বলতে পারবেন, কোন দেশ?

GK: বলুন তো দেখি, পৃথিবীর সবচেয়ে গরিব দেশ কোনটি! নামটা খুব ভাল করে জানেন, শুনে কিন্তু চমকে উঠবেনই

একদিকে আলো, অপরদিকে অন্ধকার। আজও পৃথিবীতে এমন বহু দেশ রয়েছে যেখানকার মানুষদের দু'বেলা দু'মুঠো খাবার জোট না ঠিক মতো। সেসব দেশের অবস্থা এতটাই তথৈবচ যে জনগণের মৌলিক চাহিদা তো দূর সঠিক খাবারের জোগানও নেই।
একদিকে আলো, অপরদিকে অন্ধকার। আজও পৃথিবীতে এমন বহু দেশ রয়েছে যেখানকার মানুষদের দু’বেলা দু’মুঠো খাবার জোট না ঠিক মতো। সেসব দেশের অবস্থা এতটাই তথৈবচ যে জনগণের মৌলিক চাহিদা তো দূর সঠিক খাবারের জোগানও নেই।
অশিক্ষা, দারিদ্র্য, মূল্যস্ফীতি ও বেকারত্বে ধুঁকছে সেসব দেশগুলি। বিশ্বের সবচেয়ে গরিব দেশের কথা এই প্রতিবেদনে জানাব আপনাদের।
অশিক্ষা, দারিদ্র্য, মূল্যস্ফীতি ও বেকারত্বে ধুঁকছে সেসব দেশগুলি। বিশ্বের সবচেয়ে গরিব দেশের কথা এই প্রতিবেদনে জানাব আপনাদের।
দক্ষিণ সুদান: আফ্রিকার দেশ দক্ষিণ সুদান বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র দেশ। দক্ষিণ সুদানের ১১ মিলিয়ন মানুষ চরম দারিদ্র্যের সম্মুখীন। দক্ষিণ সুদানের রাজধানীর নাম জুবা। ২০১১ সালে স্বাধীনতা লাভের পর থেকে দেশটি পৃথিবীর দরিদ্রতম দেশের মধ্যে চলে এসেছে। তেলের ভাণ্ডারে সমৃদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও এখনও পর্যন্ত দক্ষিণ সুদান তাদের অর্থনীতি মজবুত করে উঠতে পারেনি।
দক্ষিণ সুদান: আফ্রিকার দেশ দক্ষিণ সুদান বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র দেশ। দক্ষিণ সুদানের ১১ মিলিয়ন মানুষ চরম দারিদ্র্যের সম্মুখীন। দক্ষিণ সুদানের রাজধানীর নাম জুবা। ২০১১ সালে স্বাধীনতা লাভের পর থেকে দেশটি পৃথিবীর দরিদ্রতম দেশের মধ্যে চলে এসেছে। তেলের ভাণ্ডারে সমৃদ্ধ হওয়া সত্ত্বেও এখনও পর্যন্ত দক্ষিণ সুদান তাদের অর্থনীতি মজবুত করে উঠতে পারেনি।
বুরুন্ডি: বুরুন্ডি বিশ্বের দ্বিতীয় দরিদ্রতম দেশ। এই দেশটি দীর্ঘদিন ধরে গৃহযুদ্ধের সম্মুখীন। এখানকার ৮০ শতাংশ মানুষ কৃষির ওপর নির্ভরশীল। জল, বিদ্যুৎ ইত্যাদি সাধারণ জিনিসগুলোর জন্য এখনও লড়তে হচ্ছে বুরুন্ডিকে।
বুরুন্ডি: বুরুন্ডি বিশ্বের দ্বিতীয় দরিদ্রতম দেশ। এই দেশটি দীর্ঘদিন ধরে গৃহযুদ্ধের সম্মুখীন। এখানকার ৮০ শতাংশ মানুষ কৃষির ওপর নির্ভরশীল। জল, বিদ্যুৎ ইত্যাদি সাধারণ জিনিসগুলোর জন্য এখনও লড়তে হচ্ছে বুরুন্ডিকে।
সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক: মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র বিশ্বের তৃতীয় দরিদ্রতম দেশ। অথচ স্বর্ণ, তেল, ইউরেনিয়াম ও হীরের মতো বহু মূল্য়বান রত্নভান্ডার থাকা সত্ত্বেও দারিদ্রতায় ডুবে আছে এই দেশ। এই দেশের মোট জনসংখ্যা ৫৫ লাখ।
সেন্ট্রাল আফ্রিকান রিপাবলিক: মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র বিশ্বের তৃতীয় দরিদ্রতম দেশ। অথচ স্বর্ণ, তেল, ইউরেনিয়াম ও হীরের মতো বহু মূল্য়বান রত্নভান্ডার থাকা সত্ত্বেও দারিদ্রতায় ডুবে আছে এই দেশ। এই দেশের মোট জনসংখ্যা ৫৫ লাখ।
সোমালিয়া: সোমালিয়া বিশ্বের চতুর্থ দরিদ্রতম দেশ। গোটা দেশজুড়ে অস্থিতিশীলতা, সেনাবাহিনী অত্যাচার এবং জলদস্যুদের সন্ত্রাসে বিপর্যস্ত এই দেশ। ১৯৬০ সালে সোমালিয়া স্বাধীনতা লাভ করে। বর্তমান সময় পর্যন্ত সোমালিয়া অর্থনৈতিকভাবে সমস্যায় রয়েছে। এই দেশের মোট জনসংখ্যা ১ কোটি ২৬ লাখ, ২০২০ সালে করোনার প্রভাবে যথেষ্ট ক্ষতিগ্রস্ত হয় দেশটি।
সোমালিয়া: সোমালিয়া বিশ্বের চতুর্থ দরিদ্রতম দেশ। গোটা দেশজুড়ে অস্থিতিশীলতা, সেনাবাহিনী অত্যাচার এবং জলদস্যুদের সন্ত্রাসে বিপর্যস্ত এই দেশ। ১৯৬০ সালে সোমালিয়া স্বাধীনতা লাভ করে। বর্তমান সময় পর্যন্ত সোমালিয়া অর্থনৈতিকভাবে সমস্যায় রয়েছে। এই দেশের মোট জনসংখ্যা ১ কোটি ২৬ লাখ, ২০২০ সালে করোনার প্রভাবে যথেষ্ট ক্ষতিগ্রস্ত হয় দেশটি।
কঙ্গো: কঙ্গো বিশ্বের পঞ্চম দরিদ্রতম দেশ। স্বৈরাচার, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা এবং সহিংসতা কঙ্গোর অবস্থাকে আরও খারাপ করেছে। কঙ্গোর জনসংখ্যার তিন-চতুর্থাংশ দিনে দুই ডলারও (ভারতীয় মুদ্রায় ১৬৬ টাকা) খরচ করতে পারে না।
কঙ্গো: কঙ্গো বিশ্বের পঞ্চম দরিদ্রতম দেশ। স্বৈরাচার, রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা এবং সহিংসতা কঙ্গোর অবস্থাকে আরও খারাপ করেছে। কঙ্গোর জনসংখ্যার তিন-চতুর্থাংশ দিনে দুই ডলারও (ভারতীয় মুদ্রায় ১৬৬ টাকা) খরচ করতে পারে না।