Tag Archives: Moon

Earth Moon: সে কী! পৃথিবী থেকে দূরে সরে যাচ্ছে চাঁদ! এর জন্য কে ‘দায়ী’ জানেন? অবাক হবেন শুনে

পৃথিবীর এক মাত্র উপগ্রহ চাঁদ পৃথিবী থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, বছরে ৩.৮ সেন্টিমিটার করে পৃথিবী থেকে দূরে সরে যাচ্ছে চাঁদ।
পৃথিবীর এক মাত্র উপগ্রহ চাঁদ পৃথিবী থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, বছরে ৩.৮ সেন্টিমিটার করে পৃথিবী থেকে দূরে সরে যাচ্ছে চাঁদ।
১৯৬৯ সালে নাসা যখন চাঁদে মহাকাশচারী পাঠিয়েছিল তখন তারা চাঁদের মাটিতে প্রতিফলক প্যানেল বসিয়ে রেখেছিল। তাতেই ধরা পড়েছে বছর বছর চাঁদের সরে যাওয়ার বিষয়টি।
১৯৬৯ সালে নাসা যখন চাঁদে মহাকাশচারী পাঠিয়েছিল তখন তারা চাঁদের মাটিতে প্রতিফলক প্যানেল বসিয়ে রেখেছিল। তাতেই ধরা পড়েছে বছর বছর চাঁদের সরে যাওয়ার বিষয়টি।
চাঁদের সঙ্গে পৃথিবীর দূরত্ব বৃদ্ধি পেলে কী হবে? বিজ্ঞানীদের মতে, চাঁদ যে ধীরে ধীরে পৃথিবীর সঙ্গে দূরত্ব বৃদ্ধি করছে, তার নেপথ্য রয়েছে পৃথিবীর মিলানকোভিচ চক্র। পৃথিবীতে আবহাওয়ার অস্বাভাবিক কোনও পরিবর্তনের জন্যও এই চক্রকে দায়ী করা হয়।
চাঁদের সঙ্গে পৃথিবীর দূরত্ব বৃদ্ধি পেলে কী হবে? বিজ্ঞানীদের মতে, চাঁদ যে ধীরে ধীরে পৃথিবীর সঙ্গে দূরত্ব বৃদ্ধি করছে, তার নেপথ্য রয়েছে পৃথিবীর মিলানকোভিচ চক্র। পৃথিবীতে আবহাওয়ার অস্বাভাবিক কোনও পরিবর্তনের জন্যও এই চক্রকে দায়ী করা হয়।
সাহারা মরুভূমিতে গাছপালার জন্ম কিংবা প্রাচীনকালে পৃথিবীর বুকে নেমে আসা হিমযুগ, আবহাওয়াজনিত নানা পরিস্থিতির নেপথ্যে রয়েছে এই মিলানকোভিচ চক্র। চাঁদের অবস্থানকেও তা প্রভাবিত করছে বলে দাবি বিজ্ঞানীদের।
সাহারা মরুভূমিতে গাছপালার জন্ম কিংবা প্রাচীনকালে পৃথিবীর বুকে নেমে আসা হিমযুগ, আবহাওয়াজনিত নানা পরিস্থিতির নেপথ্যে রয়েছে এই মিলানকোভিচ চক্র। চাঁদের অবস্থানকেও তা প্রভাবিত করছে বলে দাবি বিজ্ঞানীদের।
পৃথিবীর মিলানকোভিচ চক্র প্রতি ৪ লাখ, ১ লাখ, ৪১ হাজার এবং ২১ হাজার বছর অন্তর পরিবর্তিত হয়। এই সময়ের ব্যবধানের সঙ্গে চাঁদের দূরত্বের বিষয় সরাসরি জড়িত।
পৃথিবীর মিলানকোভিচ চক্র প্রতি ৪ লাখ, ১ লাখ, ৪১ হাজার এবং ২১ হাজার বছর অন্তর পরিবর্তিত হয়। এই সময়ের ব্যবধানের সঙ্গে চাঁদের দূরত্বের বিষয় সরাসরি জড়িত।
বর্তমানে মিলানকোভিচ চক্রের ২১ হাজার বছরের পর্ব চলছে। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এই চক্রের পরিবর্তনের ব্যবধান আগে আরও কম ছিল। চাঁদের দূরত্বও পৃথিবী থেকে আগে আরও কম ছিল।
বর্তমানে মিলানকোভিচ চক্রের ২১ হাজার বছরের পর্ব চলছে। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এই চক্রের পরিবর্তনের ব্যবধান আগে আরও কম ছিল। চাঁদের দূরত্বও পৃথিবী থেকে আগে আরও কম ছিল।
মূলত এই চক্রের কারণে পৃথিবীর দিনরাতের হিসাবেও হেরফের হয়েছে। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, চাঁদের দূরত্বের বিচারে ২৪৬ কোটি বছর আগে পৃথিবীতে দিনের দৈর্ঘ্য ২৪ ঘণ্টা ছিল না। তখন ১৭ ঘণ্টায় এক দিন হয়ে যেত।
মূলত এই চক্রের কারণে পৃথিবীর দিনরাতের হিসাবেও হেরফের হয়েছে। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, চাঁদের দূরত্বের বিচারে ২৪৬ কোটি বছর আগে পৃথিবীতে দিনের দৈর্ঘ্য ২৪ ঘণ্টা ছিল না। তখন ১৭ ঘণ্টায় এক দিন হয়ে যেত।
পৃথিবীর আনাচে কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা প্রাচীন শিলার মধ্যেই চাঁদ এবং পৃথিবীর বিবর্তনের চিহ্ন লুকিয়ে আছে। ইতিমধ্যে অস্ট্রেলিয়া এবং দক্ষিণ আফ্রিকায় এই ধরনের শিলার খোঁজ মিলেছে। শিলার উপরে জমা পলির স্তর পর্যবেক্ষণ করে বিজ্ঞানীরা মিলানকোভিচ চক্রের স্থায়িত্ব এবং তার ভিত্তিতে চাঁদের সরণ বোঝার চেষ্টা চালাচ্ছেন।

পৃথিবীর আনাচে কানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা প্রাচীন শিলার মধ্যেই চাঁদ এবং পৃথিবীর বিবর্তনের চিহ্ন লুকিয়ে আছে। ইতিমধ্যে অস্ট্রেলিয়া এবং দক্ষিণ আফ্রিকায় এই ধরনের শিলার খোঁজ মিলেছে। শিলার উপরে জমা পলির স্তর পর্যবেক্ষণ করে বিজ্ঞানীরা মিলানকোভিচ চক্রের স্থায়িত্ব এবং তার ভিত্তিতে চাঁদের সরণ বোঝার চেষ্টা চালাচ্ছেন।

Science: চাঁদে কখনই যাননি আর্মস্ট্রংরা, পুরোটাই ভাঁওতা! প্রকাশ্যে ভয়ঙ্কর ‘সত্য’? ষড়যন্ত্র তাহলে কীসের!

১৯৬৯ সালের জুলাই মাসে প্রথম চাঁদে গিয়ে যখন নেমেছিলেন মার্কিন নভোচারীরা, সেই ঘটনা বিশ্বজুড়ে দেখেছেন কোটি কোটি মানুষ। কিন্তু পৃথিবীতে এখনো এমন বহু মানুষ আছেন, যারা বিশ্বাস করেন, মানুষ আসলে কোনদিন চাঁদে যায়নি।
১৯৬৯ সালের জুলাই মাসে প্রথম চাঁদে গিয়ে যখন নেমেছিলেন মার্কিন নভোচারীরা, সেই ঘটনা বিশ্বজুড়ে দেখেছেন কোটি কোটি মানুষ। কিন্তু পৃথিবীতে এখনো এমন বহু মানুষ আছেন, যারা বিশ্বাস করেন, মানুষ আসলে কোনদিন চাঁদে যায়নি।
মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসা এ বিষয়ে বিভিন্ন সময়ে গবেষণা চালিয়েছে। তাদের গবেষণা সব সময় দেখা গিয়েছে, চাঁদে মানুষ যাওয়ার ব্যাপারটিকে সাজানো ঘটনা বলে মনে করে যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় পাঁচ শতাংশ মানুষ।
মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসা এ বিষয়ে বিভিন্ন সময়ে গবেষণা চালিয়েছে। তাদের গবেষণা সব সময় দেখা গিয়েছে, চাঁদে মানুষ যাওয়ার ব্যাপারটিকে সাজানো ঘটনা বলে মনে করে যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় পাঁচ শতাংশ মানুষ।
এদের সংখ্যা হয়তো কম, কিন্তু চাঁদে যাওয়ার ব্যাপারে অবিশ্বাস ছড়ানোর জন্য ষড়যন্ত্র তত্ত্ব জিইয়ে রাখতে সেটিই যথেষ্ট। চাঁদে মানুষ যাওয়ার ব্যপারটিকে পুরোপুরি ধাপ্পাবাজি মনে করেন যারা, তারা এর সপক্ষে বেশ কিছু যুক্তি তুলে ধরেন। এরা মনে করেন মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা'র সেরকম প্রযুক্তিগত উৎকর্ষ তখনও ছিল না, যেটি সফল অভিযানের জন্য দরকার ছিল।
এদের সংখ্যা হয়তো কম, কিন্তু চাঁদে যাওয়ার ব্যাপারে অবিশ্বাস ছড়ানোর জন্য ষড়যন্ত্র তত্ত্ব জিইয়ে রাখতে সেটিই যথেষ্ট। চাঁদে মানুষ যাওয়ার ব্যপারটিকে পুরোপুরি ধাপ্পাবাজি মনে করেন যারা, তারা এর সপক্ষে বেশ কিছু যুক্তি তুলে ধরেন। এরা মনে করেন মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা’র সেরকম প্রযুক্তিগত উৎকর্ষ তখনও ছিল না, যেটি সফল অভিযানের জন্য দরকার ছিল।
এই যুক্তি দিয়ে এরা বলে থাকেন, নাসা তাদের অভিযান যে সফল হবে না, সেটা বুঝে ফেলেছিল। কাজেই তারা সোভিয়েত ইউনিয়নকে মহাকাশ অভিযানে টেক্কা দেওয়ার জন্য হয়তো চাঁদে সফল অভিযান চালানোর নাটক সাজিয়েছিল। কারণ মহাকাশ অভিযানে সোভিয়েত ইউনিয়ন যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে এগিয়ে ছিল, এমনকি তারা চাঁদের বুকে একটি যান ক্র্যাশ ল্যান্ড করিয়েছিল।
এই যুক্তি দিয়ে এরা বলে থাকেন, নাসা তাদের অভিযান যে সফল হবে না, সেটা বুঝে ফেলেছিল। কাজেই তারা সোভিয়েত ইউনিয়নকে মহাকাশ অভিযানে টেক্কা দেওয়ার জন্য হয়তো চাঁদে সফল অভিযান চালানোর নাটক সাজিয়েছিল। কারণ মহাকাশ অভিযানে সোভিয়েত ইউনিয়ন যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে এগিয়ে ছিল, এমনকি তারা চাঁদের বুকে একটি যান ক্র্যাশ ল্যান্ড করিয়েছিল।
নীল আর্মস্ট্রং চাঁদের বুকে পা দিয়ে পৃথিবীতে ফিরে আসার প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই কিন্তু ষড়যন্ত্র তত্ত্ব ডালপালা ছড়াতে থাকে। তবে এসব গুজব বা ষড়যন্ত্র তত্ত্ব পাত্তা পেতে শুরু করে ১৯৭৬ সালে একটি বই প্রকাশ হওয়ার পর। বইটির লেখক একজন সাংবাদিক বিল কেসিং। নাসার একটি সহযোগী সংস্থার জনসংযোগ বিভাগে তিনি কিছুদিন কাজ করেছিলেন। তার বইটির নাম ছিল, উই নেভার ওয়েন্ট টু মুন: আমেরিকাস থার্টি বিলিয়ন ডলার সুইন্ডল।
নীল আর্মস্ট্রং চাঁদের বুকে পা দিয়ে পৃথিবীতে ফিরে আসার প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই কিন্তু ষড়যন্ত্র তত্ত্ব ডালপালা ছড়াতে থাকে। তবে এসব গুজব বা ষড়যন্ত্র তত্ত্ব পাত্তা পেতে শুরু করে ১৯৭৬ সালে একটি বই প্রকাশ হওয়ার পর। বইটির লেখক একজন সাংবাদিক বিল কেসিং। নাসার একটি সহযোগী সংস্থার জনসংযোগ বিভাগে তিনি কিছুদিন কাজ করেছিলেন। তার বইটির নাম ছিল, উই নেভার ওয়েন্ট টু মুন: আমেরিকাস থার্টি বিলিয়ন ডলার সুইন্ডল।
সেই বইতে লেখকের মূল বক্তব্য হচ্ছে, মানুষ কখনই চাঁদে যায়নি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আসলে তিন হাজার কোটি ডলারের প্রবঞ্চনা করা হয়েছে। এই বইতে এমন কিছু বিষয় তুলে ধরা হয়েছিল যা পরবর্তী বছরগুলোতে 'চন্দ্র অভিযানের' সাফল্যে অবিশ্বাসীরা এই বিতর্কে সবসময় উল্লেখ করেছেন।
সেই বইতে লেখকের মূল বক্তব্য হচ্ছে, মানুষ কখনই চাঁদে যায়নি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আসলে তিন হাজার কোটি ডলারের প্রবঞ্চনা করা হয়েছে। এই বইতে এমন কিছু বিষয় তুলে ধরা হয়েছিল যা পরবর্তী বছরগুলোতে ‘চন্দ্র অভিযানের’ সাফল্যে অবিশ্বাসীরা এই বিতর্কে সবসময় উল্লেখ করেছেন।
কিছু ছবি দিয়ে তারা এই উদাহারণটি দেওয়ার চেষ্টাও করেন। তাদের প্রশ্ন, চাঁদে তো বাতাস নেই, তাহলে সেখানে মার্কিন পতাকা উড়ল কেমন করে। তাদের আরও প্রশ্ন, কেন এই ছবিতে চাঁদের আকাশে কোন তারামন্ডল দেখা যাচ্ছে না।
কিছু ছবি দিয়ে তারা এই উদাহারণটি দেওয়ার চেষ্টাও করেন। তাদের প্রশ্ন, চাঁদে তো বাতাস নেই, তাহলে সেখানে মার্কিন পতাকা উড়ল কেমন করে। তাদের আরও প্রশ্ন, কেন এই ছবিতে চাঁদের আকাশে কোন তারামন্ডল দেখা যাচ্ছে না।
এই ষড়যন্ত্র তত্ত্বকে নাকচ করে দেওয়ার মতো অনেক বৈজ্ঞানিক যুক্তি আছে, বলেছেন ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার মাইকেল রিক। তিনি বলেন, নীল আর্মস্ট্রং এবং বাজ অলড্রিন যখন পতাকাটি খুঁটি দিয়ে চাঁদের মাটিতে লাগাচ্ছিলেন, তখন সেটি কুঁচকে গিয়েছিল। আর যেহেতু পৃথিবীর তুলনায় চাঁদের মাধ্যাকর্ষণ শক্তি ছয় গুণ কম, তাই কুঁচকানো পতাকাটি সেরকমই থেকে গিয়েছিল।
এই ষড়যন্ত্র তত্ত্বকে নাকচ করে দেওয়ার মতো অনেক বৈজ্ঞানিক যুক্তি আছে, বলেছেন ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার মাইকেল রিক। তিনি বলেন, নীল আর্মস্ট্রং এবং বাজ অলড্রিন যখন পতাকাটি খুঁটি দিয়ে চাঁদের মাটিতে লাগাচ্ছিলেন, তখন সেটি কুঁচকে গিয়েছিল। আর যেহেতু পৃথিবীর তুলনায় চাঁদের মাধ্যাকর্ষণ শক্তি ছয় গুণ কম, তাই কুঁচকানো পতাকাটি সেরকমই থেকে গিয়েছিল।
আরেকটি জনপ্রিয় ষড়যন্ত্র তত্ত্ব হচ্ছে, পৃথিবীকে ঘিরে যে তেজস্ক্রিয়তার পরিমন্ডল, সেটিতে নভোচারীদের মারা যাওয়ার কথা। তারা কীভাবে চাঁদে যেতে পারে? পৃথিবীকে ঘিরে এই তেজস্ক্রিয় অঞ্চলটিকে বলে 'ভ্যান অ্যালেন বেল্ট' এবং সৌর ঝড় আর পৃথিবীর চুম্বকীয় ক্ষেত্রের নানা ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ায় এই তেজস্ক্রিয়তার সৃষ্টি হয়। নাসার বিজ্ঞানীদের মতে, অ্যাপোলো-১১ এর ক্রু যারা ছিলেন, চাঁদে যাওয়ার সময় তারা ভ্যান অ্যালেন বেল্টে ছিলেন মাত্র দুই ঘন্টা। আর এই বেল্টের যে অঞ্চলটিতে তেজস্ক্রিয়তার মাত্রা সবচেয়ে বেশি, সেখানে তারা অবস্থান করেন পাঁচ মিনিটেরও কম। ফলে তাদের ওপর তেজস্ক্রিয়তার সেরকম প্রভাব একেবারেই পড়েনি।
আরেকটি জনপ্রিয় ষড়যন্ত্র তত্ত্ব হচ্ছে, পৃথিবীকে ঘিরে যে তেজস্ক্রিয়তার পরিমন্ডল, সেটিতে নভোচারীদের মারা যাওয়ার কথা। তারা কীভাবে চাঁদে যেতে পারে? পৃথিবীকে ঘিরে এই তেজস্ক্রিয় অঞ্চলটিকে বলে ‘ভ্যান অ্যালেন বেল্ট’ এবং সৌর ঝড় আর পৃথিবীর চুম্বকীয় ক্ষেত্রের নানা ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ায় এই তেজস্ক্রিয়তার সৃষ্টি হয়। নাসার বিজ্ঞানীদের মতে, অ্যাপোলো-১১ এর ক্রু যারা ছিলেন, চাঁদে যাওয়ার সময় তারা ভ্যান অ্যালেন বেল্টে ছিলেন মাত্র দুই ঘন্টা। আর এই বেল্টের যে অঞ্চলটিতে তেজস্ক্রিয়তার মাত্রা সবচেয়ে বেশি, সেখানে তারা অবস্থান করেন পাঁচ মিনিটেরও কম। ফলে তাদের ওপর তেজস্ক্রিয়তার সেরকম প্রভাব একেবারেই পড়েনি।
এরকমই নানা তত্ত্ব থাকলেও এখনও পর্যন্ত চাঁদে পা রাখা মানুষ হিসেবে নীল আর্মস্ট্রংকেই মনে রাখে মানুষ। চাঁদে পা রাখা দ্বিতীয় ব্যক্তির নাম বাজ অলড্রিন ৷ এয়ারফোর্স অ্যাস্ট্রনট সার্ভিসের সদস্য ছিলেন তিনি ৷ আর্মস্ট্রংয়ের সঙ্গেই চাঁদের উদ্দেশে পাড়ি দিয়েছিলেন অলড্রিন ৷ কিন্তু সেই ঐতিহাসিক ঘটনা নিয়েও আজও জিইয়ে রয়েছে নানান রহস্য।
এরকমই নানা তত্ত্ব থাকলেও এখনও পর্যন্ত চাঁদে পা রাখা মানুষ হিসেবে নীল আর্মস্ট্রংকেই মনে রাখে মানুষ। চাঁদে পা রাখা দ্বিতীয় ব্যক্তির নাম বাজ অলড্রিন ৷ এয়ারফোর্স অ্যাস্ট্রনট সার্ভিসের সদস্য ছিলেন তিনি ৷ আর্মস্ট্রংয়ের সঙ্গেই চাঁদের উদ্দেশে পাড়ি দিয়েছিলেন অলড্রিন ৷ কিন্তু সেই ঐতিহাসিক ঘটনা নিয়েও আজও জিইয়ে রয়েছে নানান রহস্য।

Earth Water: পৃথিবীর অবস্থা এত খারাপ! টাল খেয়ে গিয়েছে পূর্ব দিকে, ভারতের জন্য ভয়ঙ্কর বিপদের খবর

জল পৃথিবীতে এমন একটি অপরিহার্য জিনিস যে এটি ছাড়া পৃথিবীতে জীবনের কথা ভাবাই যায় না। সারা বিশ্ব মাটি থেকে জল আহরণ করে তৃষ্ণা মেটায়। বিভিন্নভাবে জলের চাহিদা পূরণ করছে মানুষ।
জল পৃথিবীতে এমন একটি অপরিহার্য জিনিস যে এটি ছাড়া পৃথিবীতে জীবনের কথা ভাবাই যায় না। সারা বিশ্ব মাটি থেকে জল আহরণ করে তৃষ্ণা মেটায়। বিভিন্নভাবে জলের চাহিদা পূরণ করছে মানুষ।
কিন্তু আমরা পৃথিবী থেকে এত বেশি জল উত্তোলন করেছি যে পৃথিবীর অবস্থার অবনতি হয়েছে। আন্তর্জাতিক গবেষকরা এখন এমন খবর দিয়েছেন যে আপনি অবাক হয়ে যাবেন।
কিন্তু আমরা পৃথিবী থেকে এত বেশি জল উত্তোলন করেছি যে পৃথিবীর অবস্থার অবনতি হয়েছে। আন্তর্জাতিক গবেষকরা এখন এমন খবর দিয়েছেন যে আপনি অবাক হয়ে যাবেন।
Citec ডেইলির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মানুষ প্রচুর পরিমাণে ভূগর্ভস্থ জল পাম্পিং করে বের করে নিয়েছে। পৃথিবী দুই দশকেরও কম সময়ে ৪.৩৬ সেমি / বছর গতিতে প্রায় ৮০ সেন্টিমিটার পূর্ব দিকে হেলে গিয়েছে এর ফলে। এই গবেষণাটি জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটারে প্রকাশিত হয়েছে।
Citec ডেইলির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মানুষ প্রচুর পরিমাণে ভূগর্ভস্থ জল পাম্পিং করে বের করে নিয়েছে। পৃথিবী দুই দশকেরও কম সময়ে ৪.৩৬ সেমি / বছর গতিতে প্রায় ৮০ সেন্টিমিটার পূর্ব দিকে হেলে গিয়েছে এর ফলে। এই গবেষণাটি জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটারে প্রকাশিত হয়েছে।
জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটারস হল AGU-এর জার্নাল, যা পৃথিবী এবং মহাকাশ বিজ্ঞানের প্রভাব নিয়ে সংক্ষিপ্ত আকারের গবেষণা করে। জলবায়ু মডেলের উপর ভিত্তি করে বিজ্ঞানীরা পূর্বে অনুমান করেছিলেন, মানুষ ১৯৯৩ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত ২,১৫০ গিগাটন ভূগর্ভস্থ জল পাম্প করে বের করেছে। যা ৬ মিলিমিটারের বেশি (0.24 ইঞ্চি) সমুদ্রপৃষ্ঠের বৃদ্ধির সমান ছিল।
জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটারস হল AGU-এর জার্নাল, যা পৃথিবী এবং মহাকাশ বিজ্ঞানের প্রভাব নিয়ে সংক্ষিপ্ত আকারের গবেষণা করে। জলবায়ু মডেলের উপর ভিত্তি করে বিজ্ঞানীরা পূর্বে অনুমান করেছিলেন, মানুষ ১৯৯৩ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত ২,১৫০ গিগাটন ভূগর্ভস্থ জল পাম্প করে বের করেছে। যা ৬ মিলিমিটারের বেশি (0.24 ইঞ্চি) সমুদ্রপৃষ্ঠের বৃদ্ধির সমান ছিল।
গবেষণায় এটাও প্রকাশ পেয়েছে, ভূগর্ভস্থ জলের বেশির ভাগই ব্যবহার করা হয়েছে পৃথিবীর দুটি অঞ্চলে- আমেরিকার পশ্চিমাঞ্চল এবং উত্তর-পশ্চিম ভারত। ওয়েন সিও, সিউল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির একজন ভূ-পদার্থবিজ্ঞানী যিনি গবেষণার নেতৃত্ব দিয়েছেন, বলেছেন, ভূগর্ভস্থ জলের কমে যাওয়া পৃথিবীর রোটেশনাল পোল-এর উপর সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে।
গবেষণায় এটাও প্রকাশ পেয়েছে, ভূগর্ভস্থ জলের বেশির ভাগই ব্যবহার করা হয়েছে পৃথিবীর দুটি অঞ্চলে- আমেরিকার পশ্চিমাঞ্চল এবং উত্তর-পশ্চিম ভারত। ওয়েন সিও, সিউল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির একজন ভূ-পদার্থবিজ্ঞানী যিনি গবেষণার নেতৃত্ব দিয়েছেন, বলেছেন, ভূগর্ভস্থ জলের কমে যাওয়া পৃথিবীর রোটেশনাল পোল-এর উপর সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে।
ভারতে পঞ্জাব ও হরিয়ানার বিভিন্ন এলাকায় গত কয়েক বছর ধরে ব্যাপক হারে ভূগর্ভস্থ জল ব্যবহার করা হচ্ছে। গবেষকরা মনে করেন, এক জায়গা থেকে প্রচুর জল বের করার পর তা সাধারণত নদী ও সাগরেই প্রবাহিত হয়।
ভারতে পঞ্জাব ও হরিয়ানার বিভিন্ন এলাকায় গত কয়েক বছর ধরে ব্যাপক হারে ভূগর্ভস্থ জল ব্যবহার করা হচ্ছে। গবেষকরা মনে করেন, এক জায়গা থেকে প্রচুর জল বের করার পর তা সাধারণত নদী ও সাগরেই প্রবাহিত হয়।
ওয়েন সিও আরও বলেছেন, পৃথিবীর ঘূর্ণনে আসলে অনেক পরিবর্তন হয়েছে। পৃথিবীর জলবায়ুতেও প্রভাব ফেলেছে ভূগর্ভস্থ জল কমে যাওয়া।
ওয়েন সিও আরও বলেছেন, পৃথিবীর ঘূর্ণনে আসলে অনেক পরিবর্তন হয়েছে। পৃথিবীর জলবায়ুতেও প্রভাব ফেলেছে ভূগর্ভস্থ জল কমে যাওয়া।

Science: চাঁদে মানুষের পা-ই পড়েনি! আর্মস্ট্রংদের কাহিনি পুরোই বানানো? মেলে ভয়ঙ্কর ‘প্রমাণ’, জানুন

নাসার প্রকাশিত ছবি দেখে মনে হয়েছিল চাঁদের মাটিতে পোঁতা মার্কিন পতাকা যেন হাওয়ায় নড়ছে। এমনকী মার্কিন টেলিভিশনে সেই সময়ে দেখানো ভিডিওতেও নাকি দেখা গিয়েছিল পতাকা সামান্য উড়ছে। ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’রা প্রশ্ন করেছিলেন, বাতাসহীন চাঁদের মাটিতে পতাকা উড়ছে কী ভাবে? নাসা অবশ্য দাবি করেছিল, দীর্ঘ দিন ভাঁজ করা অবস্থায় থাকার ফলে ছবিতে পতাকা ওই রকম দেখতে লাগছিল।
নাসার প্রকাশিত ছবি দেখে মনে হয়েছিল চাঁদের মাটিতে পোঁতা মার্কিন পতাকা যেন হাওয়ায় নড়ছে। এমনকী মার্কিন টেলিভিশনে সেই সময়ে দেখানো ভিডিওতেও নাকি দেখা গিয়েছিল পতাকা সামান্য উড়ছে। ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’রা প্রশ্ন করেছিলেন, বাতাসহীন চাঁদের মাটিতে পতাকা উড়ছে কী ভাবে? নাসা অবশ্য দাবি করেছিল, দীর্ঘ দিন ভাঁজ করা অবস্থায় থাকার ফলে ছবিতে পতাকা ওই রকম দেখতে লাগছিল।
নাসার এই ছবিতে দেখা যাচ্ছে চন্দ্রযান যে জায়গায় চাঁদের মাটি ছুঁয়েছে, সেখানে অভিঘাতজনিত কোনও গর্তই তৈরিই হয়নি। ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’-সহ একাধিক বিজ্ঞানী এই ছবি দেখে প্রশ্ন তুলেছিলেন, আদৌ কি নাসার মহাকাশচারীরা চাঁদে নেমেছিলেন?
নাসার এই ছবিতে দেখা যাচ্ছে চন্দ্রযান যে জায়গায় চাঁদের মাটি ছুঁয়েছে, সেখানে অভিঘাতজনিত কোনও গর্তই তৈরিই হয়নি। ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’-সহ একাধিক বিজ্ঞানী এই ছবি দেখে প্রশ্ন তুলেছিলেন, আদৌ কি নাসার মহাকাশচারীরা চাঁদে নেমেছিলেন?
চাঁদে আলোর উত্স একটাই, সূর্য। নাসার ছবি কিন্তু সে কথা বলছে না বলেই দাবি করেছেন ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’রা। প্রমাণ হিসেবে তাঁরা বলেছেন, নাসার প্রকাশিত ছবিতে বিভিন্ন বস্তুর বিভিন্ন রকমের ছায়া দেখা গিয়েছে। যা একমাত্র সম্ভব আলোর একাধিক উত্স থাকলে। নাসা অবশ্য দাবি করেছিল, চাঁদের বুকে সূর্যের আলো পাহাড়ে প্রতিফলিত হয়ে এই বিভ্রান্তির সৃষ্টি করেছিল। কিন্তু পাহাড়ের পক্ষে এই রকম ছায়া তৈরি করা সম্ভব নয় বলে দাবি করেছিলেন এক দল বিজ্ঞানী।
চাঁদে আলোর উত্স একটাই, সূর্য। নাসার ছবি কিন্তু সে কথা বলছে না বলেই দাবি করেছেন ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’রা। প্রমাণ হিসেবে তাঁরা বলেছেন, নাসার প্রকাশিত ছবিতে বিভিন্ন বস্তুর বিভিন্ন রকমের ছায়া দেখা গিয়েছে। যা একমাত্র সম্ভব আলোর একাধিক উত্স থাকলে। নাসা অবশ্য দাবি করেছিল, চাঁদের বুকে সূর্যের আলো পাহাড়ে প্রতিফলিত হয়ে এই বিভ্রান্তির সৃষ্টি করেছিল। কিন্তু পাহাড়ের পক্ষে এই রকম ছায়া তৈরি করা সম্ভব নয় বলে দাবি করেছিলেন এক দল বিজ্ঞানী।
নাসা দাবি করেছিল, ‘অ্যাপোলো-১১’ গিয়েছিল ‘ভ্যান অ্যালিয়েন রেডিয়েশন বেল্ট’ দিয়ে। ‘ভ্যান অ্যালিয়েন রেডিয়েশন বেল্ট’ একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলেই থাকে। ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’দের দাবি ছিল, ওই বেল্ট দিয়ে অতটা সময় ধরে গেলে মহাকাশচারীরা স্রেফ ঝল্‌সে যেতেন। নাসা পাল্টা যুক্তি দিয়েছিল, ‘‘অ্যাপোলো-১১’ মহাকাশযান খুব কম সময় বেল্টের সংস্পর্শে এসেছিল। তাই মহাকাশচারীদের অতটা ক্ষতি হয়নি।’’
নাসা দাবি করেছিল, ‘অ্যাপোলো-১১’ গিয়েছিল ‘ভ্যান অ্যালিয়েন রেডিয়েশন বেল্ট’ দিয়ে। ‘ভ্যান অ্যালিয়েন রেডিয়েশন বেল্ট’ একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলেই থাকে। ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’দের দাবি ছিল, ওই বেল্ট দিয়ে অতটা সময় ধরে গেলে মহাকাশচারীরা স্রেফ ঝল্‌সে যেতেন। নাসা পাল্টা যুক্তি দিয়েছিল, ‘‘অ্যাপোলো-১১’ মহাকাশযান খুব কম সময় বেল্টের সংস্পর্শে এসেছিল। তাই মহাকাশচারীদের অতটা ক্ষতি হয়নি।’’
চন্দ্রাভিযানের ছবি প্রকাশের পর আরও একটি প্রশ্ন তুলতে শুরু করেন একদল বিজ্ঞানী। তাঁদের মতে, চন্দ্রাভিযানের যে ছবি নাসা প্রকাশ করেছে, তাতে দেখা গিয়েছে মহাকাশচারীর হেলমেটের কাচে একটি অস্পষ্ট ছবি ধরা পড়েছে। যেখানে দড়ি বা তারে ঝুলছে একটি বস্তু। এমন দৃশ্য নাকি ফিল্ম স্টুডিওয় দেখা যায় বলে দাবি ওই বিজ্ঞানীদের। নিম্নমানের ছবির দোহাই দিয়ে এই অভিযোগও খারিজ করে দেয় নাসা।
চন্দ্রাভিযানের ছবি প্রকাশের পর আরও একটি প্রশ্ন তুলতে শুরু করেন একদল বিজ্ঞানী। তাঁদের মতে, চন্দ্রাভিযানের যে ছবি নাসা প্রকাশ করেছে, তাতে দেখা গিয়েছে মহাকাশচারীর হেলমেটের কাচে একটি অস্পষ্ট ছবি ধরা পড়েছে। যেখানে দড়ি বা তারে ঝুলছে একটি বস্তু। এমন দৃশ্য নাকি ফিল্ম স্টুডিওয় দেখা যায় বলে দাবি ওই বিজ্ঞানীদের। নিম্নমানের ছবির দোহাই দিয়ে এই অভিযোগও খারিজ করে দেয় নাসা।
আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ অভিযোগ ওঠে ‘অ্যাপোলো-১১’র চন্দ্রাভিযানের ভিডিও এবং ছবি নিয়ে। ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’রা প্রশ্ন তোলেন, ছবিতে দেখা গিয়েছে পরিষ্কার আকাশ। কোনও মেঘ নেই। তবে কেন কোনও তারা দেখা যাচ্ছে না? এ ক্ষেত্রেও নাসার তরফে যুক্তি দেখানো হয়, ‘‘ছবিটি নিম্ন মানের হওয়ায় তারা স্পষ্ট ভাবে দেখা যায়নি।’’
আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ অভিযোগ ওঠে ‘অ্যাপোলো-১১’র চন্দ্রাভিযানের ভিডিও এবং ছবি নিয়ে। ‘কন্সপিরেসি থিওরিস্ট’রা প্রশ্ন তোলেন, ছবিতে দেখা গিয়েছে পরিষ্কার আকাশ। কোনও মেঘ নেই। তবে কেন কোনও তারা দেখা যাচ্ছে না? এ ক্ষেত্রেও নাসার তরফে যুক্তি দেখানো হয়, ‘‘ছবিটি নিম্ন মানের হওয়ায় তারা স্পষ্ট ভাবে দেখা যায়নি।’’
চন্দ্রাভিযানের যে সব ছবি প্রকাশ করেছে নাসা, তার মধ্যে একটি ছবিতে দেখা গিয়েছে চাঁদে থাকা একটি নুড়ির গায়ে ইংরেজি হরফে ‘সি’ লেখা এবং একটি ‘ক্রস’ দাগ রয়েছে। সমালোচকদের দাবি, স্টুডিওতে শ্যুট করার সময় নাকি এই সংকেত ব্যবহার করা হয়েছিল। যদিও এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে নাসার দাবি, ‘‘ফোটো ডেভলপ করতে গিয়ে ওই লেখা ও দাগ ব্যবহার করা হয়েছে।’’
চন্দ্রাভিযানের যে সব ছবি প্রকাশ করেছে নাসা, তার মধ্যে একটি ছবিতে দেখা গিয়েছে চাঁদে থাকা একটি নুড়ির গায়ে ইংরেজি হরফে ‘সি’ লেখা এবং একটি ‘ক্রস’ দাগ রয়েছে। সমালোচকদের দাবি, স্টুডিওতে শ্যুট করার সময় নাকি এই সংকেত ব্যবহার করা হয়েছিল। যদিও এই অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে নাসার দাবি, ‘‘ফোটো ডেভলপ করতে গিয়ে ওই লেখা ও দাগ ব্যবহার করা হয়েছে।’’
ছবিগুলিতে দেখা যাচ্ছে, বেশ কয়েকটি ‘ক্রস’ দাগ রয়েছে। মহাকাশচারীর ক্যামেরায় স্কেলিং করার জন্য ওই ‘ক্রস’ দাগ ফুটে উঠেছে। ছবিটি বিকৃত করা হয়েছে বলে অভিযোগ সমালোচকদের।
ছবিগুলিতে দেখা যাচ্ছে, বেশ কয়েকটি ‘ক্রস’ দাগ রয়েছে। মহাকাশচারীর ক্যামেরায় স্কেলিং করার জন্য ওই ‘ক্রস’ দাগ ফুটে উঠেছে। ছবিটি বিকৃত করা হয়েছে বলে অভিযোগ সমালোচকদের।
চন্দ্রাভিযানের নানা ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড মেশানো হয়েছে বলে দাবি সমালোচকদের।
চন্দ্রাভিযানের নানা ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড মেশানো হয়েছে বলে দাবি সমালোচকদের।
সর্বশেষ আরও একটি অকাট্য যুক্তি খাড়া করেছেন সমালোচকরা। মার্কিন চলচ্চিত্র পরিচালক স্ট্যানলি কুবরিকের সাক্ষাত্কার বেরনোর পর। তিনি দাবি করছিলেন, তত্কালীন মার্কিন সরকার চন্দ্রাভিযানের শ্যুট করার প্রস্তাব দেয়। এবং তিনিই নাকি সেই ফিল্ম শ্যুট করেছিলেন। অন্তত এমনটাই দাবি কুবরিকের।
সর্বশেষ আরও একটি অকাট্য যুক্তি খাড়া করেছেন সমালোচকরা। মার্কিন চলচ্চিত্র পরিচালক স্ট্যানলি কুবরিকের সাক্ষাত্কার বেরনোর পর। তিনি দাবি করছিলেন, তত্কালীন মার্কিন সরকার চন্দ্রাভিযানের শ্যুট করার প্রস্তাব দেয়। এবং তিনিই নাকি সেই ফিল্ম শ্যুট করেছিলেন। অন্তত এমনটাই দাবি কুবরিকের।

Water in Moon: চাঁদের মাটিতে আরও জলের সন্ধান, ইসরো গবেষণায় ইঙ্গিত বিজ্ঞানীদের

বেঙ্গালুরু: চাঁদের মাটিতে আরও জলের খোঁজ পেলেন বিজ্ঞানীরা। চাঁদের দুই মেরুতে বরফ আকারে এই বিশাল পরিমাণ জল সঞ্চিত রয়েছে। চাঁদে জলের সন্ধান আগেই পাওয়া গিয়েছিল। এ বার বিজ্ঞানীরা আগের তুলনায় অনেক বেশি পরিমাণ জলের সন্ধান পেয়েছেন। গবেষণা থেকে জানা গিয়েছে, দক্ষিণ মেরুর তুলনায় উত্তর মেরুতে প্রায় দ্বিগুণ পরিমাণ জল বরফ আকারে স‍ঞ্চিত রয়েছে।

আরও পড়ুন: সরকারকে কর দেননি, বন্ধ হয়ে যাচ্ছে ৫ লাখের উপর সিম কার্ড, কড়া পদক্ষেপ পাকিস্তান সরকারের

ইসরো এবং স্পেস অ্যাপলিকেশন সেন্টারের করা একটি স্টাডিতে চাঁদে বিপুল পরিমাণ জলের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। এই গবেষণায় যুক্ত ছিলেন আইআইটি ধানবাদ এবং আইআইটি কানপুরের গবেষকেরাও। গবেষণায় জানা গিয়েছে, চন্দ্রপৃষ্ঠের তুলনায় মাটির নীচে প্রায় ৫ থেকে ৮ গুণ বেশি জল বরফ আকারে সঞ্চিত রয়েছে। ইসরো আরও জানিয়েছে এই বিপুল পরিমাণ জল বরফ আকারে সঞ্চিত আছে চাঁদের দুই মেরুতে।

আরও পড়ুন: ‘সাত পাকে বাঁধা পড়ে নিয়ম মেনে বিয়ে না করলে হিন্দু বিয়ে বৈধ নয়’, বলল সুপ্রিম কোর্ট

এই গবেষণায় বিজ্ঞানীরা সাতটি যন্ত্রের ব্যবহার করেছেন, যার মধ্যে রয়েছে র‍্যাডার, লেজার, অপটিক্যাল, নিউট্রন স্পেক্ট্রোমিটার, আলট্রাভায়োলেট স্পেক্ট্রোমিটার এভং থার্মাল রেডিওমিটার। তবে চাঁদে এই বিপুল পরিমাণ জলের হদিস পেয়ে উৎসাহিত বিজ্ঞানীরা। চাঁদের মাটিতে জলের সন্ধান পেতে সাহায্য করেছে ভারতের পাঠানো চন্দ্রযান ২-ও।

NASA Spacecraft Captured Image: চাঁদের চারিদিকে ঘুরছে এ কী জিনিস! নাসার ছবি ঘিরে হঠাৎই রহস্য, দেখতে পারেন আপনিও

চাঁদ নিয়ে বিজ্ঞানীদের আগ্রহের শেষ নেই৷ সেই চাঁদের মাটিতে পাও রেখে মানুষ৷ কিন্তু এখনও চাঁদের অনেক সত্যই মানুষের কাছে পরিস্কার নয়৷ তার মধ্যেই নাসার একটি ছবি গিরে হঠাৎই আলোচনা শুরু হয়েছে বৈজ্ঞানিক মহলে৷ চাঁদের চারিদিকে এটি ঠিক কী ঘুরছে, বলতে পারছেন না অনেকেই৷
চাঁদ নিয়ে বিজ্ঞানীদের আগ্রহের শেষ নেই৷ সেই চাঁদের মাটিতে পাও রেখে মানুষ৷ কিন্তু এখনও চাঁদের অনেক সত্যই মানুষের কাছে পরিস্কার নয়৷ তার মধ্যেই নাসার একটি ছবি গিরে হঠাৎই আলোচনা শুরু হয়েছে বৈজ্ঞানিক মহলে৷ চাঁদের চারিদিকে এটি ঠিক কী ঘুরছে, বলতে পারছেন না অনেকেই৷
নাসার একটি চন্দ্রযান (এলআরও) মারফত একটি মহাজাগতিক ছবি প্রকাশিত হয়েছে ইন্টারনেটে৷ গত ১৫ বছর ধরে এই চন্দ্রযানটি চাঁদের চারিদিকে ঘুরছে৷ এবং নানারকম ছবি ও তথ্য পাঠাচ্ছে৷ তাতেই ধরা পড়েছে, একটি ছবি৷ তাতেই রহস্য তৈরি হয়েছে৷
নাসার একটি চন্দ্রযান (এলআরও) মারফত একটি মহাজাগতিক ছবি প্রকাশিত হয়েছে ইন্টারনেটে৷ গত ১৫ বছর ধরে এই চন্দ্রযানটি চাঁদের চারিদিকে ঘুরছে৷ এবং নানারকম ছবি ও তথ্য পাঠাচ্ছে৷ তাতেই ধরা পড়েছে, একটি ছবি৷ তাতেই রহস্য তৈরি হয়েছে৷
ছবিটিতে দেখা গিয়েছে, চাঁদের চারিদিকে একটি সার্ফবোর্ডের মতো জিনিস ঘুরতে দেখেছেন বিজ্ঞানীরা৷ সেটি যে ঠিক কী জিনিস, সেটা প্রথমে স্পষ্ট করে বলতে পারেননি বিজ্ঞানীরা৷ কেউ কেউ এটি ‘সলিভার সার্ফার’ কাল্পনিক বিষয়টির সঙ্গে তুলনা করছেন৷
ছবিটিতে দেখা গিয়েছে, চাঁদের চারিদিকে একটি সার্ফবোর্ডের মতো জিনিস ঘুরতে দেখেছেন বিজ্ঞানীরা৷ সেটি যে ঠিক কী জিনিস, সেটা প্রথমে স্পষ্ট করে বলতে পারেননি বিজ্ঞানীরা৷ কেউ কেউ এটি ‘সলিভার সার্ফার’ কাল্পনিক বিষয়টির সঙ্গে তুলনা করছেন৷
নাসার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘এটি এই ধরনের অবজেক্টের প্রথম প্রকার ছবি৷ এলআরও ৪৩ ডিগ্রি কোণ থেকে চাঁদের দিক থেকে মুখ করে ঘুরে চলেছে৷ সেই দিক থেকেই এই ছবিটি তোলা হয়েছে৷’
নাসার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘এটি এই ধরনের অবজেক্টের প্রথম প্রকার ছবি৷ এলআরও ৪৩ ডিগ্রি কোণ থেকে চাঁদের দিক থেকে মুখ করে ঘুরে চলেছে৷ সেই দিক থেকেই এই ছবিটি তোলা হয়েছে৷’
নাসার তরফ থেকে আরও বলা হয়েছে, ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে এই ডুনারি চাঁদের চারিদিকে ঘুরছে৷ অর্থাৎ, এই রহস্যজনক জিনিসটি হল, দক্ষিণ কোরিয়ার লুনার অরবিটার ডুনারি৷ এই মহাকাশযানটির ছবি তুলেছে নাসার মহাকাশযান৷
নাসার তরফ থেকে আরও বলা হয়েছে, ২০২২ সালের ডিসেম্বর থেকে এই ডুনারি চাঁদের চারিদিকে ঘুরছে৷ অর্থাৎ, এই রহস্যজনক জিনিসটি হল, দক্ষিণ কোরিয়ার লুনার অরবিটার ডুনারি৷ এই মহাকাশযানটির ছবি তুলেছে নাসার মহাকাশযান৷
বলা হয়েছে, এই এই দু’টি মহাকাশযান সমান্তরাল অরবিটে ঘুরছে৷ সেই কারণেই যাত্রাপথে একে অপরের সঙ্গে দেখা হয়ে গিয়েছে৷ কিন্তু এ তো আর খোলা চোখে দেখা সম্ভব নয়, নাসার যানের তোলা ছবিতেই এটি ধরা পড়েছে৷
বলা হয়েছে, এই এই দু’টি মহাকাশযান সমান্তরাল অরবিটে ঘুরছে৷ সেই কারণেই যাত্রাপথে একে অপরের সঙ্গে দেখা হয়ে গিয়েছে৷ কিন্তু এ তো আর খোলা চোখে দেখা সম্ভব নয়, নাসার যানের তোলা ছবিতেই এটি ধরা পড়েছে৷

Astrology: গ্রহণের পরেই চন্দ্রের গোচর! দ্বৈত গজকেশরী যোগে মালামাল ৩ রাশি, সৌভাগ‍্য উপচে পড়বে

হোলির পরেই বদলে যাবে অনেক গ্রহের অবস্থান। চন্দ্রগ্রহণের পরেই বদলে যাবে চাঁদের গতিবিধি। জ‍্যোতিষশাস্ত্র মতে, চন্দ্রের গোচরের সরাসরি প্রভাব পড়বে বেশ কয়েকটি রাশির উপরে। চাঁদের একটি রাশি থেকে অন‍্য রাশিতে প্রবেশে ফলে বদলে যাবে বেশ কয়েকটি রাশির ভাগ‍্য।

হোলির পরেই বদলে যাবে অনেক গ্রহের অবস্থান। চন্দ্রগ্রহণের পরেই বদলে যাবে চাঁদের গতিবিধি। জ‍্যোতিষশাস্ত্র মতে, চন্দ্রের গোচরের সরাসরি প্রভাব পড়বে বেশ কয়েকটি রাশির উপরে। চাঁদের একটি রাশি থেকে অন‍্য রাশিতে প্রবেশে ফলে বদলে যাবে বেশ কয়েকটি রাশির ভাগ‍্য।
হোলির পরে তুলা রাশিতে প্রবেশ করতে চলেছে চাঁদ। এই রাশিতে, এটি বুধ এবং বৃহস্পতির সঙ্গে মিলিত হবে। যার ফলে তৈরি হবে দ্বৈত গজ কেশরী যোগ। এই যোগের প্রভাব পড়বে ১২টি রাশির উপরেই।
হোলির পরে তুলা রাশিতে প্রবেশ করতে চলেছে চাঁদ। এই রাশিতে, এটি বুধ এবং বৃহস্পতির সঙ্গে মিলিত হবে। যার ফলে তৈরি হবে দ্বৈত গজ কেশরী যোগ। এই যোগের প্রভাব পড়বে ১২টি রাশির উপরেই।
ভোপালের বাসিন্দা জ্যোতিষী এবং বাস্তু পরামর্শদাতা পণ্ডিত হিতেন্দ্র কুমার শর্মা জানালেন চাঁদের গোচরের ফলে তৈরি এই বিশেষ যোগের প্রভাব কোন কোন রাশির জন‍্য শুভ হবে।

ভোপালের বাসিন্দা জ্যোতিষী এবং বাস্তু পরামর্শদাতা পণ্ডিত হিতেন্দ্র কুমার শর্মা জানালেন চাঁদের গোচরের ফলে তৈরি এই বিশেষ যোগের প্রভাব কোন কোন রাশির জন‍্য শুভ হবে।
তুলা রাশি: তুলা রাশির জাতক জাতিকারা হোলির পরে ডবল গজ কেশরী যোগের ফলে আর্থিক সুবিধা পেতে পারেন। এই সমন্বয়ের কারণে, চাকরির পাশাপাশি পদোন্নতির সম্ভাবনাও রয়েছে।
তুলা রাশি: তুলা রাশির জাতক জাতিকারা হোলির পরে ডবল গজ কেশরী যোগের ফলে আর্থিক সুবিধা পেতে পারেন। এই সমন্বয়ের কারণে, চাকরির পাশাপাশি পদোন্নতির সম্ভাবনাও রয়েছে।
শুধু তাই নয়, তুলা রাশির জাতক জাতিকাদের অত‍্যন্ত শুভ হতে চলেছে এই যোগ। দীর্ঘদিন ধরে অমীমাংসিত থাকা কাজও সম্পন্ন হতে পারে।
শুধু তাই নয়, তুলা রাশির জাতক জাতিকাদের অত‍্যন্ত শুভ হতে চলেছে এই যোগ। দীর্ঘদিন ধরে অমীমাংসিত থাকা কাজও সম্পন্ন হতে পারে।
বৃশ্চিক রাশি: চন্দ্রের গোচরে ফলে সৃষ্ট যোগ বৃশ্চিক রাশির জন‍্যেও শুভ হতে চলেছে বলেই জানালেন জ‍্যোতিষবিদ। বৃশ্চিক রাশির জাতক জাতিকারা ব্যবসায় লাভ পেতে পারেন। যেদিন দ্বৈত গজ কেশরী যোগ গঠিত হবে সেদিন একটি নতুন ব্যবসা শুরু করাও যেতে পারে। এই দিনটি অত্যন্ত শুভ।
বৃশ্চিক রাশি: চন্দ্রের গোচরে ফলে সৃষ্ট যোগ বৃশ্চিক রাশির জন‍্যেও শুভ হতে চলেছে বলেই জানালেন জ‍্যোতিষবিদ। বৃশ্চিক রাশির জাতক জাতিকারা ব্যবসায় লাভ পেতে পারেন। যেদিন দ্বৈত গজ কেশরী যোগ গঠিত হবে সেদিন একটি নতুন ব্যবসা শুরু করাও যেতে পারে। এই দিনটি অত্যন্ত শুভ।
দ্বৈত গজ কেশরী যোগের কারণে, কেউ প্রচুর সম্পদ অর্জন করতে পারে। এর পাশাপাশি বাড়িতে কিছু শুভ কাজ করা যেতে পারে। এই সময়টি আপনার জীবনে বড় এবং সুখী পরিবর্তন আনতে পারে।

মকর রাশি: মকর রাশির জাতক জাতিকাদের জন‍্যও এই যোগ আনবে শুভ সময়। দেবী লক্ষ্মীর আশীর্বাদ এই রাশির জাতকদের উপর প্রবলভাবে বর্ষণ করবে। মকর রাশির জাতক জাতিকাদের আর্থিক অবস্থা আরও শক্তিশালী হবে।
দ্বৈত গজ কেশরী যোগের কারণে, কেউ প্রচুর সম্পদ অর্জন করতে পারে। এর পাশাপাশি বাড়িতে কিছু শুভ কাজ করা যেতে পারে। এই সময়টি আপনার জীবনে বড় এবং সুখী পরিবর্তন আনতে পারে।
দ্বৈত গজ কেশরী যোগের কারণে, কেউ প্রচুর সম্পদ অর্জন করতে পারে। এর পাশাপাশি বাড়িতে কিছু শুভ কাজ করা যেতে পারে। এই সময়টি আপনার জীবনে বড় এবং সুখী পরিবর্তন আনতে পারে।
দাবিত্যাগ: রাশিচক্র, ধর্ম ও শাস্ত্রের ভিত্তিতে জ্যোতিষী ও আচার্যদের সঙ্গে কথা বলে এই সংবাদে দেওয়া তথ্য লেখা হয়েছে। কোনও ঘটনা, দুর্ঘটনা বা লাভ-ক্ষতি নিছকই কাকতালীয়। জ্যোতিষীদের কাছ থেকে তথ্য নিয়ে সবার স্বার্থে লেখা হয়েছে। নিউজ-18 এই সমস্ত তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে না।
দাবিত্যাগ: রাশিচক্র, ধর্ম ও শাস্ত্রের ভিত্তিতে জ্যোতিষী ও আচার্যদের সঙ্গে কথা বলে এই সংবাদে দেওয়া তথ্য লেখা হয়েছে। কোনও ঘটনা, দুর্ঘটনা বা লাভ-ক্ষতি নিছকই কাকতালীয়। জ্যোতিষীদের কাছ থেকে তথ্য নিয়ে সবার স্বার্থে লেখা হয়েছে। নিউজ-18 এই সমস্ত তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে না।

 

Valentine’s Day Gift: চাঁদের বুকে লেখা হবে নাম! ভ্যালেন্টাইন্স ডে-তে প্রিয় মানুষকে দিন অমূল‍্য উপহার, একেবারে বিনামূল‍্যে

উত্তর ২৪ পরগনা: আপনার ভালবাসার চিহ্ন পৌঁছে দিতে চান চাঁদে? তবে ভ্যালেন্টাইন্স ডে তে প্রিয় মানুষকে দিতে পারেন এই উপহার। চাঁদে যাওয়ার ইচ্ছে থাকলেও সাধ্য নেই, তবে এবার দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানোর সুযোগ রয়েছে আপনার সামনে। চাঁদে যাওয়ার সুযোগ না মিললেও নিজের বা প্রিয়জনের নাম পাঠানো যাবে চাঁদে। আর এই উপহারের জন্য খরচ করতে হবে না কোন অর্থ।

ইচ্ছা থাকলেই হবে উপায়, খুশি হবে প্রিয়জনও। তাই এবারের ভ্যালেন্টাইন্স-ডে তে একেবারে অন্যরকমের এই উপহার তুলে দিতে পারেন ভালবাসার মানুষকে। জানা গিয়েছে, এ বছরের শেষ দিকে চাঁদে উড়ে যেতে পারে আপনার দেওয়া সেই নাম। ভাবছেন কীভাবে? মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা বছরের শেষ দিকে উৎক্ষেপণ করবে মুন রোভার ভাইপার। সেখানে চাঁদে নিজের নাম পাঠানোর জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছে নাসা।

আরও পড়ুন: মেয়ের ছটফটানিতে গেঁথে গেল ছুরি, মেরে ৫০ মিটার দূরে মাথা ফেলল খুনি! একী কাণ্ড

২০২৪ সালের শেষ দিকে ফ্যালকন হেভি রকেটে চড়ে চাঁদে পৌঁছানোর কথা ভাইপারের। আর তাই এই নাম পাঠানো যাবে ১৫ মার্চ পর্যন্ত। চাঁদের বুকে নিজের নাম পাঠানোর সুযোগ দিতে  “ফ্লাই ইওর নেম টু দ্যা মুন উইথ ভাইপার” নামের একটি প্রচারাভিযান শুরু করেছে নাসা। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে জমা হওয়া নামগুলি পরবর্তী সময়ে ভাইপার রোভারের সঙ্গে যুক্ত করে চাঁদে পাঠানো হবে বলে নাসার তরফ থেকে ঘোষণা করা হয়েছে।

বিশ্বের মানুষকে এই রোমাঞ্চকর যাত্রার সঙ্গে যুক্ত করতেই এই অভিনব উদ্যাগ নাসার। আপনার দেওয়া নাম রোভারের মাধ্যমে চাঁদের দক্ষিণ মেরুর ভূখণ্ড পরিভ্রমণ করবে। নাম নথিভুক্ত করার সঙ্গে সঙ্গে ভাইপার মিশনের ভার্চ্যুয়াল স্মারক হিসেবে ওয়েবসাইট থেকে বোর্ডিং পাস সংগ্রহ করতে পারবেন। যেখানে আপনার দেওয়া প্রিয়জনের নামও দেখা যাবে। www.nasa.gov লিংকে ঢুকে একটু খুঁজলেই দেখবেন বড় করে লেখা আছে, গেট বোর্ডিং পাস।

সেখানে ক্লিক করে নিজের নাম ও পিন বসাতে হবে। নামের প্রথম অংশ ও দ্বিতীয় অংশ আলাদা করে লিখতে হবে। অবশ্যই নাম লিখতে হবে ইংরেজিতে। এরপর ৪-৭ ডিজিটের পিন নম্বর দিতে হবে। পিন দিবেন আপনার পছন্দ মতো কিছু। এরপর, সাবমিট বাটনে ক্লিক করলে দেখবেন, আপনার নাম চাঁদে পৌঁছনোর জন্য তৈরি হয়ে গিয়েছে।

প্রিয়জনের নাম চাঁদে পাঠানোর প্রমাণ স্বরূপ সোশ্যাল মিডিয়াতেও শেয়ার করতে পারবেন এই বোডিং পাস। নাসার বিজ্ঞানীদের আশা, ভাইপার মিশন সব বাধা পেরিয়ে অনেকের নাম নিয়ে সফলভাবে পৌঁছে যাবে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে। তাই আর অপেক্ষা না করে দ্রুত আপনার বা আপনার প্রিয়জনের নাম পাঠিয়ে দিন ভাইপারের ঠিকানায়, আর প্রিয়জনকেএই উপহার তুলে দিয়ে ভ্যালেন্টাইন্স ডে-কে করে তুলুন আরও আকর্ষণীয় ও স্পেশাল। রাতের আকাশে দেখা চাঁদের বুকে থেকে যাক আপনার ভালোবাসার স্মৃতি।

Rudra Nrayan Roy

Knowledge Stroy: ভয়ঙ্কর পরিণতির দিকে এগোচ্ছে চাঁদ! পৃথিবীর উপগ্রহের অবস্থা জানলে মাথায় হাত দিয়ে দেবেন

রাতের আকাশে উজ্জ্বল চাঁদের দিকে আমাদের চোখ পড়ে যায় মাঝে-মাঝেই। বিশেষ করে পূর্ণিমার রাতে চাঁদের অপরূপ সুন্দর রূপ দেখে আমরা মুগ্ধ হয়েছি বারবার। কিন্তু বাইরে থেকে খালি চোখে তার আকারে কোনও পরিবর্তন ধরা না পড়লেও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে চাঁদ পালটে চলেছে ক্রমশ। কী করে জানা গেল সেকথা?

রাতের আকাশে উজ্জ্বল চাঁদের দিকে আমাদের চোখ পড়ে যায় মাঝে-মাঝেই। বিশেষ করে পূর্ণিমার রাতে চাঁদের অপরূপ সুন্দর রূপ দেখে আমরা মুগ্ধ হয়েছি বারবার। কিন্তু বাইরে থেকে খালি চোখে তার আকারে কোনও পরিবর্তন ধরা না পড়লেও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে চাঁদ পালটে চলেছে ক্রমশ। কী করে জানা গেল সেকথা?
জানা গিয়েছে, নাসার পাঠানো একটি কৃত্রিম উপগ্রহ গত দশবছরে চাঁদের হাজার-হাজার ছবি তুলেছে। আর সেই সব ছবি খুঁটিয়ে দেখে বোঝা গিয়েছে, আপাতদৃষ্টিতে শান্ত, চুপচাপ চাঁদ সবার চোখের সামনেই ধীরে ধীরে আকারে ক্রমশ ছোট হচ্ছে।
জানা গিয়েছে, নাসার পাঠানো একটি কৃত্রিম উপগ্রহ গত দশবছরে চাঁদের হাজার-হাজার ছবি তুলেছে। আর সেই সব ছবি খুঁটিয়ে দেখে বোঝা গিয়েছে, আপাতদৃষ্টিতে শান্ত, চুপচাপ চাঁদ সবার চোখের সামনেই ধীরে ধীরে আকারে ক্রমশ ছোট হচ্ছে।
জানা গিয়েছে, এখনও নাকি চাঁদের গঠন প্রক্রিয়া চলছে। সৃষ্টির সময়ের পর ঠান্ডা হতে-হতে চাঁদ ক্রমশ সংকুচিত হয়ে চলেছে।
জানা গিয়েছে, এখনও নাকি চাঁদের গঠন প্রক্রিয়া চলছে। সৃষ্টির সময়ের পর ঠান্ডা হতে-হতে চাঁদ ক্রমশ সংকুচিত হয়ে চলেছে।
আর এর পিছনে কারণ, চাঁদের অভ্যন্তরীণ ভূমিকম্প। ছবিগুলো পরীক্ষা করে এও বোঝা গিয়েছে যে চাঁদের মাটির তলায় টেকটনিক প্লেট না থাকায় তাকে জড়ভরত মনে হলেও, এই উপগ্রহ কিন্তু আসলে ভীষণ রকম ডায়নামিক।
আর এর পিছনে কারণ, চাঁদের অভ্যন্তরীণ ভূমিকম্প। ছবিগুলো পরীক্ষা করে এও বোঝা গিয়েছে যে চাঁদের মাটির তলায় টেকটনিক প্লেট না থাকায় তাকে জড়ভরত মনে হলেও, এই উপগ্রহ কিন্তু আসলে ভীষণ রকম ডায়নামিক।
চাঁদ ক্রমশ ছোট হয়ে যাচ্ছে। কারণ কয়েক লক্ষ বছর ধরে চাঁদের অন্তঃস্থল ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে। যত ঠান্ডা হচ্ছে ততই চাঁদ যেন শুকিয়ে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে ১৫০ ফুট ছোট হয়েছে চাঁদের পরিধি। আর এই ছোট হয়ে যাওয়ার জের পড়ছে চাঁদের মাটির ওপর।
চাঁদ ক্রমশ ছোট হয়ে যাচ্ছে। কারণ কয়েক লক্ষ বছর ধরে চাঁদের অন্তঃস্থল ঠান্ডা হয়ে যাচ্ছে। যত ঠান্ডা হচ্ছে ততই চাঁদ যেন শুকিয়ে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে ১৫০ ফুট ছোট হয়েছে চাঁদের পরিধি। আর এই ছোট হয়ে যাওয়ার জের পড়ছে চাঁদের মাটির ওপর।
চাঁদের মাটিতে ক্রমশ চন্দ্রকম্প বাড়ছে। মাটি শুকিয়ে যাওয়ায় বড় বড় ফাটল তৈরি হচ্ছে। চাঁদের উপরিভাগের মাটি একে অপরকে ধাক্কা মারছে।
চাঁদের মাটিতে ক্রমশ চন্দ্রকম্প বাড়ছে। মাটি শুকিয়ে যাওয়ায় বড় বড় ফাটল তৈরি হচ্ছে। চাঁদের উপরিভাগের মাটি একে অপরকে ধাক্কা মারছে।

Scary Moon Fact: চাঁদই আর নাকি থাকবে না, কী হবে মানুষের ভবিষ্যত, NASA-র চাঞ্চল্যকর রিপোর্ট

:মানুষ চাঁদে বসতির স্বপ্ন দেখছে। চাঁদকে মানুষের ভবিষ্যৎ ডেস্টিনেশন হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। বিজ্ঞানীরা চিন্তাভাবনা  করছেন যে ভবিষ্যতে, যখন পৃথিবী জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাসযোগ্য থাকবে না, তখন মানবজাতি চাঁদে  উপনিবেশ স্থাপন করতে পারে।
:মানুষ চাঁদে বসতির স্বপ্ন দেখছে। চাঁদকে মানুষের ভবিষ্যৎ ডেস্টিনেশন হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। বিজ্ঞানীরা চিন্তাভাবনা  করছেন যে ভবিষ্যতে, যখন পৃথিবী জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাসযোগ্য থাকবে না, তখন মানবজাতি চাঁদে  উপনিবেশ স্থাপন করতে পারে।
কিন্তু সাম্প্রতিক বৈজ্ঞানিক রিসার্চে এক ভয়ঙ্কর সত্য সামনে এসেছে। যাতে  ভবিষ্যতের এত সুচিন্তিতি পরিকল্পনা কার্যকর হওয়ার সম্ভবনায় বালি পড়তে চলেছে। দেখা যাচ্ছে ঘোর সংকট। নতুন গবেষণা ইঙ্গিত করে যে পৃথিবীর স্বর্গীয় সঙ্গী চাঁদে, বড়সড় বদলের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। গত কয়েকশ মিলিয়ন বছরে এর আকার উল্লেখযোগ্যভাবে ছোট হয়ে যাচ্ছে৷
কিন্তু সাম্প্রতিক বৈজ্ঞানিক রিসার্চে এক ভয়ঙ্কর সত্য সামনে এসেছে। যাতে  ভবিষ্যতের এত সুচিন্তিতি পরিকল্পনা কার্যকর হওয়ার সম্ভবনায় বালি পড়তে চলেছে। দেখা যাচ্ছে ঘোর সংকট। নতুন গবেষণা ইঙ্গিত করে যে পৃথিবীর স্বর্গীয় সঙ্গী চাঁদে, বড়সড় বদলের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। গত কয়েকশ মিলিয়ন বছরে এর আকার উল্লেখযোগ্যভাবে ছোট হয়ে যাচ্ছে৷
প্রকৃতপক্ষে, ২৫ জানুয়ারি প্ল্যানেটারি সায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত একটি সমীক্ষা দেখায় যে চাঁদ তার মূল অংশ ধীরেধীরে শীতল হওয়ার কারণে পরিধিতে ১৫০ ফুটেরও বেশি সঙ্কুচিত হয়েছে ইতিমধ্যেই। নাসা, স্মিথসোনিয়ান, অ্যারিজোনা স্টেট ইউনিভার্সিটি এবং মেরিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীদের নেতৃত্বে একটি সহযোগিতামূলক প্রচেষ্টা প্রমাণ দিয়েছে যে চলমান চন্দ্র সংকোচনের ফলে চাঁদের দক্ষিণ মেরুর চারপাশের অঞ্চলে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন হয়েছে।
প্রকৃতপক্ষে, ২৫ জানুয়ারি প্ল্যানেটারি সায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত একটি সমীক্ষা দেখায় যে চাঁদ তার মূল অংশ ধীরেধীরে শীতল হওয়ার কারণে পরিধিতে ১৫০ ফুটেরও বেশি সঙ্কুচিত হয়েছে ইতিমধ্যেই। নাসা, স্মিথসোনিয়ান, অ্যারিজোনা স্টেট ইউনিভার্সিটি এবং মেরিল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীদের নেতৃত্বে একটি সহযোগিতামূলক প্রচেষ্টা প্রমাণ দিয়েছে যে চলমান চন্দ্র সংকোচনের ফলে চাঁদের দক্ষিণ মেরুর চারপাশের অঞ্চলে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন হয়েছে।
অ্যালার্মআঙুর যেমন সংকুচিত কিশমিশে পরিণত হয়, ঠিক তেমনিই চাঁদও হুড়মুড়িয়ে ছোট হয়ে যাচ্ছে৷   চাঁদের সংকোচন একটি ভঙ্গুর পৃষ্ঠ তৈরি করে, যার ফলে ভূত্বকের অংশগুলি একে অপরের বিরুদ্ধে ধাক্কা দেয় এবং ক্ষতিসাধন  করে। এর ফলে আবার ভূমিকম্পের প্রবণতা ট্রিগার করে, যা চাঁদকম্প নামে পরিচিত, যা টেকটোনিক ফল্ট লাইনের কাছাকাছি বসবাসকারী পৃথিবীর বাসিন্দাদের জন্য উদ্বেগজনক।
অ্যালার্ম
আঙুর যেমন সংকুচিত কিশমিশে পরিণত হয়, ঠিক তেমনিই চাঁদও হুড়মুড়িয়ে ছোট হয়ে যাচ্ছে৷   চাঁদের সংকোচন একটি ভঙ্গুর পৃষ্ঠ তৈরি করে, যার ফলে ভূত্বকের অংশগুলি একে অপরের বিরুদ্ধে ধাক্কা দেয় এবং ক্ষতিসাধন  করে। এর ফলে আবার ভূমিকম্পের প্রবণতা ট্রিগার করে, যা চাঁদকম্প নামে পরিচিত, যা টেকটোনিক ফল্ট লাইনের কাছাকাছি বসবাসকারী পৃথিবীর বাসিন্দাদের জন্য উদ্বেগজনক।
গবেষণায় দেখা গেছে যে দক্ষিণ-মেরু অঞ্চলে একদল চন্দ্রের ত্রুটি 50 বছরেরও বেশি আগে অ্যাপোলো সিসমোমিটার দ্বারা রেকর্ড করা একটি শক্তিশালী চন্দ্র ভূমিকম্পের সাথে যুক্ত। ভূপৃষ্ঠের স্থিতিশীলতা অনুকরণ করতে কম্পিউটার মডেলগুলি ব্যবহার করা হয়েছিল, ভূমিকম্পের কার্যকলাপের কারণে সৃষ্ট চন্দ্র ভূমিধসের ঝুঁকিপূর্ণ কিছু অঞ্চল প্রকাশ করে।
গবেষণায় দেখা গেছে যে দক্ষিণ-মেরু অঞ্চলে একদল চন্দ্রের ত্রুটি 50 বছরেরও বেশি আগে অ্যাপোলো সিসমোমিটার দ্বারা রেকর্ড করা একটি শক্তিশালী চন্দ্র ভূমিকম্পের সাথে যুক্ত। ভূপৃষ্ঠের স্থিতিশীলতা অনুকরণ করতে কম্পিউটার মডেলগুলি ব্যবহার করা হয়েছিল, ভূমিকম্পের কার্যকলাপের কারণে সৃষ্ট চন্দ্র ভূমিধসের ঝুঁকিপূর্ণ কিছু অঞ্চল প্রকাশ করে।
পদার্থবিদ্যা সংস্থা থমাস আর. ওয়াটার্সকে উদ্ধৃত করেছে, ন্যাশনাল এয়ার অ্যান্ড স্পেস মিউজিয়ামের স্টাডির সহ-লেখক এবং সিনিয়র বিজ্ঞানী ইমেরিটাস, সতর্ক করেছেন যে " চাঁদে স্থায়ী ফাঁড়িগুলির অবস্থান এবং স্থিতিশীলতার পরিকল্পনা করার সময় তরুণ থ্রাস্ট ফল্টের বৈশ্বিক বিতরণ বিবেচনা করা উচিত।”
পদার্থবিদ্যা সংস্থা থমাস আর. ওয়াটার্সকে উদ্ধৃত করেছে, ন্যাশনাল এয়ার অ্যান্ড স্পেস মিউজিয়ামের স্টাডির সহ-লেখক এবং সিনিয়র বিজ্ঞানী ইমেরিটাস, সতর্ক করেছেন যে ” চাঁদে স্থায়ী ফাঁড়িগুলির অবস্থান এবং স্থিতিশীলতার পরিকল্পনা করার সময় তরুণ থ্রাস্ট ফল্টের বৈশ্বিক বিতরণ বিবেচনা করা উচিত।”
তাদের সক্রিয়করণের সম্ভাবনা এবং চলমান বিশ্ব সংকোচন থেকে নতুন থ্রাস্ট ফল্টের সৃষ্টিকে অবশ্যই বিবেচনা করতে হবে।
তাদের সক্রিয়করণের সম্ভাবনা এবং চলমান বিশ্ব সংকোচন থেকে নতুন থ্রাস্ট ফল্টের সৃষ্টিকে অবশ্যই বিবেচনা করতে হবে।