Gajan Festival: মুখে রং মেখে সং সাজা! গাজন উৎসবের প্রাচীন রীতি আজও রয়েছে

চৈত্র মাসের শেষ সপ্তাহ জুড়ে গাজন উদযাপন হয়। বহু প্রাচীন উৎসবটি লেখক ও নাট্যকার কালীপ্রসন্ন সিংহের রচনায় উল্লেখ পাওয়া যায়, যিনি গ্রাম বাংলায় তাঁর রচনার জন্য পরিচিত ছিলেন।
চৈত্র মাসের শেষ সপ্তাহ জুড়ে গাজন উদযাপন হয়। বহু প্রাচীন উৎসবটি লেখক ও নাট্যকার কালীপ্রসন্ন সিংহের রচনায় উল্লেখ পাওয়া যায়, যিনি গ্রাম বাংলায় তাঁর রচনার জন্য পরিচিত ছিলেন।
গাজন উপলক্ষে মুর্শিদাবাদ জেলার বিভিন্ন জায়গায় কালী, শিব সহ বিভিন্ন রূপে সং সাজেন ভক্তরা।
গাজন উপলক্ষে মুর্শিদাবাদ জেলার বিভিন্ন জায়গায় কালী, শিব সহ বিভিন্ন রূপে সং সাজেন ভক্তরা।
ঢাকের বাদ্যি, ভোলা মহেশ্বরের নামে সন্ন্যাসীদের গর্জন ও গাজনগীতিতে আকাশ-বাতাস মুখরিত হয়ে ওঠে। বাঙালি মেতে ওঠে গাজন উৎসবে।
ঢাকের বাদ্যি, ভোলা মহেশ্বরের নামে সন্ন্যাসীদের গর্জন ও গাজনগীতিতে আকাশ-বাতাস মুখরিত হয়ে ওঠে। বাঙালি মেতে ওঠে গাজন উৎসবে।
গাজন উৎসবে ধর্মরাজ বা যমরাজ পূজিত হন।
গাজন উৎসবে ধর্মরাজ বা যমরাজ পূজিত হন।
গাজন উৎসব ভারতের পশ্চিমবঙ্গে ও বাংলাদেশে উদযাপিত একটি লোক উৎসব। এই উৎসব শিব, মনসা ও ধর্মরাজ ঠাকুরের পুজো কেন্দ্রিক হয়।
গাজন উৎসব ভারতের পশ্চিমবঙ্গে ও বাংলাদেশে উদযাপিত একটি লোক উৎসব। এই উৎসব শিব, মনসা ও ধর্মরাজ ঠাকুরের পুজো কেন্দ্রিক হয়।
চৈত্র সংক্রান্তির গাজনে কালীর নাচও একটি উল্লেখযোগ্য অনুষ্ঠান। আর ধর্মের গাজনের বা ধর্ম ঠাকুরের গাজনের বিশেষ অঙ্গ হল নরমুণ্ড শব নিয়ে নাচ।
চৈত্র সংক্রান্তির গাজনে কালীর নাচও একটি উল্লেখযোগ্য অনুষ্ঠান। আর ধর্মের গাজনের বা ধর্ম ঠাকুরের গাজনের বিশেষ অঙ্গ হল নরমুণ্ড নিয়ে নাচ।
প্রাচীনকাল থেকেই রাঢ়বঙ্গের শৈব-সংস্কৃতির একটি বিশেষ অঙ্গ হচ্ছে গাজন। গাজন কথাটির মানে হল, গাঁ বা গ্রাম এবং জন বা জনগণ। অর্থাৎ গাজন হল গ্রামের জনগণের নিজস্ব উৎসব।
প্রাচীনকাল থেকেই রাঢ়বঙ্গের শৈব-সংস্কৃতির একটি বিশেষ অঙ্গ হচ্ছে গাজন। গাজন কথাটির মানে হল, গাঁ বা গ্রাম এবং জন বা জনগণ। অর্থাৎ গাজন হল গ্রামের জনগণের নিজস্ব উৎসব।