মিরিক 

Darjeeling Trip: এই মিরিককে আপনি চিনতে পারবেন না, পুজোর আগেই পর্যটকদের জন্য নয়া চমক! দেখুন

দার্জিলিং: সামনেই দুর্গাপুজো সেই অর্থেই পুজোর ছুটিতে প্রচুর পর্যটকদের ঘুরতে যাওয়ার ঠিকানায় প্রথম স্থানে থাকে পাহাড়ের রানি দার্জিলিং। সেই অর্থেই আগেভাগেই ট্রেনের টিকিট থেকে শুরু করে হোমস্টে সব রেডি, এখন শুধু পুজোর ছুটির অপেক্ষা। সকলের ইচ্ছে থাকে একঘেয়েমি এই জীবন থেকে কিছুটা দূরে শহরের কোলাহল যানজট পিছুপা করে পাহাড়ের নিরিবিলি শান্ত শীতল পরিবেশে কিছুটা সময় কাটাতে। সেই অর্থেই বরাবরই সবুজে ঘেরা পাহাড় জঙ্গল এবং নদীর টানে উত্তরবঙ্গে ছুটে আসে পর্যটকেরা।

এ বছর পূজোর ছুটিতে আপনারও যদি গন্তব্য দার্জিলিং হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার জন্য সেরা ঠিকানা হতে চলেছে এই জায়গা। চারিদিকে পাহাড় আর চা বাগান সবুজে ঘেরা প্রকৃতির মাঝে তৈরি হয়েছে এই মিরিক লেক যার উপর দিয়ে তৈরি হয়েছে ইন্দ্রানী সেতু। আপনি যদি দার্জিলিং গিয়ে থাকেন অথচ এই জায়গায় যাননি তাহলে মিস করছেন।

আরও পড়ুনঃ নিরিবিলিতে পুজো কাটাতে চান? ঘুরে আসুন ছোট্ট এই পাহাড়ি গ্রামে, নস্ট্যালজিয়া ঘিরে রাখবে

দার্জিলিং পাহাড়ের মিরিকের বুকে শহরের প্রাণকেন্দ্র এই লেকের ওপর অবস্থিত ইন্দ্রানী ব্রিজ পর্যটকদের আকর্ষণের অন্যতম কেন্দ্রবিন্দু। এ প্রসঙ্গে, এখানে ঘুরতে আসে এক পর্যটক সৌরভ মল্লিক বলেন, চারিদিকে সবুজ চা বাগানে ঘেরা সারি সারি পাহাড় আর তার মাঝেই মন মুগ্ধ করা এই লেক এবং লেকের উপর তৈরি এই ইন্দ্রানী সেতুর ওপর দাঁড়িয়ে চারপাশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ঘেরা এই শহরকে চোখ ভরে দেখলাম, সত্যিই এক সুন্দর সময়ের সাক্ষী হলাম।

আরও পড়ুনঃ বঙ্গে বাংলার বড়, চওড়া পেটির লোভনীয় ইলিশ! শুক্রেই বাজারে মিলবে টন টন মাছ, কেজিতে কত দাম?

এবার পুজোয় আপনারও যদি গন্তব্য দার্জিলিং হয়ে থাকে তাহলে এই জায়গাটি মনমুগ্ধ করবে আপনার। শিলিগুড়ি থেকে মিরিক হয়ে দার্জিলিং যাওয়ার পথে পাহাড়ি চা বাগানে ঘেরা আঁকাবাঁকা রাস্তা পেরিয়ে শহরের মাঝেই মিরিক লেকের ওপর রয়েছে এই ইন্দ্রানী সেতু। পর্যটকদের আকর্ষণের জন্য আলোক সজ্জায় সুসজ্জিত করে তোলা হয়েছে এই ইন্দ্রানী ব্রিজকে। নতুন রূপে এই ব্রিজকে ক্যামেরাবন্দি করতে ইতিমধ্যেই দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসছে পর্যটকেরা। কেউ রিলস কেউ আর সেলফি এই ইন্দ্রানী সেতুকে ক্যামেরাবন্দি করতে ব্যস্ত সকল পর্যটক। ছুটির দিনে বা অবসর সময়ে এই জায়গায় কিছুটা সময় কাটালে নিমিষেই মন ভাল হবে আপনার।

সুজয় ঘোষ