পৃথিবীর অবস্থা খারাপ!

Earth Water: পৃথিবীর অবস্থা এত খারাপ! টাল খেয়ে গিয়েছে পূর্ব দিকে, ভারতের জন্য ভয়ঙ্কর বিপদের খবর

জল পৃথিবীতে এমন একটি অপরিহার্য জিনিস যে এটি ছাড়া পৃথিবীতে জীবনের কথা ভাবাই যায় না। সারা বিশ্ব মাটি থেকে জল আহরণ করে তৃষ্ণা মেটায়। বিভিন্নভাবে জলের চাহিদা পূরণ করছে মানুষ।
জল পৃথিবীতে এমন একটি অপরিহার্য জিনিস যে এটি ছাড়া পৃথিবীতে জীবনের কথা ভাবাই যায় না। সারা বিশ্ব মাটি থেকে জল আহরণ করে তৃষ্ণা মেটায়। বিভিন্নভাবে জলের চাহিদা পূরণ করছে মানুষ।
কিন্তু আমরা পৃথিবী থেকে এত বেশি জল উত্তোলন করেছি যে পৃথিবীর অবস্থার অবনতি হয়েছে। আন্তর্জাতিক গবেষকরা এখন এমন খবর দিয়েছেন যে আপনি অবাক হয়ে যাবেন।
কিন্তু আমরা পৃথিবী থেকে এত বেশি জল উত্তোলন করেছি যে পৃথিবীর অবস্থার অবনতি হয়েছে। আন্তর্জাতিক গবেষকরা এখন এমন খবর দিয়েছেন যে আপনি অবাক হয়ে যাবেন।
Citec ডেইলির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মানুষ প্রচুর পরিমাণে ভূগর্ভস্থ জল পাম্পিং করে বের করে নিয়েছে। পৃথিবী দুই দশকেরও কম সময়ে ৪.৩৬ সেমি / বছর গতিতে প্রায় ৮০ সেন্টিমিটার পূর্ব দিকে হেলে গিয়েছে এর ফলে। এই গবেষণাটি জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটারে প্রকাশিত হয়েছে।
Citec ডেইলির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মানুষ প্রচুর পরিমাণে ভূগর্ভস্থ জল পাম্পিং করে বের করে নিয়েছে। পৃথিবী দুই দশকেরও কম সময়ে ৪.৩৬ সেমি / বছর গতিতে প্রায় ৮০ সেন্টিমিটার পূর্ব দিকে হেলে গিয়েছে এর ফলে। এই গবেষণাটি জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটারে প্রকাশিত হয়েছে।
জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটারস হল AGU-এর জার্নাল, যা পৃথিবী এবং মহাকাশ বিজ্ঞানের প্রভাব নিয়ে সংক্ষিপ্ত আকারের গবেষণা করে। জলবায়ু মডেলের উপর ভিত্তি করে বিজ্ঞানীরা পূর্বে অনুমান করেছিলেন, মানুষ ১৯৯৩ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত ২,১৫০ গিগাটন ভূগর্ভস্থ জল পাম্প করে বের করেছে। যা ৬ মিলিমিটারের বেশি (0.24 ইঞ্চি) সমুদ্রপৃষ্ঠের বৃদ্ধির সমান ছিল।
জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটারস হল AGU-এর জার্নাল, যা পৃথিবী এবং মহাকাশ বিজ্ঞানের প্রভাব নিয়ে সংক্ষিপ্ত আকারের গবেষণা করে। জলবায়ু মডেলের উপর ভিত্তি করে বিজ্ঞানীরা পূর্বে অনুমান করেছিলেন, মানুষ ১৯৯৩ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত ২,১৫০ গিগাটন ভূগর্ভস্থ জল পাম্প করে বের করেছে। যা ৬ মিলিমিটারের বেশি (0.24 ইঞ্চি) সমুদ্রপৃষ্ঠের বৃদ্ধির সমান ছিল।
গবেষণায় এটাও প্রকাশ পেয়েছে, ভূগর্ভস্থ জলের বেশির ভাগই ব্যবহার করা হয়েছে পৃথিবীর দুটি অঞ্চলে- আমেরিকার পশ্চিমাঞ্চল এবং উত্তর-পশ্চিম ভারত। ওয়েন সিও, সিউল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির একজন ভূ-পদার্থবিজ্ঞানী যিনি গবেষণার নেতৃত্ব দিয়েছেন, বলেছেন, ভূগর্ভস্থ জলের কমে যাওয়া পৃথিবীর রোটেশনাল পোল-এর উপর সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে।
গবেষণায় এটাও প্রকাশ পেয়েছে, ভূগর্ভস্থ জলের বেশির ভাগই ব্যবহার করা হয়েছে পৃথিবীর দুটি অঞ্চলে- আমেরিকার পশ্চিমাঞ্চল এবং উত্তর-পশ্চিম ভারত। ওয়েন সিও, সিউল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির একজন ভূ-পদার্থবিজ্ঞানী যিনি গবেষণার নেতৃত্ব দিয়েছেন, বলেছেন, ভূগর্ভস্থ জলের কমে যাওয়া পৃথিবীর রোটেশনাল পোল-এর উপর সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে।
ভারতে পঞ্জাব ও হরিয়ানার বিভিন্ন এলাকায় গত কয়েক বছর ধরে ব্যাপক হারে ভূগর্ভস্থ জল ব্যবহার করা হচ্ছে। গবেষকরা মনে করেন, এক জায়গা থেকে প্রচুর জল বের করার পর তা সাধারণত নদী ও সাগরেই প্রবাহিত হয়।
ভারতে পঞ্জাব ও হরিয়ানার বিভিন্ন এলাকায় গত কয়েক বছর ধরে ব্যাপক হারে ভূগর্ভস্থ জল ব্যবহার করা হচ্ছে। গবেষকরা মনে করেন, এক জায়গা থেকে প্রচুর জল বের করার পর তা সাধারণত নদী ও সাগরেই প্রবাহিত হয়।
ওয়েন সিও আরও বলেছেন, পৃথিবীর ঘূর্ণনে আসলে অনেক পরিবর্তন হয়েছে। পৃথিবীর জলবায়ুতেও প্রভাব ফেলেছে ভূগর্ভস্থ জল কমে যাওয়া।
ওয়েন সিও আরও বলেছেন, পৃথিবীর ঘূর্ণনে আসলে অনেক পরিবর্তন হয়েছে। পৃথিবীর জলবায়ুতেও প্রভাব ফেলেছে ভূগর্ভস্থ জল কমে যাওয়া।