সবচেয়ে মারাত্মক খাবার

Food: এটিই বিশ্বের সবচেয়ে মারাত্মক খাবার, প্রতি বছর কাড়ে ২০ হাজার মানুষের প্রাণ! কোন খাবার? শুনে কিন্তু চমকে যাবেন

মাছ খেতে পছন্দ করেন কমবেশি সবাই। ছোট-বড় মাছ দিয়ে বিভিন্ন স্বাদের পদ তৈরি করা যায়। তেমনই মাছের এক পদ হল ‘কোই প্লা’। থাইল্যান্ড ও লাওসের ঐতিহ্যবাহী এক খাবার এটি। জানলে অবাক হবেন, জনপ্রিয় এই খাবার খেয়েই নাকি প্রতিবছর প্রায় ২০ হাজার মানুষ মৃত্যুবরণ করেন।
মাছ খেতে পছন্দ করেন কমবেশি সবাই। ছোট-বড় মাছ দিয়ে বিভিন্ন স্বাদের পদ তৈরি করা যায়। তেমনই মাছের এক পদ হল ‘কোই প্লা’। থাইল্যান্ড ও লাওসের ঐতিহ্যবাহী এক খাবার এটি। জানলে অবাক হবেন, জনপ্রিয় এই খাবার খেয়েই নাকি প্রতিবছর প্রায় ২০ হাজার মানুষ মৃত্যুবরণ করেন।
এই খাবারটিকে বিশ্বের সবচেয়ে মারাত্মক খাবারও বলা হয়। দাবি করা হয় যে শুধুমাত্র থাইল্যান্ডেই প্রতি বছর ২০ হাজারেরও বেশি মানুষ এই খাবারটি খেয়ে মারা যায়।
এই খাবারটিকে বিশ্বের সবচেয়ে মারাত্মক খাবারও বলা হয়। দাবি করা হয় যে শুধুমাত্র থাইল্যান্ডেই প্রতি বছর ২০ হাজারেরও বেশি মানুষ এই খাবারটি খেয়ে মারা যায়।
লাওস ও থাইল্যান্ডের ইসান অঞ্চলের লাও জনগণের সালাদ হিসেবে এই পদ খান। ‘কোই প্লা’ তৈরি করা হয় কাঁচা মাছ থেকে। অর্থাৎ এই মাছ রান্না করে নয় বরং কাঁচা মাছের কিমা, লেবুর রস, ভেষজ ও মসলা মিশিয়ে অনেকটা সালাদের মতো করে প্রস্তুত করা হয় পদটি।
লাওস ও থাইল্যান্ডের ইসান অঞ্চলের লাও জনগণের সালাদ হিসেবে এই পদ খান। ‘কোই প্লা’ তৈরি করা হয় কাঁচা মাছ থেকে। অর্থাৎ এই মাছ রান্না করে নয় বরং কাঁচা মাছের কিমা, লেবুর রস, ভেষজ ও মসলা মিশিয়ে অনেকটা সালাদের মতো করে প্রস্তুত করা হয় পদটি।
মূলত কাঁচা মাছ খাওয়ার জন্যই ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে অনেকেরই মৃত্যু ঘটে খাবারটি খেয়ে। তবুও জনপ্রিয় ‘কোই প্লা’। থাইল্যান্ড ও লাওসবাসীর কাছে বিশেষ পছন্দের এই খাবার।
মূলত কাঁচা মাছ খাওয়ার জন্যই ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে অনেকেরই মৃত্যু ঘটে খাবারটি খেয়ে। তবুও জনপ্রিয় ‘কোই প্লা’। থাইল্যান্ড ও লাওসবাসীর কাছে বিশেষ পছন্দের এই খাবার।
রান্না ছাড়া মাছ বা মাংস কোনোটিই খাওয়া উচিত নয়। কারণ এসবে নানা ধরনের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে। যা প্যারাসাইটিক ডিজিজের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে।
রান্না ছাড়া মাছ বা মাংস কোনোটিই খাওয়া উচিত নয়। কারণ এসবে নানা ধরনের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া থাকতে পারে। যা প্যারাসাইটিক ডিজিজের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে।
যার ফলে বিভিন্ন ক্যানসারের ঝুঁকি দ্বিগুণ বাড়ে। জানা গেছে, থাইল্যান্ড ও লাওসের অনেক মানুষই কোল্যাঞ্জিওকার্সিনোমা বা পিত্তনালির ক্যানসারে মারা গিয়েছেন শুধু কোই প্লা খাওয়ার কারণেই।
যার ফলে বিভিন্ন ক্যানসারের ঝুঁকি দ্বিগুণ বাড়ে। জানা গেছে, থাইল্যান্ড ও লাওসের অনেক মানুষই কোল্যাঞ্জিওকার্সিনোমা বা পিত্তনালির ক্যানসারে মারা গিয়েছেন শুধু কোই প্লা খাওয়ার কারণেই।
২০১৭ সালে থাইল্যান্ডের খোন কায়েন বিশ্ববিদ্যালয়ের লিভার সার্জন নারোং খুনটিকিও এজেন্স বলেন, ‘এখানে কোই-প্লা বড় এক স্বাস্থ্যের বোঝা।’
২০১৭ সালে থাইল্যান্ডের খোন কায়েন বিশ্ববিদ্যালয়ের লিভার সার্জন নারোং খুনটিকিও এজেন্স বলেন, ‘এখানে কোই-প্লা বড় এক স্বাস্থ্যের বোঝা।’
খুনটিকিও জানান, তার বাবা-মা দু’জনেই কোই প্লা খেয়ে পিত্তনালির ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। এরপর থেকে তিনি বহু বছর থাইল্যান্ডের গ্রামীণ উত্তর-পূর্বে ভ্রমণ করেছেন ও সস্তা এ ধরনের বিপজ্জনক খাবার খাওয়ার বিপদ সম্পর্কে মানুষকে সতর্ক করেছেন।
খুনটিকিও জানান, তার বাবা-মা দু’জনেই কোই প্লা খেয়ে পিত্তনালির ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। এরপর থেকে তিনি বহু বছর থাইল্যান্ডের গ্রামীণ উত্তর-পূর্বে ভ্রমণ করেছেন ও সস্তা এ ধরনের বিপজ্জনক খাবার খাওয়ার বিপদ সম্পর্কে মানুষকে সতর্ক করেছেন।