দেশের সবচেয়ে বড় পার্ক কোনটি?

Eco Park: ভারতের সবচেয়ে বড় পার্ক আছে কলকাতাতেই! একদিনে ঘোরা অসম্ভব! গেলে মুগ্ধ হবেনই, ১০০% গ্যারান্টি

ইকো-পার্কের কথা মাথায় এলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে সবুজে ঘেরা একটি সুন্দর জায়গা। যেখানে অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে মুগ্ধ হবেন যে কোনও পর্যটক।
ইকো-পার্কের কথা মাথায় এলেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে সবুজে ঘেরা একটি সুন্দর জায়গা। যেখানে অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্যে মুগ্ধ হবেন যে কোনও পর্যটক।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মস্তিষ্ক প্রসূত এই পার্ক শুরু থেকেই জনপ্রিয়তার শিখরে পৌঁছে যায়। শুধু তাই নয়, সাফল্যের নতুন সফর শুরু হয়েছে ইকো পার্কের। বিশ্বের মানচিত্রে জায়গা করে নিয়েছে প্রকৃতির এই তীর্থক্ষেত্র। নিউ জিল্যান্ডের এক আন্তর্জাতিক সংস্থার নিরিখে বিশ্বের সেরা শহুরে পার্কের তালিকায় ঠাঁই পেয়েছে তিলোত্তমার সাধের পার্কটি।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মস্তিষ্ক প্রসূত এই পার্ক শুরু থেকেই জনপ্রিয়তার শিখরে পৌঁছে যায়। শুধু তাই নয়, সাফল্যের নতুন সফর শুরু হয়েছে ইকো পার্কের। বিশ্বের মানচিত্রে জায়গা করে নিয়েছে প্রকৃতির এই তীর্থক্ষেত্র। নিউ জিল্যান্ডের এক আন্তর্জাতিক সংস্থার নিরিখে বিশ্বের সেরা শহুরে পার্কের তালিকায় ঠাঁই পেয়েছে তিলোত্তমার সাধের পার্কটি।
২০১২ সালে সাধারণ মানুষদের জন্য খুলে দেওয়া হয় ৪৮০ একর জমির উপর তৈরি এই এই পার্কটি। রাজ্য থেকে দেশের মধ্যে জনপ্রিয়তা বাড়তে সময় লাগেনি। সারা বিশ্বের সেরা শহুরে পার্কগুলির তালিকায় জায়গাও করে নিয়েছে ইকো পার্ক।
২০১২ সালে সাধারণ মানুষদের জন্য খুলে দেওয়া হয় ৪৮০ একর জমির উপর তৈরি এই এই পার্কটি। রাজ্য থেকে দেশের মধ্যে জনপ্রিয়তা বাড়তে সময় লাগেনি। সারা বিশ্বের সেরা শহুরে পার্কগুলির তালিকায় জায়গাও করে নিয়েছে ইকো পার্ক।
ভারতের সবচেয়ে বড় পার্ক হল এই ‘প্রকৃতি তীর্থ’। নাম শুনে নিশ্চয়ই ভাবছেন এমন পার্ক আবার কবে হল? সাধারণের মুখে মুখে অবশ্য এই জায়গাটিই ‘ইকোপার্ক’ নামে বেশি পরিচিত।
ভারতের সবচেয়ে বড় পার্ক হল এই ‘প্রকৃতি তীর্থ’। নাম শুনে নিশ্চয়ই ভাবছেন এমন পার্ক আবার কবে হল? সাধারণের মুখে মুখে অবশ্য এই জায়গাটিই ‘ইকোপার্ক’ নামে বেশি পরিচিত।
‘হিডকো’-র তত্ত্বাবধানে ২০১২ সালে পার্কটির উদ্বোধন করেন তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। ২০১৩ সালের পয়লা জানুয়ারি থেকে সাধারণ মানুষের জন্য খুলে দেওয়া হয়। লন্ডনের ‘মাদাম তুসো’ মিউডিয়ামের অনুকরণে ইকোপার্কের উল্টো দিকে তৈরি করা হয় ‘মাদার ওয়াক্স মিউজিয়াম’।
‘হিডকো’-র তত্ত্বাবধানে ২০১২ সালে পার্কটির উদ্বোধন করেন তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। ২০১৩ সালের পয়লা জানুয়ারি থেকে সাধারণ মানুষের জন্য খুলে দেওয়া হয়। লন্ডনের ‘মাদাম তুসো’ মিউডিয়ামের অনুকরণে ইকোপার্কের উল্টো দিকে তৈরি করা হয় ‘মাদার ওয়াক্স মিউজিয়াম’।
ইকোপার্কে মোট ৬টি গেট আছে। যে কোনও একটি দিয়ে ঢুকলেই হল। তবে ৪ নম্বর গেটের কাছেই আছে বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্যের প্রতিরূপ। সেগুলি দেখেই ইকোপার্ক ভ্রমণ শুরু করতে পারেন।

ইকোপার্কে মোট ৬টি গেট আছে। যে কোনও একটি দিয়ে ঢুকলেই হল। তবে ৪ নম্বর গেটের কাছেই আছে বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্যের প্রতিরূপ। সেগুলি দেখেই ইকোপার্ক ভ্রমণ শুরু করতে পারেন।
আবার প্রথম থেকেই হাঁটতে ইচ্ছে না করলে ব্যাটারি চালিত গাড়ি বা টয়ট্রনে পুরো ইকোপার্কটা এক ঝলক ঘুরে দেখে নেওয়া যায়। তার জন্য অবশ্য ২ নম্বর গেট দিয়ে ঢুকলেই ভাল।
আবার প্রথম থেকেই হাঁটতে ইচ্ছে না করলে ব্যাটারি চালিত গাড়ি বা টয়ট্রনে পুরো ইকোপার্কটা এক ঝলক ঘুরে দেখে নেওয়া যায়। তার জন্য অবশ্য ২ নম্বর গেট দিয়ে ঢুকলেই ভাল।
পার্কটিতে প্রচুর জিনিস আছে। এক দিনে সবটা দেখা প্রায় অসম্ভব। সঠিক পরিকল্পনা থাকলে তবেই বেশ খানিকটা ঘুরতে পারবেন। প্রথমেই যদি বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্যের প্রতিরূপ দেখতে হয়, তা হলেও আলাদা করে টিকিট কাটতে হবে।
পার্কটিতে প্রচুর জিনিস আছে। এক দিনে সবটা দেখা প্রায় অসম্ভব। সঠিক পরিকল্পনা থাকলে তবেই বেশ খানিকটা ঘুরতে পারবেন। প্রথমেই যদি বিশ্বের সপ্তম আশ্চর্যের প্রতিরূপ দেখতে হয়, তা হলেও আলাদা করে টিকিট কাটতে হবে।
এখানে দেখতে পারেন চিনের প্রাচীর, রোমের বিখ্যাত মঞ্চ কলোসিয়াম, ব্রাজিলের রিও ডে জেনেরোর বিখ্যাত জিশুমূর্তি, জর্ডনের পেট্রা, মিশরের পিরামিড, ভারতের তাজমহল এবং চিলের রহস্যময় দ্বীপ ইস্টার আইল্যান্ডের বিভিন্ন ভাস্কর্য।
এখানে দেখতে পারেন চিনের প্রাচীর, রোমের বিখ্যাত মঞ্চ কলোসিয়াম, ব্রাজিলের রিও ডে জেনেরোর বিখ্যাত জিশুমূর্তি, জর্ডনের পেট্রা, মিশরের পিরামিড, ভারতের তাজমহল এবং চিলের রহস্যময় দ্বীপ ইস্টার আইল্যান্ডের বিভিন্ন ভাস্কর্য।
এ ছাড়াও রয়েছে শিশুদের জন্য একটি পার্ক। এখানে আলাদা করে টিকিট কাটতে লাগে না। ভিতরে ট্রি হাউসের মতো বাড়িও আছে।
এ ছাড়াও রয়েছে শিশুদের জন্য একটি পার্ক। এখানে আলাদা করে টিকিট কাটতে লাগে না। ভিতরে ট্রি হাউসের মতো বাড়িও আছে।
কলকাতার বিভিন্ন জায়গা থেকে ইকোপার্ক যাওয়ার বাস পাওয়া যায়। গল্ফগ্রিন, যাদবপুর, হাওড়া, শিয়ালদহ থেকে প্রতি ঘণ্টায় এসি বাস ছাড়ে। সরকারি, বেসরকারি অনেক বাস আছে।
কলকাতার বিভিন্ন জায়গা থেকে ইকোপার্ক যাওয়ার বাস পাওয়া যায়। গল্ফগ্রিন, যাদবপুর, হাওড়া, শিয়ালদহ থেকে প্রতি ঘণ্টায় এসি বাস ছাড়ে। সরকারি, বেসরকারি অনেক বাস আছে।