দিঘার মোহনায় তুলকালাম কাণ্ড! ছুটে আসছেন দূর-দূরান্তের মানুষ!

Digha News: দিঘার মোহনায় তুলকালাম কাণ্ড! ছুটে আসছেন দূর-দূরান্তের মানুষ! দেখেই পিলে চমকাচ্ছে সকলের, বিরাট শোরগোল…

 দিঘা মোহনা মৎস নিলাম কেন্দ্রজুড়ে শোরগোল পড়ল। তবে এবার বৃহদাকৃতির তেলিয়া ভোলা বা কৈ ভোলা মাছের জন্য নয়, কিংবা ইলিশ উঠে আসার জন্য নয়। বিশাল আকৃতির দুটি শঙ্কর মাছ ঘিরে শোরগোল ছড়াল। বিশাল আকৃতির দুটি শঙ্কর  মাছ এদিন দিঘা মোহনা মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে নিয়ে আসে মৎস্যজীবীরা। একটি একটি মাছের ওজন গড়ে প্রায় ৭০ থেকে ৮০ কেজির বেশি। বৃহৎ আকৃতির ওই শঙ্কর  মাছ দেখে দিঘা মোহনা মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে শোরগোল পড়ে যায়। উৎসাহী স্থানীয় বাসিন্দা ও পর্যটকেরা মাছটি দেখতে ভিড় জমায়।
দিঘা মোহনা মৎস নিলাম কেন্দ্রজুড়ে শোরগোল পড়ল। তবে এবার বৃহদাকৃতির তেলিয়া ভোলা বা কৈ ভোলা মাছের জন্য নয়, কিংবা ইলিশ উঠে আসার জন্য নয়। বিশাল আকৃতির দুটি শঙ্কর মাছ ঘিরে শোরগোল ছড়াল। বিশাল আকৃতির দুটি শঙ্কর মাছ এদিন দিঘা মোহনা মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে নিয়ে আসে মৎস্যজীবীরা। একটি একটি মাছের ওজন গড়ে প্রায় ৭০ থেকে ৮০ কেজির বেশি। বৃহৎ আকৃতির ওই শঙ্কর মাছ দেখে দিঘা মোহনা মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে শোরগোল পড়ে যায়। উৎসাহী স্থানীয় বাসিন্দা ও পর্যটকেরা মাছটি দেখতে ভিড় জমায়।
পরপর কয়েক বছর সামুদ্রিক মাছের খরা দিঘা মোহনা মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে। ফলে ট্রলার মালিক থেকে মৎস্যজীবীরা আর্থিকভাবে ক্ষতির মুখ দেখছিল। এবছর ব্যান পিরিয়ড শেষে শিকারে যাওয়ার সময় মৎস্যজীবীরা আশাবাদী ছিল এবার সামুদ্রিক মাছ ভাল পরিমাণউঠে আসবে জালে। মরশুমের শুরুর দিকে মৎস্যজীবীদের আশানুরূপ মাছ উঠে আসেনি জালে।
পরপর কয়েক বছর সামুদ্রিক মাছের খরা দিঘা মোহনা মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে। ফলে ট্রলার মালিক থেকে মৎস্যজীবীরা আর্থিকভাবে ক্ষতির মুখ দেখছিল। এবছর ব্যান পিরিয়ড শেষে শিকারে যাওয়ার সময় মৎস্যজীবীরা আশাবাদী ছিল এবার সামুদ্রিক মাছ ভাল পরিমাণউঠে আসবে জালে। মরশুমের শুরুর দিকে মৎস্যজীবীদের আশানুরূপ মাছ উঠে আসেনি জালে।
কিন্তু আগস্টের মাঝামাঝি থেকে সেভাবে ইলিশের দেখা না মিললেও অন্যান্য সামুদ্রিক মাছ ভাল পরিমাণ জালে জড়াচ্ছে। এর পাশাপাশি তেলিয়া ভোলা ও কই ভলা মৎস্যজীবীদের খুশির মাত্রা দ্বিগুণ করেছে। তার ওপর বাড়তি পাওনা বিভিন্ন সময় বৃহৎ আকৃতির শঙ্কর  মাছ। এদিন এই দুটি বিশালাকার শঙ্কর  মাছ ঘিরে হইচই ছড়ায় দিঘা মোহনা মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে।
কিন্তু আগস্টের মাঝামাঝি থেকে সেভাবে ইলিশের দেখা না মিললেও অন্যান্য সামুদ্রিক মাছ ভাল পরিমাণ জালে জড়াচ্ছে। এর পাশাপাশি তেলিয়া ভোলা ও কই ভলা মৎস্যজীবীদের খুশির মাত্রা দ্বিগুণ করেছে। তার ওপর বাড়তি পাওনা বিভিন্ন সময় বৃহৎ আকৃতির শঙ্কর মাছ। এদিন এই দুটি বিশালাকার শঙ্কর মাছ ঘিরে হইচই ছড়ায় দিঘা মোহনা মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে।
পূর্ব ভারতের বৃহত্তম সামুদ্রিক মৎস্য নিলাম কেন্দ্র দিঘা মোহনা মৎস্য নিলাম কেন্দ্র। বছরের এই সময়টা নানান ধরনের সামুদ্রিক মাছের কেনা বেচা চলে। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার বিভিন্ন ট্রলার, ভুটভটি ও নৌকো থেকে মাছ আসার পাশাপাশি পার্শ্ববর্তী রাজ্য ওড়িশা এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনার মৎস্যজীবীরা এই মাছ নিলাম কেন্দ্রে মাছ বিক্রির জন্য আসেন।
পূর্ব ভারতের বৃহত্তম সামুদ্রিক মৎস্য নিলাম কেন্দ্র দিঘা মোহনা মৎস্য নিলাম কেন্দ্র। বছরের এই সময়টা নানান ধরনের সামুদ্রিক মাছের কেনা বেচা চলে। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার বিভিন্ন ট্রলার, ভুটভটি ও নৌকো থেকে মাছ আসার পাশাপাশি পার্শ্ববর্তী রাজ্য ওড়িশা এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনার মৎস্যজীবীরা এই মাছ নিলাম কেন্দ্রে মাছ বিক্রির জন্য আসেন।
এদিন দিঘা মোহনা মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে নিয়ে আসা এই বৃহৎ আকৃতির শঙ্কর  মাছগুলি জেলারই এক মালিকের ট্রলারে ধরা পড়ে। সেখান থেকেই নিয়ে আসা হয় মোহনা মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে। মাছটি আনার সঙ্গে সঙ্গে শরগোল পড়ে যায়, মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে।এদিন দিঘা মোহনা মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে বৃহৎ আকৃতির দুটি শঙ্কর মাছ নিলামে ওঠে। এত বড় বড় মাছ দেখতে পর্যটক ও স্থানীয়দের ভিড় লক্ষ্য করা যায় মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে।
এদিন দিঘা মোহনা মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে নিয়ে আসা এই বৃহৎ আকৃতির শঙ্কর মাছগুলি জেলারই এক মালিকের ট্রলারে ধরা পড়ে। সেখান থেকেই নিয়ে আসা হয় মোহনা মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে। মাছটি আনার সঙ্গে সঙ্গে শরগোল পড়ে যায়, মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে।এদিন দিঘা মোহনা মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে বৃহৎ আকৃতির দুটি শঙ্কর মাছ নিলামে ওঠে। এত বড় বড় মাছ দেখতে পর্যটক ও স্থানীয়দের ভিড় লক্ষ্য করা যায় মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে।
 শঙ্কর মাছ দুটি বৃহৎ আকৃতির হলেও দাম অত্যন্ত কম। মাছ দুটি মোট ৬০ হাজার টাকারও কম দামে বিক্রি হয়। মাছটির দাম যাই হোক না কেন মরশুমে আবারও এত বৃহৎ আকৃতির দুটি শঙ্কর মাছ জালে ওঠায় খুশি ওই ট্রলারের মালিক। আবহাওয়া অনুকূল থাকলেও সেভাবে ইলিশের দেখা মিলছে না। এখনও আশা রয়েছে চলতি মরশুমে ইলিশ-সহ অন্যান্য সামুদ্রিক মাছের জোগান প্রচুর পরিমাণে হবে মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে।
শঙ্কর মাছ দুটি বৃহৎ আকৃতির হলেও দাম অত্যন্ত কম। মাছ দুটি মোট ৬০ হাজার টাকারও কম দামে বিক্রি হয়। মাছটির দাম যাই হোক না কেন মরশুমে আবারও এত বৃহৎ আকৃতির দুটি শঙ্কর মাছ জালে ওঠায় খুশি ওই ট্রলারের মালিক। আবহাওয়া অনুকূল থাকলেও সেভাবে ইলিশের দেখা মিলছে না। এখনও আশা রয়েছে চলতি মরশুমে ইলিশ-সহ অন্যান্য সামুদ্রিক মাছের জোগান প্রচুর পরিমাণে হবে মৎস্য নিলাম কেন্দ্রে।