লুংচু থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘা

Durga Puja Travel Destination: একদম নিরিবিলি, শুধু পাখির কিচির-মিচির! একান্তে সময় কাটানোর সেরা গন্তব্য, পুজোয়ে ঘুরে আসুন

সামনেই পুজো। আর পুজোর ছুটিতে কোথায় যাবেন বুঝে পাচ্ছেন না।দার্জিলিং - কালিম্পং -ই এক মাত্র পাহাড়ে বেড়ানোর জায়গা। তবে তা কিন্তু নয় দার্জিলিংয়ে এখন ভিড়ে ঠাসা। রয়েছে এমন একটি অফবিট লোকেশনের খোজ যেখানে এলে পাবেন এক সুন্দর অভিজ্ঞতা। এই জায়গাটি ছোট্ট কিন্তু সুন্দর । (অনির্বাণ রায়)
সামনেই পুজো। আর পুজোর ছুটিতে কোথায় যাবেন বুঝে পাচ্ছেন না।দার্জিলিং – কালিম্পং -ই এক মাত্র পাহাড়ে বেড়ানোর জায়গা। তবে তা কিন্তু নয় দার্জিলিংয়ে এখন ভিড়ে ঠাসা। রয়েছে এমন একটি অফবিট লোকেশনের খোজ যেখানে এলে পাবেন এক সুন্দর অভিজ্ঞতা। এই জায়গাটি ছোট্ট কিন্তু সুন্দর । (অনির্বাণ রায়)
যাঁরা একটু নিরিবিলিতে থাকতে চান তাঁদের জন্য এই জায়গাটি সেরা। সেকারণে আর চিন্তাভাবনা না করে বেরিয়ে পড়ুন। ঘুরে আসুন এই অচেনা লোকেশনে। একেবারে নিরিবিলিতে কাঞ্জনজঙ্ঘা উপভোগ করতে পারবেন তার সঙ্গে সাইড সিইংও করতে পারবেন অনেক জায়গায়। ভিড় ঠেলে দার্জিলিংয়ের ম্যালে ঘুরতে হবে না আপনাকে।
যাঁরা একটু নিরিবিলিতে থাকতে চান তাঁদের জন্য এই জায়গাটি সেরা। সেকারণে আর চিন্তাভাবনা না করে বেরিয়ে পড়ুন। ঘুরে আসুন এই অচেনা লোকেশনে। একেবারে নিরিবিলিতে কাঞ্জনজঙ্ঘা উপভোগ করতে পারবেন তার সঙ্গে সাইড সিইংও করতে পারবেন অনেক জায়গায়। ভিড় ঠেলে দার্জিলিংয়ের ম্যালে ঘুরতে হবে না আপনাকে।
একেবারে অফবিট এই পর্যটন কেন্দ্রটি। লাভা পেরিয়ে যেতে হয়। সেকারণে বলতে গেলে একটু উঁচুতেই এর অবস্থান। এনজেপি স্টেশন থেকে লাভা যাওয়ার অনেক গাড়িই এখান থেকে পাওয়া যায়। গাড়ি রিজার্ভ করে নিতে পারেন আবার শেয়ার গাড়িতেও যাওয়া যায় লাভা পর্যন্ত পৌঁছে সেখান থেকে আবার গাড়ি করে পৌঁছতে হবে লুংচু।
একেবারে অফবিট এই পর্যটন কেন্দ্রটি। লাভা পেরিয়ে যেতে হয়। সেকারণে বলতে গেলে একটু উঁচুতেই এর অবস্থান। এনজেপি স্টেশন থেকে লাভা যাওয়ার অনেক গাড়িই এখান থেকে পাওয়া যায়। গাড়ি রিজার্ভ করে নিতে পারেন আবার শেয়ার গাড়িতেও যাওয়া যায় লাভা পর্যন্ত পৌঁছে সেখান থেকে আবার গাড়ি করে পৌঁছতে হবে লুংচু।
নাম হল লুংচু । এখন পর্যন্ত খুব বেশি পর্যটক লুংচুর কথা জানেন না। ফলে এখানে হইচই, ভিড়, কোলাহল কিছুই নেই বললেই চলে। চলে যান এই পাহাড়ি গ্রামে। মন ভাল হয়ে যাবে।
নাম হল লুংচু । এখন পর্যন্ত খুব বেশি পর্যটক লুংচুর কথা জানেন না। ফলে এখানে হইচই, ভিড়, কোলাহল কিছুই নেই বললেই চলে। চলে যান এই পাহাড়ি গ্রামে। মন ভাল হয়ে যাবে।
লুংচু দার্জিলিংয়ের চেয়ে কোনও অংশে কম নয়। এই লুংচু থেকে রিশপ, সিকিমের পাহাড়ের মনোরম দৃশ্য উপভোগ করা যায়। তারসঙ্গে কাঞ্চজঙ্ঘা তো রয়েইছে। এখান থেকে ছাঙ্গে ওয়াটার ফল দেখা যায়। অসাধারণ সেই জায়গাটি। এখানে এলে মনটা শান্ত হয়ে যাবে। প্রবল বেগে জলধারা পড়ছে পাথরের উপর। ঝরনার জলে নিচে একটি ছোট্ট হ্রদ তৈরি হয়েছে। সেখানকার জল অত্যন্ত স্বচ্ছ।
লুংচু দার্জিলিংয়ের চেয়ে কোনও অংশে কম নয়। এই লুংচু থেকে রিশপ, সিকিমের পাহাড়ের মনোরম দৃশ্য উপভোগ করা যায়। তারসঙ্গে কাঞ্চজঙ্ঘা তো রয়েইছে। এখান থেকে ছাঙ্গে ওয়াটার ফল দেখা যায়। অসাধারণ সেই জায়গাটি। এখানে এলে মনটা শান্ত হয়ে যাবে। প্রবল বেগে জলধারা পড়ছে পাথরের উপর। ঝরনার জলে নিচে একটি ছোট্ট হ্রদ তৈরি হয়েছে। সেখানকার জল অত্যন্ত স্বচ্ছ।
লাভা ন্যাওড়া ভ্যালি ফরেস্ট এলাকার মধ্যে পড়ে। সেকারণে এই লুংচুং থেকেও ন্যাওড়াভ্যালি ফরেস্ট দেখতে পারেন। তার জন্য আবার লাভার ট্যাক্সিস্ট্যান্ড থেকে সাফারির গাড়ি ভাড়া করতে হবে। এবং বন দফতরের পারমিট করাতে হবে। সেসব অবশ্য গাড়ির চালকরাই করিয়ে দেন। অসম্ভব সুন্দর সেই জায়গাটি। ন্যাওড়াভ্যালি ফরেস্টের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এই জঙ্গলে রেড পান্ডা দেখতে পাওয়া যায়।
লাভা ন্যাওড়া ভ্যালি ফরেস্ট এলাকার মধ্যে পড়ে। সেকারণে এই লুংচুং থেকেও ন্যাওড়াভ্যালি ফরেস্ট দেখতে পারেন। তার জন্য আবার লাভার ট্যাক্সিস্ট্যান্ড থেকে সাফারির গাড়ি ভাড়া করতে হবে। এবং বন দফতরের পারমিট করাতে হবে। সেসব অবশ্য গাড়ির চালকরাই করিয়ে দেন। অসম্ভব সুন্দর সেই জায়গাটি। ন্যাওড়াভ্যালি ফরেস্টের বেশ সুখ্যাতি রয়েছে। এই জঙ্গলে রেড পান্ডা দেখতে পাওয়া যায়।