How To Make Money: বছরে হাতে আসবে লাখ লাখ টাকা, শুধু করতে হবে সামান্য এই কাজ

এই চাষ করলে ক্ষতি নেই, নষ্টেরও কোনও ব্যাপার নেই। গ্রামীণ চাষিরা তাই ঝুঁকছেন এই চাষের দিকে। বাজারে সারাবছর পাওয়া যায় এই ফুল। মৃত্যু হোক কিংবা যেকোনও অনুষ্ঠানে লাগে এই সাদা ফুল। চাষ করে মালামাল হতে পারবেন আপনিও।
এই চাষ করলে ক্ষতি নেই, নষ্টেরও কোনও ব্যাপার নেই। গ্রামীণ চাষিরা তাই ঝুঁকছেন এই চাষের দিকে। বাজারে সারাবছর পাওয়া যায় এই ফুল। মৃত্যু হোক কিংবা যেকোনও অনুষ্ঠানে লাগে এই সাদা ফুল। চাষ করে মালামাল হতে পারবেন আপনিও।
ধান চাষ করে মিলছে না লাভজনক ফল। চাষে খরচ ওঠাতে প্রাণপণ চেষ্টা করেও ব্যর্থ হচ্ছেন ধানচাষিরা। তাই রজনীগন্ধা চাষ করে বিকল্প আয়ের দিশা দেখাচ্ছেন পিংলার চাষিরা।
ধান চাষ করে মিলছে না লাভজনক ফল। চাষে খরচ ওঠাতে প্রাণপণ চেষ্টা করেও ব্যর্থ হচ্ছেন ধানচাষিরা। তাই রজনীগন্ধা চাষ করে বিকল্প আয়ের দিশা দেখাচ্ছেন পিংলার চাষিরা।
পিংলার গোগ্রামে বিঘার পর বিঘা জমিতে চাষ হচ্ছে হাইব্রিড প্রজাতির রজনীগন্ধা। আর এই ফুল চাষ করে মোটা অংকের লাভের মুখ দেখছেন গ্রামীণ চাষিরা। পশ্চিম মেদিনীপুরের পিংলার গোগ্রামে এখন অধিকাংশ চাষিরাই রজনীগন্ধার চাষ করছেন।
পিংলার গোগ্রামে বিঘার পর বিঘা জমিতে চাষ হচ্ছে হাইব্রিড প্রজাতির রজনীগন্ধা। আর এই ফুল চাষ করে মোটা অংকের লাভের মুখ দেখছেন গ্রামীণ চাষিরা। পশ্চিম মেদিনীপুরের পিংলার গোগ্রামে এখন অধিকাংশ চাষিরাই রজনীগন্ধার চাষ করছেন।
চাষিদের কথায় ছয় মাসের এই ফুল চাষে লাভ হচ্ছে বেশ। একর প্রতি একবার চাষে লাভের পরিমাণ এক থেকে দেড় লক্ষ টাকা। নদীয়ার রানাঘাটে প্রজ্জলা প্রজাতির রজনীগন্ধা চাষ হত। এই প্রজাতি হাইব্রিড জাতীয়।
চাষিদের কথায় ছয় মাসের এই ফুল চাষে লাভ হচ্ছে বেশ। একর প্রতি একবার চাষে লাভের পরিমাণ এক থেকে দেড় লক্ষ টাকা। নদীয়ার রানাঘাটে প্রজ্জলা প্রজাতির রজনীগন্ধা চাষ হত। এই প্রজাতি হাইব্রিড জাতীয়।
তবে পরবর্তীতে পিংলা এলাকার বেশিরভাগ মানুষ ধান চাষের পরিবর্তে বিকল্প চাষ হিসেবে রজনীগন্ধা ফুলের চাষ করছেন। জানা গিয়েছে, রোপন থেকে ছমাসের মধ্যে ফুল ফোটে রজনীগন্ধার।গরমের সময় লাগাতে হয় এই ফুলের গাছ। একর প্রতি ওষুধ, চাষের শ্রমিক সহ মোট খরচ হয় প্রায় এক লক্ষ টাকা।
তবে পরবর্তীতে পিংলা এলাকার বেশিরভাগ মানুষ ধান চাষের পরিবর্তে বিকল্প চাষ হিসেবে রজনীগন্ধা ফুলের চাষ করছেন। জানা গিয়েছে, রোপন থেকে ছমাসের মধ্যে ফুল ফোটে রজনীগন্ধার।গরমের সময় লাগাতে হয় এই ফুলের গাছ। একর প্রতি ওষুধ, চাষের শ্রমিক সহ মোট খরচ হয় প্রায় এক লক্ষ টাকা।
ছয় মাস পরে লাভের অংক দাঁড়ায় দেড় থেকে দু লক্ষ টাকা। গরমের সময় এই রজনীগন্ধা লাগানোর কারণে দুর্গাপুজোর সময় ফলন মেলে। তাই লাভের অঙ্কটাও বেশি। উৎপাদিত এই ফুল বিক্রি হয় কোলাঘাট সহ একাধিক ফুল বাজারে। বর্তমানে গো গ্রামে ফুলের বাজার তৈরি হয়েছে।
ছয় মাস পরে লাভের অংক দাঁড়ায় দেড় থেকে দু লক্ষ টাকা। গরমের সময় এই রজনীগন্ধা লাগানোর কারণে দুর্গাপুজোর সময় ফলন মেলে। তাই লাভের অঙ্কটাও বেশি। উৎপাদিত এই ফুল বিক্রি হয় কোলাঘাট সহ একাধিক ফুল বাজারে। বর্তমানে গো গ্রামে ফুলের বাজার তৈরি হয়েছে।
এই ফুল চাষ করে ক্ষতি নেই, বরং রয়েছে লাভ। শুধু তাই নয় ফুল চাষের পরেও রজনীগন্ধার কন্দ বা মূল পরবর্তীতে বীজ হিসেবে বিক্রি করা হয়। ফলে বাড়তি লাভ জোটে এখান থেকে। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে রজনীগন্ধা ফুলের চাহিদা রয়েছে বেশ। তবে স্বল্প খরচে বেশি লাভের মুখ দেখছেন রজনীগন্ধা চাষিরা।
এই ফুল চাষ করে ক্ষতি নেই, বরং রয়েছে লাভ। শুধু তাই নয় ফুল চাষের পরেও রজনীগন্ধার কন্দ বা মূল পরবর্তীতে বীজ হিসেবে বিক্রি করা হয়। ফলে বাড়তি লাভ জোটে এখান থেকে। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে রজনীগন্ধা ফুলের চাহিদা রয়েছে বেশ। তবে স্বল্প খরচে বেশি লাভের মুখ দেখছেন রজনীগন্ধা চাষিরা।