিজেন’ ও ‘বি অ্যান্টিজেন’ এর উপস্থিতি দেখা হয়।
যাদের রক্তের গ্রুপ এ, তাদের রক্তে শুধুই এ অ্যান্টিজেন থাকে। একইভাবে যাদের রক্তের গ্রুপ বি তাদের রক্তে থাকে বি অ্যান্টিজেন। এবি গ্রুপের রক্তে দুটোই থাকে, আর ও গ্রুপের রক্তে দুটোর কোনওটাই থাকে না।
যাদের রক্তের গ্রুপ এ, তাদের রক্তে শুধুই এ অ্যান্টিজেন থাকে। একইভাবে যাদের রক্তের গ্রুপ বি তাদের রক্তে থাকে বি অ্যান্টিজেন। এবি গ্রুপের রক্তে দুটোই থাকে, আর ও গ্রুপের রক্তে দুটোর কোনওটাই থাকে না।
রক্তের গ্রুপ নির্ধারণের জন্য আরও একটি প্রোটিন ব্যবহার করা হয়, তা হলো ‘আরএইচ ফ্যাক্টর’ বা ‘রেসাস সিস্টেম’। এই আরএইচ ফ্যাক্টর রক্তে থাকলে তার রক্তটি পজিটিভ, আর না থাকলে রক্তটি নেগেটিভ।
রক্তের গ্রুপ নির্ধারণের জন্য আরও একটি প্রোটিন ব্যবহার করা হয়, তা হলো ‘আরএইচ ফ্যাক্টর’ বা ‘রেসাস সিস্টেম’। এই আরএইচ ফ্যাক্টর রক্তে থাকলে তার রক্তটি পজিটিভ, আর না থাকলে রক্তটি নেগেটিভ।
রক্ত দান ও গ্রহণের সময় রক্তের গ্রুপ জানা থাকাটা জরুরি, কারণ গ্রহীতার রক্তে থাকা অ্যান্টিজেন গ্রহণ করা রক্তের সঙ্গে না মিললে সমস্যা হতে পারে। যাদের রক্ত নেগেটিভ, তারা শুধুই নেগেটিভ গ্রুপের রক্ত গ্রহণ করতে পারে। কিন্তু যাদের রক্ত পজিটিভ, তারা পজিটিভ ও নেগেটিভ দুই ধরনের রক্তই গ্রহণ করতে পারবে।
রক্ত দান ও গ্রহণের সময় রক্তের গ্রুপ জানা থাকাটা জরুরি, কারণ গ্রহীতার রক্তে থাকা অ্যান্টিজেন গ্রহণ করা রক্তের সঙ্গে না মিললে সমস্যা হতে পারে। যাদের রক্ত নেগেটিভ, তারা শুধুই নেগেটিভ গ্রুপের রক্ত গ্রহণ করতে পারে। কিন্তু যাদের রক্ত পজিটিভ, তারা পজিটিভ ও নেগেটিভ দুই ধরনের রক্তই গ্রহণ করতে পারবে।
এ ছাড়া, যাদের টাইপ এ রক্ত আছে, তারা এ এবং এবি দুই গ্রুপের মানুষকেই রক্ত দিতে পারবে। যাদের গ্রুপ বি, তারা বি এবং এবি গ্রুপের মানুষকে রক্ত দিতে পারবে। এবি গ্রুপের রক্ত থাকলে সেটা শুধুই এবি গ্রুপের মানুষকে দেওয়া যাবে।
এ ছাড়া, যাদের টাইপ এ রক্ত আছে, তারা এ এবং এবি দুই গ্রুপের মানুষকেই রক্ত দিতে পারবে। যাদের গ্রুপ বি, তারা বি এবং এবি গ্রুপের মানুষকে রক্ত দিতে পারবে। এবি গ্রুপের রক্ত থাকলে সেটা শুধুই এবি গ্রুপের মানুষকে দেওয়া যাবে।
অন্যদিকে ও গ্রুপের রক্ত যার আছে তাকে ইউনিভার্সাল ডোনার বলা হয়, কারণ তিনি সব গ্রুপের মানুষকেই রক্ত দিতে পারবেন। এসব কারণে যে কোনো ইমার্জেন্সিতে টাইপ ও নেগেটিভ রক্ত সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয়, কারণ গ্রহীতার রক্তের গ্রুপ না জানলেও এই রক্ত ব্যবহার করা যায়।
অন্যদিকে ও গ্রুপের রক্ত যার আছে তাকে ইউনিভার্সাল ডোনার বলা হয়, কারণ তিনি সব গ্রুপের মানুষকেই রক্ত দিতে পারবেন। এসব কারণে যে কোনো ইমার্জেন্সিতে টাইপ ও নেগেটিভ রক্ত সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করা হয়, কারণ গ্রহীতার রক্তের গ্রুপ না জানলেও এই রক্ত ব্যবহার করা যায়।
আমেরিকান রেড ক্রসের তথ্য অনুযায়ী, পৃথিবীর বেশিরভাগ মানুষের আছে ও পজিটিভ রক্ত। এশিয়ান জাতির- ৩৯ শতাংশ মানুষের রক্ত ও পজিটিভ, ১ শতাংশ মানুষের রক্ত ও নেগেটিভ, ২৭ শতাংশ মানুষের রক্ত এ পজিটিভ, ০.৫ শতাংশ মানুষের রক্ত এ নেগেটিভ, ২৫ শতাংশ মানুষের রক্ত বি পজিটিভ, ০.৪ শতাংশ মানুষের রক্ত বি নেগেটিভ, ৭ শতাংশ মানুষের রক্ত এবি পজিটিভ এবং০.১ শতাংশ মানুষের রক্ত এবি নেগেটিভ।
আমেরিকান রেড ক্রসের তথ্য অনুযায়ী, পৃথিবীর বেশিরভাগ মানুষের আছে ও পজিটিভ রক্ত। এশিয়ান জাতির- ৩৯ শতাংশ মানুষের রক্ত ও পজিটিভ, ১ শতাংশ মানুষের রক্ত ও নেগেটিভ, ২৭ শতাংশ মানুষের রক্ত এ পজিটিভ, ০.৫ শতাংশ মানুষের রক্ত এ নেগেটিভ, ২৫ শতাংশ মানুষের রক্ত বি পজিটিভ, ০.৪ শতাংশ মানুষের রক্ত বি নেগেটিভ, ৭ শতাংশ মানুষের রক্ত এবি পজিটিভ এবং০.১ শতাংশ মানুষের রক্ত এবি নেগেটিভ।