বর্ষায় তরতরিয়ে বাড়ছে সুগার?

Diabetes Control Tips: বর্ষায় তরতরিয়ে বাড়ছে ব্লাড সুগার? শুধু করুন এই কাজ! নিমেষে শুষে নেবে রক্তের শর্করা

ডায়াবেটিস একটি মারাত্মক রোগ, যা সারা জীবন নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। আবহাওয়া অনুযায়ী ডায়াবেটিস রোগীদের সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে, যাতে জটিলতা এড়ানো যায়। বর্ষাকাল মানুষ খুব পছন্দ করলেও এই ঋতুতে নানা ধরনের সংক্রমণের আশঙ্কা থাকে।
ডায়াবেটিস একটি মারাত্মক রোগ, যা সারা জীবন নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। আবহাওয়া অনুযায়ী ডায়াবেটিস রোগীদের সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে, যাতে জটিলতা এড়ানো যায়। বর্ষাকাল মানুষ খুব পছন্দ করলেও এই ঋতুতে নানা ধরনের সংক্রমণের আশঙ্কা থাকে।
সুগার রোগীদের বৃষ্টিতে আরও সতর্কতা অবলম্বন করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। তবে কিছু লোক বিশ্বাস করেন যে বৃষ্টিতে রক্তে শর্করার পরিমাণ অনিয়ন্ত্রিত হতে শুরু করে। আসলেই কী এমনটা হয়? আসুন ডাক্তারের কাছ থেকে এই বিষয়ে সত্যতা জেনে নিন।
সুগার রোগীদের বৃষ্টিতে আরও সতর্কতা অবলম্বন করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। তবে কিছু লোক বিশ্বাস করেন যে বৃষ্টিতে রক্তে শর্করার পরিমাণ অনিয়ন্ত্রিত হতে শুরু করে। আসলেই কী এমনটা হয়? আসুন ডাক্তারের কাছ থেকে এই বিষয়ে সত্যতা জেনে নিন।
দিল্লি মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের প্রাক্তন সভাপতি তথা সিনিয়র ফিজিশিয়ান ডাঃ অনিল বনসল নিউজ ১৮-কে জানিয়েছেন, বর্ষাকাল স্বাস্থ্যের জন্য খুব কঠিন বলে মনে করা হয়, কারণ এই ঋতুতে ভাইরাল এবং ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ ছড়ানোর ঝুঁকি বেড়ে যায়।
দিল্লি মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের প্রাক্তন সভাপতি তথা সিনিয়র ফিজিশিয়ান ডাঃ অনিল বনসল নিউজ ১৮-কে জানিয়েছেন, বর্ষাকাল স্বাস্থ্যের জন্য খুব কঠিন বলে মনে করা হয়, কারণ এই ঋতুতে ভাইরাল এবং ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ ছড়ানোর ঝুঁকি বেড়ে যায়।
তিনি বলেন, ‘জায়গায় জায়গায় বন্যার কারণে মশার জন্ম হয় এবং মশা থেকে অনেক রোগ ছড়াতে শুরু করে। ডায়াবেটিস রোগীদের বৃষ্টিতে কিছু জিনিস খেয়াল রাখতে হবে। এই ঋতুতে তাপমাত্রার পরিবর্তন, অতিরিক্ত আর্দ্রতা ও ঘাম শরীরে প্রভাব ফেলে। এটি রক্তে শর্করার ওঠানামা করতে পারে।
তিনি বলেন, ‘জায়গায় জায়গায় বন্যার কারণে মশার জন্ম হয় এবং মশা থেকে অনেক রোগ ছড়াতে শুরু করে। ডায়াবেটিস রোগীদের বৃষ্টিতে কিছু জিনিস খেয়াল রাখতে হবে। এই ঋতুতে তাপমাত্রার পরিবর্তন, অতিরিক্ত আর্দ্রতা ও ঘাম শরীরে প্রভাব ফেলে। এটি রক্তে শর্করার ওঠানামা করতে পারে।
চিকিৎসক বলছেন, বৃষ্টিতে মানুষ জল কম পান করে, যার কারণে অনেক সময় ডিহাইড্রেশন হয়। এতে ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করার মাত্রা কমে যেতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে সুগারের রোগীদের অবশ্যই বৃষ্টিতে প্রতিদিন ৩-৪ লিটার জল পান করতে হবে।
চিকিৎসক বলছেন, বৃষ্টিতে মানুষ জল কম পান করে, যার কারণে অনেক সময় ডিহাইড্রেশন হয়। এতে ডায়াবেটিস রোগীদের রক্তে শর্করার মাত্রা কমে যেতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে সুগারের রোগীদের অবশ্যই বৃষ্টিতে প্রতিদিন ৩-৪ লিটার জল পান করতে হবে।
এছাড়া খাওয়া-দাওয়ার ব্যাপারেও বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে। বর্ষাকালে সরাসরি রক্তে শর্করার পরিবর্তন না হলেও কিছু ভুলের কারণে সুগারের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। লোকদের প্রতিদিন বৃষ্টিতে তাদের চিনির মাত্রা পরীক্ষা করা উচিত এবং সময়মতো ডাক্তারের দেওয়া ওষুধ খাওয়া উচিত।
এছাড়া খাওয়া-দাওয়ার ব্যাপারেও বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে। বর্ষাকালে সরাসরি রক্তে শর্করার পরিবর্তন না হলেও কিছু ভুলের কারণে সুগারের মাত্রা বেড়ে যেতে পারে। লোকদের প্রতিদিন বৃষ্টিতে তাদের চিনির মাত্রা পরীক্ষা করা উচিত এবং সময়মতো ডাক্তারের দেওয়া ওষুধ খাওয়া উচিত।
বর্ষাকালে সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখবেন যেভাবে- তাজা এবং স্বাস্থ্যকর ঘরে তৈরি খাবার খান। বাইরের খাবার এড়িয়ে চলুন। ফল এবং শাকসবজি খান, তবে সেগুলি ভালভাবে পরিষ্কার করুন।
বর্ষাকালে সুগার লেভেল নিয়ন্ত্রণে রাখবেন যেভাবে-
তাজা এবং স্বাস্থ্যকর ঘরে তৈরি খাবার খান। বাইরের খাবার এড়িয়ে চলুন। ফল এবং শাকসবজি খান, তবে সেগুলি ভালভাবে পরিষ্কার করুন।
বর্ষাকালেও নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। অত্যধিক আর্দ্রতায় থাকা এড়িয়ে চলুন এবং পর্যাপ্ত জল পান করুন। এই ঋতুতে মশা এবং ভাইরাল এবং ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ থেকে রক্ষা করুন। ডায়াবেটিস রোগীরা চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ফ্লু ভ্যাকসিন নিতে পারেন।
বর্ষাকালেও নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে। অত্যধিক আর্দ্রতায় থাকা এড়িয়ে চলুন এবং পর্যাপ্ত জল পান করুন। এই ঋতুতে মশা এবং ভাইরাল এবং ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ থেকে রক্ষা করুন। ডায়াবেটিস রোগীরা চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ফ্লু ভ্যাকসিন নিতে পারেন।
ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণের ওষুধ ও ইনসুলিন নিন। ব্যায়াম করার সময় বা বাইরে যাওয়ার সময় পায়ের বিশেষ যত্ন নিন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণের ওষুধ ও ইনসুলিন নিন। ব্যায়াম করার সময় বা বাইরে যাওয়ার সময় পায়ের বিশেষ যত্ন নিন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি একজন ব্যক্তির রক্তে ফাস্টিং শর্করার পরিমাণ ১০০-১২৪ mg/dL এবং খাবার খাওয়ার পরে সুগারের মাত্রা ১৪০-১৬০ mg/dL-এর মধ্যে থাকে, তাহলে তাকে প্রাক-ডায়াবেটিসের শ্রেণীতে রাখা হয়।