বর্তমানে শহরের তীব্র গরম থেকে রেহাই পেতে সকলেই পাড়ি দিচ্ছে পাহাড়ে। সেই অর্থেই পাহাড়ি নদী কিংবা পাহাড়ি ঝর্নার ধারে পর্যটকদের ভিড় বাড়ছে।পাহাড় মানেই পর্যটকদের কাছে একটা আবেগের জায়গা সেই অর্থে হাতে একটু সময় পেলেই পাহাড়প্রেমী সকলেই ছুটে চলে আসেন পাহাড়ে, কারণ পাহাড়ের এই শান্ত শীতল পরিবেশে নিরিবিলিতে কিছুটা সময় কাটাবে বলে।বর্তমানে পাহাড়ের বুক চিরে বয়ে আসা এই পাহাড়ি ঝর্নায় দূরদূরান্ত থেকে ছুটে আসছেন পর্যটকেরা, এতেই হাসি ফিরছে দার্জিলিং যাওয়ার পথে রোহিণীর সিরুবাড়ি এলাকার স্থানীয় বাসিন্দাদের।প্রতিনিয়ত পর্যটকদের ভিড়ে জমজমাট এই জায়গা। কেউ রিলস, কেউ সেলফি নানাভাবে এই প্রাকৃতিক সৌন্দর্যকে ক্যামেরাবন্দি করতে এবং এই পাহাড়ি ঝর্নার ঠান্ডা জলে পা চুবিয়ে বসে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে ছুটে আসছে পর্যটকেরা।এই প্রসঙ্গে স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, বর্তমানে দার্জিলিংয়ের রোহিণীর সিরুবাড়ি এলাকায় এই ঝর্না পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। প্রতিনিয়ত এই এই পাহাড়ি ঝর্না দেখতে ভিড় বাড়ছে পর্যটকদের, এর ফলে আয়ও বাড়ছে।পর্যটকদের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু এই সিরুবাড়ি ঝর্নার ধারে গড়ে উঠেছে ছোট ছোট দোকান। সেই অর্থেই এখানে ঘুরতে আসা পর্যটকদের ভিড়ে হাসি ফিরছে স্থানীয়দের।চারিদিকে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ঘেরা এই জায়গা বর্তমানে অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।এখানে ঘুরতে আসা এক খুদে পর্যটক বলে ছুটির দিনে বাবার সঙ্গে ঘুরতে এসে এই পাহাড় এবং ঝর্না দেখতে সত্যিই খুবই সুন্দর লাগছে। শহরের কোলাহল যানজট ছেড়ে নিরিবিলিতে প্রকৃতির মাঝে এই শান্ত শীতল পরিবেশে পাহাড়ি ঝর্নায় কিছুটা সময় কাটালে নিমেষেই যেন মনের সমস্ত ক্লান্তি দূর হয়ে যাবে। (রিপোর্টার– সুজয় ঘোষ)
